সুপার নিউমারারি পদোন্নতি
জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
বিগত সরকারের আমলে বঞ্চিত ৭ হাজার ২১৫ কর্মকর্তাকে সুপার নিউমারারি পদোন্নতি দিয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক ও রূপালী ব্যাংক। একসঙ্গে এত কর্মকর্তার পদোন্নতির বিষয় নিয়ে এবার তদন্ত শুরু করেছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি)। এতে পদবিসহ সুযোগ-সুবিধা হারানোর আতঙ্কে রয়েছেন পদোন্নতি পাওয়া ব্যাংকাররা।
রাষ্ট্রায়ত্ত এই চার ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, পদোন্নতিপ্রাপ্ত এসব কর্মকর্তা ইতিমধ্যে পদায়নসহ নতুন পদের সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। সোনালী ব্যাংক প্রথা অনুযায়ী সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) পদমর্যাদার অন্তত ২০০ কর্মকর্তাকে গাড়ির সুবিধা দিয়েছে। আর অগ্রণী, রূপালী ও জনতা ব্যাংক গাড়ির সুবিধা দিতে তৎপরতা চলমান রেখেছে। এখন এফআইডির তদন্তে যদি পদোন্নতিতে কোনো অনিয়ম প্রমাণিত হয়, তাহলে পদোন্নতিপ্রাপ্তরা সদ্য পাওয়া সুযোগ-সুবিধা হারাতে পারেন। এ কারণে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকারদের মধ্যে আতঙ্ক ও ক্ষোভ বিরাজ করছে বলে জানা গেছে।
সুপার নিউমারারি পদোন্নতিপ্রাপ্ত কয়েকজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকা'কে বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে তাঁরা পদোন্নতিবঞ্চিত ছিলেন। নানা তকমা দিয়ে তাঁদের পদোন্নতি আটকে রাখা হয়েছিল। গত আগস্টে গণ-অভ্যুত্থানের পর প্রশাসন ও পুলিশের কর্মকর্তারা পদোন্নতি পেয়েছেন। সম্প্রতি স্বাস্থ্য খাতে বিদ্যমান পদের অতিরিক্ত সুপার নিউমারারি পদোন্নতির ঘোষণা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বেসরকারি ব্যাংকগুলোতেও এমন পদোন্নতি দেওয়া হয়। কিন্তু রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংকের সুপার নিউমারারি পদোন্নতিতে একটি কুচক্রী মহল কলকাঠি নাড়ছে।
জানা গেছে, তদন্তের ধারাবাহিকতায় গত মঙ্গলবার ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে সুপার নিউমারারি এসব কর্মকর্তার তথ্য সংগ্রহ করেছে তদন্ত কমিটি। এর আগে ৭ মে তদন্ত কমিটির সদস্যসচিব আফরোজা আক্তার রিবা স্বাক্ষরিত একটি চিঠিতে সরকারি এই চার ব্যাংককে ১৩ মের মধ্যে তদন্ত সংস্থার কাছে পদোন্নতিপ্রাপ্তদের তথ্য দিতে বলা হয়। সরকারি নির্দেশে মঙ্গলবার সোনালী, অগ্রণী, জনতা ও রূপালী ব্যাংকের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে নিজ নিজ ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাখ্যাসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছেন।
তদন্ত কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সরকারি চার ব্যাংকে এসব পদে সুপার নিউমারারি পদোন্নতির ক্ষেত্রে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কোনো অনুমোদন নেওয়া হয়নি। এটা খেয়ালখুশিমতো করা হয়েছে, যা রীতিমতো নিয়মশৃঙ্খলার লঙ্ঘন। এতে অনেক অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। বিষয়টি প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর পর্যন্ত যাওয়ার পর সেখান থেকে আসা আদেশে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর আগে এই চার ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে (এমডি) নিয়মবহির্ভূতভাবে পদোন্নতির বিষয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। সেখানে প্রত্যাশিত জবাব মেলেনি। এ জন্য নতুন করে তদন্ত করা হচ্ছে।
জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির সদস্যসচিব আফরোজা আক্তার রিবা বলেন, সরকারি চার ব্যাংকের এ ধরনের পদোন্নতিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অনুমতি নেওয়া হয়নি। কমিটি তদন্তের স্বার্থে ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়ে ৭ হাজার ২১৫ কর্মকর্তার তথ্য সংগ্রহ করেছে। এসব যাচাই করে প্রতিবেদন তৈরি করা হবে। সে প্রতিবেদন অনুযায়ী পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ব্যাংকগুলোর তথ্য বলছে, সোনালী ব্যাংক ২ হাজার ২০০ জনকে, অগ্রণী ব্যাংক ৩ হাজার ৮৪ জনকে ও রূপালী ব্যাংক ৩ হাজার ২০৯ জনকে সুপার নিউমারারি পদোন্নতি দিয়েছে। জনতা ব্যাংক পদোন্নতি দিয়েছে ৫৭৯ জনকে। মূলত উপমহাব্যবaস্থাপক (ডিজিএম), সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম), সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার (এসপিও), প্রিন্সিপাল অফিসার (পিও) ও সিনিয়র অফিসার (এসও) পদে এসব পদোন্নতি দেওয়া হয়।
সুপার নিউমারারি পদোন্নতির বিষয়ে জানতে চাইলে সোনালী ব্যাংকের এমডি মো. শওকত আলী খান বলেন, ব্যাংক একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। এখানে সবার অবদানকে গুরুত্ব দিতে হয়। কাউকে বঞ্চিত করলে মনোবল হারায়। তবু অনেকে বঞ্চিত ছিলেন। সেই বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নিয়ম মেনে সুপার নিউমারারি পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। এ জন্য বাড়তি ব্যয় খুবই কম, যার কোনো প্রভাব ব্যাংকের ওপর পড়বে না; বরং উৎসাহ পাওয়ায় ব্যাংক দিন দিন ভালো করছে।
সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মুসলিম চৌধুরী বলেন, ‘নিয়ম মেনে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। মূলত কর্মকর্তাদের বৈষম্য দূরীকরণ ও পদোন্নতিবঞ্চিতদের দাবি পূরণে মেধা এবং সুপার নিউমারারি ভিত্তিতে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। নির্দিষ্ট দক্ষতা ও যোগ্যতা অনুযায়ী তা করা হয়েছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে। নোটিশটি বিব্রতকর।’
অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় পদোন্নতিবঞ্চিতদের পদোন্নতি দেওয়া হয়। কিন্তু পদোন্নতির একটি নিয়ম রয়েছে। ঢালাও পদোন্নতি দিলে যাঁরা ভালো কাজ করেন, তাঁরা নিরুৎসাহিত হন। বিষয়টি মাথায় রেখে নিয়ম মেনে পদোন্নতি দেওয়া হয়।’
আরও খবর পড়ুন:
বিগত সরকারের আমলে বঞ্চিত ৭ হাজার ২১৫ কর্মকর্তাকে সুপার নিউমারারি পদোন্নতি দিয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক ও রূপালী ব্যাংক। একসঙ্গে এত কর্মকর্তার পদোন্নতির বিষয় নিয়ে এবার তদন্ত শুরু করেছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি)। এতে পদবিসহ সুযোগ-সুবিধা হারানোর আতঙ্কে রয়েছেন পদোন্নতি পাওয়া ব্যাংকাররা।
রাষ্ট্রায়ত্ত এই চার ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, পদোন্নতিপ্রাপ্ত এসব কর্মকর্তা ইতিমধ্যে পদায়নসহ নতুন পদের সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। সোনালী ব্যাংক প্রথা অনুযায়ী সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) পদমর্যাদার অন্তত ২০০ কর্মকর্তাকে গাড়ির সুবিধা দিয়েছে। আর অগ্রণী, রূপালী ও জনতা ব্যাংক গাড়ির সুবিধা দিতে তৎপরতা চলমান রেখেছে। এখন এফআইডির তদন্তে যদি পদোন্নতিতে কোনো অনিয়ম প্রমাণিত হয়, তাহলে পদোন্নতিপ্রাপ্তরা সদ্য পাওয়া সুযোগ-সুবিধা হারাতে পারেন। এ কারণে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকারদের মধ্যে আতঙ্ক ও ক্ষোভ বিরাজ করছে বলে জানা গেছে।
সুপার নিউমারারি পদোন্নতিপ্রাপ্ত কয়েকজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকা'কে বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে তাঁরা পদোন্নতিবঞ্চিত ছিলেন। নানা তকমা দিয়ে তাঁদের পদোন্নতি আটকে রাখা হয়েছিল। গত আগস্টে গণ-অভ্যুত্থানের পর প্রশাসন ও পুলিশের কর্মকর্তারা পদোন্নতি পেয়েছেন। সম্প্রতি স্বাস্থ্য খাতে বিদ্যমান পদের অতিরিক্ত সুপার নিউমারারি পদোন্নতির ঘোষণা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বেসরকারি ব্যাংকগুলোতেও এমন পদোন্নতি দেওয়া হয়। কিন্তু রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংকের সুপার নিউমারারি পদোন্নতিতে একটি কুচক্রী মহল কলকাঠি নাড়ছে।
জানা গেছে, তদন্তের ধারাবাহিকতায় গত মঙ্গলবার ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে সুপার নিউমারারি এসব কর্মকর্তার তথ্য সংগ্রহ করেছে তদন্ত কমিটি। এর আগে ৭ মে তদন্ত কমিটির সদস্যসচিব আফরোজা আক্তার রিবা স্বাক্ষরিত একটি চিঠিতে সরকারি এই চার ব্যাংককে ১৩ মের মধ্যে তদন্ত সংস্থার কাছে পদোন্নতিপ্রাপ্তদের তথ্য দিতে বলা হয়। সরকারি নির্দেশে মঙ্গলবার সোনালী, অগ্রণী, জনতা ও রূপালী ব্যাংকের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা সশরীর উপস্থিত হয়ে নিজ নিজ ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাখ্যাসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছেন।
তদন্ত কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সরকারি চার ব্যাংকে এসব পদে সুপার নিউমারারি পদোন্নতির ক্ষেত্রে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কোনো অনুমোদন নেওয়া হয়নি। এটা খেয়ালখুশিমতো করা হয়েছে, যা রীতিমতো নিয়মশৃঙ্খলার লঙ্ঘন। এতে অনেক অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। বিষয়টি প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর পর্যন্ত যাওয়ার পর সেখান থেকে আসা আদেশে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর আগে এই চার ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে (এমডি) নিয়মবহির্ভূতভাবে পদোন্নতির বিষয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। সেখানে প্রত্যাশিত জবাব মেলেনি। এ জন্য নতুন করে তদন্ত করা হচ্ছে।
জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির সদস্যসচিব আফরোজা আক্তার রিবা বলেন, সরকারি চার ব্যাংকের এ ধরনের পদোন্নতিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অনুমতি নেওয়া হয়নি। কমিটি তদন্তের স্বার্থে ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়ে ৭ হাজার ২১৫ কর্মকর্তার তথ্য সংগ্রহ করেছে। এসব যাচাই করে প্রতিবেদন তৈরি করা হবে। সে প্রতিবেদন অনুযায়ী পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ব্যাংকগুলোর তথ্য বলছে, সোনালী ব্যাংক ২ হাজার ২০০ জনকে, অগ্রণী ব্যাংক ৩ হাজার ৮৪ জনকে ও রূপালী ব্যাংক ৩ হাজার ২০৯ জনকে সুপার নিউমারারি পদোন্নতি দিয়েছে। জনতা ব্যাংক পদোন্নতি দিয়েছে ৫৭৯ জনকে। মূলত উপমহাব্যবaস্থাপক (ডিজিএম), সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম), সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার (এসপিও), প্রিন্সিপাল অফিসার (পিও) ও সিনিয়র অফিসার (এসও) পদে এসব পদোন্নতি দেওয়া হয়।
সুপার নিউমারারি পদোন্নতির বিষয়ে জানতে চাইলে সোনালী ব্যাংকের এমডি মো. শওকত আলী খান বলেন, ব্যাংক একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত। এখানে সবার অবদানকে গুরুত্ব দিতে হয়। কাউকে বঞ্চিত করলে মনোবল হারায়। তবু অনেকে বঞ্চিত ছিলেন। সেই বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নিয়ম মেনে সুপার নিউমারারি পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। এ জন্য বাড়তি ব্যয় খুবই কম, যার কোনো প্রভাব ব্যাংকের ওপর পড়বে না; বরং উৎসাহ পাওয়ায় ব্যাংক দিন দিন ভালো করছে।
সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মুসলিম চৌধুরী বলেন, ‘নিয়ম মেনে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। মূলত কর্মকর্তাদের বৈষম্য দূরীকরণ ও পদোন্নতিবঞ্চিতদের দাবি পূরণে মেধা এবং সুপার নিউমারারি ভিত্তিতে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। নির্দিষ্ট দক্ষতা ও যোগ্যতা অনুযায়ী তা করা হয়েছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে। নোটিশটি বিব্রতকর।’
অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় পদোন্নতিবঞ্চিতদের পদোন্নতি দেওয়া হয়। কিন্তু পদোন্নতির একটি নিয়ম রয়েছে। ঢালাও পদোন্নতি দিলে যাঁরা ভালো কাজ করেন, তাঁরা নিরুৎসাহিত হন। বিষয়টি মাথায় রেখে নিয়ম মেনে পদোন্নতি দেওয়া হয়।’
আরও খবর পড়ুন:
দেশের অধিকাংশ মানুষের জীবিকা এখনো কৃষিনির্ভর। কৃষিক্ষেত্রে নতুন উদ্যোগের পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ুর সংকটে টিকে থাকতে কৃষকদের ঋণের চাহিদা বেড়েই চলেছে। অথচ বাস্তবতা হলো, চাহিদা থাকলেও কৃষি খাতে অর্থায়ন নিয়ে উদাসীন অবস্থান নিয়েছে ব্যাংকগুলো। সাম্প্রতিক তথ্য বলছে, একটি অর্থবছরের ব্যবধানে
৩ ঘণ্টা আগেহঠাৎ ঊর্ধ্বমুখী কাঁচা মরিচের বাজার সামাল দিতে দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। গত ছয় দিনে ৩৪ হাজার ২০০ টন কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে বাজারে সরবরাহ বাড়ছে এবং দামও কমতে শুরু করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেপথচলার এক যুগে পদার্পণ করল বাংলাদেশের অন্যতম বেসরকারি বিমান সংস্থা ইউএস-বাংলা। সাফল্যগাথা ১১টি বছর পেরিয়ে আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) ২০২৫ ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস ১২তম বর্ষে পা রাখল। একাদশ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সব শুভানুধ্যায়ীকে ইউএস-বাংলা জানাচ্ছে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের তরুণদের আর্থিক লেনদেন আরও সহজ করতে মাস্টারকার্ড, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি (এমটিবি) ও শীর্ষস্থানীয় ফিনটেক প্রতিষ্ঠান পাঠাও পে যৌথভাবে একটি রিয়েল টাইম কম্পেনিয়ন প্রিপেইড কার্ড চালু করার ঘোষণা দিয়েছে। এই কার্ডগুলো বিশেষভাবে তরুণদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছাড়
৬ ঘণ্টা আগে