আজকের পত্রিকা ডেস্ক
তৈরি পোশাকশিল্পের শ্রমিকদের নিম্নতম মজুরি পুনর্নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্ত বার্ষিক ৫ শতাংশ মজুরি বৃদ্ধি বা ইনক্রিমেন্টের সঙ্গে অতিরিক্ত ১ শতাংশ (মোট ৬ শতাংশ) বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছেন মালিকেরা। গতকাল রোববার ন্যূনতম মজুরি পুনর্মূল্যায়ন ও বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধিসংক্রান্ত বিষয়ে শ্রম মন্ত্রণালয় গঠিত কমিটির তৃতীয় বৈঠকে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়। যদিও এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে শ্রমিকপক্ষ।
চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না হওয়ায় ২৮ নভেম্বর এ বিষয়ে কমিটির চতুর্থ বৈঠকে আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়। এর আগে, ৪ নভেম্বর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ (মোট ১৫ শতাংশ) মজুরি বৃদ্ধির দাবি করেছিলেন শ্রমিকেরা।
সচিবালয়ে শ্রম মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অতিরিক্ত সচিব সবুর হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে মালিক ও শ্রমিকপক্ষের ছয়জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা হলেন নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সহায়ক কমিটির সদস্য এ এন এম সাইফুদ্দিন ও বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের (বিইএফ) মহাসচিব ফারুক আহাম্মদ, শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুববিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বাবুল আখতার ও বাংলাদেশ শ্রমিককল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি কবির আহম্মেদ।
বৈঠকে মোহাম্মদ হাতেম বলেন, দুই বছর আগেও মূল্যস্ফীতি ৫-৬ শতাংশের মধ্যে ছিল। সরকার আগামী কয়েক মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনার কথা বলছে। সেটি বিবেচনায় নিয়ে আমরা ৬ শতাংশ ইনক্রিমেন্টের প্রস্তাব করেছি। যদি মূল্যস্ফীতি কমে না আসে, তাহলে পরবর্তী সময়ে যখন নিম্নতম মজুরি বোর্ড গঠন করা হবে, তখন সেটি আমলে নেওয়ার সুযোগ থাকবে। মূল্যস্ফীতি হচ্ছে ৯-১০ শতাংশ। তাহলে ১৫ শতাংশ ইনক্রিমেন্টের যৌক্তিকতা কী?
মালিকপক্ষের প্রস্তাবের বিষয়ে শ্রমিকনেতা বাবুল আখতার বলেন, ‘ইনক্রিমেন্টের বিষয়ে মালিকপক্ষের প্রস্তাব কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। সে জন্য আমরা তাদের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছি। ইনক্রিমেন্টের বিষয়ে গ্রহণযোগ্য সমাধান না হলে আবার শ্রমিক অসন্তোষের শঙ্কা রয়েছে। ফলে আমাদের প্রত্যাশা, আগামী বৈঠকে এ বিষয়ে গ্রহণযোগ্য সমাধান হবে।’
তৈরি পোশাকশিল্পের শ্রমিকদের নিম্নতম মজুরি পুনর্নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্ত বার্ষিক ৫ শতাংশ মজুরি বৃদ্ধি বা ইনক্রিমেন্টের সঙ্গে অতিরিক্ত ১ শতাংশ (মোট ৬ শতাংশ) বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছেন মালিকেরা। গতকাল রোববার ন্যূনতম মজুরি পুনর্মূল্যায়ন ও বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধিসংক্রান্ত বিষয়ে শ্রম মন্ত্রণালয় গঠিত কমিটির তৃতীয় বৈঠকে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়। যদিও এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে শ্রমিকপক্ষ।
চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না হওয়ায় ২৮ নভেম্বর এ বিষয়ে কমিটির চতুর্থ বৈঠকে আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়। এর আগে, ৪ নভেম্বর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ (মোট ১৫ শতাংশ) মজুরি বৃদ্ধির দাবি করেছিলেন শ্রমিকেরা।
সচিবালয়ে শ্রম মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অতিরিক্ত সচিব সবুর হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে মালিক ও শ্রমিকপক্ষের ছয়জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা হলেন নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সহায়ক কমিটির সদস্য এ এন এম সাইফুদ্দিন ও বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের (বিইএফ) মহাসচিব ফারুক আহাম্মদ, শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুববিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বাবুল আখতার ও বাংলাদেশ শ্রমিককল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি কবির আহম্মেদ।
বৈঠকে মোহাম্মদ হাতেম বলেন, দুই বছর আগেও মূল্যস্ফীতি ৫-৬ শতাংশের মধ্যে ছিল। সরকার আগামী কয়েক মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনার কথা বলছে। সেটি বিবেচনায় নিয়ে আমরা ৬ শতাংশ ইনক্রিমেন্টের প্রস্তাব করেছি। যদি মূল্যস্ফীতি কমে না আসে, তাহলে পরবর্তী সময়ে যখন নিম্নতম মজুরি বোর্ড গঠন করা হবে, তখন সেটি আমলে নেওয়ার সুযোগ থাকবে। মূল্যস্ফীতি হচ্ছে ৯-১০ শতাংশ। তাহলে ১৫ শতাংশ ইনক্রিমেন্টের যৌক্তিকতা কী?
মালিকপক্ষের প্রস্তাবের বিষয়ে শ্রমিকনেতা বাবুল আখতার বলেন, ‘ইনক্রিমেন্টের বিষয়ে মালিকপক্ষের প্রস্তাব কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। সে জন্য আমরা তাদের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছি। ইনক্রিমেন্টের বিষয়ে গ্রহণযোগ্য সমাধান না হলে আবার শ্রমিক অসন্তোষের শঙ্কা রয়েছে। ফলে আমাদের প্রত্যাশা, আগামী বৈঠকে এ বিষয়ে গ্রহণযোগ্য সমাধান হবে।’
দেশে সোনার দাম ক্রমেই বাড়ছে। প্রায় প্রতিদিন গড়ছে নতুন রেকর্ড। আন্তর্জাতিক বাজারে ঊর্ধ্বগতি, ডলার-সংকট ও আমদানির জটিলতা প্রভাব ফেলছে স্থানীয় বাজারে। ক্রেতারা আগ্রহ হারাচ্ছেন। ফলে বিপাকে পড়েছেন জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা।
৯ ঘণ্টা আগেব্যাংক খাতে অস্থিরতা, দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ থাকলেও সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় আমানতে নতুন করে সাড়া মিলেছে। চলতি বছরের এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে মাত্র তিন মাসে ব্যাংকে জমা বেড়েছে ৭৩ হাজার কোটি টাকা, যা প্রবৃদ্ধির হারে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ।
১৩ ঘণ্টা আগেকরপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কর্মসূচির অংশ হিসেবে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি কুমিল্লার মুরাদনগরের হতদরিদ্র কৃষক ও রিকশাচালক মো. মেহেদী হাসানকে স্ত্রী ও সন্তানের চিকিৎসার জন্য ৫ লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা দিয়েছে।
১ দিন আগেবাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক (বিকেবি) ও স্পেনভিত্তিক ল্যাটিন ট্রাভেল মানি ট্রান্সফার এস.এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ডরুমে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
১ দিন আগে