হুসাইন আহমদ, শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
আল্লাহ তাআলার কাছে জুলুম এক অমার্জনীয় অপরাধ। আর এই অপরাধের শাস্তি ও পরিণতি সম্পর্কে কোরআন ও হাদিসে কয়েকটি সতর্কবাণী উচ্চারিত হয়েছে। যেমন হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জুলুম কিয়ামতের দিন অন্ধকার হবে।’ (বুখারি: ২৪৪৭)
মজলুম ব্যক্তির প্রার্থনার শক্তি সম্পর্কেও নবী (সা.) আমাদের সতর্ক করেছেন। যেমন হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন মুআজ ইবনে জাবাল (রা.)-কে ইয়েমেনে পাঠান, তখন তাঁকে বলেন, ‘মজলুমের ফরিয়াদকে ভয় করবে। কেননা তার ফরিয়াদ এবং আল্লাহর মধ্যে পর্দা থাকে না।’ (বুখারি: ২৪৪৮)
জালেমের অত্যাচারের ভয়ে কত মানুষ আতঙ্কিত হয়। কত অসহায় মানুষ দুহাত তুলে জালেমের ধ্বংস প্রার্থনা করে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘জালেমরা যা করছে সে সম্পর্কে তোমরা আল্লাহকে উদাসীন ভেবো না, তিনি তাদের ছাড় দিয়ে যাচ্ছেন ওই দিন পর্যন্ত, যেদিন চোখগুলো আতঙ্কে বড় বড় হয়ে যাবে।’ (সুরা ইবরাহিম: ৪৩)
অন্য এক আয়াতে তিনি স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন, ‘এমনই ছিল তোমার রবের ধরপাকড়, যখন তিনি ধরেছিলেন ওই জালেম বসতিগুলোকে। নিশ্চয়ই তার ধরা অনেক কঠিন যন্ত্রণাময়।’ (সুরা হুদ: ১০২) আল্লাহ তাআলা আরও বলেন, ‘জালেমদের কোনো বন্ধু নেই এবং সুপারিশকারীও নেই, যার সুপারিশ গ্রাহ্য হবে।’ (সুরা মুমিন: ১৮) অন্যত্র বলেন, ‘জালেমদের জন্য কোনো সাহায্যকারী নেই।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৯২)
নিপীড়িত মানুষের জন্য এসব অভয়বাণী বড় সান্ত্বনা ও বেঁচে থাকার প্রেরণা। আল্লাহ তাআলার সাহায্য সব সময় মজলুমের সঙ্গেই থাকে।
আল্লাহ তাআলার কাছে জুলুম এক অমার্জনীয় অপরাধ। আর এই অপরাধের শাস্তি ও পরিণতি সম্পর্কে কোরআন ও হাদিসে কয়েকটি সতর্কবাণী উচ্চারিত হয়েছে। যেমন হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জুলুম কিয়ামতের দিন অন্ধকার হবে।’ (বুখারি: ২৪৪৭)
মজলুম ব্যক্তির প্রার্থনার শক্তি সম্পর্কেও নবী (সা.) আমাদের সতর্ক করেছেন। যেমন হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন মুআজ ইবনে জাবাল (রা.)-কে ইয়েমেনে পাঠান, তখন তাঁকে বলেন, ‘মজলুমের ফরিয়াদকে ভয় করবে। কেননা তার ফরিয়াদ এবং আল্লাহর মধ্যে পর্দা থাকে না।’ (বুখারি: ২৪৪৮)
জালেমের অত্যাচারের ভয়ে কত মানুষ আতঙ্কিত হয়। কত অসহায় মানুষ দুহাত তুলে জালেমের ধ্বংস প্রার্থনা করে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘জালেমরা যা করছে সে সম্পর্কে তোমরা আল্লাহকে উদাসীন ভেবো না, তিনি তাদের ছাড় দিয়ে যাচ্ছেন ওই দিন পর্যন্ত, যেদিন চোখগুলো আতঙ্কে বড় বড় হয়ে যাবে।’ (সুরা ইবরাহিম: ৪৩)
অন্য এক আয়াতে তিনি স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন, ‘এমনই ছিল তোমার রবের ধরপাকড়, যখন তিনি ধরেছিলেন ওই জালেম বসতিগুলোকে। নিশ্চয়ই তার ধরা অনেক কঠিন যন্ত্রণাময়।’ (সুরা হুদ: ১০২) আল্লাহ তাআলা আরও বলেন, ‘জালেমদের কোনো বন্ধু নেই এবং সুপারিশকারীও নেই, যার সুপারিশ গ্রাহ্য হবে।’ (সুরা মুমিন: ১৮) অন্যত্র বলেন, ‘জালেমদের জন্য কোনো সাহায্যকারী নেই।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৯২)
নিপীড়িত মানুষের জন্য এসব অভয়বাণী বড় সান্ত্বনা ও বেঁচে থাকার প্রেরণা। আল্লাহ তাআলার সাহায্য সব সময় মজলুমের সঙ্গেই থাকে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৭ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৩ দিন আগে