নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডে শ্রমিক নিহতের ঘটনায় বুধবার সব কারখানা বন্ধ ছিল। ইপিজেড এলাকায় ছিল কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা। ইপিজেডের ভেতরে এদিন বিকেলে একটি সভা হয়েছে। বেপজা, জেলা প্রশাসন, শ্রমিক প্রতিনিধি, কারখানার মালিক, পুলিশ প্রশাসন, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতার অংশগ্রহণে এ সভায় শ্রমিকদের ২৩
শ্রমিকেরা দাবি আদায়ের আন্দোলনে গিয়ে গুলিতে প্রাণ দেওয়ার জন্য গণ-অভ্যুত্থান সংঘটিত করেনি বলে মন্তব্য করেছে যুব বাঙালি। আজ বুধবার যুব বাঙালির কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে, নীলফামারীর উত্তরা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (ইপিজেড) আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর
নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডে শ্রমিক আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে এক তরুণ শ্রমিক নিহত ও অন্তত ১০ জন আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর শোক, উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে দফায় দফায় শ্রমিকদের সংঘর্ষ হয়। রণক্ষেত্রে পরিণত হয় পুরো এলাকা। এ সময় এক শ্রমিক নিহত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে শ্রমিকেরা আরও বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। এসময় নীলফামারী-সৈয়দপুর সড়কে সব যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।