রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আবাসিক এলাকার দুটি বাগান ইজারা বিদ্যালয়ের কৃষি প্রকল্প। নামমাত্র মূল্যে ক্যাম্পাসের বাগান ইজারা দেওয়ায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে। এদিকে শিক্ষার্থীরা বলছেন ক্যাম্পাসের বাগানের ফল শিক্ষার্থীরাই খাবেন ইজারা দেওয়া সঠিক সিদ্ধান্ত নয়।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, নামমাত্র মূল্যে এভাবে ইজারা না দিয়ে পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে ফলগুলো সংরক্ষণ করা; যাতে ফল পরিপক্ব হওয়ার পর সবার মধ্যে বিতরণ করা যায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ১৬ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী হলের পেছনের গোদাগাড়ী বাগানটি ৩১ হাজার টাকায় অহিদ আলী নামের এক ব্যক্তিকে ইজারা দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ক্যাম্পাসের বাকি বাগানগুলোও মাত্র ১০ হাজার টাকায় ইজারা নেওয়ার জন্যও তাঁকে অনুরোধও করা হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা নাগরিক ছাত্র ঐক্যের সভাপতি মেহেদী হাসান মুন্না বলেন, ‘এত অল্প টাকা আসলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো কাজে আসে না। আর এই টাকা তাঁরা গ্রহণ করে কিনা তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। তবে তারা অনেকটা বাধ্য হয়েই নামমাত্র মূল্যে বাগানগুলো ইজারা দিয়ে থাকেন। কারণ অতিতে বিভিন্ন সময় বাগানগুলো ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মীরা দখল করে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘ক্যাম্পাসের ফল-ফলাদি শিক্ষার্থীরা খাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কেন এত স্বল্পমূল্যে বাগানগুলো ইজারা দিচ্ছে তা বোধগম্য নয়।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘ক্যাম্পাসের ফল যেন কেউ অপরিপক্ব অবস্থায় পাড়তে না পারে এজন্য সংরক্ষণ করা উচিত। সেদিক বিবেচনায় ইজারা দেওয়া যুক্তিযুক্ত মনে হলেও নামমাত্র মূল্যে দেওয়া উচিত হয়নি। এর চেয়ে ফলগুলো সংরক্ষণে একটা পরিকল্পনা অবলম্বন করা উচিত। যাতে ফলগুলো পরিপক্ব ফল সকলের মধ্যে বিতরণ করা হয়।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম বলেন, ‘ক্যাম্পাসের মূল এলাকার কোনো বাগান ইজারা দেওয়া হয়নি। সবগুলো শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। তবে আগের বছর গাছে উঠে বেশ কিছু শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। সেদিক বিবেচনায় ও ফল সংরক্ষণের জন্য আবাসিক এলাকার দুটো বাগান ইজারা দেওয়া হয়েছে। তবে সবাই সচেতন হয়ে পরিপক্ব হলে ফলগুলো পাড়া উচিত।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আবাসিক এলাকার দুটি বাগান ইজারা বিদ্যালয়ের কৃষি প্রকল্প। নামমাত্র মূল্যে ক্যাম্পাসের বাগান ইজারা দেওয়ায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে। এদিকে শিক্ষার্থীরা বলছেন ক্যাম্পাসের বাগানের ফল শিক্ষার্থীরাই খাবেন ইজারা দেওয়া সঠিক সিদ্ধান্ত নয়।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, নামমাত্র মূল্যে এভাবে ইজারা না দিয়ে পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে ফলগুলো সংরক্ষণ করা; যাতে ফল পরিপক্ব হওয়ার পর সবার মধ্যে বিতরণ করা যায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ১৬ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী হলের পেছনের গোদাগাড়ী বাগানটি ৩১ হাজার টাকায় অহিদ আলী নামের এক ব্যক্তিকে ইজারা দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ক্যাম্পাসের বাকি বাগানগুলোও মাত্র ১০ হাজার টাকায় ইজারা নেওয়ার জন্যও তাঁকে অনুরোধও করা হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা নাগরিক ছাত্র ঐক্যের সভাপতি মেহেদী হাসান মুন্না বলেন, ‘এত অল্প টাকা আসলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো কাজে আসে না। আর এই টাকা তাঁরা গ্রহণ করে কিনা তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। তবে তারা অনেকটা বাধ্য হয়েই নামমাত্র মূল্যে বাগানগুলো ইজারা দিয়ে থাকেন। কারণ অতিতে বিভিন্ন সময় বাগানগুলো ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মীরা দখল করে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘ক্যাম্পাসের ফল-ফলাদি শিক্ষার্থীরা খাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কেন এত স্বল্পমূল্যে বাগানগুলো ইজারা দিচ্ছে তা বোধগম্য নয়।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘ক্যাম্পাসের ফল যেন কেউ অপরিপক্ব অবস্থায় পাড়তে না পারে এজন্য সংরক্ষণ করা উচিত। সেদিক বিবেচনায় ইজারা দেওয়া যুক্তিযুক্ত মনে হলেও নামমাত্র মূল্যে দেওয়া উচিত হয়নি। এর চেয়ে ফলগুলো সংরক্ষণে একটা পরিকল্পনা অবলম্বন করা উচিত। যাতে ফলগুলো পরিপক্ব ফল সকলের মধ্যে বিতরণ করা হয়।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম বলেন, ‘ক্যাম্পাসের মূল এলাকার কোনো বাগান ইজারা দেওয়া হয়নি। সবগুলো শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। তবে আগের বছর গাছে উঠে বেশ কিছু শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। সেদিক বিবেচনায় ও ফল সংরক্ষণের জন্য আবাসিক এলাকার দুটো বাগান ইজারা দেওয়া হয়েছে। তবে সবাই সচেতন হয়ে পরিপক্ব হলে ফলগুলো পাড়া উচিত।’
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে এক নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় এই তথ্য জানায়। এ ছাড়া সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের ডেঙ্গু এবং ২০ জনের চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় রাজশাহীতে ফরিদুল ইসলাম খান নামের অবসরপ্রাপ্ত এক পুলিশ পরিদর্শককে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) দুপুরে বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোসা. মুসরাত জেরিন এই আদেশ দেন।
২৫ মিনিট আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের বোর্ডিং ব্রিজ ও ভিজ্যুয়াল ডকিং গাইডেন্স সিস্টেম (জিডিজিএস) প্রথমবারের মতো ব্যবহার করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট।
৩১ মিনিট আগে২০২২ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি দৈনিক আজকের পত্রিকার অনলাইনে ‘সিনিয়রদেরও বিরাগভাজন হয়েছিলেন দুদকের শরীফ উদ্দিন’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনের একাংশের প্রতিবাদ করেছেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সাবেক সহকারী কমিশনার ও নারায়ণগঞ্জ সদরের বর্তমান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ জাফর সাদিক চৌধুরী।
৩৬ মিনিট আগে