হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ওষুধ সংকটসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত। এলাকাবাসীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে প্রতিদিন প্রায় ৫০০ রোগী সেবা নিতে আসে। বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগ ও ডায়াবেটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগীদের জন্য নিবেদিত এনসিডি কর্নারে প্রায় ১২০০ রোগী নিবন্ধিত থাকলেও বর্তমানে ওষুধ সংকটের কারণে তারা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. কাজী শামসুল আরেফীন বলেন, এইচপি এনএসপির চতুর্থ পর্যায়ের ওষুধ সরবরাহ শেষ হয়েছে গত ৩০ জুন। বর্তমানে পঞ্চম পর্যায় শুরু হলেও এখন পর্যন্ত ওষুধ সরবরাহ করা হয়নি। ফলে প্রতিনিয়ত রোগীদের অভিযোগ ও প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, জনবল সংকটের কারণে ৫০ শয্যার হাসপাতালটি কার্যত ৩১ শয্যায় সেবা দিচ্ছে। এখানে একজন মাত্র চিকিৎসক দিয়ে চিকিৎসা সেবা পরিচালিত হচ্ছে, যা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই অপ্রতুল।
সরেজমিনে কয়েকজন রোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ওষুধের জন্য তাঁরা নিয়মিত এই কমপ্লেক্সে আসেন। কিন্তু কয়েক মাস ধরে অনেক ওষুধ বাইরে থেকে কিনতে হচ্ছে। অনেকেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেছেন, ওষুধ থাকলেও তাদের দেওয়া হচ্ছে না। এ অবস্থায় রোগীরা দ্রুত ওষুধ সংকট নিরসনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ দাবি করছেন।
লাখাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সেবার মান ও পরিধি বৃদ্ধির পাশাপাশি জরুরি ভিত্তিতে ওষুধ সরবরাহের উদ্যোগ নেওয়া না হলে স্থানীয় জনস্বাস্থ্যের জন্য এটি বড় সংকট হিসেবে দাঁড়াবে বলে আশঙ্কা এলাকাবাসীর।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হবিগঞ্জ সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিকিৎসক সংকটের বিষয়ে আমরা বারবার মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে যাচ্ছি। সরবরাহে ঘাটতির কারণে ওষুধের বিষয়ে মাঝেমধ্যে কিছু জটিলতা হয়। আশা করি, বর্তমান সরকার গুরুত্ব দিয়ে এই সমস্যার সমাধান করবে।’
হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ওষুধ সংকটসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত। এলাকাবাসীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে প্রতিদিন প্রায় ৫০০ রোগী সেবা নিতে আসে। বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগ ও ডায়াবেটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগীদের জন্য নিবেদিত এনসিডি কর্নারে প্রায় ১২০০ রোগী নিবন্ধিত থাকলেও বর্তমানে ওষুধ সংকটের কারণে তারা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. কাজী শামসুল আরেফীন বলেন, এইচপি এনএসপির চতুর্থ পর্যায়ের ওষুধ সরবরাহ শেষ হয়েছে গত ৩০ জুন। বর্তমানে পঞ্চম পর্যায় শুরু হলেও এখন পর্যন্ত ওষুধ সরবরাহ করা হয়নি। ফলে প্রতিনিয়ত রোগীদের অভিযোগ ও প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, জনবল সংকটের কারণে ৫০ শয্যার হাসপাতালটি কার্যত ৩১ শয্যায় সেবা দিচ্ছে। এখানে একজন মাত্র চিকিৎসক দিয়ে চিকিৎসা সেবা পরিচালিত হচ্ছে, যা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই অপ্রতুল।
সরেজমিনে কয়েকজন রোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ওষুধের জন্য তাঁরা নিয়মিত এই কমপ্লেক্সে আসেন। কিন্তু কয়েক মাস ধরে অনেক ওষুধ বাইরে থেকে কিনতে হচ্ছে। অনেকেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেছেন, ওষুধ থাকলেও তাদের দেওয়া হচ্ছে না। এ অবস্থায় রোগীরা দ্রুত ওষুধ সংকট নিরসনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ দাবি করছেন।
লাখাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সেবার মান ও পরিধি বৃদ্ধির পাশাপাশি জরুরি ভিত্তিতে ওষুধ সরবরাহের উদ্যোগ নেওয়া না হলে স্থানীয় জনস্বাস্থ্যের জন্য এটি বড় সংকট হিসেবে দাঁড়াবে বলে আশঙ্কা এলাকাবাসীর।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হবিগঞ্জ সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিকিৎসক সংকটের বিষয়ে আমরা বারবার মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে যাচ্ছি। সরবরাহে ঘাটতির কারণে ওষুধের বিষয়ে মাঝেমধ্যে কিছু জটিলতা হয়। আশা করি, বর্তমান সরকার গুরুত্ব দিয়ে এই সমস্যার সমাধান করবে।’
পাওনাদারদের ভয়ে আত্মগোপনে ছিলেন আবদুর রহিম। এর মধ্যে চট্টগ্রামের চাক্তাই খালে এক ব্যক্তির লাশ মিললে সেটি তাঁর বলে শনাক্ত করে দাফন করেন পরিবারের সদস্যরা। এবার সেই রহিমকে জীবিত খুঁজে পেয়েছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, পাওনাদারদের ভয়ে আত্মগোপনে থাকা রহিমকে জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০বর্গা নেওয়া ২৪ শতক জমিতে দুই শতাধিক পেঁপেগাছ লাগিয়েছিলেন কৃষক আনোয়ারুল হোসেন (৩৯)। গাছে পেঁপেও ধরেছিল। সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যে সেগুলো বাজারজাত করে ঋণের টাকা পরিশোধ করার স্বপ্ন দেখছিলেন তিনি। কিন্তু সেই স্বপ্ন তাঁর ধূলিসাৎ হয়ে গেছে।
৬ মিনিট আগেরাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। গতকাল বৃহস্পতিবার (৯ মে) দিনভর অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৯ মিনিট আগেভিডিওতে তরুণীকে বলতে শোনা যায়, ‘প্রত্যেক মানুষরে কইছি। কইতে কইতে ক্লান্ত হইয়া গেছি। কিন্তু কেউ একবারের জন্যও আমাকে হেল্প করতে আসে নাই। ধর্ষণের শাস্তি তো মৃত্যুই হয়। এইটাও ভুইলা গেছিলি। এখন আমারে সবাই খারাপ বলবে। পুরো দুনিয়া আমাকে খারাপ বলবে। কিন্তু কেয়ার করি না।
২২ মিনিট আগে