উত্তরের কয়েক জেলা
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
নদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর—
রাজশাহী বিভাগে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, এরপর রাজশাহী। বসতবাড়ি তলিয়েছে নাটোর, নওগাঁ ও সিরাজগঞ্জে। সরকারি হিসাবে রাজশাহীতে ১ হাজার ৭৩৭, চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার, নাটোরে ৮০ ও নওগাঁয় ২৫ পরিবার পানিবন্দী হয়েছে। তবে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বলছেন, বাস্তবে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সংখ্যা আরও বেশি।
এদিকে যমুনায় পানি বাড়ার কারণে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার কৈজুরি ইউনিয়নের হাটপাঁচিল গ্রামের নদীতীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের অন্তত ১০টি বাড়িঘর এক সপ্তাহ ধরে পানিতে ডুবে আছে।
শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আজাহার আলী বলেন, পদ্মার পানি বাড়ায় বন্যায় শিবগঞ্জের প্রায় সাড়ে ৪ হাজার বাড়ি প্লাবিত হয়েছে। বন্যাকবলিত মানুষের সংখ্যা প্রায় ১০ হাজার। এই উপজেলায় ১ হাজার ৪০০ হেক্টর ফসলি জমি নষ্ট হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ১৩ টন চাল এবং ৭৫ বস্তা শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের ইউএনও নুরুল ইসলাম জানান, দুই ইউনিয়নে পানিবন্দী হয়েছে দুই হাজার পরিবার। প্লাবিত হয়েছে ৬০০ হেক্টর ফসলি জমি।
পদ্মার পানি বাড়ায় রাজশাহীর বাঘা, পবা, গোদাগাড়ী ও চারঘাটের অনেক পরিবার পানিবন্দী রয়েছে। গোদাগাড়ীর চর আষাড়িয়াদহ থেকে এবারও অনেক মানুষ তাদের ঘরবাড়ি ও গবাদিপশু নিয়ে এ পাড়ে আশ্রয় নিয়েছে। সবচেয়ে কষ্টে আছে বাঘারচক নারায়ণপুর, পবার মিডিল চর ও চর মাজারদিয়ারের বাসিন্দারা। মিডিল চরের চারপাশ ডুবে গেছে। চর মাজারদিয়ায় সব কটি ঘরবাড়ি হাঁটুসমান কিংবা গলাপানিতে ডুবে গেছে। ফলে অনেকে গবাদিপশু নিয়ে এ পাড়ে রাজশাহী শহরের বেতার মাঠে আশ্রয় নিয়েছে।
রাজশাহী জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আবদুল হাই সরকার জানান, জেলায় পানিবন্দী পরিবারের সংখ্যা ১ হাজার ৭৩৭ জন। এর মধ্যে বাঘা, চারঘাট, পবা, গোদাগাড়ী ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের দুটি ওয়ার্ড রয়েছে। তাঁরা এসব ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ৮৫ টন চাল, ৪ লাখ টাকা এবং ৩০০ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করেছেন।
রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, রোববার দুপুর ১২টায় পানির উচ্চতা ছিল ১৭ দশমিক ৩৫ মিটার।
এদিকে আত্রাই নদের পানি বাড়ায় কমপক্ষে ২০০ পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে নওগাঁর রানীনগর ও আত্রাই এবং রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায়।
নাটোরের ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা এ কে এম শাহা আলম মোল্লা জানান, লালপুর উপজেলায় পদ্মাতীরের ৮০টি পরিবার পানিবন্দী হয়েছে। বন্যা হলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য নাটোরের সব কটি উপজেলায় মোট ২০০ টন চাল এবং ৮ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে।
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি নিচু এলাকায় ঢুকেছে। সিরাজগঞ্জের ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আবদুল বাছেদ জানান, যমুনা নদীর পানি রোববার সকালে বিপৎসীমার ৩৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল।
বগুড়ার ত্রাণ কর্মকর্তা মোতাহার হোসেন জানান, সারিয়াকান্দি উপজেলায় নিচু এলাকায় পানি ঢুকেছে। এখানে যমুনার পানি বিপৎসীমার ৪৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
শাহজাদপুরের ইউএনও মো. কামরুজ্জামান বলেন, হাটপাঁচিল গ্রামের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের তালিকা অনুযায়ী সরকারি সহায়তা দেওয়া হবে।
রংপুরের পীরগাছায় তিস্তা নদীর পানি এই বাড়ছে তো এই কমছে। পানি সামান্য কমতে থাকলে শুরু হয় ভাঙন। ফলে এই উপজেলায় অন্তত ৫০টি পরিবার এখন নদীভাঙনের কবলে পড়েছে। উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের পানিয়ালের ঘাটসহ বেশ কয়েকটি গ্রামের ভাঙন দেখা দিয়েছে।
গত শনিবার পানিয়ালঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, ওই এলাকার ৭০-৮০টি পরিবার গত ১০-১৫ দিনে তিস্তার ভাঙনে বাড়িঘর অন্যত্র সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছে।
ছাওলার ইউপি চেয়ারম্যান নাজির হোসেন বলেন, ভাঙন রোধে পাউবো থেকে ৬ হাজার জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। ৫৫টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে ৩০ কেজি করে চাল দেওয়া হয়েছে।
উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আলতাব হোসেন বলেন, নদীভাঙনের শিকার ৩০টি পরিবারকে এক বান্ডিল করে ঢেউটিন এবং ৩ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়েছে। আরও বরাদ্দের জন্য চাহিদা দেওয়া হয়েছে।
পীরগাছার ইউএনও শেখ মো. রাসেল বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। সরকারিভাবে যা বরাদ্দ ছিল, তা এরই মধ্যে দেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত সহযোগিতার প্রয়োজন হলে তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে এবং বরাদ্দ পেলে তা বিতরণ করা হবে।
নদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর—
রাজশাহী বিভাগে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, এরপর রাজশাহী। বসতবাড়ি তলিয়েছে নাটোর, নওগাঁ ও সিরাজগঞ্জে। সরকারি হিসাবে রাজশাহীতে ১ হাজার ৭৩৭, চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার, নাটোরে ৮০ ও নওগাঁয় ২৫ পরিবার পানিবন্দী হয়েছে। তবে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বলছেন, বাস্তবে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সংখ্যা আরও বেশি।
এদিকে যমুনায় পানি বাড়ার কারণে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার কৈজুরি ইউনিয়নের হাটপাঁচিল গ্রামের নদীতীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের অন্তত ১০টি বাড়িঘর এক সপ্তাহ ধরে পানিতে ডুবে আছে।
শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আজাহার আলী বলেন, পদ্মার পানি বাড়ায় বন্যায় শিবগঞ্জের প্রায় সাড়ে ৪ হাজার বাড়ি প্লাবিত হয়েছে। বন্যাকবলিত মানুষের সংখ্যা প্রায় ১০ হাজার। এই উপজেলায় ১ হাজার ৪০০ হেক্টর ফসলি জমি নষ্ট হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ১৩ টন চাল এবং ৭৫ বস্তা শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের ইউএনও নুরুল ইসলাম জানান, দুই ইউনিয়নে পানিবন্দী হয়েছে দুই হাজার পরিবার। প্লাবিত হয়েছে ৬০০ হেক্টর ফসলি জমি।
পদ্মার পানি বাড়ায় রাজশাহীর বাঘা, পবা, গোদাগাড়ী ও চারঘাটের অনেক পরিবার পানিবন্দী রয়েছে। গোদাগাড়ীর চর আষাড়িয়াদহ থেকে এবারও অনেক মানুষ তাদের ঘরবাড়ি ও গবাদিপশু নিয়ে এ পাড়ে আশ্রয় নিয়েছে। সবচেয়ে কষ্টে আছে বাঘারচক নারায়ণপুর, পবার মিডিল চর ও চর মাজারদিয়ারের বাসিন্দারা। মিডিল চরের চারপাশ ডুবে গেছে। চর মাজারদিয়ায় সব কটি ঘরবাড়ি হাঁটুসমান কিংবা গলাপানিতে ডুবে গেছে। ফলে অনেকে গবাদিপশু নিয়ে এ পাড়ে রাজশাহী শহরের বেতার মাঠে আশ্রয় নিয়েছে।
রাজশাহী জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আবদুল হাই সরকার জানান, জেলায় পানিবন্দী পরিবারের সংখ্যা ১ হাজার ৭৩৭ জন। এর মধ্যে বাঘা, চারঘাট, পবা, গোদাগাড়ী ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের দুটি ওয়ার্ড রয়েছে। তাঁরা এসব ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ৮৫ টন চাল, ৪ লাখ টাকা এবং ৩০০ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করেছেন।
রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, রোববার দুপুর ১২টায় পানির উচ্চতা ছিল ১৭ দশমিক ৩৫ মিটার।
এদিকে আত্রাই নদের পানি বাড়ায় কমপক্ষে ২০০ পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে নওগাঁর রানীনগর ও আত্রাই এবং রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায়।
নাটোরের ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা এ কে এম শাহা আলম মোল্লা জানান, লালপুর উপজেলায় পদ্মাতীরের ৮০টি পরিবার পানিবন্দী হয়েছে। বন্যা হলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য নাটোরের সব কটি উপজেলায় মোট ২০০ টন চাল এবং ৮ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে।
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি নিচু এলাকায় ঢুকেছে। সিরাজগঞ্জের ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আবদুল বাছেদ জানান, যমুনা নদীর পানি রোববার সকালে বিপৎসীমার ৩৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল।
বগুড়ার ত্রাণ কর্মকর্তা মোতাহার হোসেন জানান, সারিয়াকান্দি উপজেলায় নিচু এলাকায় পানি ঢুকেছে। এখানে যমুনার পানি বিপৎসীমার ৪৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
শাহজাদপুরের ইউএনও মো. কামরুজ্জামান বলেন, হাটপাঁচিল গ্রামের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের তালিকা অনুযায়ী সরকারি সহায়তা দেওয়া হবে।
রংপুরের পীরগাছায় তিস্তা নদীর পানি এই বাড়ছে তো এই কমছে। পানি সামান্য কমতে থাকলে শুরু হয় ভাঙন। ফলে এই উপজেলায় অন্তত ৫০টি পরিবার এখন নদীভাঙনের কবলে পড়েছে। উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের পানিয়ালের ঘাটসহ বেশ কয়েকটি গ্রামের ভাঙন দেখা দিয়েছে।
গত শনিবার পানিয়ালঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, ওই এলাকার ৭০-৮০টি পরিবার গত ১০-১৫ দিনে তিস্তার ভাঙনে বাড়িঘর অন্যত্র সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছে।
ছাওলার ইউপি চেয়ারম্যান নাজির হোসেন বলেন, ভাঙন রোধে পাউবো থেকে ৬ হাজার জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। ৫৫টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে ৩০ কেজি করে চাল দেওয়া হয়েছে।
উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আলতাব হোসেন বলেন, নদীভাঙনের শিকার ৩০টি পরিবারকে এক বান্ডিল করে ঢেউটিন এবং ৩ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়েছে। আরও বরাদ্দের জন্য চাহিদা দেওয়া হয়েছে।
পীরগাছার ইউএনও শেখ মো. রাসেল বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। সরকারিভাবে যা বরাদ্দ ছিল, তা এরই মধ্যে দেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত সহযোগিতার প্রয়োজন হলে তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে এবং বরাদ্দ পেলে তা বিতরণ করা হবে।
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের রামু উপজেলা সদর থেকে বাঁকখালী নদীর তীরের তিন কিলোমিটার আঁকাবাঁকা পথ বেয়ে গেলেই রামু-নাইক্ষ্যংছড়ি সড়কের জাদিপাড়া। সড়কের পাশ ঘেঁষে ৩০০ ফুট উঁচু পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত প্রায় ২৫০ বছরের প্রাচীন লাওয়ে জাদি (প্যাগোডা)।
২ ঘণ্টা আগে