নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
ঋতু বৈচিত্র্যের এ বাংলায় বছরের বিভিন্ন সময় বর্ণিল রং আর অনাবিল সৌন্দর্য নিয়ে সেজে ওঠে ফসলের মাঠ। কখনো সবুজ রঙে ছেয়ে যায় মাঠ, কখনো রুপালি জলে ভরে যায় বিল আবার কখনো সোনালি ধানের শিষে লাগে বাতাসের দোল, আর শীতের শুরুতে দিগন্ত জুড়ে দেখা যায় হলুদ সরিষা ফুল।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নের হরিপুর, বাহাদুরপুর ইউনিয়নের গুজিশহর, বরিয়া, ছাতমা এলাকায় সরিষার হলুদ ফুলে ছেয়ে গেছে মাঠ। দেখে মনে হয়ে যেন হলুদ চাদরের বিছানা। এ সময় ছোট থেকে শুরু করে বয়স্কদেরও দেখা যায় সরিষা মাঠের ছবি তুলতে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে সরিষার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ হাজার ৪শ ৮০ মেট্রিক টন। এখন পর্যন্ত ৩৬০০ হেক্টর জমিতে সরিষার চাষ করা হয়েছে। তবে এ মৌসুমে সব মিলিয়ে ৪৫০০ হেক্টর জমিতে সরিষার চাষ হবে বলে আশা করছে কৃষি সম্প্রসারণ অফিস।
এ বিষয়ে চকশিতা গ্রামের কৃষক মোবারক হোসেন বলেন, ‘আমাদের হরিপুর বিলে পানি থাকার কারণে ধান একবার করে হয়। পানি নামার সঙ্গে সঙ্গে আমরা সরিষার আবাদ করে থাকি। এ বছর ১০ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করা হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
একই গ্রামের কৃষক লবির বলেন, ‘এ বছরে ৮ বিঘা জমিতে সরিষার চাষ করেছি। সরিষার গাছ ভালো হয়েছে এবং ফুলও এসেছে ভালো। প্রতি বছর বিঘা প্রতি ৪-৫ মণ করে পেলেও এ বছর ৬ মণের অধিক সরিষা হবে।’
গুজিশহর এলাকার কৃষক রমজান বলেন, ‘বোরো ধান লাগানোর আগে খেতে সরিষা লাগানো হয়। সরিষার দাম ভালো থাকায় এ বছর ১০ বিঘা সরিষা আবাদ করেছি। ফলনও ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আমির আবদুল্লাহ মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘এ মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে রয়েছে। পরিবেশ ভালো থাকায় কৃষকও বেশ উৎসাহী। দাম ভালো থাকায় কৃষকেরা সরিষা চাষে আগ্রহী হচ্ছে। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়ে অতিরিক্ত উৎপাদন হবে।’
ঋতু বৈচিত্র্যের এ বাংলায় বছরের বিভিন্ন সময় বর্ণিল রং আর অনাবিল সৌন্দর্য নিয়ে সেজে ওঠে ফসলের মাঠ। কখনো সবুজ রঙে ছেয়ে যায় মাঠ, কখনো রুপালি জলে ভরে যায় বিল আবার কখনো সোনালি ধানের শিষে লাগে বাতাসের দোল, আর শীতের শুরুতে দিগন্ত জুড়ে দেখা যায় হলুদ সরিষা ফুল।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নের হরিপুর, বাহাদুরপুর ইউনিয়নের গুজিশহর, বরিয়া, ছাতমা এলাকায় সরিষার হলুদ ফুলে ছেয়ে গেছে মাঠ। দেখে মনে হয়ে যেন হলুদ চাদরের বিছানা। এ সময় ছোট থেকে শুরু করে বয়স্কদেরও দেখা যায় সরিষা মাঠের ছবি তুলতে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে সরিষার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ হাজার ৪শ ৮০ মেট্রিক টন। এখন পর্যন্ত ৩৬০০ হেক্টর জমিতে সরিষার চাষ করা হয়েছে। তবে এ মৌসুমে সব মিলিয়ে ৪৫০০ হেক্টর জমিতে সরিষার চাষ হবে বলে আশা করছে কৃষি সম্প্রসারণ অফিস।
এ বিষয়ে চকশিতা গ্রামের কৃষক মোবারক হোসেন বলেন, ‘আমাদের হরিপুর বিলে পানি থাকার কারণে ধান একবার করে হয়। পানি নামার সঙ্গে সঙ্গে আমরা সরিষার আবাদ করে থাকি। এ বছর ১০ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করা হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
একই গ্রামের কৃষক লবির বলেন, ‘এ বছরে ৮ বিঘা জমিতে সরিষার চাষ করেছি। সরিষার গাছ ভালো হয়েছে এবং ফুলও এসেছে ভালো। প্রতি বছর বিঘা প্রতি ৪-৫ মণ করে পেলেও এ বছর ৬ মণের অধিক সরিষা হবে।’
গুজিশহর এলাকার কৃষক রমজান বলেন, ‘বোরো ধান লাগানোর আগে খেতে সরিষা লাগানো হয়। সরিষার দাম ভালো থাকায় এ বছর ১০ বিঘা সরিষা আবাদ করেছি। ফলনও ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আমির আবদুল্লাহ মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘এ মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে রয়েছে। পরিবেশ ভালো থাকায় কৃষকও বেশ উৎসাহী। দাম ভালো থাকায় কৃষকেরা সরিষা চাষে আগ্রহী হচ্ছে। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়ে অতিরিক্ত উৎপাদন হবে।’
চট্টগ্রাম ওয়াসার পানি উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে প্রতিদিন ৫ কোটি লিটারের ফারাক। অনেক জায়গায় সুপেয় পানির জন্য হাহাকার করছে নগরবাসী। কিন্তু মানুষের ভোগান্তিকে দূরে ঠেলে নতুন মোবাইল কেনা এবং ভ্রমণ বিলাসে মেতেছেন ওয়াসার কর্মকর্তারা। সংস্থার ৯১ কর্মকর্তার জন্য মোবাইল ফোন কেনা এবং ২২
১ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের তীরঘেঁষা উপকূলীয় জেলা বরগুনার ছয়টি উপজেলায় ১২ লাখ মানুষের বসবাস। তাঁদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের জন্য জেলার ১০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালটি আধুনিকায়নের মাধ্যমে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয় ২০১৩ সালে। কিন্তু এক যুগেও হাসপাতালটির শূন্য পদে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভায় ৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত একটি পানি সরবরাহ প্রকল্পে চরম অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি তিন বছর আগে উদ্বোধন করা হলেও আজ পর্যন্ত পৌরবাসীর ঘরে পৌঁছায়নি একফোঁটা পানি। প্রকল্পের কাজ কাগজ-কলমে সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এর অগ্রগতি ‘শূন্য’। ঠিকাদারি প্রত
২ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, শহীদ সিরাজ লেক, শিমুলবাগানসহ পর্যটন এলাকায় গতি আনতে ২০১৮ সালে তাহিরপুরের ডাম্পের বাজার এলাকায় পাটলাই নদের ওপর সেতু নির্মাণ শুরু হয়। তিন বছরের মধ্যে সেতুর কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। উল্টো গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সেতু চালু নিয়েই দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
২ ঘণ্টা আগে