আব্দুল বাশির, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
সরেজমিনে গত শনিবার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সরবারি এ হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে, পুরুষ ওয়ার্ডের ভেতরে সাধারণ রোগীদের সঙ্গে ডেঙ্গু আক্রান্তদের রাখা হয়েছে। বারান্দার মেঝেতেও চিকিৎসা নিচ্ছেন রোগীরা। রোগীদের অভিযোগ, হাসপাতাল থেকে তাঁদের কোনো মশারি দেওয়া হচ্ছে না। পাচ্ছেন না সরকারি খাবার। মিলছে না শয্যা।
হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের অভিযোগ, সাধারণ রোগীদের সঙ্গে হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্তদের রাখার ফলে অন্য রোগীরা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছেন। আর মশারি না দেওয়ার কারণে হাসপাতালের রোগীর সঙ্গে আসা স্বজনেরাও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছেন। ফলে ডেঙ্গু প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। হাসপাতালের আশপাশ তেমন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নও রাখা হচ্ছে না।
স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যমতে, জেলায় সরকারি হাসপাতালগুলো গতকাল সকাল থেকে আগের ২৪ ঘণ্টায় নতুন রোগী ভর্তি হয়েছে ৭ জন। ছাড়পত্র পেয়েছে সাতজন। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ২ হাজার ১৬৫ জন রোগী ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে।
পৌরসভার মসজিদপাড়া এলাকার বাসিন্দা মো. রনি বলেন, ‘১৩, ১৪ ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ড হচ্ছে পৌরসভার ডেঙ্গুর হটস্পট। সেখানে পৌরসভার কোনো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান চলে না। মাসে কখনো একবার চলে। আবার কখনো করে না।’
মোখলেসুর রহমান নামের এক রোগী বলেন, ‘সাত দিন ধরে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছি। হাসপাতালের চিকিৎসার অবস্থা খুবই খারাপ। বাসা থেকে মশারি নিয়ে এসেছি। সাধারণ রোগীদের সঙ্গে ডেঙ্গু আক্রান্তদের রাখা হচ্ছে, যে কারণে অন্যদেরও ডেঙ্গু হচ্ছে। এখানে ডেঙ্গু রোগীদের আলাদা করে রাখলে তাড়াতাড়ি সুস্থ হবে। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের এটাতে ব্যর্থতা।’
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন জুয়েল বলেন, ‘গত বছরের তুলনায় এ বছর এ জেলায় ডেঙ্গুর ভয়াবহতা ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। এর দায় জেলা প্রশাসন, স্বাস্থ্য বিভাগ ও পৌর কর্তৃপক্ষ কোনোভাবে এড়াতে পারে না।’
জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মুহাম্মদ মশিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়গুলো আমার জানা ছিল না। এখানে আমি নতুন যোগদান করেছি। খোঁজখবর নিয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
সরেজমিনে গত শনিবার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সরবারি এ হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে, পুরুষ ওয়ার্ডের ভেতরে সাধারণ রোগীদের সঙ্গে ডেঙ্গু আক্রান্তদের রাখা হয়েছে। বারান্দার মেঝেতেও চিকিৎসা নিচ্ছেন রোগীরা। রোগীদের অভিযোগ, হাসপাতাল থেকে তাঁদের কোনো মশারি দেওয়া হচ্ছে না। পাচ্ছেন না সরকারি খাবার। মিলছে না শয্যা।
হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের অভিযোগ, সাধারণ রোগীদের সঙ্গে হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্তদের রাখার ফলে অন্য রোগীরা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছেন। আর মশারি না দেওয়ার কারণে হাসপাতালের রোগীর সঙ্গে আসা স্বজনেরাও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছেন। ফলে ডেঙ্গু প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। হাসপাতালের আশপাশ তেমন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নও রাখা হচ্ছে না।
স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যমতে, জেলায় সরকারি হাসপাতালগুলো গতকাল সকাল থেকে আগের ২৪ ঘণ্টায় নতুন রোগী ভর্তি হয়েছে ৭ জন। ছাড়পত্র পেয়েছে সাতজন। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ২ হাজার ১৬৫ জন রোগী ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে।
পৌরসভার মসজিদপাড়া এলাকার বাসিন্দা মো. রনি বলেন, ‘১৩, ১৪ ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ড হচ্ছে পৌরসভার ডেঙ্গুর হটস্পট। সেখানে পৌরসভার কোনো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান চলে না। মাসে কখনো একবার চলে। আবার কখনো করে না।’
মোখলেসুর রহমান নামের এক রোগী বলেন, ‘সাত দিন ধরে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছি। হাসপাতালের চিকিৎসার অবস্থা খুবই খারাপ। বাসা থেকে মশারি নিয়ে এসেছি। সাধারণ রোগীদের সঙ্গে ডেঙ্গু আক্রান্তদের রাখা হচ্ছে, যে কারণে অন্যদেরও ডেঙ্গু হচ্ছে। এখানে ডেঙ্গু রোগীদের আলাদা করে রাখলে তাড়াতাড়ি সুস্থ হবে। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের এটাতে ব্যর্থতা।’
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন জুয়েল বলেন, ‘গত বছরের তুলনায় এ বছর এ জেলায় ডেঙ্গুর ভয়াবহতা ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। এর দায় জেলা প্রশাসন, স্বাস্থ্য বিভাগ ও পৌর কর্তৃপক্ষ কোনোভাবে এড়াতে পারে না।’
জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মুহাম্মদ মশিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়গুলো আমার জানা ছিল না। এখানে আমি নতুন যোগদান করেছি। খোঁজখবর নিয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
২ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের রামু উপজেলা সদর থেকে বাঁকখালী নদীর তীরের তিন কিলোমিটার আঁকাবাঁকা পথ বেয়ে গেলেই রামু-নাইক্ষ্যংছড়ি সড়কের জাদিপাড়া। সড়কের পাশ ঘেঁষে ৩০০ ফুট উঁচু পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত প্রায় ২৫০ বছরের প্রাচীন লাওয়ে জাদি (প্যাগোডা)।
২ ঘণ্টা আগে