সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে লাভলী বেগম (৪৫) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার খাতামধুপুর ইউনিয়নের ডাঙাপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় নিহতের স্বামী পলাতক আছেন।
আজ বুধবার দুপুরে লাভলী বেগমের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। লাভলী খাতামধুপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সংরক্ষিত ওয়ার্ডের সদস্য রেজেকা বেগমের দেবর সবুজ আলীর দ্বিতীয় স্ত্রী।
লাশ উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) মফিজুল হক। তিনি বলেন, ‘লাশের প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদন করা হয়েছে। এতে শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। এ বিষয়ে কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে নিহতের স্বামী সবুজ আলী পলাতক আছেন।’
পুলিশ ও নিহতের পরিবারের লোকজন জানান, নিহত লাভলী বেগম পার্শবর্তী কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের দুরাকুটি ঘোপপাড়ার মোবার হোসেনের মেয়ে। তাঁর প্রথম বিয়ে হয় সৈয়দপুরের খাতামধুপুর ইউনিয়নের চার নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আমিনের সঙ্গে। সেখানে প্রায় ২০ বছরের সংসারে দুই মেয়ে সন্তান রয়েছে। চার বছর আগে পাশের ডাঙাপাড়ার দুই সন্তানের বাবা সবুজ আলীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এর একপর্যায়ে তাঁরা পালিয়ে বিয়ে করেন।
লাভলীর ভাই আব্দুল জলিল বলেন, ‘সবুজের নিজের স্ত্রী থাকতেও অপকৌশলে আমার বোনের সংসার ভেঙে তাঁকে বেকায়দায় ফেলে তাঁর সঙ্গে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে। আগেরপক্ষের দুই মেয়েকে মায়ের স্নেহ থেকে বঞ্চিত করেছে। এখন আবার বাড়িতে নিয়ে এসে বড় বউকে দিয়ে উত্ত্যক্ত করাসহ অত্যাচার শুরু করে। সবুজের পরিবারের সবাই নির্যাতন করে মেরে ফেলে আত্মহত্যার নাটক সাজিয়েছে।’
লাভলীর বড় জা ইউপি সদস্য রেজেকা বেগম বলেন, ‘স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য ছিল সত্য। সতিনের সংসারে এমনটা হওয়া স্বাভাবিক। তবে তা টুকটাক কথা-কাটাকাটির মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। কখনই তা বেধড়ক মারধরের পর্যায়ে ছিল না।’ তাঁর দাবি লাভলী আত্মহত্যা করেছেন।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে লাভলী বেগম (৪৫) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার খাতামধুপুর ইউনিয়নের ডাঙাপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় নিহতের স্বামী পলাতক আছেন।
আজ বুধবার দুপুরে লাভলী বেগমের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। লাভলী খাতামধুপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সংরক্ষিত ওয়ার্ডের সদস্য রেজেকা বেগমের দেবর সবুজ আলীর দ্বিতীয় স্ত্রী।
লাশ উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) মফিজুল হক। তিনি বলেন, ‘লাশের প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদন করা হয়েছে। এতে শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। এ বিষয়ে কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে নিহতের স্বামী সবুজ আলী পলাতক আছেন।’
পুলিশ ও নিহতের পরিবারের লোকজন জানান, নিহত লাভলী বেগম পার্শবর্তী কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের দুরাকুটি ঘোপপাড়ার মোবার হোসেনের মেয়ে। তাঁর প্রথম বিয়ে হয় সৈয়দপুরের খাতামধুপুর ইউনিয়নের চার নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আমিনের সঙ্গে। সেখানে প্রায় ২০ বছরের সংসারে দুই মেয়ে সন্তান রয়েছে। চার বছর আগে পাশের ডাঙাপাড়ার দুই সন্তানের বাবা সবুজ আলীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এর একপর্যায়ে তাঁরা পালিয়ে বিয়ে করেন।
লাভলীর ভাই আব্দুল জলিল বলেন, ‘সবুজের নিজের স্ত্রী থাকতেও অপকৌশলে আমার বোনের সংসার ভেঙে তাঁকে বেকায়দায় ফেলে তাঁর সঙ্গে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে। আগেরপক্ষের দুই মেয়েকে মায়ের স্নেহ থেকে বঞ্চিত করেছে। এখন আবার বাড়িতে নিয়ে এসে বড় বউকে দিয়ে উত্ত্যক্ত করাসহ অত্যাচার শুরু করে। সবুজের পরিবারের সবাই নির্যাতন করে মেরে ফেলে আত্মহত্যার নাটক সাজিয়েছে।’
লাভলীর বড় জা ইউপি সদস্য রেজেকা বেগম বলেন, ‘স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য ছিল সত্য। সতিনের সংসারে এমনটা হওয়া স্বাভাবিক। তবে তা টুকটাক কথা-কাটাকাটির মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। কখনই তা বেধড়ক মারধরের পর্যায়ে ছিল না।’ তাঁর দাবি লাভলী আত্মহত্যা করেছেন।
চেক জালিয়াতির মামলায় হাজির না হওয়ায় আসামি মোসলেম উদ্দিনের অনুপস্থিতিতেই রায় দিয়েছিলেন আদালত। দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এক বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি জরিমানা করা হয় ৬০ লাখ টাকা। এ দণ্ড মাথায় নিয়েই সাত বছর লাপাত্তা ছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে বাস ও ট্রাকের অন্তত ১৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ফুকরা এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেদম প্রহার করেছেন শিক্ষক। এ ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল)। গতকাল বৃস্পতিবার বিকেল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি ৩৫ সেকেন্ডের। এর মধ্যে প্রথম ২৩ সেকেন্ড পর্যন্ত শিশুটিকে মারতে দেখা গেছে শিক্ষককে। ওই ২৩ সেকেন্ডে শিশুটিকে ২১ বার
৩ ঘণ্টা আগে