অরূপ রায়, সাভার
মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আবুল কালাম মোহাম্মদ মনসুর সাভার পৌর এলাকায় বংশী নদীর তীরে খাসজমি দখল করে দোকান নির্মাণ করেছিলেন। আল-আমিন ট্রেডার্স নাম দিয়ে ওই দোকানে দীর্ঘদিন চালের ব্যবসা করেছেন তিনি। এরপর দুই ব্যবসায়ীর কাছে কোটি টাকায় সেই দোকানের দখল বিক্রি করে দিয়েছেন। এ ছাড়া মনসুরের বিরুদ্ধে সাভারের উত্তরপাড়ায় প্রায় ১০ শতাংশ অর্পিত সম্পত্তিসহ সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বিপুল পরিমাণ সরকারি ভূমি দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ রয়েছে। এসব জমির বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৫০ কোটি টাকা।
মনসুর নোয়াখালীর সুধারাম উপজেলার নন্দপুর গ্রামের আফতাব উদ্দিন আহমেদের ছেলে। তবে মুক্তিযুদ্ধের পর সাভারে বসবাস শুরু করেন মনসুর। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তবে সাজা এড়াতে তিনি পলাতক। তবে এসব অবৈধ স্থাপনা থেকে নিয়মিত ভাড়া আদায় করেন তাঁর লোকজন।
সাভার নামাবাজারের চাল ব্যবসায়ী শাহিনুর ইসলাম বলেন, বছর সাতেক আগে ৭০ লাখ টাকায় তাঁরা মনসুরের দখলে থাকা সরকারি জমিসহ দোকানের দখল কিনে নেন। এর পর থেকে তাঁরা আল-আমিন ট্রেডার্স নামেই ওই দোকানে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। এ ছাড়া রহিম গাজী নামে এক ব্যবসায়ী ৪০ লাখ টাকায় মনসুরের কাছ থেকে তাঁদের দোকানসংলগ্ন আরেকটি দোকানের দখল কিনে নেন।
নামাবাজারের আল-আমিন ট্রেডার্স থেকে প্রায় ২০০ গজ দূরে বাজার রোডের পাশে উত্তরপাড়ায় রয়েছে মনসুরের বিলাসবহুল তিনতলা বাড়ি। মুক্তিযুদ্ধের পর সাভারে এসে সাভার মৌজায় প্রায় ১০ শতাংশ অর্পিত সম্পত্তি দখল করে তিনি বাড়িটি নির্মাণ করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। মনসুরসহ তাঁর পরিবারের লোকজন প্রথমে ওই বাড়িতেই থাকতেন। কয়েক বছর আগে বাড়িটি ভাড়া দিয়ে পৌর এলাকার মজিদপুরে বিরুলিয়া রোডের পাশে নয়তলা বাড়ি নির্মাণ করে সেখানে চলে যান তাঁরা।
সম্প্রতি সাভার রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়ে গিয়ে মনসুরের উত্তরপাড়ার তিনতলা বাড়ির বিষয়ে কোনো কিছু জানা সম্ভব হয়নি। ওই কার্যালয়ের অর্পিত সম্পত্তি শাখার দায়িত্বে থাকা অফিস সহকারী সাগর দেবনাথ আবেদন ছাড়া তথ্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
তবে কয়েক বছর আগে মনসুরের উত্তরপাড়ার বাড়ির বিষয়ে তথ্য অধিকার আইন ব্যবহার করে সাভার রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয় থেকে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সাভার মৌজায় ৫৩৪ নম্বর খতিয়ানে ২১৭নম্বর দাগে ২৭ শতাংশ অর্পিত সম্পত্তি রয়েছে।
এর মধ্যে ৭ শতাংশ ভূমি এক সনা লিজ দেওয়া হয়েছে। ২০ শতাংশ ভূমি মনসুর এবং নাজির উদ্দিন ও তাঁর ভাইয়ের দখলে রয়েছে। এর মধ্যে মনসুরের দখলে রয়েছে প্রায় ১০ শতাংশ ভূমি। মামলা সংক্রান্ত জটিলতার কারণে তাঁদের উচ্ছেদ করা সম্ভব হচ্ছে না বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। জমি নিয়ে মামলার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ২০১৫ সালে সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয় থেকে ঢাকার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে (রাজস্ব) পত্র দেওয়ার কথাও বলা হয় ওই প্রতিবেদনে। এরপর পার হয়েছে সাত বছর।
