রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর আত্রাইয়ে পাকা সড়ক দেবে প্রায় তিন ফিট গভীর হয়ে খালের মধ্যে ধসে গেছে। আজ শনিবার ভোরে সড়কের শলিয়া নামকস্থানে গাইড ওয়ালসহ ভেঙে ধসে যায়। এতে যানবাহন চলাচলে চরম দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, সড়কের কাজ করার সময় গোড়া থেকেই মাটি তুলে সড়ক নির্মাণসহ নানা অনিয়মের কারণে সড়কটি ধসে যাচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার আত্রাই-বান্দাইখাড়া সড়কের কালিকাপুর ইউনিয়নের কুশাতলা বাজার থেকে কালিকাপুর ইউনিয়ন পরিষদ অভিমুখে সড়কটি গত এক বছর আগে এলজিইডি অধিদপ্তরের আওতায় পাকাকরণ কাজ শেষ হয়। কাজ শেষ করার মাত্র এক বছরের মাথায় সড়কের শলিয়া নামকস্থানে গাইড ওয়াল ভেঙে প্রায় ১০০ ফিট পর্যন্ত সড়ক দেবে ধসে গেছে। ফলে ওই রাস্তা দিয়ে যান চলাচলে চরম দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।
শলিয়া গ্রামের রুহুল আমিন তারেক, সিরাজুল ইসলামসহ স্থানীয়রা জানান, একটানা ভারী বর্ষণে গত বুধবার সড়কে ফাটল ধরে। এর পর শনিবার ভোরে গাইড ওয়াল ভেঙে সড়কের অর্ধেক অংশ থেকে দেবে খালের মধ্যে ধসে যায়। এতে কোনোরকমে পায়ে হেঁটে চলাচল করতে হচ্ছে। এ ছাড়া যেকোনো সময় বাকি অংশটুকুও ধসে যেতে পারে। এতে ওই সড়ক দিয়ে চলাচল একদম বন্ধ হয়ে যাবে।
গ্রামবাসীর অভিযোগ, সড়ক নির্মাণ করার সময় অন্যত্র থেকে মাটি না এনে সড়কের গোড়া থেকেই ভেকু মেশিন দিয়ে খালের মাটি তুলে ভরাট করা হয়। ওই সময় গ্রামের বেশ কিছু লোকজন বাধা দিয়েও কাজ হয়নি। তাঁরা বলছেন, গ্রামের লোকজন তখনই বলেছিলেন, সড়কের গাইড ওয়ালের গোড়া থেকে মাটি তুলে নির্মাণ করলে সড়ক ধসে যাবে, কিন্তু কেউ কথা কানে নেয়নি। ওই সড়কের আরও বেশ কয়েক স্থানে ফাটল ধরেছে বলে জানান স্থানীয়রা।
স্থানীয়রা বলছেন, স্কুল, ইউনিয়ন পরিষদসহ এলাকাবাসীর চলাচলের একমাত্র ভরসা এই সড়ক। তাই দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেতে দ্রুত সড়ক মেরামতের দাবি জানান তাঁরা।
আত্রাই উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে লোক পাঠানো হয়েছে। দ্রুতই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নওগাঁর আত্রাইয়ে পাকা সড়ক দেবে প্রায় তিন ফিট গভীর হয়ে খালের মধ্যে ধসে গেছে। আজ শনিবার ভোরে সড়কের শলিয়া নামকস্থানে গাইড ওয়ালসহ ভেঙে ধসে যায়। এতে যানবাহন চলাচলে চরম দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, সড়কের কাজ করার সময় গোড়া থেকেই মাটি তুলে সড়ক নির্মাণসহ নানা অনিয়মের কারণে সড়কটি ধসে যাচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার আত্রাই-বান্দাইখাড়া সড়কের কালিকাপুর ইউনিয়নের কুশাতলা বাজার থেকে কালিকাপুর ইউনিয়ন পরিষদ অভিমুখে সড়কটি গত এক বছর আগে এলজিইডি অধিদপ্তরের আওতায় পাকাকরণ কাজ শেষ হয়। কাজ শেষ করার মাত্র এক বছরের মাথায় সড়কের শলিয়া নামকস্থানে গাইড ওয়াল ভেঙে প্রায় ১০০ ফিট পর্যন্ত সড়ক দেবে ধসে গেছে। ফলে ওই রাস্তা দিয়ে যান চলাচলে চরম দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।
শলিয়া গ্রামের রুহুল আমিন তারেক, সিরাজুল ইসলামসহ স্থানীয়রা জানান, একটানা ভারী বর্ষণে গত বুধবার সড়কে ফাটল ধরে। এর পর শনিবার ভোরে গাইড ওয়াল ভেঙে সড়কের অর্ধেক অংশ থেকে দেবে খালের মধ্যে ধসে যায়। এতে কোনোরকমে পায়ে হেঁটে চলাচল করতে হচ্ছে। এ ছাড়া যেকোনো সময় বাকি অংশটুকুও ধসে যেতে পারে। এতে ওই সড়ক দিয়ে চলাচল একদম বন্ধ হয়ে যাবে।
গ্রামবাসীর অভিযোগ, সড়ক নির্মাণ করার সময় অন্যত্র থেকে মাটি না এনে সড়কের গোড়া থেকেই ভেকু মেশিন দিয়ে খালের মাটি তুলে ভরাট করা হয়। ওই সময় গ্রামের বেশ কিছু লোকজন বাধা দিয়েও কাজ হয়নি। তাঁরা বলছেন, গ্রামের লোকজন তখনই বলেছিলেন, সড়কের গাইড ওয়ালের গোড়া থেকে মাটি তুলে নির্মাণ করলে সড়ক ধসে যাবে, কিন্তু কেউ কথা কানে নেয়নি। ওই সড়কের আরও বেশ কয়েক স্থানে ফাটল ধরেছে বলে জানান স্থানীয়রা।
স্থানীয়রা বলছেন, স্কুল, ইউনিয়ন পরিষদসহ এলাকাবাসীর চলাচলের একমাত্র ভরসা এই সড়ক। তাই দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেতে দ্রুত সড়ক মেরামতের দাবি জানান তাঁরা।
আত্রাই উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে লোক পাঠানো হয়েছে। দ্রুতই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে