নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
পাওনাদারদের ভয়ে আত্মগোপনে ছিলেন আবদুর রহিম। এর মধ্যে চট্টগ্রামের চাক্তাই খালে এক ব্যক্তির লাশ মিললে সেটি তাঁর বলে শনাক্ত করে দাফন করেন পরিবারের সদস্যরা। এবার সেই রহিমকে জীবিত খুঁজে পেয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, পাওনাদারদের ভয়ে আত্মগোপনে থাকা রহিমকে জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে তাঁর বলে যে লাশটি দাফন করা হয়েছে, এখনো সেটির পরিচয় উদ্ঘাটন করা সম্ভব হয়নি।
৩ মে চট্টগ্রাম নগরীর রুমঘাটা এলাকায় চাক্তাই খালে হাত বাঁধা অবস্থায় মধ্যবয়সী এক ব্যক্তির লাশ ভাসতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পরে খবর পেয়ে পুলিশ এটি উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে নিয়ে যায়।
পরদিন দুপুরে ভোলা থেকে আসা উবাইদুল্লাহ নামের এক ব্যক্তি লাশটি তাঁর নিখোঁজ ছেলে রহিমের বলে শনাক্ত করেন। পরে ময়নাতদন্ত শেষে লাশটি গ্রামের বাড়ি ভোলায় নিয়ে যান উবাইদুল্লাহ। ৪ মে লাশের দাফন হয়। অন্যদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে রহিমকে জীবিত অবস্থায় খোঁজ পায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
পিবিআই সূত্র জানায়, চট্টগ্রামের দেওয়ানবাজারে একটি ভবনের নির্মাণশ্রমিকের কাজ করা রহিম ১ মে থেকে নিখোঁজ ছিলেন। তিনি তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি কয়েক দিন বন্ধ রেখে আবার সচল করতেন।
খালে লাশ পাওয়ার ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় মামলা হয়। ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) মো. বাহার মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবদুর রহিমের সঙ্গে লাশের চেহারার প্রায় মিল আছে। এতে রহিমের পরিবারের সদস্যরা লাশটি তাঁর বলে ভুলবশত নিয়ে যান। পরে রহিমকে পাওয়া যায়। আমরা তাঁকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। জিজ্ঞাসাবাদে লাশের সঙ্গে রহিমের কোনো সম্পৃক্ততা না পাওয়া ও অন্য কোনো উদ্দেশ্য না থাকায় তাঁকে পরিবারের হেফাজতে তুলে দেওয়া হয়।’
উপপরিদর্শক বাহার জানান, অজ্ঞাতনামা ওই লাশের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। এটা নিয়ে পুলিশ কাজ করছে। পিবিআই লাশের আঙুলের ছাপ নিয়েছিল। কিন্তু পচন ধরায় ছাপ ভালোভাবে না ওঠায় কারও সঙ্গে মেলেনি। এখন পুলিশ লাশের ডিএনএ ও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের ওপর তাকিয়ে আছে। এসব প্রতিবেদন পেলে আশা করা যায় পরিচয় উদ্ঘাটন সম্ভব হবে।
পাওনাদারদের ভয়ে আত্মগোপনে ছিলেন আবদুর রহিম। এর মধ্যে চট্টগ্রামের চাক্তাই খালে এক ব্যক্তির লাশ মিললে সেটি তাঁর বলে শনাক্ত করে দাফন করেন পরিবারের সদস্যরা। এবার সেই রহিমকে জীবিত খুঁজে পেয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, পাওনাদারদের ভয়ে আত্মগোপনে থাকা রহিমকে জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে তাঁর বলে যে লাশটি দাফন করা হয়েছে, এখনো সেটির পরিচয় উদ্ঘাটন করা সম্ভব হয়নি।
৩ মে চট্টগ্রাম নগরীর রুমঘাটা এলাকায় চাক্তাই খালে হাত বাঁধা অবস্থায় মধ্যবয়সী এক ব্যক্তির লাশ ভাসতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পরে খবর পেয়ে পুলিশ এটি উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে নিয়ে যায়।
পরদিন দুপুরে ভোলা থেকে আসা উবাইদুল্লাহ নামের এক ব্যক্তি লাশটি তাঁর নিখোঁজ ছেলে রহিমের বলে শনাক্ত করেন। পরে ময়নাতদন্ত শেষে লাশটি গ্রামের বাড়ি ভোলায় নিয়ে যান উবাইদুল্লাহ। ৪ মে লাশের দাফন হয়। অন্যদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে রহিমকে জীবিত অবস্থায় খোঁজ পায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
পিবিআই সূত্র জানায়, চট্টগ্রামের দেওয়ানবাজারে একটি ভবনের নির্মাণশ্রমিকের কাজ করা রহিম ১ মে থেকে নিখোঁজ ছিলেন। তিনি তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি কয়েক দিন বন্ধ রেখে আবার সচল করতেন।
খালে লাশ পাওয়ার ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় মামলা হয়। ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) মো. বাহার মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবদুর রহিমের সঙ্গে লাশের চেহারার প্রায় মিল আছে। এতে রহিমের পরিবারের সদস্যরা লাশটি তাঁর বলে ভুলবশত নিয়ে যান। পরে রহিমকে পাওয়া যায়। আমরা তাঁকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। জিজ্ঞাসাবাদে লাশের সঙ্গে রহিমের কোনো সম্পৃক্ততা না পাওয়া ও অন্য কোনো উদ্দেশ্য না থাকায় তাঁকে পরিবারের হেফাজতে তুলে দেওয়া হয়।’
উপপরিদর্শক বাহার জানান, অজ্ঞাতনামা ওই লাশের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। এটা নিয়ে পুলিশ কাজ করছে। পিবিআই লাশের আঙুলের ছাপ নিয়েছিল। কিন্তু পচন ধরায় ছাপ ভালোভাবে না ওঠায় কারও সঙ্গে মেলেনি। এখন পুলিশ লাশের ডিএনএ ও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের ওপর তাকিয়ে আছে। এসব প্রতিবেদন পেলে আশা করা যায় পরিচয় উদ্ঘাটন সম্ভব হবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে