নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর গুলশানে হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার ঘটনায় বিচারিক আদালতের রায়ের প্রায় চার বছর পর আজ সোমবার রায় দেবেন হাইকোর্ট। বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করবেন।
ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিলের শুনানি শেষে ১১ অক্টোবর রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়। এ মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া সাত আসামি এখন কারাগারে রয়েছেন।
এদিকে রায়ে বিচারিক আদালতের দেওয়া সাজা বহাল থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। হাইকোর্টে এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বশির আহমেদ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নির্মল কুমার দাশ, সৈয়দা শবনম মোস্তারি ও মো. তরিকুল ইসলাম হিরা।
কূটনৈতিক জোন হিসেবে পরিচিত গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে ২০১৬ সালের ১ জুলাই হামলা চালায় জঙ্গিরা। ওই হামলায় জঙ্গিরা হত্যা করে ২০ জন দেশি-বিদেশি নাগরিককে। যাঁদের মধ্যে ৯ জন ইতালীয়, ৭ জন জাপানি, ১ জন ভারতীয় ও ৩ জন বাংলাদেশি। ওই ঘটনায় সন্ত্রাস দমন আইনে করা মামলায় ২০১৮ সালের ২৩ জুলাই চার্জশিট দাখিলের পর ২৬ নভেম্বর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় বিচারকাজ।
শুনানি শেষে ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর আদালত হামলায় জড়িত থাকার দায়ে ৭ জঙ্গিকে মৃত্যুদণ্ড দেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—রাকিবুল ইসলাম রিগ্যান ওরফে রাফিউল ইসলাম, রাজীব গান্ধী ওরফে জাহাঙ্গীর আলম, মোহাম্মদ আসলাম হোসেন ওরফে র্যাশ, আবদুস সবুর খান ওরফে সোহেল মাহফুজ, মোহাম্মদ হাদিসুর রহমান সাগর ওরফে সাগর, মামুনুর রশিদ রিপন ও শরিফুল ইসলাম খালেদ।
বিচারিক আদালতের রায়ের পর মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা অনুযায়ী তা পাঠানো হয় হাইকোর্টে।
অন্যদিকে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ পান আসামিরা। সে অনুযায়ী এই মামলার নথি উচ্চ আদালতে আসে এবং আপিল করেন আসামিরাও। নথি এলে প্রধান বিচারপতির নির্দেশে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পেপারবুক তৈরির জন্য বিজি প্রেসে পাঠানো হয়। পেপারবুক প্রস্তুত হয়ে বিজি প্রেস থেকে ফেরত এলে বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চে বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য পাঠান প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
হাইকোর্টের রায়ের পর সংক্ষুব্ধ পক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করার সুযোগ পাবেন। আপিল নিষ্পত্তির পর রিভিউ আবেদন করার সুযোগ পাবেন সংক্ষুব্ধরা। রিভিউতেও মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকলে আসামি চাইলে সবশেষ রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করার সুযোগ পাবেন। রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন না করলে বা সেই আবেদন নাকচ হলে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে পারবে সরকার।
রাজধানীর গুলশানে হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার ঘটনায় বিচারিক আদালতের রায়ের প্রায় চার বছর পর আজ সোমবার রায় দেবেন হাইকোর্ট। বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করবেন।
ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিলের শুনানি শেষে ১১ অক্টোবর রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়। এ মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া সাত আসামি এখন কারাগারে রয়েছেন।
এদিকে রায়ে বিচারিক আদালতের দেওয়া সাজা বহাল থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। হাইকোর্টে এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বশির আহমেদ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নির্মল কুমার দাশ, সৈয়দা শবনম মোস্তারি ও মো. তরিকুল ইসলাম হিরা।
কূটনৈতিক জোন হিসেবে পরিচিত গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে ২০১৬ সালের ১ জুলাই হামলা চালায় জঙ্গিরা। ওই হামলায় জঙ্গিরা হত্যা করে ২০ জন দেশি-বিদেশি নাগরিককে। যাঁদের মধ্যে ৯ জন ইতালীয়, ৭ জন জাপানি, ১ জন ভারতীয় ও ৩ জন বাংলাদেশি। ওই ঘটনায় সন্ত্রাস দমন আইনে করা মামলায় ২০১৮ সালের ২৩ জুলাই চার্জশিট দাখিলের পর ২৬ নভেম্বর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় বিচারকাজ।
শুনানি শেষে ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর আদালত হামলায় জড়িত থাকার দায়ে ৭ জঙ্গিকে মৃত্যুদণ্ড দেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—রাকিবুল ইসলাম রিগ্যান ওরফে রাফিউল ইসলাম, রাজীব গান্ধী ওরফে জাহাঙ্গীর আলম, মোহাম্মদ আসলাম হোসেন ওরফে র্যাশ, আবদুস সবুর খান ওরফে সোহেল মাহফুজ, মোহাম্মদ হাদিসুর রহমান সাগর ওরফে সাগর, মামুনুর রশিদ রিপন ও শরিফুল ইসলাম খালেদ।
বিচারিক আদালতের রায়ের পর মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা অনুযায়ী তা পাঠানো হয় হাইকোর্টে।
অন্যদিকে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ পান আসামিরা। সে অনুযায়ী এই মামলার নথি উচ্চ আদালতে আসে এবং আপিল করেন আসামিরাও। নথি এলে প্রধান বিচারপতির নির্দেশে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পেপারবুক তৈরির জন্য বিজি প্রেসে পাঠানো হয়। পেপারবুক প্রস্তুত হয়ে বিজি প্রেস থেকে ফেরত এলে বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চে বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য পাঠান প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
হাইকোর্টের রায়ের পর সংক্ষুব্ধ পক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করার সুযোগ পাবেন। আপিল নিষ্পত্তির পর রিভিউ আবেদন করার সুযোগ পাবেন সংক্ষুব্ধরা। রিভিউতেও মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকলে আসামি চাইলে সবশেষ রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করার সুযোগ পাবেন। রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন না করলে বা সেই আবেদন নাকচ হলে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে পারবে সরকার।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৮ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৮ দিন আগে