ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
টানা ঝড়-বৃষ্টিতে ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার বিস্তীর্ণ কৃষিজমি পানিতে তলিয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পাকা ধান, ভুট্টা, সবজি ও ফলবাগান। হঠাৎ এমন দুর্যোগে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন এলাকার কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টিতে হরিপুরের ছয়টি ইউনিয়নের অন্তত ১০ হেক্টর ইরি-বোরো ধানখেত, ১২ হেক্টর ভুট্টাখেত, ৩ হেক্টর সবজি জমি এবং ১ হেক্টর ফলবাগান ডুবে গেছে।
নুনা গ্রামের কৃষক রজব আলী পাকা ধানের খেতে দাঁড়িয়ে হতাশার সাগরে ভাসছেন। তিনি বলেন, ‘সাত বিঘা জমিতে ধান করছিলাম। ধান পেকে গেছে, কিন্তু পানি ওঠায় কাটতে পারি না। চোখের সামনে ফসল নষ্ট হচ্ছে, কিছুই করতে পারছি না।’ একই গ্রামের আরেক কৃষক হামিদুর রহমান বলেন, ‘বছরের সব সঞ্চয় দিয়ে এই জমিতে ধান করেছি। এখন সব পানির নিচে। সরকার যদি সহায়তা না করে, আমাদের না খেয়ে থাকতে হবে।’
ভুট্টাচাষি মোম্মেল বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে জমিতে ঢোকা যায় না। ভুট্টা পেকে গেছে, তুলতে পারছি না। এখন আবার বাজারে দামও পড়ে যাচ্ছে।’
আমচাষি মামুন বলেন, ‘এই ঝড়-বৃষ্টিতে গাছের সব আম পড়ে গেছে। এত টাকা খরচ করছি, এখন এক টাকাও উঠবে না।’
হরিপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বলেন, এ বছর বৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কৃষক পরিবারগুলো।
হরিপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রুবেল হোসেন জানান, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দ্রুত নিরূপণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, বৃষ্টির কারণে ধান, ভুট্টা, সবজি ও ফলের খেত তলিয়ে গেছে। তবে যদি পানি দ্রুত নেমে যায়, তাহলে কিছুটা ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।
টানা ঝড়-বৃষ্টিতে ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার বিস্তীর্ণ কৃষিজমি পানিতে তলিয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পাকা ধান, ভুট্টা, সবজি ও ফলবাগান। হঠাৎ এমন দুর্যোগে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন এলাকার কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টিতে হরিপুরের ছয়টি ইউনিয়নের অন্তত ১০ হেক্টর ইরি-বোরো ধানখেত, ১২ হেক্টর ভুট্টাখেত, ৩ হেক্টর সবজি জমি এবং ১ হেক্টর ফলবাগান ডুবে গেছে।
নুনা গ্রামের কৃষক রজব আলী পাকা ধানের খেতে দাঁড়িয়ে হতাশার সাগরে ভাসছেন। তিনি বলেন, ‘সাত বিঘা জমিতে ধান করছিলাম। ধান পেকে গেছে, কিন্তু পানি ওঠায় কাটতে পারি না। চোখের সামনে ফসল নষ্ট হচ্ছে, কিছুই করতে পারছি না।’ একই গ্রামের আরেক কৃষক হামিদুর রহমান বলেন, ‘বছরের সব সঞ্চয় দিয়ে এই জমিতে ধান করেছি। এখন সব পানির নিচে। সরকার যদি সহায়তা না করে, আমাদের না খেয়ে থাকতে হবে।’
ভুট্টাচাষি মোম্মেল বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে জমিতে ঢোকা যায় না। ভুট্টা পেকে গেছে, তুলতে পারছি না। এখন আবার বাজারে দামও পড়ে যাচ্ছে।’
আমচাষি মামুন বলেন, ‘এই ঝড়-বৃষ্টিতে গাছের সব আম পড়ে গেছে। এত টাকা খরচ করছি, এখন এক টাকাও উঠবে না।’
হরিপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বলেন, এ বছর বৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কৃষক পরিবারগুলো।
হরিপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রুবেল হোসেন জানান, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দ্রুত নিরূপণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, বৃষ্টির কারণে ধান, ভুট্টা, সবজি ও ফলের খেত তলিয়ে গেছে। তবে যদি পানি দ্রুত নেমে যায়, তাহলে কিছুটা ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।
কোরবানির ঈদ দরজায় কড়া নাড়ছে। তবে গাইবান্ধায় পশুর হাটগুলো এখনো জমে ওঠেনি। হাটে দেশি গরুর পর্যাপ্ত সরবরাহ আছে। আশানুরূপ দাম পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ বিক্রেতাদের। তাঁরা বলছেন, এবারের ঈদের হাটে মাঝারি গরুর চাহিদা বেশি।
১ ঘণ্টা আগেদেশে আম উৎপাদনের দ্বিতীয় বৃহত্তম অঞ্চল হিসেবে খ্যাত ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর। এখানে অনেক নামী জাতের আম চাষ হচ্ছে, যা কয়েকবার বিদেশে পাঠানো হয়েছে। এই ফল রপ্তানিযোগ্য করতে স্থানীয় চাষিরা উৎপাদনে ব্যবহার করছেন ব্যাগ ও গ্যাপ পদ্ধতি।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর নগরীর প্রতিটি সড়ক, গলি, মোড় যেন ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। চারপাশে ছড়িয়ে থাকা এসব পচা ময়লা-আবর্জনার উৎকট গন্ধে নাক-মুখ চেপে চলাচল করতে হচ্ছে পথচারীদের।
১ ঘণ্টা আগেআসন্ন ঈদুল আজহার কোরবানির পশুর হাটকে কেন্দ্র করে দেশের ৬টি মহাসড়কের ১১৮ স্থানে যানজটের আশঙ্কা করছে পুলিশ। এই ৬ মহাসড়কের পাশেই বসছে ২৩০টি পশুর হাট। এসব হাটকে কেন্দ্র করে পশুবাহী ট্রাকের যাতায়াত, সড়কে দাঁড়িয়ে পশু নামানো-ওঠানো ইত্যাদির কারণে ব্যাপক যানজটের আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন হাইওয়ে পুলিশ...
১ ঘণ্টা আগে