নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পবিত্র রমজান মাস সামনে রেখে ভোজ্য- তেলের (সয়াবিন ও পাম তেল) ভ্যাট, চিনি, চাল ও খেজুর আমদানির শুল্ক কমালেও দাম কমেনি। উল্টো পাইকারি বাজারেই দাম বেড়েছে তেল ও চিনির। ফলে ক্রেতার স্বার্থের জন্য শুল্কছাড়ের সুবিধাও ঢুকছে ব্যবসায়ীদের পকেটে।
অবশ্য ব্যবসায়ীরা বলছেন, যে পরিমাণ শুল্কছাড় দেওয়া হয়েছে, তাতে দাম কমবে না। নতুন দাম নির্ধারণ নিয়ে ব্যবসায়ীরা সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছেন।
দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব আবুল কালাম আল আজাদ বলেন, শুল্ক কমানোর পর একটি যৌক্তিক দাম ঠিক করা উচিত। শুল্ক কমানোর সুফল ভোক্তা না পেলে সরকারের রাজস্ব কমিয়ে কী লাভ হলো। এটি নিয়ে কাজ চলছে। স্বার্থসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করে করণীয় ঠিক করা হবে।
দাম কমানোর লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ৮ ফেব্রুয়ারি চিনি, চাল ও খেজুরের আমদানি শুল্ক কমায়। সয়াবিন ও পাম তেলের উৎপাদন, ব্যবসা পর্যায়ে ভ্যাট প্রত্যাহার ও আমদানি পর্যায়ে ভ্যাট ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়। চালের আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ করা হয়।
অপরিশোধিত প্রতি টন চিনির আমদানি শুল্ক ১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে কমিয়ে ১ হাজার টাকা এবং পরিশোধিত চিনির আমদানি শুল্ক ৩ হাজার টাকা থেকে কমিয়ে ২ হাজার টাকা করা হয়। খেজুরের আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়।
শুল্ক কমানোর সুফল ভোক্তা না পেলে সরকারের রাজস্ব কমিয়ে কী লাভ হলো। আবুল কালাম আল আজাদ, যুগ্ম সচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
এনবিআরের এই ঘোষণার পাঁচ দিন পরও পাইকারি ও খুচরায় তেল-চিনির দাম কমেনি। বরং ওই ঘোষণার পর থেকে ঢাকার পাইকারি বাজার মৌলভীবাজারে সয়াবিন ও পাম তেলের দাম লিটারে প্রায় আড়াই টাকা এবং চিনি কেজিতে ৩ টাকা বেড়েছে। মৌলভীবাজারের পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী আনোয়ার হাবীব আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকার শুল্ক কমালেও বাজারে দাম বাড়া শুরু হয়েছে। দ্রুত দাম নির্ধারণ করলে বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে।
পাইকারি তেল-চিনি ব্যবসায়ীরা বলেন, এনবিআরের প্রজ্ঞাপনের আগে পাইকারিতে প্রতি লিটার সয়াবিন ১৪৩.২৯ টাকায় ও পাম তেল ১১৬.১১ টাকায় বিক্রি হয়। গত সোমবার বিক্রি হয় যথাক্রমে ১৪৫.৭৮ টাকা ও ১১৮.৫৯ টাকায়। প্রজ্ঞাপনের আগে প্রতি কেজি চিনি ১২৯ টাকায় বিক্রি হলেও সোমবার হয়েছে ১৩২ টাকায়।
সোমবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খুচরায় প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন বিক্রি হয় ১৫৮-১৬৫ টাকা, এক লিটারের বোতল ১৭০-১৭৩ টাকা, প্রতি কেজি চিনি ১৩৫-১৪০ টাকা।
মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজি গোলাম মাওলা বলেন, সরকার প্রতি কেজি চিনিতে ট্যাক্স নিচ্ছে ৪২ টাকার বেশি। কিন্তু আমদানি শুল্ক কমিয়েছে মাত্র ৫০ পয়সা। তেলের ভ্যাট কমালেও ডলারের বাড়তি দামের কারণে দাম তেমন কমবে না।
সূত্র বলছে, ভ্যাট ছাড় দেওয়ায় প্রতি লিটার সয়াবিন ও পাম তেলে ব্যবসায়ীরা ৭-৮ টাকা ছাড় পাচ্ছেন। প্রতি কেজি চালে এর পরিমাণ ২৩ টাকার বেশি। অথচ ব্যবসায়ীরা শুধু চিনির শুল্কছাড়ের উদাহরণ টানছেন।
বাংলাদেশ পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজি আবুল হাসেম বলেন, মিলগেট, পাইকারি ও খুচরায় দাম নির্ধারণ না হওয়ায় ব্যবসায়ীদের অনেকের মধ্যে দ্বিধা রয়েছে।
সরকার দীর্ঘদিন ধরে তেল-চিনির দাম নির্ধারণ করে দিলেও তা অনেক সময়ই মানা হচ্ছে না। ফলে ক্রেতাকে কিনতে হচ্ছে সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দিয়ে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, মুক্তবাজার অর্থনীতিতে দাম নির্ধারণ করার ফল অনেক সময়ই কার্যকর হয় না। সরবরাহব্যবস্থা বাড়ানো এবং বাজারে প্রতিযোগিতা তৈরি করতে পারলেই কেবল দাম কমবে।

পবিত্র রমজান মাস সামনে রেখে ভোজ্য- তেলের (সয়াবিন ও পাম তেল) ভ্যাট, চিনি, চাল ও খেজুর আমদানির শুল্ক কমালেও দাম কমেনি। উল্টো পাইকারি বাজারেই দাম বেড়েছে তেল ও চিনির। ফলে ক্রেতার স্বার্থের জন্য শুল্কছাড়ের সুবিধাও ঢুকছে ব্যবসায়ীদের পকেটে।
অবশ্য ব্যবসায়ীরা বলছেন, যে পরিমাণ শুল্কছাড় দেওয়া হয়েছে, তাতে দাম কমবে না। নতুন দাম নির্ধারণ নিয়ে ব্যবসায়ীরা সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছেন।
দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব আবুল কালাম আল আজাদ বলেন, শুল্ক কমানোর পর একটি যৌক্তিক দাম ঠিক করা উচিত। শুল্ক কমানোর সুফল ভোক্তা না পেলে সরকারের রাজস্ব কমিয়ে কী লাভ হলো। এটি নিয়ে কাজ চলছে। স্বার্থসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করে করণীয় ঠিক করা হবে।
দাম কমানোর লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ৮ ফেব্রুয়ারি চিনি, চাল ও খেজুরের আমদানি শুল্ক কমায়। সয়াবিন ও পাম তেলের উৎপাদন, ব্যবসা পর্যায়ে ভ্যাট প্রত্যাহার ও আমদানি পর্যায়ে ভ্যাট ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়। চালের আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ করা হয়।
অপরিশোধিত প্রতি টন চিনির আমদানি শুল্ক ১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে কমিয়ে ১ হাজার টাকা এবং পরিশোধিত চিনির আমদানি শুল্ক ৩ হাজার টাকা থেকে কমিয়ে ২ হাজার টাকা করা হয়। খেজুরের আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়।
শুল্ক কমানোর সুফল ভোক্তা না পেলে সরকারের রাজস্ব কমিয়ে কী লাভ হলো। আবুল কালাম আল আজাদ, যুগ্ম সচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
এনবিআরের এই ঘোষণার পাঁচ দিন পরও পাইকারি ও খুচরায় তেল-চিনির দাম কমেনি। বরং ওই ঘোষণার পর থেকে ঢাকার পাইকারি বাজার মৌলভীবাজারে সয়াবিন ও পাম তেলের দাম লিটারে প্রায় আড়াই টাকা এবং চিনি কেজিতে ৩ টাকা বেড়েছে। মৌলভীবাজারের পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী আনোয়ার হাবীব আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকার শুল্ক কমালেও বাজারে দাম বাড়া শুরু হয়েছে। দ্রুত দাম নির্ধারণ করলে বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে।
পাইকারি তেল-চিনি ব্যবসায়ীরা বলেন, এনবিআরের প্রজ্ঞাপনের আগে পাইকারিতে প্রতি লিটার সয়াবিন ১৪৩.২৯ টাকায় ও পাম তেল ১১৬.১১ টাকায় বিক্রি হয়। গত সোমবার বিক্রি হয় যথাক্রমে ১৪৫.৭৮ টাকা ও ১১৮.৫৯ টাকায়। প্রজ্ঞাপনের আগে প্রতি কেজি চিনি ১২৯ টাকায় বিক্রি হলেও সোমবার হয়েছে ১৩২ টাকায়।
সোমবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খুচরায় প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন বিক্রি হয় ১৫৮-১৬৫ টাকা, এক লিটারের বোতল ১৭০-১৭৩ টাকা, প্রতি কেজি চিনি ১৩৫-১৪০ টাকা।
মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজি গোলাম মাওলা বলেন, সরকার প্রতি কেজি চিনিতে ট্যাক্স নিচ্ছে ৪২ টাকার বেশি। কিন্তু আমদানি শুল্ক কমিয়েছে মাত্র ৫০ পয়সা। তেলের ভ্যাট কমালেও ডলারের বাড়তি দামের কারণে দাম তেমন কমবে না।
সূত্র বলছে, ভ্যাট ছাড় দেওয়ায় প্রতি লিটার সয়াবিন ও পাম তেলে ব্যবসায়ীরা ৭-৮ টাকা ছাড় পাচ্ছেন। প্রতি কেজি চালে এর পরিমাণ ২৩ টাকার বেশি। অথচ ব্যবসায়ীরা শুধু চিনির শুল্কছাড়ের উদাহরণ টানছেন।
বাংলাদেশ পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজি আবুল হাসেম বলেন, মিলগেট, পাইকারি ও খুচরায় দাম নির্ধারণ না হওয়ায় ব্যবসায়ীদের অনেকের মধ্যে দ্বিধা রয়েছে।
সরকার দীর্ঘদিন ধরে তেল-চিনির দাম নির্ধারণ করে দিলেও তা অনেক সময়ই মানা হচ্ছে না। ফলে ক্রেতাকে কিনতে হচ্ছে সরকার-নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দিয়ে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, মুক্তবাজার অর্থনীতিতে দাম নির্ধারণ করার ফল অনেক সময়ই কার্যকর হয় না। সরবরাহব্যবস্থা বাড়ানো এবং বাজারে প্রতিযোগিতা তৈরি করতে পারলেই কেবল দাম কমবে।

এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
৪ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রিমিয়াম বুচারি চেইন বেঙ্গল মিট এবং কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের মধ্যে একটি ব্যবসায়িক চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানটি হয়।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বেঙ্গল মিট টিমের পক্ষ থেকে ছিলেন—হেড অব রিটেইল সেলস শেখ ইমরান আজিজ, সিনিয়র ম্যানেজার মো. তালাত মাহমুদ ও সহকারী ম্যানেজার মো. মুনতাজুল ইসলাম।
ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড টিমের পক্ষ থেকে ছিলেন—ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) মো. শাহনেওয়াজ মান্নান এবং ফুডি শপের ম্যানেজার হৃদিতা শাওন, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার তাজওয়ার রিজভী ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ সৈয়দ আবদুল্লাহ আল বাকী।
উভয় প্রতিষ্ঠান এ বিষয়ে সম্মতি জানিয়েছে যে, দেশের অনলাইন গ্রোসারি শপিং খাতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এই অংশীদারত্ব। সারা দেশের গ্রাহকদের জন্য আরও সহজলভ্য ও উন্নতমানের সেবা নিশ্চিত করবে।

এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রিমিয়াম বুচারি চেইন বেঙ্গল মিট এবং কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের মধ্যে একটি ব্যবসায়িক চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানটি হয়।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বেঙ্গল মিট টিমের পক্ষ থেকে ছিলেন—হেড অব রিটেইল সেলস শেখ ইমরান আজিজ, সিনিয়র ম্যানেজার মো. তালাত মাহমুদ ও সহকারী ম্যানেজার মো. মুনতাজুল ইসলাম।
ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড টিমের পক্ষ থেকে ছিলেন—ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) মো. শাহনেওয়াজ মান্নান এবং ফুডি শপের ম্যানেজার হৃদিতা শাওন, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার তাজওয়ার রিজভী ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ সৈয়দ আবদুল্লাহ আল বাকী।
