কক্সবাজারের টেকনাফ
টেকনাফ (কক্সবাজার) সংবাদদাতা
বৈরী আবহাওয়ার কারণে কয়েক দিন ধরে উত্তাল সাগর। বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ছে কূলে। এতে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভে। এরই মধ্যে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর থেকে সাবরাং ইউনিয়নের খুরেরমুখ জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত অন্তত ১০টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ঝুঁকিতে পড়েছে মেরিন ড্রাইভ দিয়ে যান চলাচল, হাজারও স্থাপনা ও খেত-খামার।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হওয়ায় গত বুধবার থেকে কক্সবাজারে থেমে থেমে মাঝারি ও ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে; পাশাপাশি অমাবস্যার প্রভাবে সাগর উত্তাল রয়েছে। এতে তীব্র ঢেউ আছড়ে পড়েছে সৈকতজুড়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ভাঙন ঠেকাতে জরুরি ভিত্তিতে জিও ব্যাগ ফেলছে সড়কটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা সেনাবাহিনী।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আগ্রাসী ঢেউয়ের আঘাতে কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর থেকে সাবরাং ইউনিয়নের খুরেরমুখ জিরো পয়েন্ট এলাকা পর্যন্ত অন্তত ১০টি স্থান তীব্র ভাঙনের কবলে পড়েছে। তবে ভাঙনকবলিত কয়েকটি স্থানের ক্ষতির মাত্রা তীব্র হওয়ায় নিরাপত্তার ঝুঁকিতে রয়েছে হাজারো বসতঘর এবং নানা স্থাপনার পাশাপাশি খেত-খামার। আর সাগরের বৈরী পরিস্থিতি অব্যাহত থাকায় দ্রুততম সময়ে ভাঙন প্রতিরোধ করা সম্ভব না হলে দৃষ্টিনন্দন মেরিন ড্রাইভের উল্লেখযোগ্য অংশ বিলীন হয়ে যাবে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, কয়েক বছর ধরে বর্ষা মৌসুমে বৈরী আবহাওয়ার কারণে উত্তাল সাগরের ঢেউয়ের আঘাতে মেরিন ড্রাইভের বেশ কয়েকটি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। তাৎক্ষণিক ভাঙন ঠেকাতে কিছু অস্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হলেও স্থায়ী কোনো সমাধান নেই।
গত কয়েক দিনের বৈরী আবহাওয়ায় সাগর উত্তাল থাকায় তীব্র ঢেউয়ের আঘাতে মেরিন ড্রাইভের বেশ কয়েকটি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। তবে সড়কটির নাফ সিটি শিশুপার্ক এলাকা থেকে খুরেরমুখ জিরো পয়েন্ট এলাকা পর্যন্ত ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে।
টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান বলেন, ১ নম্বর ও ২ নম্বর ওয়ার্ডে ভাঙন বেশি দেখা দিয়েছে। এর আগেও ফতেয়াআলী পাড়া থেকে বিজিবি ক্যাম্প এলাকা পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটারের বেশি স্থানে গত বৃহস্পতিবার রাতের পর থেকে আবারও ভাঙন দেখা দিয়েছে। এর আগে একই স্থানে ভাঙন দেখা দিলে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের একটি দল বিভিন্ন স্থানে বালুর বস্তা ও ইট দিয়ে মেরামতের চেষ্টা চালায়। তবে শুক্রবার সকাল থেকে জোয়ারের পানি বাড়ায় এবং উত্তাল ঢেউয়ের কবলে পড়ে সড়ক পেরিয়ে পূর্ব পাশে ফসলি জমিতে লবণাক্ত পানি ঢুকেছে।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান অভিযোগ করে বলেন, সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নানা কাজে সাগর থেকে ড্রেজার মেশিনের মাধ্যমে বালু উত্তোলন করছে। আর যেসব এলাকার সাগর থেকে বালু উত্তোলন করা হয়েছে, ওই সব স্থানেই ভাঙনের মাত্রা বেশি।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, বিষয়টি জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। তবে জরুরি ভিত্তিতে ভাঙন প্রতিরোধে এরই মধ্যে সেনাবাহিনী কাজ শুরু করেছে।
বৈরী আবহাওয়ার কারণে কয়েক দিন ধরে উত্তাল সাগর। বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ছে কূলে। এতে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভে। এরই মধ্যে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর থেকে সাবরাং ইউনিয়নের খুরেরমুখ জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত অন্তত ১০টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ঝুঁকিতে পড়েছে মেরিন ড্রাইভ দিয়ে যান চলাচল, হাজারও স্থাপনা ও খেত-খামার।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হওয়ায় গত বুধবার থেকে কক্সবাজারে থেমে থেমে মাঝারি ও ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে; পাশাপাশি অমাবস্যার প্রভাবে সাগর উত্তাল রয়েছে। এতে তীব্র ঢেউ আছড়ে পড়েছে সৈকতজুড়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ভাঙন ঠেকাতে জরুরি ভিত্তিতে জিও ব্যাগ ফেলছে সড়কটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা সেনাবাহিনী।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আগ্রাসী ঢেউয়ের আঘাতে কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর থেকে সাবরাং ইউনিয়নের খুরেরমুখ জিরো পয়েন্ট এলাকা পর্যন্ত অন্তত ১০টি স্থান তীব্র ভাঙনের কবলে পড়েছে। তবে ভাঙনকবলিত কয়েকটি স্থানের ক্ষতির মাত্রা তীব্র হওয়ায় নিরাপত্তার ঝুঁকিতে রয়েছে হাজারো বসতঘর এবং নানা স্থাপনার পাশাপাশি খেত-খামার। আর সাগরের বৈরী পরিস্থিতি অব্যাহত থাকায় দ্রুততম সময়ে ভাঙন প্রতিরোধ করা সম্ভব না হলে দৃষ্টিনন্দন মেরিন ড্রাইভের উল্লেখযোগ্য অংশ বিলীন হয়ে যাবে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, কয়েক বছর ধরে বর্ষা মৌসুমে বৈরী আবহাওয়ার কারণে উত্তাল সাগরের ঢেউয়ের আঘাতে মেরিন ড্রাইভের বেশ কয়েকটি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। তাৎক্ষণিক ভাঙন ঠেকাতে কিছু অস্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হলেও স্থায়ী কোনো সমাধান নেই।
গত কয়েক দিনের বৈরী আবহাওয়ায় সাগর উত্তাল থাকায় তীব্র ঢেউয়ের আঘাতে মেরিন ড্রাইভের বেশ কয়েকটি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। তবে সড়কটির নাফ সিটি শিশুপার্ক এলাকা থেকে খুরেরমুখ জিরো পয়েন্ট এলাকা পর্যন্ত ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে।
টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান বলেন, ১ নম্বর ও ২ নম্বর ওয়ার্ডে ভাঙন বেশি দেখা দিয়েছে। এর আগেও ফতেয়াআলী পাড়া থেকে বিজিবি ক্যাম্প এলাকা পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটারের বেশি স্থানে গত বৃহস্পতিবার রাতের পর থেকে আবারও ভাঙন দেখা দিয়েছে। এর আগে একই স্থানে ভাঙন দেখা দিলে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের একটি দল বিভিন্ন স্থানে বালুর বস্তা ও ইট দিয়ে মেরামতের চেষ্টা চালায়। তবে শুক্রবার সকাল থেকে জোয়ারের পানি বাড়ায় এবং উত্তাল ঢেউয়ের কবলে পড়ে সড়ক পেরিয়ে পূর্ব পাশে ফসলি জমিতে লবণাক্ত পানি ঢুকেছে।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান অভিযোগ করে বলেন, সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নানা কাজে সাগর থেকে ড্রেজার মেশিনের মাধ্যমে বালু উত্তোলন করছে। আর যেসব এলাকার সাগর থেকে বালু উত্তোলন করা হয়েছে, ওই সব স্থানেই ভাঙনের মাত্রা বেশি।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, বিষয়টি জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। তবে জরুরি ভিত্তিতে ভাঙন প্রতিরোধে এরই মধ্যে সেনাবাহিনী কাজ শুরু করেছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ‘গ্রামীণ সড়ক মেরামত ও সংরক্ষণ’ প্রকল্পের আওতায় ৪০০ মিটার দীর্ঘ একটি আরসিসি সড়ক নির্মাণের জন্য গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর ‘ফাতেমা ট্রেডার্স’ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেয়। ১০৫ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করার শর্ত থাকলেও এখন পর্যন্ত কোনো কাজই শুরু হয়নি।
২ মিনিট আগেস্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, একপাশে ভাঙাচোরা সড়ক অপর পাশে পানিতে ভরা পুকুর। এর মাঝখানে খালের ওপর তৈরি করা হয়েছে সেতুটি। জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলা থেকে সেনবাগ উপজেলায় চলাচলের পথে পুরোনো সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় স্থানীয়দের চাহিদার ভিত্তিতে বজরা ইউনিয়নের মাওলানা বাড়ির সামনে খালের ওপর ওই সেতুটি নির্মাণ করা হয়।
৯ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে মাত্র দুটি বৈদ্যুতিক বাল্ব, দুটি সিলিং ফ্যান ও একটি ফ্রিজ চালিয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা মো. আবদুল মান্নানের বাড়িতে এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা। এ ‘ভুতুড়ে বিল’ পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী। ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝেও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
১৪ মিনিট আগেঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে গত ৬ মাসে আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন ২৪৪ জন নারী-পুরুষ। এর মধ্যে বিষ পান করে ১৮৩, গলায় দড়ি দিয়ে ২৬ আর ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে ৩৫ জন আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
৪ ঘণ্টা আগে