বিগত অর্থবছরে (২০২২ / ২৩—২০২২ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত) নানা কারণে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধীর গতির ছিল। চলতি অর্থবছরে (২০২৩/২৪) সেই ধীর গতি অব্যাহত থাকতে পারে। বিশ্বব্যাংকের এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। বিশ্ব ব্যাংকের গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্ট—শীর্ষক এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে ২০২২/২৩ অর্থবছরে (২০২২ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত) প্রবৃদ্ধি তুলনামূলক ধীর গতির ছিল বলে অনুমান করা হয়েছে। কারণ, এই সময়ে দেশে আমদানির ওপর বিধিনিষেধ, কাঁচামাল ও জ্বালানি ক্রমাগত খরচ বৃদ্ধি সেই সঙ্গে বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ আর্থিক চাপের কারণে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ ব্যাহত হয়েছিল।
আন্তর্জাতিক এই দাতা সংস্থাটির প্রতিবেদনে, বাংলাদেশে ২০২৩/২৪ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৬ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। বেসরকারি খাতের খরচের ওপর নির্ভর করে মূল্যস্ফীতি বাড়তির দিকে থাকতে পারে। চলতি অর্থবছরে আমদানি বিধিনিষেধ অব্যাহত থাকবে এবং বেসরকারি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এর আগে, গত অক্টোবরের শুরুতে আরেক আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ জানিয়েছিল—চলতি ২০২৩/২৪ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির প্রবৃদ্ধি কমে ৬ শতাংশে নামতে পারে। আইএমএফের প্রকাশিত পূর্বাভাসে বলা হয়েছিল, চলতি ২০২৩/২৪ ও তারপরের অর্থবছরেও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশেই সীমাবদ্ধ থাকতে পারে। এর আগে, গত এপ্রিলে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল আইএমএফ।
চলতি অর্থবছরের জন্য সাড়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। শুধু আইএমএফ নয়, সরকার যে লক্ষ্যমাত্রা ধরেছে সবগুলো ঋণদাতা সংস্থা তার চেয়ে পূর্বাভাস কমিয়ে ধরছে। এর আগে, গত সেপ্টেম্বরে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ২০২৩/২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ এবং সম্প্রতি বিশ্বব্যাংক ৫ দশমিক ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়।
বিগত অর্থবছরে (২০২২ / ২৩—২০২২ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত) নানা কারণে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধীর গতির ছিল। চলতি অর্থবছরে (২০২৩/২৪) সেই ধীর গতি অব্যাহত থাকতে পারে। বিশ্বব্যাংকের এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। বিশ্ব ব্যাংকের গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্ট—শীর্ষক এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে ২০২২/২৩ অর্থবছরে (২০২২ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত) প্রবৃদ্ধি তুলনামূলক ধীর গতির ছিল বলে অনুমান করা হয়েছে। কারণ, এই সময়ে দেশে আমদানির ওপর বিধিনিষেধ, কাঁচামাল ও জ্বালানি ক্রমাগত খরচ বৃদ্ধি সেই সঙ্গে বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ আর্থিক চাপের কারণে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ ব্যাহত হয়েছিল।
আন্তর্জাতিক এই দাতা সংস্থাটির প্রতিবেদনে, বাংলাদেশে ২০২৩/২৪ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৬ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। বেসরকারি খাতের খরচের ওপর নির্ভর করে মূল্যস্ফীতি বাড়তির দিকে থাকতে পারে। চলতি অর্থবছরে আমদানি বিধিনিষেধ অব্যাহত থাকবে এবং বেসরকারি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এর আগে, গত অক্টোবরের শুরুতে আরেক আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ জানিয়েছিল—চলতি ২০২৩/২৪ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির প্রবৃদ্ধি কমে ৬ শতাংশে নামতে পারে। আইএমএফের প্রকাশিত পূর্বাভাসে বলা হয়েছিল, চলতি ২০২৩/২৪ ও তারপরের অর্থবছরেও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশেই সীমাবদ্ধ থাকতে পারে। এর আগে, গত এপ্রিলে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল আইএমএফ।
চলতি অর্থবছরের জন্য সাড়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। শুধু আইএমএফ নয়, সরকার যে লক্ষ্যমাত্রা ধরেছে সবগুলো ঋণদাতা সংস্থা তার চেয়ে পূর্বাভাস কমিয়ে ধরছে। এর আগে, গত সেপ্টেম্বরে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ২০২৩/২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ এবং সম্প্রতি বিশ্বব্যাংক ৫ দশমিক ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়।
সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চলতি মাসের ২৭ এপ্রিল থেকে কার্গো অপারেশন চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনায় আজ বিমানবন্দরটি পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
৫ ঘণ্টা আগেচলতি মাসে উচ্চপর্যায়ের একটি জার্মান ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করেছে। এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। এই প্রতিনিধিদলে জার্মান পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, দেশটির রপ্তানি ঋণ সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর
১২ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত অডিট ফার্ম পিডব্লিউসি বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। বিশালাকার এই অ্যাকাউন্টিং ফার্মটির কর্তাব্যক্তিদের মতে, ছোট, ঝুঁকিপূর্ণ বা অলাভজনক বিবেচিত এক ডজনের বেশি দেশে ব্যবসা বন্ধ করেছে। কেলেঙ্কারির পুনরাবৃত্তি এড়াতেই তাদের এই পদক্ষেপ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল...
১৫ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরের মাত্র তিন মাস বাকি থাকলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে এখনো খরচ করা বাকি রয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য বলছে, জুলাই-মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে খরচ হয়েছে ৮২ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা, যা মোট সংশোধিত এডিপির...
২১ ঘণ্টা আগে