বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে জব্দ করে রাখা এফবিসিসিআইয়ের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও মাল্টিমোড গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব খুলে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের (সিআইসি) পক্ষ থেকে সব ব্যাংকের নির্বাহীদের কাছে পাঠানো চিঠিতে তাঁর ব্যাংকিং লেনদেন স্বাভাবিক করার জন্য বলা হয়।
চিঠিতে আবদুল আউয়াল মিন্টু ছাড়াও তাঁর স্ত্রী নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ও ছেলে তাবিথ আউয়ালের ব্যাংক হিসাবও খুলে দিতে বলা হয়েছে।
২০০৭ সালের ১ আগস্ট আবদুল আউয়াল মিন্টু, তাঁর স্ত্রী ও ছেলের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ দেয় এনবিআরের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল।
এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সিআইসির পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, সরকারি রাজস্ব–সংক্রান্ত স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য ১৯৮৪ সালের আয়কর অধ্যাদেশের ১১৭ (৪) ধারার প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আবদুল আউয়াল মিন্টু, নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ও তাবিথ আউয়ালের একক ও যৌথ নামে সব সক্রিয় ও সুপ্ত ব্যাংক হিসাব (চলতি হিসাব, সঞ্চয়ী হিসাব, মেয়াদি আমানত হিসাব, লোন হিসাব, ফরেন কারেন্সি অ্যাকাউন্ট, ক্রেডিট কার্ড, ভল্ট, লকার, সঞ্চয়পত্র ও অন্যান্য সেভিংস ইনস্ট্রুমেন্টসহ সব ধরনের হিসাব) থেকে অর্থ উত্তোলন ও স্থানান্তর স্থগিত করা হয়েছিল। এখন এই আদেশ প্রত্যাহার করা হলো।
আবদুল আউয়াল মিন্টু বিএনপি–ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। তিনি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান পদেও আছেন। তাঁর ছেলে তাবিথ আউয়াল বিএনপি–সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) মেয়র নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন।
গত সপ্তাহে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সব ধরনের ব্যাংক হিসাবও ১৭ বছর পর খুলে দেওয়া হয়। ২০০৭ সালে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বেগম খালেদা জিয়ার ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছিল। ওইসব হিসাব থেকে তখন প্রতি মাসে নামমাত্র কিছু টাকা তুলতে পারতেন খালেদা জিয়া।
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর এখন আবার আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ শীর্ষ ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য তলব করা হয়েছে। কর ফাঁকির প্রমাণ পেলে তাঁদেরও হিসাব জব্দ করা হতে পারে।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে জব্দ করে রাখা এফবিসিসিআইয়ের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও মাল্টিমোড গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টুর ব্যাংক হিসাব খুলে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের (সিআইসি) পক্ষ থেকে সব ব্যাংকের নির্বাহীদের কাছে পাঠানো চিঠিতে তাঁর ব্যাংকিং লেনদেন স্বাভাবিক করার জন্য বলা হয়।
চিঠিতে আবদুল আউয়াল মিন্টু ছাড়াও তাঁর স্ত্রী নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ও ছেলে তাবিথ আউয়ালের ব্যাংক হিসাবও খুলে দিতে বলা হয়েছে।
২০০৭ সালের ১ আগস্ট আবদুল আউয়াল মিন্টু, তাঁর স্ত্রী ও ছেলের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ দেয় এনবিআরের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল।
এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সিআইসির পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, সরকারি রাজস্ব–সংক্রান্ত স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য ১৯৮৪ সালের আয়কর অধ্যাদেশের ১১৭ (৪) ধারার প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আবদুল আউয়াল মিন্টু, নাসরিন ফাতেমা আউয়াল ও তাবিথ আউয়ালের একক ও যৌথ নামে সব সক্রিয় ও সুপ্ত ব্যাংক হিসাব (চলতি হিসাব, সঞ্চয়ী হিসাব, মেয়াদি আমানত হিসাব, লোন হিসাব, ফরেন কারেন্সি অ্যাকাউন্ট, ক্রেডিট কার্ড, ভল্ট, লকার, সঞ্চয়পত্র ও অন্যান্য সেভিংস ইনস্ট্রুমেন্টসহ সব ধরনের হিসাব) থেকে অর্থ উত্তোলন ও স্থানান্তর স্থগিত করা হয়েছিল। এখন এই আদেশ প্রত্যাহার করা হলো।
আবদুল আউয়াল মিন্টু বিএনপি–ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। তিনি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান পদেও আছেন। তাঁর ছেলে তাবিথ আউয়াল বিএনপি–সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) মেয়র নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন।
গত সপ্তাহে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সব ধরনের ব্যাংক হিসাবও ১৭ বছর পর খুলে দেওয়া হয়। ২০০৭ সালে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বেগম খালেদা জিয়ার ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছিল। ওইসব হিসাব থেকে তখন প্রতি মাসে নামমাত্র কিছু টাকা তুলতে পারতেন খালেদা জিয়া।
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর এখন আবার আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ শীর্ষ ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য তলব করা হয়েছে। কর ফাঁকির প্রমাণ পেলে তাঁদেরও হিসাব জব্দ করা হতে পারে।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
২ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে