পাবনা প্রতিনিধি
পাবনা-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ বলেছেন, ‘উনারা (নির্বাচন কমিশন) ওহি নাজিল করছেন। কিন্তু মাঠ পর্যায়ের বান্দা যারা আছি আমরা, বিশেষ করে শয়তানরা আছে, তারা তাদের কথা কিছুই শুনছে না। তাদের বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নেবে, তারও কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি জনগণ দেখতে পারছে না।’
আজ রোববার দুপুরে পাবনা প্রেসক্লাবের ভিআইপি মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন অভিযোগকালে তিনি এসব কথা বলেন।
অধ্যাপক আবু সাইয়িদ অভিযোগ করেন, তাঁর নির্বাচনী প্রধান এজেন্ট আব্দুল বাতেনসহ অন্যান্য নেতাকর্মী ও এজেন্টদের বিরুদ্ধে সাঁথিয়া থানায় হামলা-ভাঙচুর ও মারধরের অভিযোগে দুটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে নৌকার লোকজন। তিনি মামলার নিন্দা জানিয়ে দ্রুত মামলা প্রত্যাহার করে প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির দাবি জানান।
আবু সাইয়িদ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন ও তাঁর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন নিরপেক্ষভাবে কাজ করছেন না, বলতে গেলে তারা ব্যর্থ হয়েছে। আমি ১২টি সুনির্দিষ্ট লিখিত অভিযোগ নির্বাচন কমিশনসহ সব দপ্তরে দিলেও তারা একটিরও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এখন পর্যন্ত একজন সন্ত্রাসীও গ্রেপ্তার হয়নি।’
নৌকার লোকজন বিভিন্নভাবে তাঁর প্রচারণায় বাধা দিচ্ছে ও হামলা চালানো হচ্ছে অভিযোগ করে আবু সাইয়িদ বলেন, ‘সরকারের যে ইচ্ছা–প্রতিজ্ঞা নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করা, সেটি বানচাল করার জন্য সরকারের ভেতর থেকে একটি কুচক্রী মহল উঠে-পড়ে লেগেছে। সাধারণ মানুষের মাঝে ভীতি ছড়ানো হচ্ছে। এতে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।’
তিনি বলেন, ‘কয়েক দিন আগে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা পাবনায় প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তোতা পাখির মতো কোড অব কন্টাক্ট, নির্বাচনী আচরণবিধি, সংবিধান এসব কথা বলে গেলেন। তিনি বলে গেলেন, কেউ যদি ধমক দেয় আপনাদের, তাহলে সাক্ষী লাগবে না। শুধুমাত্র থানায় বললেই সে অ্যারেস্ট হয়ে যাবে। কিন্তু তাঁর কথার সঙ্গে কাজের, বাস্তবের, মাঠের কোনোই মিল নাই।’
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই দাবি করে আবু সাইয়িদ বলেন, ‘পাবনা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী ডেপুটি স্পিকার এখনো সরকারি সব প্রটোকল নিয়ে চলছেন। কিন্তু আমার পাবনা আসতে কোনো প্রটোকল বা নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেই। কোনো পুলিশও নাই। কেন থাকে না।’
এমন পরিস্থিতি থাকলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবেন কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আবু সাইয়িদ বলেন, ‘আমরা সরে দাঁড়াব কেন। সরে দাঁড়ানোর কোনো প্রশ্নই আসে না। বরং ওই যারা সন্ত্রাসী, গুন্ডামি করে, তাদেরকে সরাব এবং সরাতে গিয়ে যদি নয়-ছয় হয়ে যায়, হবে। নব্বই বছর বয়সে এখানে আসছি পালানোর জন্য না, হটে যাওয়ার জন্য না। ন্যায়কে প্রতিষ্ঠা করার জন্য আমরা এসেছি। এ জন্য আমরা আছি, থাকব এবং ভবিষ্যতেও থাকব।’
সংবাদ সম্মেলনে বেড়া পৌরসভার সাবেক মেয়র ও আবু সাইয়িদের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট আব্দুল বাতেন, সাঁথিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ দেলোয়ার, সাঁথিয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র মিরাজুল ইসলাম, হাটুরিয়া-নাকালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান, নির্বাচনী এজেন্ট মতিউর রহমান দুলাল, পাবনা জেলা মোটর মালিক গ্রুপের সভাপতি এম এ কাফি সরকার উপস্থিত ছিলেন।
পাবনা-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ বলেছেন, ‘উনারা (নির্বাচন কমিশন) ওহি নাজিল করছেন। কিন্তু মাঠ পর্যায়ের বান্দা যারা আছি আমরা, বিশেষ করে শয়তানরা আছে, তারা তাদের কথা কিছুই শুনছে না। তাদের বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নেবে, তারও কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি জনগণ দেখতে পারছে না।’
আজ রোববার দুপুরে পাবনা প্রেসক্লাবের ভিআইপি মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন অভিযোগকালে তিনি এসব কথা বলেন।
অধ্যাপক আবু সাইয়িদ অভিযোগ করেন, তাঁর নির্বাচনী প্রধান এজেন্ট আব্দুল বাতেনসহ অন্যান্য নেতাকর্মী ও এজেন্টদের বিরুদ্ধে সাঁথিয়া থানায় হামলা-ভাঙচুর ও মারধরের অভিযোগে দুটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে নৌকার লোকজন। তিনি মামলার নিন্দা জানিয়ে দ্রুত মামলা প্রত্যাহার করে প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির দাবি জানান।
আবু সাইয়িদ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন ও তাঁর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন নিরপেক্ষভাবে কাজ করছেন না, বলতে গেলে তারা ব্যর্থ হয়েছে। আমি ১২টি সুনির্দিষ্ট লিখিত অভিযোগ নির্বাচন কমিশনসহ সব দপ্তরে দিলেও তারা একটিরও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এখন পর্যন্ত একজন সন্ত্রাসীও গ্রেপ্তার হয়নি।’
নৌকার লোকজন বিভিন্নভাবে তাঁর প্রচারণায় বাধা দিচ্ছে ও হামলা চালানো হচ্ছে অভিযোগ করে আবু সাইয়িদ বলেন, ‘সরকারের যে ইচ্ছা–প্রতিজ্ঞা নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করা, সেটি বানচাল করার জন্য সরকারের ভেতর থেকে একটি কুচক্রী মহল উঠে-পড়ে লেগেছে। সাধারণ মানুষের মাঝে ভীতি ছড়ানো হচ্ছে। এতে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।’
তিনি বলেন, ‘কয়েক দিন আগে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা পাবনায় প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তোতা পাখির মতো কোড অব কন্টাক্ট, নির্বাচনী আচরণবিধি, সংবিধান এসব কথা বলে গেলেন। তিনি বলে গেলেন, কেউ যদি ধমক দেয় আপনাদের, তাহলে সাক্ষী লাগবে না। শুধুমাত্র থানায় বললেই সে অ্যারেস্ট হয়ে যাবে। কিন্তু তাঁর কথার সঙ্গে কাজের, বাস্তবের, মাঠের কোনোই মিল নাই।’
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই দাবি করে আবু সাইয়িদ বলেন, ‘পাবনা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী ডেপুটি স্পিকার এখনো সরকারি সব প্রটোকল নিয়ে চলছেন। কিন্তু আমার পাবনা আসতে কোনো প্রটোকল বা নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেই। কোনো পুলিশও নাই। কেন থাকে না।’
এমন পরিস্থিতি থাকলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবেন কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আবু সাইয়িদ বলেন, ‘আমরা সরে দাঁড়াব কেন। সরে দাঁড়ানোর কোনো প্রশ্নই আসে না। বরং ওই যারা সন্ত্রাসী, গুন্ডামি করে, তাদেরকে সরাব এবং সরাতে গিয়ে যদি নয়-ছয় হয়ে যায়, হবে। নব্বই বছর বয়সে এখানে আসছি পালানোর জন্য না, হটে যাওয়ার জন্য না। ন্যায়কে প্রতিষ্ঠা করার জন্য আমরা এসেছি। এ জন্য আমরা আছি, থাকব এবং ভবিষ্যতেও থাকব।’
সংবাদ সম্মেলনে বেড়া পৌরসভার সাবেক মেয়র ও আবু সাইয়িদের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট আব্দুল বাতেন, সাঁথিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ দেলোয়ার, সাঁথিয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র মিরাজুল ইসলাম, হাটুরিয়া-নাকালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান, নির্বাচনী এজেন্ট মতিউর রহমান দুলাল, পাবনা জেলা মোটর মালিক গ্রুপের সভাপতি এম এ কাফি সরকার উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে এক নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় এই তথ্য জানায়। এ ছাড়া সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের ডেঙ্গু এবং ২০ জনের চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে ৫০০ বিঘার অধিক ফসলি জমি। তার মধ্যে অনেক জমিতে ছিল আমন ধান। এ ছাড়া বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও কাঁচা-পাকা রাস্তায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। অবৈধভাবে অপরিকল্পিত পুকুর খননের ফলে খালের মুখ বন্ধ হয়ে পড়ায় এমন জলাবদ্ধতার সৃষ্ট হয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেখুঁড়িয়ে চলছে দেশের অন্যতম তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বড়পুকুরিয়া। চালুর পর থেকে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কখনোই এ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে পূর্ণ লক্ষ্যমাত্রার বিদ্যুৎ পাওয়া যায়নি। তিনটি ইউনিটের মধ্যে কখনো একটি, কখনোবা দুটি থেকে বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে। বর্তমানে নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে দুটি ইউনিট।
২ ঘণ্টা আগেখুলনায় গত শুক্রবার রাত থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় তিনজন খুন এবং একজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, হত্যাকারীরা চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। এসব হত্যাকাণ্ডকে টার্গেট কিলিং বলছে পুলিশ। তারা বলছে, এসব পুলিশের একার পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।
২ ঘণ্টা আগে