নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে মন্দা পরিস্থিতি থাকায় বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করেছে স্টক ব্রোকার ও ডিলার প্রতিষ্ঠানগুলো। এতে মাস শেষে কিছু মুনাফা আসে। সেই মুনাফা দিয়ে পরিচালন ব্যয় বহন করা হয়। তবে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে এসব প্রতিষ্ঠানের অন্য খাতে বিনিয়োগ ফিরিয়ে আনতে সময় বেঁধে দিয়েছিল অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন আবার পুঁজিবাজারের বাইরে বিনিয়োগের সুযোগ চায় ব্রোকারেজ হাউসগুলো।
গতকাল সোমবার বিএসইসির সঙ্গে বৈঠকে এ দাবি জানিয়েছে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)। এ ছাড়াও বৈঠকে পুঁজিবাজারের জন্য বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব তুলে ধরে ডিবিএ।
জানা গেছে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ৫৭টি স্টক ব্রোকার ও ডিলার পুঁজিবাজারের বাইরে ৩৯৯ কোটি ৪৯ লাখ ৫২ হাজার ৫৫২ টাকা বিনিয়োগ করেছে। তাদের মূল ব্যবসার বাইরে ব্যাংকে আমানত, জমি কেনা, একই গ্রুপের অন্য প্রতিষ্ঠানকে ঋণ প্রদান, তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানিতে বিনিয়োগ, পরিচালকদের গাড়ি কেনার জন্য ঋণসহ বিভিন্ন খাতে এসব বিনিয়োগ করে।
এ বিষয়ে ডিবিএর সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, বিএসইসির বিদায়ী চেয়ারম্যান অনেক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সেগুলোর মধ্যে এটি একটি। স্টক ব্রোকার ও ডিলারদের বাইরে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া উচিত।
সভায় বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, একটি সমৃদ্ধ ও সফল পুঁজিবাজার গড়ে তুলতে হলে বিএসইসির সঙ্গে সব অংশীজন ও প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসতে হবে। সবার সহযোগিতা ও সমর্থনের মাধ্যমেই পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও সংস্কার সম্ভব।পুঁজিবাজার সংস্কারে বিএসইসি টাস্কফোর্স গঠন করেছে। টাস্কফোর্স ইতিমধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। বিএসইসির কমিশনার মু. মোহসীন চৌধুরী, মো. আলী আকবর, ফারজানা লালারুখসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে ডিবিএর প্রতিনিধিদলে ছিলেন জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সাইফুদ্দিন, ভাইস প্রেসিডেন্ট ওমর হায়দার খান।
পুঁজিবাজারে মন্দা পরিস্থিতি থাকায় বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করেছে স্টক ব্রোকার ও ডিলার প্রতিষ্ঠানগুলো। এতে মাস শেষে কিছু মুনাফা আসে। সেই মুনাফা দিয়ে পরিচালন ব্যয় বহন করা হয়। তবে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে এসব প্রতিষ্ঠানের অন্য খাতে বিনিয়োগ ফিরিয়ে আনতে সময় বেঁধে দিয়েছিল অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন আবার পুঁজিবাজারের বাইরে বিনিয়োগের সুযোগ চায় ব্রোকারেজ হাউসগুলো।
গতকাল সোমবার বিএসইসির সঙ্গে বৈঠকে এ দাবি জানিয়েছে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)। এ ছাড়াও বৈঠকে পুঁজিবাজারের জন্য বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব তুলে ধরে ডিবিএ।
জানা গেছে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ৫৭টি স্টক ব্রোকার ও ডিলার পুঁজিবাজারের বাইরে ৩৯৯ কোটি ৪৯ লাখ ৫২ হাজার ৫৫২ টাকা বিনিয়োগ করেছে। তাদের মূল ব্যবসার বাইরে ব্যাংকে আমানত, জমি কেনা, একই গ্রুপের অন্য প্রতিষ্ঠানকে ঋণ প্রদান, তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানিতে বিনিয়োগ, পরিচালকদের গাড়ি কেনার জন্য ঋণসহ বিভিন্ন খাতে এসব বিনিয়োগ করে।
এ বিষয়ে ডিবিএর সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, বিএসইসির বিদায়ী চেয়ারম্যান অনেক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সেগুলোর মধ্যে এটি একটি। স্টক ব্রোকার ও ডিলারদের বাইরে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া উচিত।
সভায় বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, একটি সমৃদ্ধ ও সফল পুঁজিবাজার গড়ে তুলতে হলে বিএসইসির সঙ্গে সব অংশীজন ও প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসতে হবে। সবার সহযোগিতা ও সমর্থনের মাধ্যমেই পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও সংস্কার সম্ভব।পুঁজিবাজার সংস্কারে বিএসইসি টাস্কফোর্স গঠন করেছে। টাস্কফোর্স ইতিমধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। বিএসইসির কমিশনার মু. মোহসীন চৌধুরী, মো. আলী আকবর, ফারজানা লালারুখসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে ডিবিএর প্রতিনিধিদলে ছিলেন জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সাইফুদ্দিন, ভাইস প্রেসিডেন্ট ওমর হায়দার খান।
কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১৫ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
১৫ ঘণ্টা আগে