এদিকে সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সরকারি জমিতে নির্মিত মনসুরের অবৈধ মার্কেট উচ্ছেদের বিষয়টিও ঝুলে আছে। দেড় যুগের বেশি সময় আগে মনসুর সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে সরকারি ভূমি দখল করে একতলা, দোতলা ও তিনতলা অর্ধশত ভবন নির্মাণ করেন। এরপর মোটা অঙ্কের জামানত নিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে এসব ভবন ভাড়া দেন, যা মনসুর মার্কেট হিসেবে পরিচিত।
সাভার রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মনসুর মার্কেটের অবৈধ ভবন চিহ্নিত করে গত মে মাসে ১১টি স্থাপনা ভেঙে দেওয়া হয়। আরও ৩৭টি অবৈধ স্থাপনা সাত দিনের মধ্যে সরিয়ে নেওয়ার জন্য সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাহিদুর রহমান গত ৬ জুন দখলদারকে নোটিশ দিয়েছিলেন। তবে এসব স্থাপনা আজও উচ্ছেদ হয়নি।
মনসুর মার্কেটের এম এম মোটরসের মালিক আব্দুল মতিন বলেন, তিনি ৫ লাখ টাকা জামানত দিয়ে একতলা একটি দোকান ভাড়া নিয়েছেন। মনসুরের লোকজনকে মাসে ১৪ হাজার ৫০০ টাকা ভাড়া দেন। নোটিশ পাওয়ার পর তিনি জানতে পারেন তাঁর দোকানটি নির্মাণ করা হয়েছে সরকারি জমির ওপর।
আব্দুল মতিন আরও বলেন, ‘নোটিশ পাওয়ার পর আমরা মার্কেটের দেখভালের দায়িত্বে থাকা মো. সোহেলকে জামানতের টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য চাপ দিয়েছিলাম। তখন মনসুর ভার্চুয়াল মাধ্যমে যোগাযোগ করে আর কোনো স্থাপনা উচ্ছেদ হবে না বলে আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন।’
মনসুর কোথায় আছেন, তা জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন সোহেল। তবে প্রতিদিনই ভার্চুয়াল মাধ্যমে তাঁর (সোহেল) সঙ্গে মনসুরের যোগাযোগ হয় বলে তিনি জানিয়েছেন।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাজাহারুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়গুলো আমার আগে থেকে জানা ছিল না। খোঁজখবর নিয়ে আবুল কালাম মোহাম্মদ মনসুরের দখলে থাকা সব সরকারি জমি উদ্ধারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আবুল কালাম মোহাম্মদ মনসুর সাভার পৌর এলাকায় বংশী নদীর তীরে খাসজমি দখল করে দোকান নির্মাণ করেছিলেন। আল-আমিন ট্রেডার্স নাম দিয়ে ওই দোকানে দীর্ঘদিন চালের ব্যবসা করেছেন তিনি। এরপর দুই ব্যবসায়ীর কাছে কোটি টাকায় সেই দোকানের দখল বিক্রি করে দিয়েছেন। এ ছাড়া মনসুরের বিরুদ্ধে সাভারের উত্তরপাড়ায় প্রায় ১০ শতাংশ অর্পিত সম্পত্তিসহ সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বিপুল পরিমাণ সরকারি ভূমি দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ রয়েছে। এসব জমির বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৫০ কোটি টাকা।
মনসুর নোয়াখালীর সুধারাম উপজেলার নন্দপুর গ্রামের আফতাব উদ্দিন আহমেদের ছেলে। তবে মুক্তিযুদ্ধের পর সাভারে বসবাস শুরু করেন মনসুর। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তবে সাজা এড়াতে তিনি পলাতক। তবে এসব অবৈধ স্থাপনা থেকে নিয়মিত ভাড়া আদায় করেন তাঁর লোকজন।
সাভার নামাবাজারের চাল ব্যবসায়ী শাহিনুর ইসলাম বলেন, বছর সাতেক আগে ৭০ লাখ টাকায় তাঁরা মনসুরের দখলে থাকা সরকারি জমিসহ দোকানের দখল কিনে নেন। এর পর থেকে তাঁরা আল-আমিন ট্রেডার্স নামেই ওই দোকানে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। এ ছাড়া রহিম গাজী নামে এক ব্যবসায়ী ৪০ লাখ টাকায় মনসুরের কাছ থেকে তাঁদের দোকানসংলগ্ন আরেকটি দোকানের দখল কিনে নেন।
নামাবাজারের আল-আমিন ট্রেডার্স থেকে প্রায় ২০০ গজ দূরে বাজার রোডের পাশে উত্তরপাড়ায় রয়েছে মনসুরের বিলাসবহুল তিনতলা বাড়ি। মুক্তিযুদ্ধের পর সাভারে এসে সাভার মৌজায় প্রায় ১০ শতাংশ অর্পিত সম্পত্তি দখল করে তিনি বাড়িটি নির্মাণ করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। মনসুরসহ তাঁর পরিবারের লোকজন প্রথমে ওই বাড়িতেই থাকতেন। কয়েক বছর আগে বাড়িটি ভাড়া দিয়ে পৌর এলাকার মজিদপুরে বিরুলিয়া রোডের পাশে নয়তলা বাড়ি নির্মাণ করে সেখানে চলে যান তাঁরা।
