লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের লালপুরের আজিমনগর রেলস্টেশন থেকে আব্দুলপুর জংশন স্টেশন পর্যন্ত বিভিন্ন স্থান থেকে রেললাইনের ক্লিপ চুরি করে হয়ে যাচ্ছে। ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যাত্রীবাহী ও মালবাহী ট্রেন। যে কোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এর আগেও একাধিকার ক্লিপ চুরির ঘটনায় রেলওয়ে থানা-পুলিশকে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে জিআরপি থানা-পুলিশকে অবহিত করা হবে। তারা আইনগত ব্যবস্থা নেবে।
শনিবার ঘটনাস্থলে গেলে রেললাইনের পার্শ্ববর্তী এলাকায় বসবাসকারীরা জানান, আজিমনগর স্টেশন থেকে আব্দুলপুর জংশন স্টেশনের দূরত্ব প্রায় ১০ কিলোমিটার। এ রেলপথের বিভিন্ন স্থানে প্রায় শতাধিক ক্লিপ নেই। ক্লিপের গোড়ার অংশ ভাঙা বা কাটা অবস্থায় রয়েছে। রাতের আঁধারে দুর্বৃত্তরা প্রতিনিয়তই চুরি করছে ক্লিপ। বিশেষ করে হাতুড়ি দিয়ে রেললাইনের স্লিপার ভেঙে এবং ব্লেড দিয়ে কেটে ক্লিপ চুরি করে নিয়ে যায় তারা। যে কারণে বাড়ছে দুর্ঘটনার আশঙ্কা।
আজিম নগর রেলওয়ে স্টেশনের সহকারী স্টেশন মাস্টার কামরুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। কিন্তু চুরি রোধ করা যাচ্ছে না। এতে বাড়ছে নিরাপত্তা ঝুঁকি। দ্রুত স্লিপার সংস্কার করা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন।
পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক শাহ সুফি নূর মোহাম্মদ বলেন, এর আগেও একাধিকার ক্লিপ চুরির ঘটনায় রেলওয়ে থানা-পুলিশকে অভিযোগ করেছেন। অব্যাহত ক্লিপ চুরির বিষয়ে জিআরপি থানা-পুলিশকে জানানো হবে। তারা আইনগত ব্যবস্থা নেবে।
ঈশ্বরদী রেলওয়ে (জিআরপি) থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোক্তার হোসেন জানান, কিছুদিন হলো এ থানায় তিনি যোগদান করেছেন। ক্লিপ চুরির বিষয়ে থানায় কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নাটোরের লালপুরের আজিমনগর রেলস্টেশন থেকে আব্দুলপুর জংশন স্টেশন পর্যন্ত বিভিন্ন স্থান থেকে রেললাইনের ক্লিপ চুরি করে হয়ে যাচ্ছে। ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যাত্রীবাহী ও মালবাহী ট্রেন। যে কোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এর আগেও একাধিকার ক্লিপ চুরির ঘটনায় রেলওয়ে থানা-পুলিশকে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে জিআরপি থানা-পুলিশকে অবহিত করা হবে। তারা আইনগত ব্যবস্থা নেবে।
শনিবার ঘটনাস্থলে গেলে রেললাইনের পার্শ্ববর্তী এলাকায় বসবাসকারীরা জানান, আজিমনগর স্টেশন থেকে আব্দুলপুর জংশন স্টেশনের দূরত্ব প্রায় ১০ কিলোমিটার। এ রেলপথের বিভিন্ন স্থানে প্রায় শতাধিক ক্লিপ নেই। ক্লিপের গোড়ার অংশ ভাঙা বা কাটা অবস্থায় রয়েছে। রাতের আঁধারে দুর্বৃত্তরা প্রতিনিয়তই চুরি করছে ক্লিপ। বিশেষ করে হাতুড়ি দিয়ে রেললাইনের স্লিপার ভেঙে এবং ব্লেড দিয়ে কেটে ক্লিপ চুরি করে নিয়ে যায় তারা। যে কারণে বাড়ছে দুর্ঘটনার আশঙ্কা।
আজিম নগর রেলওয়ে স্টেশনের সহকারী স্টেশন মাস্টার কামরুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। কিন্তু চুরি রোধ করা যাচ্ছে না। এতে বাড়ছে নিরাপত্তা ঝুঁকি। দ্রুত স্লিপার সংস্কার করা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন।
পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক শাহ সুফি নূর মোহাম্মদ বলেন, এর আগেও একাধিকার ক্লিপ চুরির ঘটনায় রেলওয়ে থানা-পুলিশকে অভিযোগ করেছেন। অব্যাহত ক্লিপ চুরির বিষয়ে জিআরপি থানা-পুলিশকে জানানো হবে। তারা আইনগত ব্যবস্থা নেবে।
ঈশ্বরদী রেলওয়ে (জিআরপি) থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোক্তার হোসেন জানান, কিছুদিন হলো এ থানায় তিনি যোগদান করেছেন। ক্লিপ চুরির বিষয়ে থানায় কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে