গোলাম কবির বিলু, পীরগঞ্জ
রংপুর অঞ্চলে আমের মৌসুম আছে শেষপর্যায়ে। এখন সময় চলছে বারি-৪ জাতের। আর এই আম চাষ করে বাজিমাত করেছেন পীরগঞ্জের ফলচাষি জব্বার আলী। উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের পাটগ্রামে তাঁর বাড়ি।
সরেজমিনে দেখা যায়, জব্বারের বাগানে হাজার হাজার আম ঝুলছে। দেখলে চোখ আর মন জুড়িয়ে যায়। মৌসুমের শেষ দিকে এসে সময় যত গড়াচ্ছে, বারি-৪ আমের দাম ততই বাড়ছে।
শৌখিন ফলচাষি জব্বার জানান, তিনি প্রায় ছয় বছর আগে পাঁচ বিঘা জমিতে বারি-৪ জাতের আমগাছের ২৫০টি কলম চারা রোপণ করেন। পরের বছরই বাগানের গাছগুলোতে আম ধরা শুরু করে। সেই থেকে ফলন দিন দিন বেড়ে চলেছে।
বারি-৪ জাতের আম শ্রাবণ মাসে পাকা শুরু করে। এই সময়ের মধ্যে বাজারে আমের সরবরাহ কমে আসে বলে চাষিরা বেশ ভালো দাম পান।
সংশ্লিষ্টরা জানান, রংপুরে এবার হাঁড়িভাঙাসহ অন্যান্য জাতের আমের ব্যাপক ফলন হলেও করোনা ও লকডাউনের কারণে চাষিরা তেমন দাম পাননি। স্থানীয় বাজারে প্রতি কেজি হাঁড়িভাঙা আম এ বছর ১০ টাকায়ও বিক্রি হয়েছে। তবে মৌসুমের শেষে এসে এই আমের দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজিতে উঠেছে। এখন চলছে বারি-৪ জাতের আমের জয়জয়কার। বাজারে এটির দামও বেশ চড়া। প্রতি কেজি আম ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
জব্বার আলীর বাগানের ২৫০টি গাছে বারি-৪ আমের বাম্পার ফলন হয়েছে। প্রায় ৮ ফুট উচ্চতার প্রতিটি গাছে কমপক্ষে দুই মণ করে আম ধরেছে। তিনি প্রতি মণ আম পাইকারি ২ হাজার টাকায় বিক্রি করছেন। সে হিসাবে প্রতি কেজিতে দাম পাচ্ছেন ৫০ টাকা। স্থানীয় খুচরা বাজারে তা বেড়ে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
জব্বার বলেন, ‘ফসল চাষাবাদে খরচ তেমন ওঠে না। তাই ফল চাষ করেছি। এটি বছরে একবার হলেও মোটা অঙ্কের টাকা পাওয়া যায়। এবার প্রায় ৫০০ মণ আম ১০ লাখ থেকে ১১ লাখ টাকায় বিক্রি করতে পারব। কারণ এখনো এই আমের মৌসুম পুরোপুরি শুরু হয়নি। স্থানীয় বাজারে চড়া মূল্য হলে আমিও পাইকারি বাজারে চড়া দামে বিক্রি করতে পারব।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাদেকুজ্জামান সরকার বলেন, ‘আমরা জব্বার আলীর বাগানের কথা শুনেছি। তিনি ফসল চাষের পরিবর্তে ফলের বাগান করছেন। এতে ভালো লাভবানও হচ্ছেন।’
রংপুর অঞ্চলে আমের মৌসুম আছে শেষপর্যায়ে। এখন সময় চলছে বারি-৪ জাতের। আর এই আম চাষ করে বাজিমাত করেছেন পীরগঞ্জের ফলচাষি জব্বার আলী। উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের পাটগ্রামে তাঁর বাড়ি।
সরেজমিনে দেখা যায়, জব্বারের বাগানে হাজার হাজার আম ঝুলছে। দেখলে চোখ আর মন জুড়িয়ে যায়। মৌসুমের শেষ দিকে এসে সময় যত গড়াচ্ছে, বারি-৪ আমের দাম ততই বাড়ছে।
শৌখিন ফলচাষি জব্বার জানান, তিনি প্রায় ছয় বছর আগে পাঁচ বিঘা জমিতে বারি-৪ জাতের আমগাছের ২৫০টি কলম চারা রোপণ করেন। পরের বছরই বাগানের গাছগুলোতে আম ধরা শুরু করে। সেই থেকে ফলন দিন দিন বেড়ে চলেছে।
বারি-৪ জাতের আম শ্রাবণ মাসে পাকা শুরু করে। এই সময়ের মধ্যে বাজারে আমের সরবরাহ কমে আসে বলে চাষিরা বেশ ভালো দাম পান।
সংশ্লিষ্টরা জানান, রংপুরে এবার হাঁড়িভাঙাসহ অন্যান্য জাতের আমের ব্যাপক ফলন হলেও করোনা ও লকডাউনের কারণে চাষিরা তেমন দাম পাননি। স্থানীয় বাজারে প্রতি কেজি হাঁড়িভাঙা আম এ বছর ১০ টাকায়ও বিক্রি হয়েছে। তবে মৌসুমের শেষে এসে এই আমের দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজিতে উঠেছে। এখন চলছে বারি-৪ জাতের আমের জয়জয়কার। বাজারে এটির দামও বেশ চড়া। প্রতি কেজি আম ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
জব্বার আলীর বাগানের ২৫০টি গাছে বারি-৪ আমের বাম্পার ফলন হয়েছে। প্রায় ৮ ফুট উচ্চতার প্রতিটি গাছে কমপক্ষে দুই মণ করে আম ধরেছে। তিনি প্রতি মণ আম পাইকারি ২ হাজার টাকায় বিক্রি করছেন। সে হিসাবে প্রতি কেজিতে দাম পাচ্ছেন ৫০ টাকা। স্থানীয় খুচরা বাজারে তা বেড়ে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
জব্বার বলেন, ‘ফসল চাষাবাদে খরচ তেমন ওঠে না। তাই ফল চাষ করেছি। এটি বছরে একবার হলেও মোটা অঙ্কের টাকা পাওয়া যায়। এবার প্রায় ৫০০ মণ আম ১০ লাখ থেকে ১১ লাখ টাকায় বিক্রি করতে পারব। কারণ এখনো এই আমের মৌসুম পুরোপুরি শুরু হয়নি। স্থানীয় বাজারে চড়া মূল্য হলে আমিও পাইকারি বাজারে চড়া দামে বিক্রি করতে পারব।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাদেকুজ্জামান সরকার বলেন, ‘আমরা জব্বার আলীর বাগানের কথা শুনেছি। তিনি ফসল চাষের পরিবর্তে ফলের বাগান করছেন। এতে ভালো লাভবানও হচ্ছেন।’
বৈরী আবহাওয়ার কারণে কয়েক দিন ধরে উত্তাল সাগর। বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ছে কূলে। এতে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভে। এরই মধ্যে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর থেকে সাবরাং ইউনিয়নের খুরেরমুখ জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত অন্তত ১০টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে গত ৬ মাসে আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন ২৪৪ জন নারী-পুরুষ। এর মধ্যে বিষ পান করে ১৮৩, গলায় দড়ি দিয়ে ২৬ আর ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে ৩৫ জন আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
৩ ঘণ্টা আগেগুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ত হলেও বেহাল রাজধানীর দোলাইরপাড় থেকে যাত্রাবাড়ী মোড় পর্যন্ত সড়ক। এমনিতে অপ্রশস্ত সড়কটির বেশির ভাগ অংশই এখন ভাঙাচোরা, খানাখন্দে ভরা। সড়কজুড়ে অসংখ্য ছোট-বড় গর্ত। ফলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে হেলেদুলে চলাচল করছে যানবাহন।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমানটি মাত্র সাত মিনিট উড়েছিল। ২১ জুলাই বেলা ১টা ৬ মিনিটে উড্ডয়নের পর যুদ্ধবিমানটি ১টা ১৩ মিনিটে উত্তরার দিয়াবাড়িতে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একটি একাডেমিক ভবনে আছড়ে পড়ে।
৪ ঘণ্টা আগে