গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উড়ালসড়কের নিচের ফাঁকা জায়গা দখল করে অবৈধভাবে গড়ে তোলা হয়েছে গণশৌচাগার। টিন ও কাঠের ঘেরা দেওয়া অস্বাস্থ্যকর এসব শৌচাগার থেকে ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ।
এতে চলাচল করা বিভিন্ন যানবাহনের যাত্রী, চালক ও পথচারীদের চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। মুখ ঢেকে পার হতে হয় ওই এলাকা। সরকারি জমিতে অবৈধভাবে গণশৌচাগার নির্মাণ করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে একটি পক্ষ। অপরদিকে, উড়ালসড়কের নিচে গণশৌচাগার থাকার বিষয়টি জানেন না সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের কর্মকর্তারা।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ছয় মাস আগে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় ঢেউটিন ও কাঠ দিয়ে উড়ালসড়কের নিচে গড়ে তোলা হয়েছে দুটি শৌচাগার। সেখানে রয়েছে কয়েকটি প্রস্রাবখানা। প্লাস্টিকের ড্রামে রাখা হয়েছে পানি।
পথচারীসহ বিভিন্ন পরিবহনের চালকেরা শৌচাগার ব্যবহার করছেন। মলমূল যাচ্ছে পাশের গর্তে। ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। শৌচাগারের আশপাশে রয়েছে শত শত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। দুর্গন্ধের কারণে ক্রেতা আসা কমে গেছে বলে জানান সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আরফান আলী বলেন, খোলা জায়গায় শৌচাগার নির্মাণ করায় মলমূত্রের দুর্গন্ধে আশপাশের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। দুর্গন্ধে দোকানে টেকা যায় না, নাক চেপে থাকতে হয়।
গণশৌচাগারের টাকা আদায়কারী হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমাকে মাসে ৪ হাজার টাকা দেয়। আমার কাজ শুধু টাকা ওঠানো।’ ওই গণশৌচাগারের মালিক মিন্টু মিয়া বলেন, স্থানীয় নেতা-কর্মীদের মাধ্যমে এখানে পাবলিক টয়লেট নির্মাণ করা হয়েছে। পাবলিক টয়লেট থেকে স্থানীয় আওয়ামী লীগের এক নেতাকে প্রতিদিন ১০০ টাকা হিসাবে ৩ হাজার টাকা দিতে হয়।
শ্রীপুর পৌর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আসিফ মাহমুদ জুয়েল টাকা নেওয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন, ‘সড়ক ও জনপথের জায়গায় শৌচাগার নির্মাণ করার এখতিয়ার কি আমার আছে? তবে শৌচাগার নির্মাণের সময় বলেছি, পরিষ্কার রাখতে হবে।’
নদী পরিব্রাজক দলের শ্রীপুর শাখার সভাপতি সাঈদ চৌধুরী বলেন, এভাবেই সরকারি সম্পদ দখল হয় এবং পরে পরিবেশদূষণের ক্ষেত্র তৈরি হয়।
মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কংকন কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘উড়ালসড়কের নিচে গণশৌচাগার নির্মাণ হয়েছে আমি যোগদানের আগেই। বিষয়টি সওজ বিভাগকে অবহিত করব।’
সড়ক ও জনপথ বিভাগের গাজীপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী শরিফুল ইসলাম বলেন, উড়ালসড়কের নিচে গণশৌচাগার নির্মাণের কোনো সুযোগ নেই। খোঁজখবর নিয়ে এটি ভেঙে সরিয়ে দেওয়া হবে।
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উড়ালসড়কের নিচের ফাঁকা জায়গা দখল করে অবৈধভাবে গড়ে তোলা হয়েছে গণশৌচাগার। টিন ও কাঠের ঘেরা দেওয়া অস্বাস্থ্যকর এসব শৌচাগার থেকে ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ।
এতে চলাচল করা বিভিন্ন যানবাহনের যাত্রী, চালক ও পথচারীদের চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। মুখ ঢেকে পার হতে হয় ওই এলাকা। সরকারি জমিতে অবৈধভাবে গণশৌচাগার নির্মাণ করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে একটি পক্ষ। অপরদিকে, উড়ালসড়কের নিচে গণশৌচাগার থাকার বিষয়টি জানেন না সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের কর্মকর্তারা।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ছয় মাস আগে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় ঢেউটিন ও কাঠ দিয়ে উড়ালসড়কের নিচে গড়ে তোলা হয়েছে দুটি শৌচাগার। সেখানে রয়েছে কয়েকটি প্রস্রাবখানা। প্লাস্টিকের ড্রামে রাখা হয়েছে পানি।
পথচারীসহ বিভিন্ন পরিবহনের চালকেরা শৌচাগার ব্যবহার করছেন। মলমূল যাচ্ছে পাশের গর্তে। ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। শৌচাগারের আশপাশে রয়েছে শত শত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। দুর্গন্ধের কারণে ক্রেতা আসা কমে গেছে বলে জানান সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আরফান আলী বলেন, খোলা জায়গায় শৌচাগার নির্মাণ করায় মলমূত্রের দুর্গন্ধে আশপাশের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। দুর্গন্ধে দোকানে টেকা যায় না, নাক চেপে থাকতে হয়।
গণশৌচাগারের টাকা আদায়কারী হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমাকে মাসে ৪ হাজার টাকা দেয়। আমার কাজ শুধু টাকা ওঠানো।’ ওই গণশৌচাগারের মালিক মিন্টু মিয়া বলেন, স্থানীয় নেতা-কর্মীদের মাধ্যমে এখানে পাবলিক টয়লেট নির্মাণ করা হয়েছে। পাবলিক টয়লেট থেকে স্থানীয় আওয়ামী লীগের এক নেতাকে প্রতিদিন ১০০ টাকা হিসাবে ৩ হাজার টাকা দিতে হয়।
শ্রীপুর পৌর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আসিফ মাহমুদ জুয়েল টাকা নেওয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন, ‘সড়ক ও জনপথের জায়গায় শৌচাগার নির্মাণ করার এখতিয়ার কি আমার আছে? তবে শৌচাগার নির্মাণের সময় বলেছি, পরিষ্কার রাখতে হবে।’
নদী পরিব্রাজক দলের শ্রীপুর শাখার সভাপতি সাঈদ চৌধুরী বলেন, এভাবেই সরকারি সম্পদ দখল হয় এবং পরে পরিবেশদূষণের ক্ষেত্র তৈরি হয়।
মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কংকন কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘উড়ালসড়কের নিচে গণশৌচাগার নির্মাণ হয়েছে আমি যোগদানের আগেই। বিষয়টি সওজ বিভাগকে অবহিত করব।’
সড়ক ও জনপথ বিভাগের গাজীপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী শরিফুল ইসলাম বলেন, উড়ালসড়কের নিচে গণশৌচাগার নির্মাণের কোনো সুযোগ নেই। খোঁজখবর নিয়ে এটি ভেঙে সরিয়ে দেওয়া হবে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে