বেনাপোল প্রতিনিধি
উৎপাদনসংকটের কারণ দেখিয়ে ভারত পেঁয়াজের রপ্তানির মূল্য বাড়ানোয় সাধারণ ব্যবসায়ীদের পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ থাকলেও সরকারিভাবে (টিসিবির) পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রথম চালানে বেনাপোল বন্দর দিয়ে সাতটি ট্রাকে ২০১ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।
প্রতি কেজি পেঁয়াজ আমদানির খরচ ৫৫ টাকা পড়লেও অর্ধেক মূল্যের বেশি ভর্তুকি দিয়ে এসব পেঁয়াজ ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে বিক্রি করবে সরকার। দ্রুত যাতে পেঁয়াজ বন্দর থেকে ছাড় হয়, তার জন্য সব ধরনের সহযোগিতা করছে কাস্টমস ও বন্দর কর্তৃপক্ষ।
আজ শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল স্থলবন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক আব্দুল জলিল। তিনি জানান, টিসিবির পেঁয়াজ দ্রুত ছাড়ার জন্য ২৪ ঘণ্টা বন্দর সচল রেখে কাজ করা হয়েছে। গতকাল সাতটি ট্রাকে ২০১ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে।
বেনাপোল স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কর্মকর্তা হেমন্ত কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে জানান, খাওয়ার উপযুক্ত হওয়ায় বন্দর থেকে পেঁয়াজের ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
এ দিকে সরকারিভাবে পেঁয়াজ আমদানিতে দেশীয় বাজারে পেঁয়াজের দাম কমবে বলে মনে করছেন বিক্রেতারা। এক সপ্তাহ আগে খোলাবাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ ৫৫ টাকায় বিক্রি হলেও এখন তা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকায়।
সরকারের ফ্যামিলি কার্ডধারী সাধারণ ক্রেতা ইব্রাহিম আজকের পত্রিকাকে জানান, বাজারে সবকিছুর দাম বেশি। দ্রব্যমূল্যের এই চড়া বাজারে সরকারিভাবে আমদানি করা পেঁয়াজ কম দামে কিনতে পারবেন বলে প্রত্যাশা তাঁর।
বেনাপোল বাজারের পাইকারি পেঁয়াজ বিক্রেতা হযরত জানান, পেঁয়াজের সরবরাহ কম থাকায় বর্তমানে ৬৫ টাকা পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে। সরকারি পেঁয়াজ আমদানিতে দাম কমতে পারে।
বাণিজ্যিক সংশ্লিষ্টরা জানান, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে নিম্ন আয়ের মানুষকে কিছুটা স্বস্তি দিতে গত কয়েক বছর ধরে দেশের ১ কোটি ১ লাখ পরিবারের কাছে কম মূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য বিক্রি করে আসছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। খাদ্যদ্রব্যের মধ্যে রয়েছে প্রতি পরিবারের জন্য দুই কেজি পেঁয়াজ, এক কেজি চিনি, দুই কেজি মসুর ডাল, দুই লিটার সয়াবিন তেল ও পাঁচ কেজি চাল। এসব নিত্যপণ্যের মধ্যে পেঁয়াজের জোগান দিতে ভারত থেকে আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
এতে গতকাল সন্ধ্যায় সাত ট্রাকে ২০১ টন পেঁয়াজ আসে বন্দরে। কাগজপত্রের তথ্য অনুযায়ী প্রতি কেজি পেঁয়াজের আমদানি খরচ পড়ছে ৫৫ টাকার মধ্যে। তবে সরকার অর্ধেকের কম দামে এই পেঁয়াজ তুলে দেবে নিম্ন আয়ের ফ্যামিলি কার্ডধারী মানুষের হাতে।
উৎপাদনসংকটের কারণ দেখিয়ে ভারত পেঁয়াজের রপ্তানির মূল্য বাড়ানোয় সাধারণ ব্যবসায়ীদের পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ থাকলেও সরকারিভাবে (টিসিবির) পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রথম চালানে বেনাপোল বন্দর দিয়ে সাতটি ট্রাকে ২০১ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।
প্রতি কেজি পেঁয়াজ আমদানির খরচ ৫৫ টাকা পড়লেও অর্ধেক মূল্যের বেশি ভর্তুকি দিয়ে এসব পেঁয়াজ ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে বিক্রি করবে সরকার। দ্রুত যাতে পেঁয়াজ বন্দর থেকে ছাড় হয়, তার জন্য সব ধরনের সহযোগিতা করছে কাস্টমস ও বন্দর কর্তৃপক্ষ।
