বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
দেশের কর ব্যবস্থার সংস্কারের ইঙ্গিত দিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) নতুন চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান। তিনি বলেছেন, গরিবদের কাছ থেকেই বেশি কর আদায় করা হয়। এটি বৈষম্য তৈরি করে। সেই এনবিআরের সেবা আরও জনবান্ধব করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার এনবিআর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন আবদুর রহমান। প্রথমে তিনি কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করেন। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
দায়িত্ব নিয়েই দুর্নীতিবাজ ও অর্থ পাচারকারীদের প্রতি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান। তিনি বলেন, ‘গত ১৫ বছরের অপরাধীদের নিয়ে আমরা কাজ করব। হয়তো একটু সময় লাগবে। প্রস্তুতি নিচ্ছি। সবকিছু স্থির হলে কাজ শুরু করব।’
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘অর্থ পাচার নিয়ে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট) কাজ করছে, এনবিআরের সিআইসিও (সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল) কাজ করবে। যখনই কোনো ইঙ্গিত পাব, তা অনুসন্ধান করা হবে।’
এ সময় তিনি মতিউরের মতো দুর্নীতিবাজ যেন তৈরি না হয়, সে জন্য এনবিআর কর্মকর্তাদের দুর্নীতি শক্ত হাতে দমনের হুঁশিয়ারিও দেন। এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘তাঁদের (কর্মকর্তাদের) মেসেজ দেওয়া হয়েছে। নিজেদের পরিবর্তন করতে না পারলে বের করে দেওয়া হবে। বড়–ছোট না, সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকা নিয়ে আপত্তি জানিয়ে বলেন, ‘এনবিআর চেয়ারম্যান হিসেবে নয়, ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, এগুলো অগ্রহণযোগ্য। এর ফলে সৎ করদাতারা নিরুৎসাহিত হন।’
রাজস্ব আদায় বাড়াতে গিয়ে ব্যবসার যেন ক্ষতি না হয়, সেদিকে সতর্ক থাকতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন এনবিআর চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ‘গরিবদের কাছ থেকেই বেশি কর আদায় হচ্ছে। এটা বৈষম্য তৈরি করে। গরিবকে ট্যাক্স করা যাবে না। এটা ঠিক করতে হবে।’ এনবিআরের চেয়ারম্যান বলেন, ‘কর আদায় করতে গিয়ে ব্যবসা যেন বন্ধ না হয়। এফডিআই (প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ) বাড়াতে হবে।’
প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা–কর্মচারীদের সমালোচনা করে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের সার্ভিস খুব খারাপ। এনবিআরের লোকই এনবিআরে সেবা পায় না। জনগণ আমাদের প্রভু। তাঁদের যথাযথ সম্মান দিতে হবে।’
দেশের কর ব্যবস্থার সংস্কারের ইঙ্গিত দিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) নতুন চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান। তিনি বলেছেন, গরিবদের কাছ থেকেই বেশি কর আদায় করা হয়। এটি বৈষম্য তৈরি করে। সেই এনবিআরের সেবা আরও জনবান্ধব করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার এনবিআর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন আবদুর রহমান। প্রথমে তিনি কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করেন। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
দায়িত্ব নিয়েই দুর্নীতিবাজ ও অর্থ পাচারকারীদের প্রতি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান। তিনি বলেন, ‘গত ১৫ বছরের অপরাধীদের নিয়ে আমরা কাজ করব। হয়তো একটু সময় লাগবে। প্রস্তুতি নিচ্ছি। সবকিছু স্থির হলে কাজ শুরু করব।’
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘অর্থ পাচার নিয়ে বিএফআইইউ (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট) কাজ করছে, এনবিআরের সিআইসিও (সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল) কাজ করবে। যখনই কোনো ইঙ্গিত পাব, তা অনুসন্ধান করা হবে।’
এ সময় তিনি মতিউরের মতো দুর্নীতিবাজ যেন তৈরি না হয়, সে জন্য এনবিআর কর্মকর্তাদের দুর্নীতি শক্ত হাতে দমনের হুঁশিয়ারিও দেন। এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘তাঁদের (কর্মকর্তাদের) মেসেজ দেওয়া হয়েছে। নিজেদের পরিবর্তন করতে না পারলে বের করে দেওয়া হবে। বড়–ছোট না, সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকা নিয়ে আপত্তি জানিয়ে বলেন, ‘এনবিআর চেয়ারম্যান হিসেবে নয়, ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, এগুলো অগ্রহণযোগ্য। এর ফলে সৎ করদাতারা নিরুৎসাহিত হন।’
রাজস্ব আদায় বাড়াতে গিয়ে ব্যবসার যেন ক্ষতি না হয়, সেদিকে সতর্ক থাকতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন এনবিআর চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ‘গরিবদের কাছ থেকেই বেশি কর আদায় হচ্ছে। এটা বৈষম্য তৈরি করে। গরিবকে ট্যাক্স করা যাবে না। এটা ঠিক করতে হবে।’ এনবিআরের চেয়ারম্যান বলেন, ‘কর আদায় করতে গিয়ে ব্যবসা যেন বন্ধ না হয়। এফডিআই (প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ) বাড়াতে হবে।’
প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা–কর্মচারীদের সমালোচনা করে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের সার্ভিস খুব খারাপ। এনবিআরের লোকই এনবিআরে সেবা পায় না। জনগণ আমাদের প্রভু। তাঁদের যথাযথ সম্মান দিতে হবে।’
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
২ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে