দোলাইরপাড়-যাত্রাবাড়ী সড়ক
জহিরুল আলম পিলু ,শ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা)
গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ত হলেও বেহাল রাজধানীর দোলাইরপাড় থেকে যাত্রাবাড়ী মোড় পর্যন্ত সড়ক। এমনিতে অপ্রশস্ত সড়কটির বেশির ভাগ অংশই এখন ভাঙাচোরা, খানাখন্দে ভরা। সড়কজুড়ে অসংখ্য ছোট-বড় গর্ত। ফলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে হেলেদুলে চলাচল করছে যানবাহন। বৃষ্টি হলে পানিতে ঢেকে যাওয়া গর্ত ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় অনেক।
গর্তের কারণে প্রায় সময় উল্টে পড়ে রিকশাসহ ছোট যানবাহন। একদিকে ভাঙাচোরা সরু সড়ক, অন্যদিকে সড়কের যাত্রাবাড়ী মোড়ে দু-তিন সারিতে রাখা বাস-মিনিবাসের কারণে সৃষ্টি হচ্ছে তীব্র যানজটের। তবে জটে আটকে পড়া যানবাহন থেকে নেমে হেঁটে এগোনোর সুযোগও সীমিত যাত্রীদের। যানজটে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে যাত্রী ও চালকদের।
সড়ক উন্নয়নের দরপত্র সম্পন্ন হওয়ার কথা জানিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) বলেছে, দ্রুত সময়ে এই সমস্যার সমাধান হবে।
দক্ষিণাঞ্চল থেকে পদ্মা সেতু হয়ে রাজধানীতে আসা বাস-ট্রাকসহ যানবাহনগুলোকে দোলাইরপাড় থেকে যাত্রাবাড়ী যেতে হলে উড়ালসড়কঘেঁষা সড়ক ব্যবহার করতে হয়। আবার নগর পরিবহনের অনেক বাস-মিনিবাস এই সড়ক দিয়ে যাত্রাবাড়ী মোড়ে যায়। ফলে দোলাইরপাড়-যাত্রাবাড়ী সড়কটি সব সময় থাকে ব্যস্ত। কিন্তু প্রায় এক কিলোমিটার দীর্ঘ ও অপ্রশস্ত এই সড়কের বেশির ভাগ অংশই এখন বেহাল। খানাখন্দে ভরা সড়কের বিভিন্ন অংশে ছোট-বড় অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। কোনো কোনো গর্তের গভীরতা এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত। বৃষ্টি হলে গর্তগুলো পানিতে ভরে যায়। ফলে গভীরতা বুঝতে পারেন না যানবাহনের চালকেরা। এতে গভীর গর্তে চাকা পড়ে উল্টে যাচ্ছে রিকশাসহ ছোট যানবাহন। সড়কটি প্রায় অনুপযোগী হয়ে পড়লেও যেকোনো সময় উল্টে যাওয়ার ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছে যানবাহন। পথচারীরাও চলছেন ঝুঁকি নিয়ে।
ভাঙা ও গর্তের কারণে যানবাহনগুলো ধীরগতিতে চলায় সারাক্ষণ জট লেগে থাকছে।
সরেজমিন দেখা যায়, ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের শেষ মাথায় দোলাইরপাড় থেকে যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা পর্যন্ত ভেঙেচুরে গেছে। একটু পরপর বড় বড় গর্ত। গর্তগুলো ভরে রয়েছে বৃষ্টির পানিতে। সড়কের কোথাও কোথাও পানি জমে আছে। সেখানে গর্ত থাকলেও বোঝার উপায় নেই যান চালকদের। ঝুঁকি নিয়ে থেমে থেমে চলছে রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, রিকশাভ্যান, নগর পরিবহনের ও দক্ষিণাঞ্চল থেকে আসা বাস। গর্তে চাকা পড়ে দুটি অটোরিকশাকে কাত হয়ে থাকতে দেখা যায়। এতে আহত হন অটোরিকশার যাত্রীরা।
যাত্রাবাড়ী–মিরপুর রুটের ট্রান্স সিলভা পরিবহনের চালক সোহেলকে ঝুঁকি নিয়ে বাস চালাতে দেখা যায়। তিনি বিরক্ত কণ্ঠে বলেন, ‘এসব রাস্তা দিয়ে কি বাস চালানো যায়? বাস কাত হয়ে যাচ্ছে। এই রাস্তায় বাস চালাতে খুব বিরক্ত লাগে।’
যাত্রাবাড়ী মোড়ের কাছেই যাত্রাবাড়ী-জুরাইন-পোস্তগোলা পথে চলাচল করা লেগুনার স্ট্যান্ড। এক পাশে লেগুনার সারির কারণে মোড়ের দিকে সড়ক সরু হয়ে গেছে। একটি লেগুনার চালক তৌহিদ বলেন, প্রতিদিন অনেকবার এই রাস্তা দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয়। বৃষ্টি হলে এই ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। এটি দ্রুত সংস্কার না করলে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
দোলাইরপাড়-যাত্রাবাড়ী মোড় সড়কের অবস্থার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তাটির ব্যাপারে আমরা অবগত। ইতিমধ্যে এর দরপত্র হয়েছে। হয়তো বৃষ্টির কারণে ঠিকাদার কাজে দেরি করছেন। আশা করি, দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হবে।’
গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ত হলেও বেহাল রাজধানীর দোলাইরপাড় থেকে যাত্রাবাড়ী মোড় পর্যন্ত সড়ক। এমনিতে অপ্রশস্ত সড়কটির বেশির ভাগ অংশই এখন ভাঙাচোরা, খানাখন্দে ভরা। সড়কজুড়ে অসংখ্য ছোট-বড় গর্ত। ফলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে হেলেদুলে চলাচল করছে যানবাহন। বৃষ্টি হলে পানিতে ঢেকে যাওয়া গর্ত ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় অনেক।
গর্তের কারণে প্রায় সময় উল্টে পড়ে রিকশাসহ ছোট যানবাহন। একদিকে ভাঙাচোরা সরু সড়ক, অন্যদিকে সড়কের যাত্রাবাড়ী মোড়ে দু-তিন সারিতে রাখা বাস-মিনিবাসের কারণে সৃষ্টি হচ্ছে তীব্র যানজটের। তবে জটে আটকে পড়া যানবাহন থেকে নেমে হেঁটে এগোনোর সুযোগও সীমিত যাত্রীদের। যানজটে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে যাত্রী ও চালকদের।
সড়ক উন্নয়নের দরপত্র সম্পন্ন হওয়ার কথা জানিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) বলেছে, দ্রুত সময়ে এই সমস্যার সমাধান হবে।
দক্ষিণাঞ্চল থেকে পদ্মা সেতু হয়ে রাজধানীতে আসা বাস-ট্রাকসহ যানবাহনগুলোকে দোলাইরপাড় থেকে যাত্রাবাড়ী যেতে হলে উড়ালসড়কঘেঁষা সড়ক ব্যবহার করতে হয়। আবার নগর পরিবহনের অনেক বাস-মিনিবাস এই সড়ক দিয়ে যাত্রাবাড়ী মোড়ে যায়। ফলে দোলাইরপাড়-যাত্রাবাড়ী সড়কটি সব সময় থাকে ব্যস্ত। কিন্তু প্রায় এক কিলোমিটার দীর্ঘ ও অপ্রশস্ত এই সড়কের বেশির ভাগ অংশই এখন বেহাল। খানাখন্দে ভরা সড়কের বিভিন্ন অংশে ছোট-বড় অসংখ্য গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। কোনো কোনো গর্তের গভীরতা এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত। বৃষ্টি হলে গর্তগুলো পানিতে ভরে যায়। ফলে গভীরতা বুঝতে পারেন না যানবাহনের চালকেরা। এতে গভীর গর্তে চাকা পড়ে উল্টে যাচ্ছে রিকশাসহ ছোট যানবাহন। সড়কটি প্রায় অনুপযোগী হয়ে পড়লেও যেকোনো সময় উল্টে যাওয়ার ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছে যানবাহন। পথচারীরাও চলছেন ঝুঁকি নিয়ে।
ভাঙা ও গর্তের কারণে যানবাহনগুলো ধীরগতিতে চলায় সারাক্ষণ জট লেগে থাকছে।
সরেজমিন দেখা যায়, ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের শেষ মাথায় দোলাইরপাড় থেকে যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা পর্যন্ত ভেঙেচুরে গেছে। একটু পরপর বড় বড় গর্ত। গর্তগুলো ভরে রয়েছে বৃষ্টির পানিতে। সড়কের কোথাও কোথাও পানি জমে আছে। সেখানে গর্ত থাকলেও বোঝার উপায় নেই যান চালকদের। ঝুঁকি নিয়ে থেমে থেমে চলছে রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, রিকশাভ্যান, নগর পরিবহনের ও দক্ষিণাঞ্চল থেকে আসা বাস। গর্তে চাকা পড়ে দুটি অটোরিকশাকে কাত হয়ে থাকতে দেখা যায়। এতে আহত হন অটোরিকশার যাত্রীরা।
যাত্রাবাড়ী–মিরপুর রুটের ট্রান্স সিলভা পরিবহনের চালক সোহেলকে ঝুঁকি নিয়ে বাস চালাতে দেখা যায়। তিনি বিরক্ত কণ্ঠে বলেন, ‘এসব রাস্তা দিয়ে কি বাস চালানো যায়? বাস কাত হয়ে যাচ্ছে। এই রাস্তায় বাস চালাতে খুব বিরক্ত লাগে।’
যাত্রাবাড়ী মোড়ের কাছেই যাত্রাবাড়ী-জুরাইন-পোস্তগোলা পথে চলাচল করা লেগুনার স্ট্যান্ড। এক পাশে লেগুনার সারির কারণে মোড়ের দিকে সড়ক সরু হয়ে গেছে। একটি লেগুনার চালক তৌহিদ বলেন, প্রতিদিন অনেকবার এই রাস্তা দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয়। বৃষ্টি হলে এই ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। এটি দ্রুত সংস্কার না করলে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
দোলাইরপাড়-যাত্রাবাড়ী মোড় সড়কের অবস্থার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তাটির ব্যাপারে আমরা অবগত। ইতিমধ্যে এর দরপত্র হয়েছে। হয়তো বৃষ্টির কারণে ঠিকাদার কাজে দেরি করছেন। আশা করি, দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হবে।’
বৈরী আবহাওয়ার কারণে কয়েক দিন ধরে উত্তাল সাগর। বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ছে কূলে। এতে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভে। এরই মধ্যে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর থেকে সাবরাং ইউনিয়নের খুরেরমুখ জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত অন্তত ১০টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে গত ৬ মাসে আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন ২৪৪ জন নারী-পুরুষ। এর মধ্যে বিষ পান করে ১৮৩, গলায় দড়ি দিয়ে ২৬ আর ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে ৩৫ জন আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমানটি মাত্র সাত মিনিট উড়েছিল। ২১ জুলাই বেলা ১টা ৬ মিনিটে উড্ডয়নের পর যুদ্ধবিমানটি ১টা ১৩ মিনিটে উত্তরার দিয়াবাড়িতে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একটি একাডেমিক ভবনে আছড়ে পড়ে।
৪ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধায় তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে এর তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা দিশেহারা হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি হঠাৎ শুরু হওয়া এই ভাঙনে এরই মধ্যে তিন ফসলি জমি, ফলের বাগান, সড়ক এবং অর্ধশতাধিক বসতভিটাও নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে