বিরল (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম হওয়ায় প্রতিবছরই পেঁয়াজ নিয়ে দেশে অস্থিরতা দেখা দেয়। মসলাজাতীয় এই কৃষিপণ্যের এমন সংকট নিরসনে উদ্যোগ নিয়েছে কৃষি বিভাগ। উৎপাদন বাড়াতে আবিষ্কার করছে নতুন নতুন উচ্চফলনশীল জাত। কৃষি বিভাগের উদ্যোগে দিনাজপুরের বিরলে এমনই একটি নতুন জাতের পেঁয়াজের আবাদ শুরু করা হয়েছে। এটি সফল হলে দেশে পেঁয়াজের সংকট নিরসনের যাত্রাটি উত্তরের এই উপজেলা থেকেই শুরু হবে বলে জানিয়েছেন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা।
কৃষি বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, প্রতিবছর বাংলাদেশে পেঁয়াজের চাহিদা রয়েছে ৩৫ লাখ টন। কিন্তু দেশে পেঁয়াজ উৎপাদিত হয় ২০ থেকে ২২ লাখ টন, যা চাহিদার ৫৭ শতাংশ। ফলে আমদানির ওপরই বাজারে পেঁয়াজের দাম ওঠানামা করে।
জানা যায়, কৃষিনির্ভর বাংলাদেশে পেঁয়াজের এমন সংকট কাটাতে এন-৫৩ নামে একটি উচ্চফলনশীল জাতের পেঁয়াজের আবাদ শুরু করেছে কৃষি বিভাগ। এরই মধ্যে কৃষকেরা পরীক্ষামূলকভাবে এই পেঁয়াজ আবাদ করছেন।
পেঁয়াজের উৎপাদন গতি দেখে কৃষক মতিউর রহমান বলেন, অন্যান্য পেঁয়াজের তুলনায় এর ফলন প্রায় দ্বিগুণ হবে। এতে দেশে পেঁয়াজের ঘাটতি মোকাবিলার পাশাপাশি কৃষক লাভবান হবেন বলে আশা করছি। এ জাতের পেঁয়াজের আবাদ দেখে অন্য কৃষকেরাও উৎসাহিত হচ্ছেন। আগামী বছর তাঁরাও এ জাতের পেঁয়াজ আবাদ করবেন বলে জানিয়েছেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. মনজুরুল হক বলেন, পরীক্ষামূলকভাবে এন-৫৩ নামে এই উচ্চফলনশীল জাতের পেঁয়াজ দিনাজপুর জেলাতেই প্রথমবারের মতো আবাদ করা হচ্ছে। এ জেলায় মোট ২ হাজার ২০০ বিঘা জমিতে আবাদ করা হচ্ছে এ জাতের পেঁয়াজ। প্রতি বিঘা জমিতে প্রায় ৮০ মণ করে পেঁয়াজ উৎপাদিত হবে, যা অন্যান্য পেঁয়াজের তুলনায় দ্বিগুণ। এটি প্রায় সফলের দিকে। পুরোপুরি সফল হলে দেশে পেঁয়াজের সংকট মোকাবিলার যাত্রাটি দিনাজপুর থেকেই শুরু হবে।
উপপরিচালক আরও বলেন, এ জাতের পেঁয়াজ আবাদ করতে জেলার ২ হাজার ২০০ কৃষককে সার, বীজসহ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম হওয়ায় প্রতিবছরই পেঁয়াজ নিয়ে দেশে অস্থিরতা দেখা দেয়। মসলাজাতীয় এই কৃষিপণ্যের এমন সংকট নিরসনে উদ্যোগ নিয়েছে কৃষি বিভাগ। উৎপাদন বাড়াতে আবিষ্কার করছে নতুন নতুন উচ্চফলনশীল জাত। কৃষি বিভাগের উদ্যোগে দিনাজপুরের বিরলে এমনই একটি নতুন জাতের পেঁয়াজের আবাদ শুরু করা হয়েছে। এটি সফল হলে দেশে পেঁয়াজের সংকট নিরসনের যাত্রাটি উত্তরের এই উপজেলা থেকেই শুরু হবে বলে জানিয়েছেন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা।
কৃষি বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, প্রতিবছর বাংলাদেশে পেঁয়াজের চাহিদা রয়েছে ৩৫ লাখ টন। কিন্তু দেশে পেঁয়াজ উৎপাদিত হয় ২০ থেকে ২২ লাখ টন, যা চাহিদার ৫৭ শতাংশ। ফলে আমদানির ওপরই বাজারে পেঁয়াজের দাম ওঠানামা করে।
জানা যায়, কৃষিনির্ভর বাংলাদেশে পেঁয়াজের এমন সংকট কাটাতে এন-৫৩ নামে একটি উচ্চফলনশীল জাতের পেঁয়াজের আবাদ শুরু করেছে কৃষি বিভাগ। এরই মধ্যে কৃষকেরা পরীক্ষামূলকভাবে এই পেঁয়াজ আবাদ করছেন।
পেঁয়াজের উৎপাদন গতি দেখে কৃষক মতিউর রহমান বলেন, অন্যান্য পেঁয়াজের তুলনায় এর ফলন প্রায় দ্বিগুণ হবে। এতে দেশে পেঁয়াজের ঘাটতি মোকাবিলার পাশাপাশি কৃষক লাভবান হবেন বলে আশা করছি। এ জাতের পেঁয়াজের আবাদ দেখে অন্য কৃষকেরাও উৎসাহিত হচ্ছেন। আগামী বছর তাঁরাও এ জাতের পেঁয়াজ আবাদ করবেন বলে জানিয়েছেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. মনজুরুল হক বলেন, পরীক্ষামূলকভাবে এন-৫৩ নামে এই উচ্চফলনশীল জাতের পেঁয়াজ দিনাজপুর জেলাতেই প্রথমবারের মতো আবাদ করা হচ্ছে। এ জেলায় মোট ২ হাজার ২০০ বিঘা জমিতে আবাদ করা হচ্ছে এ জাতের পেঁয়াজ। প্রতি বিঘা জমিতে প্রায় ৮০ মণ করে পেঁয়াজ উৎপাদিত হবে, যা অন্যান্য পেঁয়াজের তুলনায় দ্বিগুণ। এটি প্রায় সফলের দিকে। পুরোপুরি সফল হলে দেশে পেঁয়াজের সংকট মোকাবিলার যাত্রাটি দিনাজপুর থেকেই শুরু হবে।
উপপরিচালক আরও বলেন, এ জাতের পেঁয়াজ আবাদ করতে জেলার ২ হাজার ২০০ কৃষককে সার, বীজসহ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৪ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৪ ঘণ্টা আগে