উভয় প্রতিষ্ঠান এ বিষয়ে সম্মতি জানিয়েছে যে, দেশের অনলাইন গ্রোসারি শপিং খাতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এই অংশীদারত্ব। সারা দেশের গ্রাহকদের জন্য আরও সহজলভ্য ও উন্নতমানের সেবা নিশ্চিত করবে।

পবিত্র রমজান মাস সামনে রেখে ভোজ্য- তেলের (সয়াবিন ও পাম তেল) ভ্যাট, চিনি, চিনিও খেজুর আমদানির শুল্ক কমালেও দাম কমেনি। উল্টো পাইকারি বাজারেই দাম বেড়েছে তেল ও চিনির। ফলে ক্রেতার স্বার্থের জন্য শুল্কছাড়ের সুবিধাও ঢুকছে ব্যবসায়ীদের পকেটে।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
৪ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের এক পর্যবেক্ষণে বিষয়টি উঠে এসেছে।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানায়, টারট্রেইজিন (Tartrazine) রংটি ডালে ব্যবহারের অনুমোদন নেই। ওই রং খাদ্যদ্রব্যে ব্যবহার করলে বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হবে। গত অর্থবছরে বাংলাদেশে মুগ ডালের তুলনায় মথ ডাল দ্বিগুণ পরিমাণে আমদানি হলেও বাজারে মথ নামে কোনো ডাল পাওয়া যায়নি। স্থানীয় বাজারে মুগ ডাল নামে বিক্রীত ডালের সংগৃহীত নমুনার অর্ধেকের বেশি রংমিশ্রিত পাওয়া গেছে।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, অননুমোদিতভাবে কোনো রং খাদ্যে ব্যবহার বা অন্তর্ভুক্তি বা এরূপ রংমিশ্রিত খাদ্য আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রয় নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩-এর ২৭ ধারা মতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
সব খাদ্য ব্যবসায়ীদের রংযুক্ত ডাল আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রয় থেকে বিরত থাকার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলেছে, সর্বসাধারণকে ‘মুগ’ ডাল ক্রয়ের সময় মুগ ডালের বিশুদ্ধতা এবং ওই ডালে রং মিশ্রিত করা হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত হয়ে ডাল ক্রয়ের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।

‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের এক পর্যবেক্ষণে বিষয়টি উঠে এসেছে।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানায়, টারট্রেইজিন (Tartrazine) রংটি ডালে ব্যবহারের অনুমোদন নেই। ওই রং খাদ্যদ্রব্যে ব্যবহার করলে বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হবে। গত অর্থবছরে বাংলাদেশে মুগ ডালের তুলনায় মথ ডাল দ্বিগুণ পরিমাণে আমদানি হলেও বাজারে মথ নামে কোনো ডাল পাওয়া যায়নি। স্থানীয় বাজারে মুগ ডাল নামে বিক্রীত ডালের সংগৃহীত নমুনার অর্ধেকের বেশি রংমিশ্রিত পাওয়া গেছে।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, অননুমোদিতভাবে কোনো রং খাদ্যে ব্যবহার বা অন্তর্ভুক্তি বা এরূপ রংমিশ্রিত খাদ্য আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রয় নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩-এর ২৭ ধারা মতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
সব খাদ্য ব্যবসায়ীদের রংযুক্ত ডাল আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রয় থেকে বিরত থাকার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলেছে, সর্বসাধারণকে ‘মুগ’ ডাল ক্রয়ের সময় মুগ ডালের বিশুদ্ধতা এবং ওই ডালে রং মিশ্রিত করা হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত হয়ে ডাল ক্রয়ের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।

পবিত্র রমজান মাস সামনে রেখে ভোজ্য- তেলের (সয়াবিন ও পাম তেল) ভ্যাট, চিনি, চিনিও খেজুর আমদানির শুল্ক কমালেও দাম কমেনি। উল্টো পাইকারি বাজারেই দাম বেড়েছে তেল ও চিনির। ফলে ক্রেতার স্বার্থের জন্য শুল্কছাড়ের সুবিধাও ঢুকছে ব্যবসায়ীদের পকেটে।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
৪ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। যেখানে কাঁচামাল, নীতি-অনুবর্তিতা ও কর কাঠামোসহ উৎপাদন খরচের বিভিন্ন উপাদান বিশ্লেষণ করা হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, ব্যয়বহুল কাঁচামালের পাশাপাশি ভারতের বস্ত্র খাতকে প্রতিদ্বন্দ্বীদের তুলনায় আরও ক্ষতিগ্রস্ত করছে উচ্চ পরিবহন ব্যয় ও জ্বালানির খরচ। এক সরকারি কর্মকর্তার ভাষায়, ‘লক্ষ্য হলো বৈশ্বিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে ভারতের ব্যয় কাঠামোর তুলনামূলক বিশ্লেষণ করা এবং উৎপাদন ও রপ্তানি খরচ কমানোর পাশাপাশি উৎপাদন প্রক্রিয়ায় অপচয় হ্রাসের উদ্যোগ নেওয়া।’
ভারত ২০৩০ সালের মধ্যে বস্ত্র রপ্তানি ১০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চায়, যা বর্তমানে প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের শ্রম উৎপাদনশীলতা তুলনামূলকভাবে বেশি। তাদের শ্রম আইনও বেশি নমনীয়। তা ছাড়া, উন্নত বিশ্বের অনেক অঞ্চল থেকে তারা শুল্কমুক্ত কাঁচামাল সংগ্রহ করতে পারে এবং ইউরোপীয় বাজারে বাণিজ্য সুবিধাও পায়। ভিয়েতনাম আবার চীনা বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকারের সুবিধাও ভোগ করে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের শ্রমিকদের মজুরি ভারতের তুলনায় অনেক কম, যা তাদের প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা দিয়েছে।
ভারতীয় বস্ত্র শিল্প খাতের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে, ভারতের প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোর শ্রম উৎপাদনশীলতা ভারতের তুলনায় ২০ থেকে ৪০ শতাংশ বেশি। এই প্রেক্ষাপটে ভারতের বস্ত্র মন্ত্রণালয় তন্তু, কাপড়, প্রযুক্তিনির্ভর বস্ত্র, টেকসই উপাদান ও ডিজিটাল ট্রেসিংয়ের ক্ষেত্রে গবেষণা ও উদ্ভাবন জোরদার করার পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছে।
এ ছাড়া, বৈশ্বিক বাজারের জন্য ব্র্যান্ডিং ও ডিজাইনে উদ্ভাবন সংযুক্ত করার উপায় খুঁজতে এবং নবীন বস্ত্র-স্টার্টআপ ও ডিজাইন হাউসগুলোর বিকাশে সহায়তা করতে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কর্মকর্তা জানান, ‘শিল্প সংগঠন, ব্যাংক, ইনোভেশন ল্যাব, স্টার্টআপ ও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ব্যাপক পরামর্শ প্রক্রিয়া চালানো হবে।’
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথমার্ধে ভারতের বস্ত্র ও পোশাক রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ০.৩৯ শতাংশ বেড়েছে। ভারতের চেম্বার অব কমার্সের টেক্সটাইল বিষয়ক জাতীয় বিশেষজ্ঞ কমিটির চেয়ারম্যান সঞ্জয় জৈন বলেন, ‘কোয়ালিটি কন্ট্রোল অর্ডার বাতিল, শ্রম আইনের সংস্কার এবং ইউরোপের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি খরচ কমাতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।’
২০২৪-২৫ অর্থবছরের অর্থনৈতিক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, বৈশ্বিকভাবে টেকসই উৎস থেকে পণ্য সংগ্রহের প্রবণতা বাড়ার কারণে আগামী বছরগুলোতে ভারতের বস্ত্রশিল্পের খরচ আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। যেখানে কাঁচামাল, নীতি-অনুবর্তিতা ও কর কাঠামোসহ উৎপাদন খরচের বিভিন্ন উপাদান বিশ্লেষণ করা হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, ব্যয়বহুল কাঁচামালের পাশাপাশি ভারতের বস্ত্র খাতকে প্রতিদ্বন্দ্বীদের তুলনায় আরও ক্ষতিগ্রস্ত করছে উচ্চ পরিবহন ব্যয় ও জ্বালানির খরচ। এক সরকারি কর্মকর্তার ভাষায়, ‘লক্ষ্য হলো বৈশ্বিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে ভারতের ব্যয় কাঠামোর তুলনামূলক বিশ্লেষণ করা এবং উৎপাদন ও রপ্তানি খরচ কমানোর পাশাপাশি উৎপাদন প্রক্রিয়ায় অপচয় হ্রাসের উদ্যোগ নেওয়া।’
ভারত ২০৩০ সালের মধ্যে বস্ত্র রপ্তানি ১০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চায়, যা বর্তমানে প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের শ্রম উৎপাদনশীলতা তুলনামূলকভাবে বেশি। তাদের শ্রম আইনও বেশি নমনীয়। তা ছাড়া, উন্নত বিশ্বের অনেক অঞ্চল থেকে তারা শুল্কমুক্ত কাঁচামাল সংগ্রহ করতে পারে এবং ইউরোপীয় বাজারে বাণিজ্য সুবিধাও পায়। ভিয়েতনাম আবার চীনা বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকারের সুবিধাও ভোগ করে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের শ্রমিকদের মজুরি ভারতের তুলনায় অনেক কম, যা তাদের প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা দিয়েছে।
ভারতীয় বস্ত্র শিল্প খাতের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে, ভারতের প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোর শ্রম উৎপাদনশীলতা ভারতের তুলনায় ২০ থেকে ৪০ শতাংশ বেশি। এই প্রেক্ষাপটে ভারতের বস্ত্র মন্ত্রণালয় তন্তু, কাপড়, প্রযুক্তিনির্ভর বস্ত্র, টেকসই উপাদান ও ডিজিটাল ট্রেসিংয়ের ক্ষেত্রে গবেষণা ও উদ্ভাবন জোরদার করার পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছে।
এ ছাড়া, বৈশ্বিক বাজারের জন্য ব্র্যান্ডিং ও ডিজাইনে উদ্ভাবন সংযুক্ত করার উপায় খুঁজতে এবং নবীন বস্ত্র-স্টার্টআপ ও ডিজাইন হাউসগুলোর বিকাশে সহায়তা করতে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কর্মকর্তা জানান, ‘শিল্প সংগঠন, ব্যাংক, ইনোভেশন ল্যাব, স্টার্টআপ ও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ব্যাপক পরামর্শ প্রক্রিয়া চালানো হবে।’
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথমার্ধে ভারতের বস্ত্র ও পোশাক রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ০.৩৯ শতাংশ বেড়েছে। ভারতের চেম্বার অব কমার্সের টেক্সটাইল বিষয়ক জাতীয় বিশেষজ্ঞ কমিটির চেয়ারম্যান সঞ্জয় জৈন বলেন, ‘কোয়ালিটি কন্ট্রোল অর্ডার বাতিল, শ্রম আইনের সংস্কার এবং ইউরোপের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি খরচ কমাতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।’
২০২৪-২৫ অর্থবছরের অর্থনৈতিক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, বৈশ্বিকভাবে টেকসই উৎস থেকে পণ্য সংগ্রহের প্রবণতা বাড়ার কারণে আগামী বছরগুলোতে ভারতের বস্ত্রশিল্পের খরচ আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

পবিত্র রমজান মাস সামনে রেখে ভোজ্য- তেলের (সয়াবিন ও পাম তেল) ভ্যাট, চিনি, চিনিও খেজুর আমদানির শুল্ক কমালেও দাম কমেনি। উল্টো পাইকারি বাজারেই দাম বেড়েছে তেল ও চিনির। ফলে ক্রেতার স্বার্থের জন্য শুল্কছাড়ের সুবিধাও ঢুকছে ব্যবসায়ীদের পকেটে।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে। জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) গতকাল মঙ্গলবার রাতে এক বিবৃতিতে এই বিশাল দরপতনের ঘোষণা দিয়েছে। নতুন দাম আজ বুধবার থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।
বাজুসের সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম একলাফে ১০ হাজার ৪৭৪ টাকা কমানো হয়েছে। ফলে আজ থেকে ভালো মানের এই সোনার দাম কমে দাঁড়াচ্ছে ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮০৯ টাকা।
জুয়েলার্স সমিতি জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে তেজাবি সোনা বা পিওর গোল্ডের দাম কমে যাওয়ার কারণেই স্থানীয় বাজারে এই সমন্বয় করা হয়েছে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি আউন্স সোনার দাম ৪ হাজার ডলারের নিচে নেমে এসেছে।
গত কয়েক দিনে সোনার দাম কমানোর ঘটনা ছিল নজিরবিহীন। এই নিয়ে চার দফায় সোনার দাম কমল, যেখানে মোট হ্রাসের পরিমাণ ২৩ হাজার ৫৭৩ টাকা প্রতি ভরিতে।
সর্বশেষ মঙ্গলবার রাতে প্রতি ভরিতে কমানো হলো ১০ হাজার ৪৭৪ টাকা, এর আগের দিন প্রতি ভরিতে কমানো হয় ৩ হাজার ৬৭৪ টাকা। এ ছাড়া ২৭ অক্টোবর কমানো হয়েছিল ১ হাজার ৩৯ টাকা এবং ২৪ অক্টোবর প্রথম দফায় বড় দরপতন ঘটে, কমানো হয় ৮ হাজার ৩৮৬ টাকা।
আজ বুধবার থেকে কার্যকর হওয়া নতুন দাম অনুযায়ী, বিভিন্ন মানের সোনার ভরিপ্রতি মূল্য নিম্নরূপ:

সোনার দামে বড়সড় ধস নামলেও রুপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।


বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে। জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) গতকাল মঙ্গলবার রাতে এক বিবৃতিতে এই বিশাল দরপতনের ঘোষণা দিয়েছে। নতুন দাম আজ বুধবার থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।
বাজুসের সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম একলাফে ১০ হাজার ৪৭৪ টাকা কমানো হয়েছে। ফলে আজ থেকে ভালো মানের এই সোনার দাম কমে দাঁড়াচ্ছে ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮০৯ টাকা।
জুয়েলার্স সমিতি জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে তেজাবি সোনা বা পিওর গোল্ডের দাম কমে যাওয়ার কারণেই স্থানীয় বাজারে এই সমন্বয় করা হয়েছে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি আউন্স সোনার দাম ৪ হাজার ডলারের নিচে নেমে এসেছে।
গত কয়েক দিনে সোনার দাম কমানোর ঘটনা ছিল নজিরবিহীন। এই নিয়ে চার দফায় সোনার দাম কমল, যেখানে মোট হ্রাসের পরিমাণ ২৩ হাজার ৫৭৩ টাকা প্রতি ভরিতে।
সর্বশেষ মঙ্গলবার রাতে প্রতি ভরিতে কমানো হলো ১০ হাজার ৪৭৪ টাকা, এর আগের দিন প্রতি ভরিতে কমানো হয় ৩ হাজার ৬৭৪ টাকা। এ ছাড়া ২৭ অক্টোবর কমানো হয়েছিল ১ হাজার ৩৯ টাকা এবং ২৪ অক্টোবর প্রথম দফায় বড় দরপতন ঘটে, কমানো হয় ৮ হাজার ৩৮৬ টাকা।
আজ বুধবার থেকে কার্যকর হওয়া নতুন দাম অনুযায়ী, বিভিন্ন মানের সোনার ভরিপ্রতি মূল্য নিম্নরূপ:

সোনার দামে বড়সড় ধস নামলেও রুপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।


পবিত্র রমজান মাস সামনে রেখে ভোজ্য- তেলের (সয়াবিন ও পাম তেল) ভ্যাট, চিনি, চিনিও খেজুর আমদানির শুল্ক কমালেও দাম কমেনি। উল্টো পাইকারি বাজারেই দাম বেড়েছে তেল ও চিনির। ফলে ক্রেতার স্বার্থের জন্য শুল্কছাড়ের সুবিধাও ঢুকছে ব্যবসায়ীদের পকেটে।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
৪ ঘণ্টা আগে