সদরুল আমিন, ছাতক (সুনামগঞ্জ)
সুনামগঞ্জের ছাতকে বাংলাদেশ রেলওয়ের কোটি কোটি টাকার সম্পদ অরক্ষিত অবস্থায় পড়ে আছে। প্রায় প্রতি রাতেই চুরি হচ্ছে মালপত্র। অরক্ষিত রেলওয়ের সম্পদ একটি চক্র লুটেপুটে খাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গত শনিবার রাতে সিলেটের জালালাবাদ থানা-পুলিশ লামাকাজি এলাকা থেকে ছাতক রেলওয়ের বিপুল পরিমাণ চোরাই মালসহ রজত নামের একজনকে আটক করেছে। ছাতক রেলপথের চোরাই মালসহ পুলিশ আরও একাধিকবার সিলেট থেকে একাধিক চোরকে আটক করে জেলহাজতে পাঠিয়েছে।
এলাকাবাসী ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, করোনা মহামারির সময় থেকে ছাতক-সিলেট রেলপথে যাত্রী ও মালবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ। পরে ভয়াবহ বন্যায় এ রেলপথের মারাত্মক ক্ষতি হয়। ফলে এ পর্যন্ত ছাতক-সিলেট রেলপথে রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়নি। তখন থেকেই এখানে অরক্ষিত অবস্থায় পড়ে আছে কোটি টাকা মূল্যের সরকারি সম্পদ।
অভিযোগ উঠেছে, ছাতক ও ভোলাগঞ্জে রেলওয়ের গুদাম, বাসাবাড়ি, পুকুর, দোকান ও ভূমি ভাড়া দিয়ে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা আদায় করছে রেলওয়ের একটি সিন্ডিকেট। ওই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বহিরাগতদের নিয়ে গড়ে উঠেছে একটি চোর চক্র। সিলেটের কর্মকর্তারাও এখানের বাসাভাড়া, দোকানভাড়া, পাথরসহ মূল্যবান মালপত্র চুরির ভাগ পেয়ে থাকেন বলে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রে জানা গেছে।
বর্তমানে লাইনের স্লিপার, নাটবল্টু গাড়ির চাকা ও কাঠ চুরি হচ্ছে ব্যাপক হারে। ছাতকে রেলওয়ের সম্পদ পাহারায় (রক্ষায়) যেসব টিএলআর নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তা শুধু কাগজে-কলমে। ১২ থেকে ১৫ জন টিএলআরের নামে প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকা (প্রতিজনের) বেতন উত্তোলন করে ছাতক ও সিলেটের কর্মকর্তারা ভাগ-বাঁটোয়ারা করে নিচ্ছেন। আদৌ ছাতক-ভোলাগঞ্জে নিয়োগপ্রাপ্ত কোনো টিএলআরকে (পাহারাদার) কাজ করতে দেখা যায়নি।
সিলেট জালালাবাদ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রেজাউল করিম বলেন, রেলগাড়ির চাকা, লোহা, ইত্যাদি চোরাই মাল পিকআপ ভ্যানে করে নিয়ে পালানোর সময় রজত দাসকে আটক করা হয়েছে।
ছাতক রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী জুবায়ের আহমদ জানান, রেলওয়ের অনেক মালপত্র এখান থেকে খোয়া গেছে। এসব ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তবে সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এই অনিয়ম-দুর্নীতি ও চুরির সঙ্গে জড়িত নন।
সুনামগঞ্জের ছাতকে বাংলাদেশ রেলওয়ের কোটি কোটি টাকার সম্পদ অরক্ষিত অবস্থায় পড়ে আছে। প্রায় প্রতি রাতেই চুরি হচ্ছে মালপত্র। অরক্ষিত রেলওয়ের সম্পদ একটি চক্র লুটেপুটে খাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গত শনিবার রাতে সিলেটের জালালাবাদ থানা-পুলিশ লামাকাজি এলাকা থেকে ছাতক রেলওয়ের বিপুল পরিমাণ চোরাই মালসহ রজত নামের একজনকে আটক করেছে। ছাতক রেলপথের চোরাই মালসহ পুলিশ আরও একাধিকবার সিলেট থেকে একাধিক চোরকে আটক করে জেলহাজতে পাঠিয়েছে।
এলাকাবাসী ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, করোনা মহামারির সময় থেকে ছাতক-সিলেট রেলপথে যাত্রী ও মালবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ। পরে ভয়াবহ বন্যায় এ রেলপথের মারাত্মক ক্ষতি হয়। ফলে এ পর্যন্ত ছাতক-সিলেট রেলপথে রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়নি। তখন থেকেই এখানে অরক্ষিত অবস্থায় পড়ে আছে কোটি টাকা মূল্যের সরকারি সম্পদ।
অভিযোগ উঠেছে, ছাতক ও ভোলাগঞ্জে রেলওয়ের গুদাম, বাসাবাড়ি, পুকুর, দোকান ও ভূমি ভাড়া দিয়ে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা আদায় করছে রেলওয়ের একটি সিন্ডিকেট। ওই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বহিরাগতদের নিয়ে গড়ে উঠেছে একটি চোর চক্র। সিলেটের কর্মকর্তারাও এখানের বাসাভাড়া, দোকানভাড়া, পাথরসহ মূল্যবান মালপত্র চুরির ভাগ পেয়ে থাকেন বলে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রে জানা গেছে।
বর্তমানে লাইনের স্লিপার, নাটবল্টু গাড়ির চাকা ও কাঠ চুরি হচ্ছে ব্যাপক হারে। ছাতকে রেলওয়ের সম্পদ পাহারায় (রক্ষায়) যেসব টিএলআর নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তা শুধু কাগজে-কলমে। ১২ থেকে ১৫ জন টিএলআরের নামে প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকা (প্রতিজনের) বেতন উত্তোলন করে ছাতক ও সিলেটের কর্মকর্তারা ভাগ-বাঁটোয়ারা করে নিচ্ছেন। আদৌ ছাতক-ভোলাগঞ্জে নিয়োগপ্রাপ্ত কোনো টিএলআরকে (পাহারাদার) কাজ করতে দেখা যায়নি।
সিলেট জালালাবাদ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রেজাউল করিম বলেন, রেলগাড়ির চাকা, লোহা, ইত্যাদি চোরাই মাল পিকআপ ভ্যানে করে নিয়ে পালানোর সময় রজত দাসকে আটক করা হয়েছে।
ছাতক রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী জুবায়ের আহমদ জানান, রেলওয়ের অনেক মালপত্র এখান থেকে খোয়া গেছে। এসব ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তবে সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এই অনিয়ম-দুর্নীতি ও চুরির সঙ্গে জড়িত নন।
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
১ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৪ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
৫ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