নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হামি ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির চার বছরের আর্থিক প্রতিবেদন ও অন্যান্য বিষয় তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সম্প্রতি বিএসইসির মার্কেট ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন বিভাগ থেকে এ–সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। তদন্ত কমিটিকে আদেশ জারির ৬০ দিনের মধ্যে অনুসন্ধান শেষ করে কমিশনে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন, সহকারী পরিচালক সৌরভ মল্লিক ও মোহাম্মদ রুমন হোসেন।
বিএসইসির আদেশে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজার ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে হামি ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির গত চার বছরের (অর্থবছর ৩০ জুন ২০২০ থেকে ৩০ জুন ২০২৩ পর্যন্ত) আর্থিক বিবরণী যাচাই, ব্যবসায়িক কার্যক্রম পর্যালোচনা ও কোম্পানিটির চলমান কার্যক্রম নিয়ে আশঙ্কা থাকলে তা নিরূপণ করা জরুরি। এই উদ্দেশ্যে নিচের টার্মস অব রেফারেন্স অনুযায়ী তদন্ত পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিএসইসির আদেশে বলা হয়েছে, হামি ইন্ডাস্ট্রিজের ২০২০ থেকে ২০২৩ অর্থবছরের আর্থিক বিবরণীতে সম্পদ, দায়, শেয়ারধারীদের মূলধন (ইকুইটি), মুনাফা ও নগদ প্রবাহের সত্য ও সঠিক চিত্র উপস্থাপন করেছে কি না এবং আর্থিক প্রতিবেদন আন্তর্জাতিক অ্যাকাউন্টিং স্ট্যান্ডার্ড (আইএএস), আন্তর্জাতিক ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ড (আইএফআরএস) ও আন্তর্জাতিক অডিটিং স্ট্যান্ডার্ডের (আইএসএ) সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল কি না, তা যাচাই করতে বলা হয়েছে।
কোম্পানির বিভিন্ন সম্পদ, যেমন—প্ল্যান্ট অ্যান্ড মেশিনারিজ, যন্ত্রপাতি ও ভবন, ভূমি ও ভূমি উন্নয়ন ইত্যাদির মালিকানা, প্রকৃত অস্তিত্ব ও ব্যবহারযোগ্যতা পর্যালোচনা; সম্পদগুলো কোনো ঘোষিত বা অঘোষিত ঋণের বিপরীতে বন্ধক রাখা হয়েছে কি না; ব্যালেন্স শিটে দেখানো অগ্রিম, আমানত ও প্রিপেমেন্ট যাচাই; বিক্রয়, উৎপাদন খরচ, গ্রাহকদের কাছ থেকে নগদ গ্রহণ, হিসাবযোগ্য প্রাপ্য, নগদ ও নগদ সমমানের সম্পদ, মজুত পণ্য, কাঁচামাল ক্রয় ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে সত্যতা যাচাই; চলমান মূলধন প্রকল্প (ক্যাপিটাল ওয়ার্ক ইন প্রোগ্রেস) পর্যালোচনা; প্রতিষ্ঠানটির ভবিষ্যৎ চলমান কার্যক্রমে হুমকি আছে কি না, তা নিরূপণ করতে নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসি।
এ ছাড়া কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে দেওয়া ৪ কোটি ৩৫ লাখ টাকার ঋণ যাচাই; শেয়ার মূলধন, পুনঃবিনিয়োগ সংরক্ষণ তহবিল, ডেফার্ড ট্যাক্স, পরিশোধযোগ্য কিস্তি, ব্যয়জনিত দায়, প্রদানযোগ্য হিসাব, অগ্রিম ভাড়ার অর্থ, অবিতরণকৃত লভ্যাংশ, করের জন্য সংরক্ষিত অর্থ ও প্রয়োজনবোধে অন্য যেকোনো প্রাসঙ্গিক বিষয়ে অনুসন্ধানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি হামি ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির চার বছরের আর্থিক প্রতিবেদন ও অন্যান্য বিষয় তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সম্প্রতি বিএসইসির মার্কেট ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন বিভাগ থেকে এ–সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। তদন্ত কমিটিকে আদেশ জারির ৬০ দিনের মধ্যে অনুসন্ধান শেষ করে কমিশনে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন, সহকারী পরিচালক সৌরভ মল্লিক ও মোহাম্মদ রুমন হোসেন।
বিএসইসির আদেশে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজার ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে হামি ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির গত চার বছরের (অর্থবছর ৩০ জুন ২০২০ থেকে ৩০ জুন ২০২৩ পর্যন্ত) আর্থিক বিবরণী যাচাই, ব্যবসায়িক কার্যক্রম পর্যালোচনা ও কোম্পানিটির চলমান কার্যক্রম নিয়ে আশঙ্কা থাকলে তা নিরূপণ করা জরুরি। এই উদ্দেশ্যে নিচের টার্মস অব রেফারেন্স অনুযায়ী তদন্ত পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিএসইসির আদেশে বলা হয়েছে, হামি ইন্ডাস্ট্রিজের ২০২০ থেকে ২০২৩ অর্থবছরের আর্থিক বিবরণীতে সম্পদ, দায়, শেয়ারধারীদের মূলধন (ইকুইটি), মুনাফা ও নগদ প্রবাহের সত্য ও সঠিক চিত্র উপস্থাপন করেছে কি না এবং আর্থিক প্রতিবেদন আন্তর্জাতিক অ্যাকাউন্টিং স্ট্যান্ডার্ড (আইএএস), আন্তর্জাতিক ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ড (আইএফআরএস) ও আন্তর্জাতিক অডিটিং স্ট্যান্ডার্ডের (আইএসএ) সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল কি না, তা যাচাই করতে বলা হয়েছে।
কোম্পানির বিভিন্ন সম্পদ, যেমন—প্ল্যান্ট অ্যান্ড মেশিনারিজ, যন্ত্রপাতি ও ভবন, ভূমি ও ভূমি উন্নয়ন ইত্যাদির মালিকানা, প্রকৃত অস্তিত্ব ও ব্যবহারযোগ্যতা পর্যালোচনা; সম্পদগুলো কোনো ঘোষিত বা অঘোষিত ঋণের বিপরীতে বন্ধক রাখা হয়েছে কি না; ব্যালেন্স শিটে দেখানো অগ্রিম, আমানত ও প্রিপেমেন্ট যাচাই; বিক্রয়, উৎপাদন খরচ, গ্রাহকদের কাছ থেকে নগদ গ্রহণ, হিসাবযোগ্য প্রাপ্য, নগদ ও নগদ সমমানের সম্পদ, মজুত পণ্য, কাঁচামাল ক্রয় ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে সত্যতা যাচাই; চলমান মূলধন প্রকল্প (ক্যাপিটাল ওয়ার্ক ইন প্রোগ্রেস) পর্যালোচনা; প্রতিষ্ঠানটির ভবিষ্যৎ চলমান কার্যক্রমে হুমকি আছে কি না, তা নিরূপণ করতে নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসি।
এ ছাড়া কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে দেওয়া ৪ কোটি ৩৫ লাখ টাকার ঋণ যাচাই; শেয়ার মূলধন, পুনঃবিনিয়োগ সংরক্ষণ তহবিল, ডেফার্ড ট্যাক্স, পরিশোধযোগ্য কিস্তি, ব্যয়জনিত দায়, প্রদানযোগ্য হিসাব, অগ্রিম ভাড়ার অর্থ, অবিতরণকৃত লভ্যাংশ, করের জন্য সংরক্ষিত অর্থ ও প্রয়োজনবোধে অন্য যেকোনো প্রাসঙ্গিক বিষয়ে অনুসন্ধানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১৩ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
১৩ ঘণ্টা আগে