সম্প্রতি সাভার রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়ে গিয়ে মনসুরের উত্তরপাড়ার তিনতলা বাড়ির বিষয়ে কোনো কিছু জানা সম্ভব হয়নি। ওই কার্যালয়ের অর্পিত সম্পত্তি শাখার দায়িত্বে থাকা অফিস সহকারী সাগর দেবনাথ আবেদন ছাড়া তথ্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
তবে কয়েক বছর আগে মনসুরের উত্তরপাড়ার বাড়ির বিষয়ে তথ্য অধিকার আইন ব্যবহার করে সাভার রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয় থেকে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সাভার মৌজায় ৫৩৪ নম্বর খতিয়ানে ২১৭নম্বর দাগে ২৭ শতাংশ অর্পিত সম্পত্তি রয়েছে।
এর মধ্যে ৭ শতাংশ ভূমি এক সনা লিজ দেওয়া হয়েছে। ২০ শতাংশ ভূমি মনসুর এবং নাজির উদ্দিন ও তাঁর ভাইয়ের দখলে রয়েছে। এর মধ্যে মনসুরের দখলে রয়েছে প্রায় ১০ শতাংশ ভূমি। মামলা সংক্রান্ত জটিলতার কারণে তাঁদের উচ্ছেদ করা সম্ভব হচ্ছে না বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। জমি নিয়ে মামলার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ২০১৫ সালে সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয় থেকে ঢাকার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে (রাজস্ব) পত্র দেওয়ার কথাও বলা হয় ওই প্রতিবেদনে। এরপর পার হয়েছে সাত বছর।
এদিকে সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সরকারি জমিতে নির্মিত মনসুরের অবৈধ মার্কেট উচ্ছেদের বিষয়টিও ঝুলে আছে। দেড় যুগের বেশি সময় আগে মনসুর সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে সরকারি ভূমি দখল করে একতলা, দোতলা ও তিনতলা অর্ধশত ভবন নির্মাণ করেন। এরপর মোটা অঙ্কের জামানত নিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে এসব ভবন ভাড়া দেন, যা মনসুর মার্কেট হিসেবে পরিচিত।
সাভার রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মনসুর মার্কেটের অবৈধ ভবন চিহ্নিত করে গত মে মাসে ১১টি স্থাপনা ভেঙে দেওয়া হয়। আরও ৩৭টি অবৈধ স্থাপনা সাত দিনের মধ্যে সরিয়ে নেওয়ার জন্য সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাহিদুর রহমান গত ৬ জুন দখলদারকে নোটিশ দিয়েছিলেন। তবে এসব স্থাপনা আজও উচ্ছেদ হয়নি।
মনসুর মার্কেটের এম এম মোটরসের মালিক আব্দুল মতিন বলেন, তিনি ৫ লাখ টাকা জামানত দিয়ে একতলা একটি দোকান ভাড়া নিয়েছেন। মনসুরের লোকজনকে মাসে ১৪ হাজার ৫০০ টাকা ভাড়া দেন। নোটিশ পাওয়ার পর তিনি জানতে পারেন তাঁর দোকানটি নির্মাণ করা হয়েছে সরকারি জমির ওপর।
আব্দুল মতিন আরও বলেন, ‘নোটিশ পাওয়ার পর আমরা মার্কেটের দেখভালের দায়িত্বে থাকা মো. সোহেলকে জামানতের টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য চাপ দিয়েছিলাম। তখন মনসুর ভার্চুয়াল মাধ্যমে যোগাযোগ করে আর কোনো স্থাপনা উচ্ছেদ হবে না বলে আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন।’
মনসুর কোথায় আছেন, তা জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন সোহেল। তবে প্রতিদিনই ভার্চুয়াল মাধ্যমে তাঁর (সোহেল) সঙ্গে মনসুরের যোগাযোগ হয় বলে তিনি জানিয়েছেন।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাজাহারুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়গুলো আমার আগে থেকে জানা ছিল না। খোঁজখবর নিয়ে আবুল কালাম মোহাম্মদ মনসুরের দখলে থাকা সব সরকারি জমি উদ্ধারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