নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার ড. এ টি এম তারিকুজ্জামানকে সরানো হয়েছে। গতকাল বুধবার উপসচিব ফরিদা ইয়াসমিনের সই করা প্রজ্ঞাপনে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ড. এ টি এম তারিকুজ্জামানের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তির ৮ নম্বর শর্তানুযায়ী তাঁকে তাঁর পদ থেকে অব্যাহতি প্রদানের জন্য তিন মাসের নোটিশ প্রদান করা হলো। তিনি আগামী ১০ ডিসেম্বরের পর থেকে বিএসইসির কমিশনার পদে বহাল থাকবেন না।
এর আগে, গত সোমবার অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের নাম ভাঙিয়ে তারিকুজ্জামানকে পদত্যাগ করার জন্য চাপ দেন মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের (এফআইডি) অতিরিক্ত সচিব ড. নাহিদ হোসেন। তবে অর্থ উপদেষ্টার দপ্তর থেকে জানানো হয়েছিল, এ রকম নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। তবে এক দিন পরেই মেয়াদ শেষের আগে সরিয়ে দেওয়া হলো তারিকুজ্জামানকে।
বিএসইসিতে কমিশনারদের মধ্যে দীর্ঘদিন থেকে দুটি গ্রুপ। একটিতে ছিলেন দুর্নীতিতে অভিযুক্ত সদ্যবিদায়ী চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস ফ্যাকাল্টির সাবেক ডিন। আর তাঁর সহযোগী ছিলেন একই বিভাগের শিক্ষক শেখ শামসুদ্দীন আহমেদ।
কমিশনার তারিকুজ্জামান ছিলেন শিবলী রুবাইয়াতবিরোধী। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর শিবলী রুবাইয়াত ও শামসুদ্দীন সরকারের নির্দেশে পদত্যাগ করেন। কিন্তু কমিশনার তারিকুজ্জামান এবং মোহসীন চৌধুরী স্বপদে বহাল রয়েছেন। বিষয়টি ভালোভাবে নেননি শিবলী রুবাইয়াতের সরাসরি ছাত্র নাহিদ হোসেন।
এ অবস্থায় তারিকুজ্জামানকে গত সোমবার বিকেলে মোবাইল ফোনে ড. নাহিদ বলেন, ‘অর্থ উপদেষ্টা আপনাকে পদত্যাগ করতে বলেছেন। রাতেই ই-মেইলে পদত্যাগপত্র পাঠান।’ তারিকুজ্জামান সরাসরি উপদেষ্টার হাতে পদত্যাগপত্র জমা দিতে চান। কিন্তু উপদেষ্টা ব্যস্ত আছেন জানিয়ে নাহিদ বলেন, ‘আপনি কিন্তু উপদেষ্টার নির্দেশনা না মেনে সরকারকে চ্যালেঞ্জ করছেন।’ তারিকুজ্জামান বলেন, ‘আমি সরকারকে চ্যালেঞ্জ করছি না, উল্টো সসম্মানে উপদেষ্টার হাতে পদত্যাগপত্র দিতে চাইছি।’ নাহিদ বলেন, পদত্যাগের দুই দিন পর আপনি দেখা করেন।’ তবে শেষ পর্যন্ত পদত্যাগ করেননি তারিকুজ্জামান।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার ড. এ টি এম তারিকুজ্জামানকে সরানো হয়েছে। গতকাল বুধবার উপসচিব ফরিদা ইয়াসমিনের সই করা প্রজ্ঞাপনে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ড. এ টি এম তারিকুজ্জামানের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তির ৮ নম্বর শর্তানুযায়ী তাঁকে তাঁর পদ থেকে অব্যাহতি প্রদানের জন্য তিন মাসের নোটিশ প্রদান করা হলো। তিনি আগামী ১০ ডিসেম্বরের পর থেকে বিএসইসির কমিশনার পদে বহাল থাকবেন না।
এর আগে, গত সোমবার অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের নাম ভাঙিয়ে তারিকুজ্জামানকে পদত্যাগ করার জন্য চাপ দেন মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের (এফআইডি) অতিরিক্ত সচিব ড. নাহিদ হোসেন। তবে অর্থ উপদেষ্টার দপ্তর থেকে জানানো হয়েছিল, এ রকম নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। তবে এক দিন পরেই মেয়াদ শেষের আগে সরিয়ে দেওয়া হলো তারিকুজ্জামানকে।
