লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের আদিতমারীতে জনশুমারি কার্যক্রমে স্ত্রী ও অজ্ঞাতদের সুপারভাইজার হিসেবে নিয়োগ দিয়ে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে জনশুমারির আঞ্চলিক কর্মকর্তা আ ফ ম আবু দাউদ রাসেলের বিরুদ্ধে। এতে জনশুমারি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলে অনেকে মনে করছেন।
আদিতমারী উপজেলার চলমান জনশুমারির সুপারভাইজার ও গণনাকারীর তালিকায় দেখা গেছে, উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নে জনশুমারির কাজ করতে ১৩ জন সুপারভাইজার ও ৭১ জন গণনাকারী নিয়োগ দেওয়া হয়। ২০১৯ সালে মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়। মহিষখোঁচা ইউনিয়নের আঞ্চলিক কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা সমবায় কার্যালয়ের সহকারী পরিদর্শক আ ফ ম আবু দাউদ রাসেলকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। সংশ্লিষ্ট মৌজার বাসিন্দারাই শুধু ওই এলাকায় দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন—নিয়ম থাকলেও আবু দাউদ নিজের স্ত্রী, স্বজনসহ অজ্ঞাতনাম তালিকাভুক্ত করেছেন।
১৩ জন সুপারভাইজারের মধ্যে ১৩ নম্বর সুপারভাইজার হিসেবে আছেন আবু দাউদের স্ত্রী আফ্রিদা হাসনাত। ১১ নম্বর সুপারভাইজার রহিমা খাতুন লিমা লালমনিরহাট সদর উপজেলার বাসিন্দা। ১০ নম্বর সুপারভাইজার আলী আজমের নাম থাকলেও এলাকার কেউ তাঁকে চেনেন না। তালিকায় থাকা মোবাইল ফোনে কল দিলে আলী আজম নামে কেউ নয় বলে জানানো হয়। তালিকার ৮ নম্বর সুপারভাইজারও ওই এলাকার কেউ নন এবং তাঁর নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। এ ছাড়া ২ নম্বর সুপারভাইজার জান্নাতুল ফেরদৌস মহিষখোঁচার বাসিন্দা হলেও তাঁর নাম আছে, এটা তিনি জানেন না। এমনকি প্রশিক্ষণে তিনি অংশ নেননি। এ প্রতিনিধির কাছেই তিনি তালিকায় নাম থাকার বিষয়ে প্রথম শুনলেন বলে জানান। তাঁর ধারণা, কেউ কৌশলে নাম ঢুকিয়ে বরাদ্দকৃত টাকা আত্মসাতের জন্যই এমনটা করেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক গণনাকারী জানান, তাঁদের মধ্যে পাঁচজনকে প্রশিক্ষণসহ মাঠে কখনো তাঁরা দেখেননি এবং চিনেন না। গণনাকারী তালিকায় অর্থ নিয়ে নতুন করে নাম অন্তর্ভুক্ত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জনশুমারির শুরুতে সুপারভাইজার ও গণনাকারীদের প্রশিক্ষণের অর্থ লোপাটের অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে জনশুমারির আঞ্চলিক কর্মকর্তা আ ফ ম আবু দাউদ রাসেল তাঁর স্ত্রীকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘আমি নিজেই মাঠে কাজ করছি। আমার স্ত্রীর নাম থাকলে সমস্যা কী?’ এ সময় তিনি ব্যস্ত আছেন বলে ফোন কল কেটে দেন।
লালমনিরহাটের আদিতমারীতে জনশুমারি কার্যক্রমে স্ত্রী ও অজ্ঞাতদের সুপারভাইজার হিসেবে নিয়োগ দিয়ে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে জনশুমারির আঞ্চলিক কর্মকর্তা আ ফ ম আবু দাউদ রাসেলের বিরুদ্ধে। এতে জনশুমারি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলে অনেকে মনে করছেন।
আদিতমারী উপজেলার চলমান জনশুমারির সুপারভাইজার ও গণনাকারীর তালিকায় দেখা গেছে, উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নে জনশুমারির কাজ করতে ১৩ জন সুপারভাইজার ও ৭১ জন গণনাকারী নিয়োগ দেওয়া হয়। ২০১৯ সালে মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়। মহিষখোঁচা ইউনিয়নের আঞ্চলিক কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা সমবায় কার্যালয়ের সহকারী পরিদর্শক আ ফ ম আবু দাউদ রাসেলকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। সংশ্লিষ্ট মৌজার বাসিন্দারাই শুধু ওই এলাকায় দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন—নিয়ম থাকলেও আবু দাউদ নিজের স্ত্রী, স্বজনসহ অজ্ঞাতনাম তালিকাভুক্ত করেছেন।
১৩ জন সুপারভাইজারের মধ্যে ১৩ নম্বর সুপারভাইজার হিসেবে আছেন আবু দাউদের স্ত্রী আফ্রিদা হাসনাত। ১১ নম্বর সুপারভাইজার রহিমা খাতুন লিমা লালমনিরহাট সদর উপজেলার বাসিন্দা। ১০ নম্বর সুপারভাইজার আলী আজমের নাম থাকলেও এলাকার কেউ তাঁকে চেনেন না। তালিকায় থাকা মোবাইল ফোনে কল দিলে আলী আজম নামে কেউ নয় বলে জানানো হয়। তালিকার ৮ নম্বর সুপারভাইজারও ওই এলাকার কেউ নন এবং তাঁর নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। এ ছাড়া ২ নম্বর সুপারভাইজার জান্নাতুল ফেরদৌস মহিষখোঁচার বাসিন্দা হলেও তাঁর নাম আছে, এটা তিনি জানেন না। এমনকি প্রশিক্ষণে তিনি অংশ নেননি। এ প্রতিনিধির কাছেই তিনি তালিকায় নাম থাকার বিষয়ে প্রথম শুনলেন বলে জানান। তাঁর ধারণা, কেউ কৌশলে নাম ঢুকিয়ে বরাদ্দকৃত টাকা আত্মসাতের জন্যই এমনটা করেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক গণনাকারী জানান, তাঁদের মধ্যে পাঁচজনকে প্রশিক্ষণসহ মাঠে কখনো তাঁরা দেখেননি এবং চিনেন না। গণনাকারী তালিকায় অর্থ নিয়ে নতুন করে নাম অন্তর্ভুক্ত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জনশুমারির শুরুতে সুপারভাইজার ও গণনাকারীদের প্রশিক্ষণের অর্থ লোপাটের অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে জনশুমারির আঞ্চলিক কর্মকর্তা আ ফ ম আবু দাউদ রাসেল তাঁর স্ত্রীকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘আমি নিজেই মাঠে কাজ করছি। আমার স্ত্রীর নাম থাকলে সমস্যা কী?’ এ সময় তিনি ব্যস্ত আছেন বলে ফোন কল কেটে দেন।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