বাকৃবি সংবাদদাতা
ময়মনসিংহে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ১৫ ছাত্রীকে বিভিন্ন মেয়াদে আবাসিক হল ও শিক্ষা কার্যক্রম থেকে বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ। তাঁরা সবাই জুলাই ৩৬ হলের আবাসিক শিক্ষার্থী। হলে উচ্ছৃঙ্খল আচরণ ও শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে তাঁদের বিরুদ্ধে এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
গত রোববার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হেলাল উদ্দীনের স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জুলাই ৩৬ হলের আগের নাম ছিল বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব হল। নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদ ও আগের নাম বহাল রাখার দাবিতে গত ৯ জানুয়ারি রাত ৯টা থেকে ১টা পর্যন্ত হলে আন্দোলন করেন একদল ছাত্রী। এ ছাড়া কয়েক ছাত্রী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রাধ্যক্ষ ও প্রক্টরের পদত্যাগের দাবি করে পোস্ট ও মন্তব্য করেন; যা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ক্ষুণ্ন হওয়ার অভিযোগ এনে তা আমলে নেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এ ঘটনায় দোষীদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ দিতে গত ২ ফেব্রুয়ারি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এতে ফিশারিজ মৎস্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. জোয়ার্দার ফারুক আহমেদকে আহ্বায়ক, কৃষি সম্প্রসারণ শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ড. সোনিয়া সেহেলীকে সদস্যসচিব ও জিটিআইয়ের অধ্যাপক ড. মো. মোজাম্মেল হককে সদস্য করা হয়।
ওই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী ১৩ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বোর্ড অব রেসিডেন্স অ্যান্ড ডিসিপ্লিন’ কমিটির সভায় অভিযোগ প্রমাণিত হওয়া ছাত্রীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার সিদ্ধান্ত হয়। ‘অর্ডিন্যান্স ফর স্টুডেন্টস ডিসিপ্লিন’-এর ১৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে এসব ছাত্রীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেওয়ার হয়। যদিও বিজ্ঞপ্তিতে হলের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করার ‘অপরাধে’র কথা উল্লেখ করা হয়নি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বছরের ৯ জানুয়ারি রাতে জুলাই ৩৬ হলে কয়েকজন ছাত্রী অশোভন আচরণ ও শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত হন। ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় অর্ডিন্যান্স ফর স্টুডেন্ট ডিসিপ্লিনের ১৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী এবং বোর্ড অব রেসিডেন্স অ্যান্ড ডিসিপ্লিন কমিটির ১৩ জুলাইয়ের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
শাস্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে কৃষিতত্ত্ব বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী সাইদা উম্মে রুমান বন্যাকে আজীবনের জন্য হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
দুই একাডেমিক সেমিস্টারের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম ও হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে ডেইরি সায়েন্স বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী লায়াবিন লতা, অ্যাকোয়াকালচার বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী ইন্তা ইয়াসমিন, সেচ ও পানি ব্যবস্থাপনা বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী সাদিকা তানজিল মিম এবং বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের শিক্ষার্থী শবনম মুস্তারীকে।
এক সেমিস্টারের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম ও দুই সেমিস্টারের জন্য হল থেকে বহিষ্কার হয়েছেন কৃষি অর্থনীতির স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী ইসরাত জামান ইশা ও অ্যাকোয়াকালচার বিভাগের শিক্ষার্থী রিফাহ্ তাসনিম।
এ ছাড়া এক সেমিস্টারের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম ও হল থেকে বহিষ্কার হয়েছেন কৃষিতত্ত্ব বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী মনিরা মেইজাবীন, কীটতত্ত্ব বিভাগের রোবাইয়া শারমিন, পশুপালন অনুষদের স্নাতক শিক্ষার্থী সাবিয়া আফরিন প্রভা, কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের স্নাতক শিক্ষার্থী তাহরীমা আক্তার জয়া, ওয়েটল্যান্ড অ্যাগ্রিকালচারের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী নাসরিন সুলতানা ও মেডিসিন বিভাগের শিক্ষার্থী আফরোজা মজিদ। শুধু এক সেমিস্টারের জন্য হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের শিক্ষার্থী শামীমা শামীম লাভলী এবং কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী অদিতি বড়ুয়া মীমকে।
বাকৃবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ড. মো. হেলাল উদ্দীন বলেন, ‘ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে বহিষ্কারের আদেশ দেওয়া হয়েছে। ওই ঘটনার পরে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটি নিশ্চয়ই সুষ্ঠুভাবে তদন্ত সম্পন্ন করেছে। এরপরও এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ তদন্ত কমিটি বোর্ড অব রেসিডেন্স অ্যান্ড ডিসিপ্লিনে তোলা হয়। পরে দোষীদের শাস্তি বা কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। সেই মোতাবেক বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার চিঠি ইস্যু করেছেন।’
ময়মনসিংহে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ১৫ ছাত্রীকে বিভিন্ন মেয়াদে আবাসিক হল ও শিক্ষা কার্যক্রম থেকে বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ। তাঁরা সবাই জুলাই ৩৬ হলের আবাসিক শিক্ষার্থী। হলে উচ্ছৃঙ্খল আচরণ ও শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে তাঁদের বিরুদ্ধে এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
গত রোববার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হেলাল উদ্দীনের স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জুলাই ৩৬ হলের আগের নাম ছিল বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব হল। নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদ ও আগের নাম বহাল রাখার দাবিতে গত ৯ জানুয়ারি রাত ৯টা থেকে ১টা পর্যন্ত হলে আন্দোলন করেন একদল ছাত্রী। এ ছাড়া কয়েক ছাত্রী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রাধ্যক্ষ ও প্রক্টরের পদত্যাগের দাবি করে পোস্ট ও মন্তব্য করেন; যা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ক্ষুণ্ন হওয়ার অভিযোগ এনে তা আমলে নেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এ ঘটনায় দোষীদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ দিতে গত ২ ফেব্রুয়ারি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এতে ফিশারিজ মৎস্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. জোয়ার্দার ফারুক আহমেদকে আহ্বায়ক, কৃষি সম্প্রসারণ শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ড. সোনিয়া সেহেলীকে সদস্যসচিব ও জিটিআইয়ের অধ্যাপক ড. মো. মোজাম্মেল হককে সদস্য করা হয়।
ওই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী ১৩ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বোর্ড অব রেসিডেন্স অ্যান্ড ডিসিপ্লিন’ কমিটির সভায় অভিযোগ প্রমাণিত হওয়া ছাত্রীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার সিদ্ধান্ত হয়। ‘অর্ডিন্যান্স ফর স্টুডেন্টস ডিসিপ্লিন’-এর ১৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে এসব ছাত্রীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেওয়ার হয়। যদিও বিজ্ঞপ্তিতে হলের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করার ‘অপরাধে’র কথা উল্লেখ করা হয়নি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বছরের ৯ জানুয়ারি রাতে জুলাই ৩৬ হলে কয়েকজন ছাত্রী অশোভন আচরণ ও শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত হন। ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় অর্ডিন্যান্স ফর স্টুডেন্ট ডিসিপ্লিনের ১৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী এবং বোর্ড অব রেসিডেন্স অ্যান্ড ডিসিপ্লিন কমিটির ১৩ জুলাইয়ের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
শাস্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে কৃষিতত্ত্ব বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী সাইদা উম্মে রুমান বন্যাকে আজীবনের জন্য হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
দুই একাডেমিক সেমিস্টারের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম ও হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে ডেইরি সায়েন্স বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী লায়াবিন লতা, অ্যাকোয়াকালচার বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী ইন্তা ইয়াসমিন, সেচ ও পানি ব্যবস্থাপনা বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী সাদিকা তানজিল মিম এবং বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের শিক্ষার্থী শবনম মুস্তারীকে।
এক সেমিস্টারের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম ও দুই সেমিস্টারের জন্য হল থেকে বহিষ্কার হয়েছেন কৃষি অর্থনীতির স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী ইসরাত জামান ইশা ও অ্যাকোয়াকালচার বিভাগের শিক্ষার্থী রিফাহ্ তাসনিম।
এ ছাড়া এক সেমিস্টারের জন্য শিক্ষা কার্যক্রম ও হল থেকে বহিষ্কার হয়েছেন কৃষিতত্ত্ব বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী মনিরা মেইজাবীন, কীটতত্ত্ব বিভাগের রোবাইয়া শারমিন, পশুপালন অনুষদের স্নাতক শিক্ষার্থী সাবিয়া আফরিন প্রভা, কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের স্নাতক শিক্ষার্থী তাহরীমা আক্তার জয়া, ওয়েটল্যান্ড অ্যাগ্রিকালচারের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী নাসরিন সুলতানা ও মেডিসিন বিভাগের শিক্ষার্থী আফরোজা মজিদ। শুধু এক সেমিস্টারের জন্য হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের শিক্ষার্থী শামীমা শামীম লাভলী এবং কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী অদিতি বড়ুয়া মীমকে।
বাকৃবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ড. মো. হেলাল উদ্দীন বলেন, ‘ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে বহিষ্কারের আদেশ দেওয়া হয়েছে। ওই ঘটনার পরে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত কমিটি নিশ্চয়ই সুষ্ঠুভাবে তদন্ত সম্পন্ন করেছে। এরপরও এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ তদন্ত কমিটি বোর্ড অব রেসিডেন্স অ্যান্ড ডিসিপ্লিনে তোলা হয়। পরে দোষীদের শাস্তি বা কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। সেই মোতাবেক বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার চিঠি ইস্যু করেছেন।’
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৩ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
৩ ঘণ্টা আগে