২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের একাদশ শ্রেণির ভর্তির পাশাপাশি টেকনিক্যাল ও ডিপ্লোমা কারিকুলামের ভর্তি সংক্রান্ত বিভিন্ন ফি এখন বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে দেওয়া যাচ্ছে। গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিকাশ এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সব শিক্ষাবোর্ডের অধীনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর্তির প্রথম পর্যায়ের আবেদন ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা তাদের নিবন্ধন ফি বিকাশ অ্যাপ থেকেই পরিশোধ করতে পারছেন অনায়াসে। শিক্ষার্থীরা ১ জানুয়ারি থেকে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত নিবন্ধন ফি পরিশোধ করতে পারবেন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের আবেদন ফি এবং নিবন্ধন ফিও বিকাশ অ্যাপ দিয়ে পরিশোধের সুযোগ পাবেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা http://xiclassadmission.gov.bd/ এই লিংকে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে আবেদন করতে পারছেন। এ ছাড়া বিকাশ অ্যাপ দিয়ে একাদশ শ্রেণির যেকোনো ফি পরিশোধ করলে গ্রাহক পাচ্ছেন ৩ টাকা ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক। ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ ১০ বার এই ক্যাশব্যাক অফার নিতে পারেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, বিকাশ অ্যাপ থেকে আবেদন ফি দিতে অ্যাপের হোমস্ক্রিনে ‘এডুকেশন ফি’ আইকন থেকে ‘XI Class Admission’ অপশনে ট্যাপ করতে হবে। বোর্ডের নাম, পাসের বছর সিলেক্ট করে রোল নম্বর ও মোবাইল নম্বর টাইপ করতে হবে। ফি এর পরিমাণ চেক করে পরের স্ক্রিনে যেতে ট্যাপ করতে হবে। পরের ধাপে বিকাশ পিন দিয়ে লেনদেন সম্পন্ন হলেই কনফার্মেশন ম্যাসেজ ও ডিজিটাল রিসিট পেয়ে যাবেন আবেদনকারীরা। বিকাশ নম্বরে একটি এসএমএসও পাওয়া যাবে যা পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য সংরক্ষণ করতে হবে।
একইভাবে বিকাশ অ্যাপের ‘এডুকেশন ফি’ অপশনে গিয়ে বিটিইবি (BTEB) সিলেক্ট করে সহজ কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে টেকনিক্যাল ও ডিপ্লোমা ভর্তির জন্যও আবেদন করা যাবে।
এ ছাড়া বিস্তারিত আরও তথ্য জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/charge-free-on-admission-fee এই লিংকে।
২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের একাদশ শ্রেণির ভর্তির পাশাপাশি টেকনিক্যাল ও ডিপ্লোমা কারিকুলামের ভর্তি সংক্রান্ত বিভিন্ন ফি এখন বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে দেওয়া যাচ্ছে। গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিকাশ এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সব শিক্ষাবোর্ডের অধীনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর্তির প্রথম পর্যায়ের আবেদন ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা তাদের নিবন্ধন ফি বিকাশ অ্যাপ থেকেই পরিশোধ করতে পারছেন অনায়াসে। শিক্ষার্থীরা ১ জানুয়ারি থেকে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত নিবন্ধন ফি পরিশোধ করতে পারবেন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের আবেদন ফি এবং নিবন্ধন ফিও বিকাশ অ্যাপ দিয়ে পরিশোধের সুযোগ পাবেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা http://xiclassadmission.gov.bd/ এই লিংকে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে আবেদন করতে পারছেন। এ ছাড়া বিকাশ অ্যাপ দিয়ে একাদশ শ্রেণির যেকোনো ফি পরিশোধ করলে গ্রাহক পাচ্ছেন ৩ টাকা ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক। ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ ১০ বার এই ক্যাশব্যাক অফার নিতে পারেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, বিকাশ অ্যাপ থেকে আবেদন ফি দিতে অ্যাপের হোমস্ক্রিনে ‘এডুকেশন ফি’ আইকন থেকে ‘XI Class Admission’ অপশনে ট্যাপ করতে হবে। বোর্ডের নাম, পাসের বছর সিলেক্ট করে রোল নম্বর ও মোবাইল নম্বর টাইপ করতে হবে। ফি এর পরিমাণ চেক করে পরের স্ক্রিনে যেতে ট্যাপ করতে হবে। পরের ধাপে বিকাশ পিন দিয়ে লেনদেন সম্পন্ন হলেই কনফার্মেশন ম্যাসেজ ও ডিজিটাল রিসিট পেয়ে যাবেন আবেদনকারীরা। বিকাশ নম্বরে একটি এসএমএসও পাওয়া যাবে যা পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য সংরক্ষণ করতে হবে।
একইভাবে বিকাশ অ্যাপের ‘এডুকেশন ফি’ অপশনে গিয়ে বিটিইবি (BTEB) সিলেক্ট করে সহজ কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে টেকনিক্যাল ও ডিপ্লোমা ভর্তির জন্যও আবেদন করা যাবে।
এ ছাড়া বিস্তারিত আরও তথ্য জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/charge-free-on-admission-fee এই লিংকে।
স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক, খাদ্য, প্লাস্টিক, তুলাসহ ছয় ধরনের পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করেছে ভারত। এতে বিপাকে পড়েছেন রপ্তানিকারকেরা। এমন সিদ্ধান্তে প্রতিবেশী দেশটিতে এসব পণ্য রপ্তানিতে ভাটা পড়ার আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা। অর্থনীতিবিদেরা একে দেখছেন দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের জন্য বড় বাধা হিসেবে।
১০ ঘণ্টা আগেআগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য সংকুচিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) রাখা হচ্ছে মোট ১ হাজার ১৭১টি প্রকল্প। এতে মোট ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার যে উন্নয়ন ব্যয়ের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, তাতে সরকারের অগ্রাধিকারভিত্তিক ১০ খাতেই খরচ করা হবে ৭৪.৪০ শতাংশ; টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ ১ লাখ ৬৩ হাজার ৯৯ কোটি টাকা।
১০ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম কাস্টম হাউস চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) ৬২ হাজার ৮১৮ কোটি ৯২ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় করেছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩.১৪ শতাংশ বেশি। এপ্রিল মাসে এ প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়ায় ২৩.৬৭ শতাংশে, যা বর্তমান অর্থনৈতিক পরিবেশে একটি ব্যতিক্রমী অর্জন হিসেবেই দেখা হচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগেদেশে এক বছরের ব্যবধানে বেকারের সংখ্যা বেড়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার। একই সঙ্গে কমেছে কর্মক্ষম ও কর্মে নিয়োজিত জনগোষ্ঠী। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত শ্রমশক্তি জরিপ ২০২৪-এ উঠে এসেছে এ চিত্র।
১২ ঘণ্টা আগে