অনলাইন ডেস্ক
দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের প্রয়োজন নেই। দেশের উন্নয়নে আগামী ১০ বছরে ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হলে এর উদ্দেশ্য সফল হবে। এ ছাড়া, আগামী দুই বছরের মধ্যে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে অন্তত ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন বা ৫৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগ আনার পরিকল্পনা করছে সরকার, যেখানে প্রায় আড়াই লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের বিডার মাল্টিপারপাস হলে ‘বেজার অগ্রগতি ও পরিকল্পনা’ শীর্ষক এক মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চলের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন।
আশিক মাহমুদ বলেন, ‘আগামী এক-দুই বছর প্রাথমিকভাবে সরকার পাঁচ অর্থনৈতিক অঞ্চল নিয়ে কাজ করবে। এগুলো হলো—জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চল, জামালপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল, মহেশখালী অর্থনৈতিক অঞ্চল ও জাপানিজ অর্থনৈতিক অঞ্চল। এসব অঞ্চলে অবকাঠামো ও ইউটিলিটি সেবা নিশ্চিত করতে পরিকল্পনা করেছি।’
আশিক মাহমুদ আরও বলেন, ‘পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে আগামী দুই বছরের মধ্যে পর্যায়ক্রমে ১৩৩টি শিল্প নির্মাণের সুযোগ সৃষ্টি হবে, যেখানে ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন বিনিয়োগ আসবে। তাতে নতুন করে ২ লাখ ৩৮ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে বলে আমরা আশা করছি।’
তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, বেজা যদি আগামী দুই বছরে পাঁচটি অর্থনৈতিক অঞ্চলের পরিকল্পনা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে পারে, তাহলে এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যতে আরও ভালো উদ্যোগ গ্রহণে সক্ষম হবে। তবে এর জন্য প্রয়োজন হবে সরকারের সব বিভাগের সমন্বিত উদ্যোগ।’
বেজার চেয়ারম্যান বলেন, ‘বেজার মালিকানাধীন অব্যবহৃত জমিতে সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগের অংশ হিসেবে সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কাজ শুরু করেছি। এ ছাড়া জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে শ্রমিকদের আবাসিক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে ফেনী নদীর ওপর ব্রিজ নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের প্রয়োজন নেই। দেশের উন্নয়নে আগামী ১০ বছরে ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হলে এর উদ্দেশ্য সফল হবে। এ ছাড়া, আগামী দুই বছরের মধ্যে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে অন্তত ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন বা ৫৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগ আনার পরিকল্পনা করছে সরকার, যেখানে প্রায় আড়াই লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের বিডার মাল্টিপারপাস হলে ‘বেজার অগ্রগতি ও পরিকল্পনা’ শীর্ষক এক মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চলের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন।
আশিক মাহমুদ বলেন, ‘আগামী এক-দুই বছর প্রাথমিকভাবে সরকার পাঁচ অর্থনৈতিক অঞ্চল নিয়ে কাজ করবে। এগুলো হলো—জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চল, জামালপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল, মহেশখালী অর্থনৈতিক অঞ্চল ও জাপানিজ অর্থনৈতিক অঞ্চল। এসব অঞ্চলে অবকাঠামো ও ইউটিলিটি সেবা নিশ্চিত করতে পরিকল্পনা করেছি।’
আশিক মাহমুদ আরও বলেন, ‘পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে আগামী দুই বছরের মধ্যে পর্যায়ক্রমে ১৩৩টি শিল্প নির্মাণের সুযোগ সৃষ্টি হবে, যেখানে ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন বিনিয়োগ আসবে। তাতে নতুন করে ২ লাখ ৩৮ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে বলে আমরা আশা করছি।’
তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, বেজা যদি আগামী দুই বছরে পাঁচটি অর্থনৈতিক অঞ্চলের পরিকল্পনা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে পারে, তাহলে এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যতে আরও ভালো উদ্যোগ গ্রহণে সক্ষম হবে। তবে এর জন্য প্রয়োজন হবে সরকারের সব বিভাগের সমন্বিত উদ্যোগ।’
বেজার চেয়ারম্যান বলেন, ‘বেজার মালিকানাধীন অব্যবহৃত জমিতে সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগের অংশ হিসেবে সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কাজ শুরু করেছি। এ ছাড়া জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে শ্রমিকদের আবাসিক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে ফেনী নদীর ওপর ব্রিজ নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চলতি মাসের ২৭ এপ্রিল থেকে কার্গো অপারেশন চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনায় আজ বিমানবন্দরটি পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
১২ ঘণ্টা আগেচলতি মাসে উচ্চপর্যায়ের একটি জার্মান ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করেছে। এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। এই প্রতিনিধিদলে জার্মান পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, দেশটির রপ্তানি ঋণ সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর
১৯ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত অডিট ফার্ম পিডব্লিউসি বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। বিশালাকার এই অ্যাকাউন্টিং ফার্মটির কর্তাব্যক্তিদের মতে, ছোট, ঝুঁকিপূর্ণ বা অলাভজনক বিবেচিত এক ডজনের বেশি দেশে ব্যবসা বন্ধ করেছে। কেলেঙ্কারির পুনরাবৃত্তি এড়াতেই তাদের এই পদক্ষেপ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল...
১ দিন আগেচলতি অর্থবছরের মাত্র তিন মাস বাকি থাকলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে এখনো খরচ করা বাকি রয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য বলছে, জুলাই-মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে খরচ হয়েছে ৮২ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা, যা মোট সংশোধিত এডিপির...
১ দিন আগে