বিশ্বনাথ (সিলেট) প্রতিনিধি
সিলেটের বিশ্বনাথে মাঠে দোল খাচ্ছে সোনালি ধান। ফলন বাম্পার হওয়ায় কিষান ও কিষানির মুখে ফুটেছে তৃপ্তির হাসি। পাকা ধান কাটার ধুম পড়েছে মাঠে। বৈশাখের প্রখর রোদ ও গরম উপেক্ষা করে সোনালি ধান গোলায় তুলতে কাটা, মাড়াই ও সংগ্রহে ব্যস্ত রয়েছেন কৃষক। চৈত্রের শেষ দিকে শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে কিছুটা ক্ষতি হলেও চলতি মাসে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় স্বস্তি বোধ করছেন কৃষকেরা।
উপজেলার বিভিন্ন হাওর এলাকার ঘুরে দেখা গেছে, প্রচণ্ড গরম ও রোদ উপেক্ষা করে কৃষকেরা শ্রমিক না পাওয়ায় পরিবারের ছোট-বড় সদস্যদের নিয়ে ধান কাটছেন। কেউবা মাড়াই করছেন, কেউবা আবার ধান পরিষ্কার, রোদে শুকানো, গোলায় তুলতে মাথায় বহন করছেন। আর এসব কাজে তাঁদের সঙ্গে সাহায্য করছেন পরিবারের মহিলা সদস্য ও ছোট বাচ্চারা।
এদিকে ঝড়-বৃষ্টি তথা প্রাকৃতিক দুর্যোগের আশঙ্কায় দ্রুত ধান কাটতে শ্রমিক মিলাতে না পারায় কিছুটা হতাশা প্রকাশ করছেন কৃষকেরা। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে দেরিতে হলেও ধান কাটা ও সংগ্রহে সমস্যা হবে না বলে জানিয়েছেন অনেকেই।
কৃষক রমিজ আলী, মানিক মিয়া, সিতাব আলী জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগের আশঙ্কায় ধান আধা পাকা কাটতে হচ্ছে এ বছর। শ্রমিক মিলছে না বিধায় পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ধান কাটা ও মাড়াইয়ে ব্যস্ত আছেন।
কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের ছোট বড় হাওরের ৭ হাজার ২৯৪ হেক্টর জমিতে উফশী ও হাইব্রিড জাতের ধান আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে অধিক ফলন হয়েছে হাইব্রিড জাতের ব্রি ধান-৯২, ৮৯, ৭৪, ও ব্রি ধান-২৯।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কনক চন্দ্র রায় আজকের পত্রিকা বলেন, ‘চলতি মৌসুমে বোরো ধানের অবস্থা সন্তোষজনক। ইতিমধ্যে মোট ধানের ৩০ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে এবং পাকা অবস্থায় আছে ৩৫ শতাংশ। আশা করি ভালো ফলন পাওয়া যাবে। আশা করছি বাকি ধান মে মাসের ১৮ তারিখের মধ্যে কৃষকেরা ভালোভাবে তুলতে পারবে। বাম্পার ফলন বলা যায়।’
সিলেটের বিশ্বনাথে মাঠে দোল খাচ্ছে সোনালি ধান। ফলন বাম্পার হওয়ায় কিষান ও কিষানির মুখে ফুটেছে তৃপ্তির হাসি। পাকা ধান কাটার ধুম পড়েছে মাঠে। বৈশাখের প্রখর রোদ ও গরম উপেক্ষা করে সোনালি ধান গোলায় তুলতে কাটা, মাড়াই ও সংগ্রহে ব্যস্ত রয়েছেন কৃষক। চৈত্রের শেষ দিকে শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে কিছুটা ক্ষতি হলেও চলতি মাসে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় স্বস্তি বোধ করছেন কৃষকেরা।
উপজেলার বিভিন্ন হাওর এলাকার ঘুরে দেখা গেছে, প্রচণ্ড গরম ও রোদ উপেক্ষা করে কৃষকেরা শ্রমিক না পাওয়ায় পরিবারের ছোট-বড় সদস্যদের নিয়ে ধান কাটছেন। কেউবা মাড়াই করছেন, কেউবা আবার ধান পরিষ্কার, রোদে শুকানো, গোলায় তুলতে মাথায় বহন করছেন। আর এসব কাজে তাঁদের সঙ্গে সাহায্য করছেন পরিবারের মহিলা সদস্য ও ছোট বাচ্চারা।
এদিকে ঝড়-বৃষ্টি তথা প্রাকৃতিক দুর্যোগের আশঙ্কায় দ্রুত ধান কাটতে শ্রমিক মিলাতে না পারায় কিছুটা হতাশা প্রকাশ করছেন কৃষকেরা। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে দেরিতে হলেও ধান কাটা ও সংগ্রহে সমস্যা হবে না বলে জানিয়েছেন অনেকেই।
কৃষক রমিজ আলী, মানিক মিয়া, সিতাব আলী জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগের আশঙ্কায় ধান আধা পাকা কাটতে হচ্ছে এ বছর। শ্রমিক মিলছে না বিধায় পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ধান কাটা ও মাড়াইয়ে ব্যস্ত আছেন।
কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের ছোট বড় হাওরের ৭ হাজার ২৯৪ হেক্টর জমিতে উফশী ও হাইব্রিড জাতের ধান আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে অধিক ফলন হয়েছে হাইব্রিড জাতের ব্রি ধান-৯২, ৮৯, ৭৪, ও ব্রি ধান-২৯।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কনক চন্দ্র রায় আজকের পত্রিকা বলেন, ‘চলতি মৌসুমে বোরো ধানের অবস্থা সন্তোষজনক। ইতিমধ্যে মোট ধানের ৩০ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে এবং পাকা অবস্থায় আছে ৩৫ শতাংশ। আশা করি ভালো ফলন পাওয়া যাবে। আশা করছি বাকি ধান মে মাসের ১৮ তারিখের মধ্যে কৃষকেরা ভালোভাবে তুলতে পারবে। বাম্পার ফলন বলা যায়।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পারিবারিক কলহের জেরে পারুল বেগম (৬০) নামে এক বৃদ্ধাকে হাতুড়িপেটা করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তাঁর পুত্রবধূ লিলি আক্তারের (৩০) বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় উপজেলা সদরের আসাদনগর মধ্যপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত পারুল বেগম ওই এলাকার আব্দুল ওয়াহিদের স্ত্রী
১২ মিনিট আগেউপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রবিউল আলো বলেন, ‘জেলেদের নাম আমরা তালিকাভুক্ত করিনি। ২০০৭-০৮ সালের দিকে ওই নামগুলো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ওই সময় তালিকাভুক্ত করার পর কিছু জেলে মৃত্যুবরণ করেছেন, আবার বিভিন্ন ত্রুটির কারণে ৫৫৪ জেলেকে সহায়তার কার্ড দেওয়া হয়নি। ওই তালিকা ধরেই আমরা এখনো সহায়তা দিয়ে থাকি। সরকার যদি
২৬ মিনিট আগেওবায়দুর মাসুম বলেন, ‘আমি প্রায়ই অফিস শেষে নরসিংদীর মাধবদীতে নিজ বাড়িতে চলে আসি। আজও (রোববার) রাত ৯টার দিকে মহাখালীর অফিস থেকে বের হয়ে মোটরসাইকেলে বাড়িতে ফিরছিলাম। বনানীতে চশমার দোকানে যাওয়ার কারণে কিছুটা দেরি হয়। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কান্দাইল এলাকায় পৌঁছালে হঠাৎ দুটি মোটরসাইকেল এসে আমার বাইকের...
১ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন আগে জিহাদ কলেজ থেকে ছুটি নিয়ে টঙ্গীর বাসায় আসেন। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় রহমান ও আরিফ হোসেন নামে দুই বন্ধুর সঙ্গে দেখা হয় জিহাদের। তাঁরা তিনজন একসঙ্গে টঙ্গী হোসেন মার্কেট এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন যুবক ছুরি নিয়ে তাঁদের পথরোধ করে। এ সময় রহমান ও আরিফ দৌড়ে পালিয়ে যান। জিহাদকে একা পেয়ে হাম
১ ঘণ্টা আগে