আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম বন্দরে বছরের পর বছর পড়ে থাকা হাজারো কনটেইনারের অনেকেই জন্মেছে গাছ, কিছু মরিচা পড়ে ভেঙে গেছে। এসব অচল কনটেইনার দখল করে রেখেছে মূল্যবান জায়গা, কমিয়ে দিয়েছে রাজস্ব, ক্ষতিগ্রস্ত করেছে শিপিং লাইন। সেই অচলাবস্থা কাটিয়ে বন্দরের কার্যকারিতা ফেরাতে এবার ব্যবহারযোগ্য ৪৫৬ কনটেইনার পণ্য নিলামে তোলা হচ্ছে।
এ লক্ষ্যে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস দুই দফায় এসব পণ্যের ই-অকশন আয়োজন করছে। প্রথম ধাপে নিলামে উঠছে ১১৩টি কনটেইনার, আর দ্বিতীয় ধাপে ৩৪৩টি। পাশাপাশি নিলামে রাখা হচ্ছে ২৪টি কনক্রিট মিকশ্চার মেশিন গাড়িও।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের সহকারী কমিশনার মো. সাকিব হোসেন এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রথম দফার ১১৩টি কনটেইনারের নিলামে অংশ নিতে হলে ১৫ জুলাই সকাল ৯টা থেকে ৩০ জুলাই বেলা ২টার মধ্যে অনলাইনে দরপত্র দাখিল করতে হবে। দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনেই খোলা হবে প্রাপ্ত দরপত্রগুলো। দ্বিতীয় ধাপে ৩৪৩টি কনটেইনারের নিলামের দরপত্র গ্রহণ ও খোলার তারিখ ৬ আগস্ট।
নিলামে অংশ নিতে আগ্রহী ব্যক্তিদের জাতীয় পরিচয়পত্র, টিআইএন সনদ ও হালনাগাদ আয়কর রিটার্নের সনদপত্র থাকতে হবে। অনলাইনে দরপত্র দাখিলের সময় কোটেশন মূল্যের ১০ শতাংশ জামানত হিসেবে তফসিলি ব্যাংক থেকে ‘কমিশনার, কাস্টম হাউস, চট্টগ্রাম’ বরাবর ইস্যু করা পে-অর্ডার, ব্যাংক ড্রাফট বা ডিডির স্ক্যান কপি জমা দিতে হবে। এরপর সেই কাগজের মূল কপি ও প্রয়োজনীয় দলিলাদি ৩০ জুলাই বেলা ২টার মধ্যে সিলগালা খামে কাস্টম হাউসের নির্ধারিত বাক্সে জমা দিতে হবে। নির্ধারিত নিয়ম না মানলে অনলাইনে দাখিল করা দরপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।
চট্টগ্রাম কাস্টমের তথ্য অনুযায়ী, নিলামে ওঠা কনটেইনারগুলোতে টাইলস, কেমিক্যাল, জিপসাম বোর্ড, সিরামিক সামগ্রী, তৈরি পোশাকের আনুষঙ্গিক উপকরণ, কাপড়, ইঞ্জিন অয়েল, হাইড্রোলিক অয়েলসহ নানা ধরনের পণ্য রয়েছে। এসব পণ্যের অনেকই দীর্ঘ সময় বন্দরে পড়ে থাকায় ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে গেছে, তবে যেগুলো এখনো বিক্রিযোগ্য—তা যাচাই করে নিলামের আওতায় আনা হয়েছে।
সহকারী কমিশনার সাকিব হোসেন বলেন, বন্দরে পড়ে থাকা এসব পণ্য নিলামে বিক্রির মাধ্যমে একদিকে সরকারি রাজস্ব আয় হবে, অন্যদিকে বন্দরের জায়গাও খালি হবে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘প্রতি মাসেই আমরা কাস্টম হাউসকে নিলামযোগ্য পণ্যের তালিকা সরবরাহ করি। দ্রুত নিলাম সম্পন্ন হলে বন্দরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গা খালি হবে। এতে নতুন আমদানি পণ্যের কনটেইনার রাখার জায়গা তৈরি হবে এবং বন্দরের কার্যকারিতা বাড়বে।’
চট্টগ্রাম বন্দরে বছরের পর বছর পড়ে থাকা হাজারো কনটেইনারের অনেকেই জন্মেছে গাছ, কিছু মরিচা পড়ে ভেঙে গেছে। এসব অচল কনটেইনার দখল করে রেখেছে মূল্যবান জায়গা, কমিয়ে দিয়েছে রাজস্ব, ক্ষতিগ্রস্ত করেছে শিপিং লাইন। সেই অচলাবস্থা কাটিয়ে বন্দরের কার্যকারিতা ফেরাতে এবার ব্যবহারযোগ্য ৪৫৬ কনটেইনার পণ্য নিলামে তোলা হচ্ছে।
এ লক্ষ্যে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস দুই দফায় এসব পণ্যের ই-অকশন আয়োজন করছে। প্রথম ধাপে নিলামে উঠছে ১১৩টি কনটেইনার, আর দ্বিতীয় ধাপে ৩৪৩টি। পাশাপাশি নিলামে রাখা হচ্ছে ২৪টি কনক্রিট মিকশ্চার মেশিন গাড়িও।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের সহকারী কমিশনার মো. সাকিব হোসেন এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রথম দফার ১১৩টি কনটেইনারের নিলামে অংশ নিতে হলে ১৫ জুলাই সকাল ৯টা থেকে ৩০ জুলাই বেলা ২টার মধ্যে অনলাইনে দরপত্র দাখিল করতে হবে। দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনেই খোলা হবে প্রাপ্ত দরপত্রগুলো। দ্বিতীয় ধাপে ৩৪৩টি কনটেইনারের নিলামের দরপত্র গ্রহণ ও খোলার তারিখ ৬ আগস্ট।
নিলামে অংশ নিতে আগ্রহী ব্যক্তিদের জাতীয় পরিচয়পত্র, টিআইএন সনদ ও হালনাগাদ আয়কর রিটার্নের সনদপত্র থাকতে হবে। অনলাইনে দরপত্র দাখিলের সময় কোটেশন মূল্যের ১০ শতাংশ জামানত হিসেবে তফসিলি ব্যাংক থেকে ‘কমিশনার, কাস্টম হাউস, চট্টগ্রাম’ বরাবর ইস্যু করা পে-অর্ডার, ব্যাংক ড্রাফট বা ডিডির স্ক্যান কপি জমা দিতে হবে। এরপর সেই কাগজের মূল কপি ও প্রয়োজনীয় দলিলাদি ৩০ জুলাই বেলা ২টার মধ্যে সিলগালা খামে কাস্টম হাউসের নির্ধারিত বাক্সে জমা দিতে হবে। নির্ধারিত নিয়ম না মানলে অনলাইনে দাখিল করা দরপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।
চট্টগ্রাম কাস্টমের তথ্য অনুযায়ী, নিলামে ওঠা কনটেইনারগুলোতে টাইলস, কেমিক্যাল, জিপসাম বোর্ড, সিরামিক সামগ্রী, তৈরি পোশাকের আনুষঙ্গিক উপকরণ, কাপড়, ইঞ্জিন অয়েল, হাইড্রোলিক অয়েলসহ নানা ধরনের পণ্য রয়েছে। এসব পণ্যের অনেকই দীর্ঘ সময় বন্দরে পড়ে থাকায় ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে গেছে, তবে যেগুলো এখনো বিক্রিযোগ্য—তা যাচাই করে নিলামের আওতায় আনা হয়েছে।
সহকারী কমিশনার সাকিব হোসেন বলেন, বন্দরে পড়ে থাকা এসব পণ্য নিলামে বিক্রির মাধ্যমে একদিকে সরকারি রাজস্ব আয় হবে, অন্যদিকে বন্দরের জায়গাও খালি হবে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘প্রতি মাসেই আমরা কাস্টম হাউসকে নিলামযোগ্য পণ্যের তালিকা সরবরাহ করি। দ্রুত নিলাম সম্পন্ন হলে বন্দরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গা খালি হবে। এতে নতুন আমদানি পণ্যের কনটেইনার রাখার জায়গা তৈরি হবে এবং বন্দরের কার্যকারিতা বাড়বে।’
দেশের ব্যাংক খাতে এখন নগদ টাকার ঘাটতি নেই, ঘাটতি শুধু আস্থার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ২০২৫ সালের জুন শেষে নিট উদ্বৃত্ত তারল্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, যা চাহিদার প্রায় দ্বিগুণ। অথচ এই বিপুল অর্থ বাজারে প্রবাহিত হচ্ছে না।
৭ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের লাভজনক সরকারি কোম্পানিগুলোকে সরাসরি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত সোমবার রেলভবনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ-সংক্রান্ত করণীয় নির্ধারণে আলোচনা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি...
৭ ঘণ্টা আগেদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের প্রায় ৭৫ শতাংশই বাণিজ্যের আড়ালে পাচার হচ্ছে, যেখানে আমদানি-রপ্তানির সময় মিথ্যা ঘোষণার আশ্রয়ে বিদেশে অর্থ স্থানান্তর করা হয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম) আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় উপস্থাপিত গবেষণাপত্রে এই উদ্বেগজনক তথ্য তুলে ধরা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের ভাউলার হাট উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় শুকনা মরিচের হাট, যেখানে সূর্য ওঠার আগেই জমে ওঠে কোটি টাকার বেচাকেনা। কোথাও চলছে মরিচ বস্তাবন্দী, কোথাও পাইকারদের হাঁকডাক আর দরদাম।
১ দিন আগে