বিএসইসিতে কমিশনারদের মধ্যে দীর্ঘদিন থেকে দুটি গ্রুপ। একটিতে ছিলেন দুর্নীতিতে অভিযুক্ত সদ্যবিদায়ী চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস ফ্যাকাল্টির সাবেক ডিন। আর তাঁর সহযোগী ছিলেন একই বিভাগের শিক্ষক শেখ শামসুদ্দীন আহমেদ।
কমিশনার তারিকুজ্জামান ছিলেন শিবলী রুবাইয়াতবিরোধী। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর শিবলী রুবাইয়াত ও শামসুদ্দীন সরকারের নির্দেশে পদত্যাগ করেন। কিন্তু কমিশনার তারিকুজ্জামান এবং মোহসীন চৌধুরী স্বপদে বহাল রয়েছেন। বিষয়টি ভালোভাবে নেননি শিবলী রুবাইয়াতের সরাসরি ছাত্র নাহিদ হোসেন।
এ অবস্থায় তারিকুজ্জামানকে গত সোমবার বিকেলে মোবাইল ফোনে ড. নাহিদ বলেন, ‘অর্থ উপদেষ্টা আপনাকে পদত্যাগ করতে বলেছেন। রাতেই ই-মেইলে পদত্যাগপত্র পাঠান।’ তারিকুজ্জামান সরাসরি উপদেষ্টার হাতে পদত্যাগপত্র জমা দিতে চান। কিন্তু উপদেষ্টা ব্যস্ত আছেন জানিয়ে নাহিদ বলেন, ‘আপনি কিন্তু উপদেষ্টার নির্দেশনা না মেনে সরকারকে চ্যালেঞ্জ করছেন।’ তারিকুজ্জামান বলেন, ‘আমি সরকারকে চ্যালেঞ্জ করছি না, উল্টো সসম্মানে উপদেষ্টার হাতে পদত্যাগপত্র দিতে চাইছি।’ নাহিদ বলেন, পদত্যাগের দুই দিন পর আপনি দেখা করেন।’ তবে শেষ পর্যন্ত পদত্যাগ করেননি তারিকুজ্জামান।
ভূমি অধিগ্রহণে দীর্ঘসূত্রতাসহ নানা জটিলতা কাটিয়ে পাবনার নগরবাড়ী নৌবন্দরের নির্মাণকাজ প্রকল্প চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। ইতিমধ্যে প্রকল্পের কাজ ৯০ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে, যদিও প্রকল্পের সময়সীমা দুবার বাড়ানো হয়েছে। কর্তৃপক্ষের দাবি, বন্দরের কাজ সম্পন্ন হলে জাহাজ থেকে পণ্য খালাসের গতি কমপক্ষে ১০ গুণ বাড়বে। এক
৫ ঘণ্টা আগেবাজার তদারকিতে আগের সরকার যেসব উদ্যোগ নিয়েছিল, বর্তমান সরকারও একই রকম উদ্যোগ গ্রহণ করছে। এর ফলে আমরা নীতির দুষ্টচক্রের মধ্যে পড়েছি, এটা অবশ্যই ভাঙতে হবে। বিশেষ করে, নিত্যপণ্যের সরবরাহব্যবস্থার ক্ষেত্রে। বাজার বর্তমানে কিছু প্রভাবশালী গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, যেখানে প্রতিযোগিতার অভাব সুস্পষ্ট। আগের
৫ ঘণ্টা আগেদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান রবি আজিয়াটা লিমিটেড ও গার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের মধ্যে একটি করপোরেট বিমা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তির আওতায় রবি ও এর সহযোগী প্রতিষ্ঠানের ১ হাজার ৪৫০ জনের বেশি কর্মী এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যরা গার্ডিয়ান লাইফের বিমা সুবিধা পাবেন।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের শিল্প খাতে টেকসই উন্নয়নের আরেকটি মাইলফলক হিসেবে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) অর্থায়নে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএসআরএমের নতুন পরিবেশবান্ধব ইস্পাত কারখানা উদ্বোধন করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে