শার্শা (যশোর) প্রতিনিধি
দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকারের বিশেষ অনুমতির ২ হাজার ৮০ টন ইলিশের মধ্যে দ্বিতীয় চালানে আরও ২০৯ টন ইলিশ রপ্তানি হয়েছে ভারতে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে বেনাপোল বন্দর দিয়ে এ ইলিশ রপ্তানি হয়। এর আগে গত বুধবার প্রথম চালানে ১০৩ টন ইলিশ রপ্তানি হয় এ বন্দর দিয়ে। বেনাপোল মৎস্য অধিদপ্তরের মান নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মাছের নমুনা পরীক্ষা করে এগুলোকে রপ্তানির অনুমতি দেন।
১৭টি ইলিশ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান এক থেকে দেড় কেজি ওজনের ইলিশ মাছগুলো রপ্তানি করে ভারতে। যার রপ্তানি মূল্য ছিল প্রতি কেজি ১০ মার্কিন ডলার।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে ২ হাজার ৮০ টন ইলিশ রপ্তানির জন্য দেশের ৫২টি প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দেয় সরকার। প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ৪০ টন করে ইলিশ রপ্তানি করতে পারবে।
বেনাপোল মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ অফিসের পরিদর্শক আওয়াল ইসলাম বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকার গত ২০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের ৫২ জন রপ্তানিকারকের প্রত্যেককে ৪০ টন করে ২ হাজার ৮০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেয়। প্রতি কেজি ইলিশের দাম ১০ মার্কিন ডলার ঘোষণা দিয়ে ২০৯ টন ইলিশ রপ্তানি হয়েছে ভারতে।
বেনাপোল বন্দরের সহকারী পরিচালক আতিক ইসলাম জানান, দ্বিতীয় দিনের মতো বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতে ২০৯ টন ইলিশ রপ্তানি হয়েছে। ইলিশ রপ্তানি কার্যক্রম দ্রুত করতে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ইলিশ রপ্তানিকারক নুরুল আমিন বিশ্বাস জানান, দেশে ইলিশের উৎপাদন ঘাটতি থাকায় ২০১২ সাল থেকে দেশের বাইরে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করেছিল সরকার। পরবর্তীতে বন্ধুত্ব ও সৌহার্দ্যের সম্পর্কের সূত্র ধরে সরকার ২০১৯ সাল থেকে প্রতিবছর পূজার আগে ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়ে আসছে। এমন সৌহার্দ্য মনোভাব দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বন্ধুত্বের সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি করতে ভূমিকা রাখবে।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকারের বিশেষ অনুমতির ২ হাজার ৮০ টন ইলিশের মধ্যে দ্বিতীয় চালানে আরও ২০৯ টন ইলিশ রপ্তানি হয়েছে ভারতে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে বেনাপোল বন্দর দিয়ে এ ইলিশ রপ্তানি হয়। এর আগে গত বুধবার প্রথম চালানে ১০৩ টন ইলিশ রপ্তানি হয় এ বন্দর দিয়ে। বেনাপোল মৎস্য অধিদপ্তরের মান নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মাছের নমুনা পরীক্ষা করে এগুলোকে রপ্তানির অনুমতি দেন।
১৭টি ইলিশ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান এক থেকে দেড় কেজি ওজনের ইলিশ মাছগুলো রপ্তানি করে ভারতে। যার রপ্তানি মূল্য ছিল প্রতি কেজি ১০ মার্কিন ডলার।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে ২ হাজার ৮০ টন ইলিশ রপ্তানির জন্য দেশের ৫২টি প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দেয় সরকার। প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ৪০ টন করে ইলিশ রপ্তানি করতে পারবে।
বেনাপোল মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ অফিসের পরিদর্শক আওয়াল ইসলাম বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকার গত ২০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের ৫২ জন রপ্তানিকারকের প্রত্যেককে ৪০ টন করে ২ হাজার ৮০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেয়। প্রতি কেজি ইলিশের দাম ১০ মার্কিন ডলার ঘোষণা দিয়ে ২০৯ টন ইলিশ রপ্তানি হয়েছে ভারতে।
বেনাপোল বন্দরের সহকারী পরিচালক আতিক ইসলাম জানান, দ্বিতীয় দিনের মতো বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতে ২০৯ টন ইলিশ রপ্তানি হয়েছে। ইলিশ রপ্তানি কার্যক্রম দ্রুত করতে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ইলিশ রপ্তানিকারক নুরুল আমিন বিশ্বাস জানান, দেশে ইলিশের উৎপাদন ঘাটতি থাকায় ২০১২ সাল থেকে দেশের বাইরে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করেছিল সরকার। পরবর্তীতে বন্ধুত্ব ও সৌহার্দ্যের সম্পর্কের সূত্র ধরে সরকার ২০১৯ সাল থেকে প্রতিবছর পূজার আগে ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়ে আসছে। এমন সৌহার্দ্য মনোভাব দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বন্ধুত্বের সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি করতে ভূমিকা রাখবে।
বাংলাদেশে কার্যক্রম চালাতে চায় চীনের প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান টেনসেন্ট। সোমবার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানিয়েছেন।
১৯ মিনিট আগেবাংলাদেশ দুই বছর ধরে বিশ্বব্যাংকের খাদ্য মূল্যস্ফীতি ঝুঁকির ‘লাল শ্রেণি’তে রয়েছে। এই শ্রেণি মানে হচ্ছে, দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৫ থেকে ৩০ শতাংশের মধ্যে রয়েছে, যা বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী বাংলাদেশে খাদ্যনিরাপত্তার জন্য এক বিরাট চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। বাংলাদেশের পাশাপাশি লাল শ্রেণিতে রয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেসুচিন্তিত পরিকল্পনা ছাড়া এভিয়েশনে সঠিক গন্তব্যে পৌঁছানো অসম্ভব। সেই অসম্ভবকে সম্ভব করে বাংলাদেশের এভিয়েশনে জ্বলজ্বল করছে দেশের আকাশ পরিবহনের অন্যতম ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। প্রতিষ্ঠার শুরু থেকে ইউএস-বাংলা পরিকল্পনা আর বাস্তবায়নকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেরাজউক অনুমোদিত নকশার বাইরে আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনে বিধিবহির্ভূতভাবে রেস্তোরাঁ পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবনের ছাদে অবৈধভাবে রুফটপ রেস্তোরাঁ পরিচালিত হচ্ছে, যা জনজীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। অনেক ক্ষেত্রে অবৈধ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনৈতিক উপায়ে এসব রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে