গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে আজকের পত্রিকায় ‘গাংনীতে টানা বৃষ্টিতে রাস্তা ভেঙে চলাচলে ঝুঁকি’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হয়। এ ছাড়া স্থানীয় কয়েকটি অনলাইনেও সংবাদটি প্রকাশিত হয়। বিষয়টি নজরে আসার পরপরই ভাঙা রাস্তা মেরামতের উদ্যোগ নেয় গাংনী এলজিইডি।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) বল্লা নারিকেলতলা মোড় থেকে সেগুনবাগান হয়ে কপোতাক্ষ নদ পর্যন্ত এক কিলোমিটার সড়কটি নির্মাণ করে। যশোর অঞ্চল গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় রাস্তার জন্য ব্যয় ধরা হয়েছিল এক কোটি ৪ লাখ ১০ হাজার ৩৫৯ টাকা। গত ৩০ মে রাস্তার কাজ শেষ হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নতুন নির্মাণকাজে অপরিকল্পিতভাবে মাটি ও বালি ফেলা হচ্ছে, যার ফলে স্বাভাবিক পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে নাজিরপুর, তেমুনিয়া, শ্যামপুর, বিশ্বরোডসহ আশপাশের জনবসতিপূর্ণ এলাকাগুলো চরম ঝুঁকিতে পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
গোপালগঞ্জ জেলা দুদক কার্যালয় থেকে কমিশনের কাছে তথ্য-উপাত্তসহ অনিয়মের বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছি সূত্রটি। এসব অভিযোগে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য সুপারিশ করবে বলেও জানানো হয়।