আজ শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল স্থলবন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক আব্দুল জলিল। তিনি জানান, টিসিবির পেঁয়াজ দ্রুত ছাড়ার জন্য ২৪ ঘণ্টা বন্দর সচল রেখে কাজ করা হয়েছে। গতকাল সাতটি ট্রাকে ২০১ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে।
বেনাপোল স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কর্মকর্তা হেমন্ত কুমার সরকার আজকের পত্রিকাকে জানান, খাওয়ার উপযুক্ত হওয়ায় বন্দর থেকে পেঁয়াজের ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
এ দিকে সরকারিভাবে পেঁয়াজ আমদানিতে দেশীয় বাজারে পেঁয়াজের দাম কমবে বলে মনে করছেন বিক্রেতারা। এক সপ্তাহ আগে খোলাবাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ ৫৫ টাকায় বিক্রি হলেও এখন তা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকায়।
সরকারের ফ্যামিলি কার্ডধারী সাধারণ ক্রেতা ইব্রাহিম আজকের পত্রিকাকে জানান, বাজারে সবকিছুর দাম বেশি। দ্রব্যমূল্যের এই চড়া বাজারে সরকারিভাবে আমদানি করা পেঁয়াজ কম দামে কিনতে পারবেন বলে প্রত্যাশা তাঁর।
বেনাপোল বাজারের পাইকারি পেঁয়াজ বিক্রেতা হযরত জানান, পেঁয়াজের সরবরাহ কম থাকায় বর্তমানে ৬৫ টাকা পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে। সরকারি পেঁয়াজ আমদানিতে দাম কমতে পারে।
বাণিজ্যিক সংশ্লিষ্টরা জানান, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে নিম্ন আয়ের মানুষকে কিছুটা স্বস্তি দিতে গত কয়েক বছর ধরে দেশের ১ কোটি ১ লাখ পরিবারের কাছে কম মূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য বিক্রি করে আসছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। খাদ্যদ্রব্যের মধ্যে রয়েছে প্রতি পরিবারের জন্য দুই কেজি পেঁয়াজ, এক কেজি চিনি, দুই কেজি মসুর ডাল, দুই লিটার সয়াবিন তেল ও পাঁচ কেজি চাল। এসব নিত্যপণ্যের মধ্যে পেঁয়াজের জোগান দিতে ভারত থেকে আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
এতে গতকাল সন্ধ্যায় সাত ট্রাকে ২০১ টন পেঁয়াজ আসে বন্দরে। কাগজপত্রের তথ্য অনুযায়ী প্রতি কেজি পেঁয়াজের আমদানি খরচ পড়ছে ৫৫ টাকার মধ্যে। তবে সরকার অর্ধেকের কম দামে এই পেঁয়াজ তুলে দেবে নিম্ন আয়ের ফ্যামিলি কার্ডধারী মানুষের হাতে।
ভারতের অন্যান্য অংশে গত ডিসেম্বরেই চালের দাম কমেছিল। কিন্তু বাংলাদেশে বেসরকারিভাবে রপ্তানি চালু থাকায় পূর্বাঞ্চলে দাম বেশি ছিল।
২৮ মিনিট আগেপুঁজিবাজারে একাধিক নজিরবিহীন অস্বাভাবিকতার মধ্যে নতুন করে আলোচনায় এসেছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। মাত্র ১২ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম দ্বিগুণের কাছাকাছি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময় শেয়ারের দৈনিক লেনদেন বেড়েছে ২০ গুণের বেশি।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের করব্যবস্থায় দীর্ঘদিন ধরে জটিলতা, বৈষম্য ও পারস্পরিক অবিশ্বাস বিদ্যমান। করহার, ভিত্তি ও প্রশাসনে রয়েছে অসংগতি। করদাতা ও কর্মকর্তাদের মধ্যে অবিশ্বাস শুধু রাজস্ব নয়, অর্থনীতির ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
৩ ঘণ্টা আগেদেশজ পুষ্টির নিরাপত্তা এবং প্রাণিজ আমিষে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে সরকার ‘প্রুভেন বুল’ তৈরির মাধ্যমে একটি টেকসই ও বৈজ্ঞানিক প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন কাঠামো গড়তে যাচ্ছে। পাঁচ বছর মেয়াদি এ প্রকল্পের আওতায় খামারিনির্ভর কৃত্রিম প্রজননব্যবস্থায় উচ্চমানের বুল তৈরির মাধ্যমে দুধ ও মাংস উৎপাদন বাড়ানোর কৌশল..
৪ ঘণ্টা আগে