বগুড়া প্রতিনিধি
প্রায় দেড় যুগ পর দাবি আদায়ে রাজপথে নামলেন বগুড়ার বিএনপিপন্থী পেশাজীবীরা। শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের ভেন্যু পুনর্বহালের দাবিতে তাঁরা রাজপথে জড়ো হয়ে প্রতিবাদ জানান।
আজ রোববার বিকেলে শহরের সাত মাথায় মানববন্ধন করে তাঁরা দাবি মেনে নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। জেলার উন্নয়ন এবং শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের ভেন্যু পুনর্বহালের দাবিতে সর্বদলীয় সংগ্রাম কমিটি গঠনেরও ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
বিসিবি কর্তৃক শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের ভেন্যু বাতিলের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ক্রীড়ানুরাগী বগুড়াবাসী ব্যানারে এ কর্মসূচির আয়োজন করে। চিকিৎসক সি এম ইদরিসের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ও বগুড়া পৌরসভার মেয়র রেজাউল করিম বাদশা। চিকিৎসক এ এইচ এম মুশিহুর রহমান, ড্যাবের সাবেক সভাপতি ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, ডা. মইনুল হাসান সাদিক, বাংলাদেশ সুইমিং ফেডারেশনের সাবেক সেক্রেটারি সৈয়দ আমিনুল হক দেওয়ান সজল, বিসিবির সাবেক পরিচালক ও বগুড়া জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সেক্রেটারি এম আর সিদ্দিক লেমন, বগুড়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি রেজাউল হাসান রানু প্রমুখ বক্তব্য দেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বগুড়ার সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করেছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় এই সরকার বগুড়াবাসীকে উন্নয়ন বঞ্চিত করেছে। এ প্রতিহিংসার বড় উদাহরণ শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম। ২০০৪ সালে আইসিসির যুব বিশ্বকাপ আয়োজনের মাধ্যমে এই স্টেডিয়াম সারা দুনিয়ায় বগুড়াকে পরিচিতি এনে দিয়েছে। সেই স্টেডিয়াম এখন গোচারণ ভূমিতে পরিণত করেছে।
২০০৬ সালের পর দীর্ঘ প্রায় দেড় যুগ এই স্টেডিয়ামে কোনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ হতে দেয়নি। ফলে আইসিসি তাদের অনুমোদন বাতিল করেছে। অবশেষে বিসিবি সম্প্রতি তাদের সব জনবল এবং মালামাল বগুড়া থেকে প্রত্যাহারের মাধ্যমে শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম ধ্বংসে চূড়ান্ত আঘাত করেছে। তারা শুধু স্টেডিয়াম ধ্বংস করেনি। মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ চান্দুকেও অপমানিত করেছে বলেন বক্তারা।
বক্তারা আরও বলেন, বছরের পর বছর সরকারের অবহেলা, অবজ্ঞা মুখ বুজে সহ্য করলেও আর নয়। বগুড়ার মানুষ আর চুপ থাকবে না। অবিলম্বে শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের আন্তর্জাতিক মান এবং ভেন্যু পুনর্বহাল করা না হলে সর্বদলীয় সংগ্রাম কমিটি গঠনের মাধ্যমে সরকারকে দাবি মানতে বাধ্য করা হবে। এ লক্ষ্যে ৭ মার্চ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্থানীয় একটি রেস্তোরাঁয় সভা আহ্বান করা হয়েছে। সেই সভা থেকে সর্বদলীয় সংগ্রাম কমিটি গঠন করে শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের হারানো গৌরব পুনর্বহাল এবং বগুড়ার উন্নয়নের দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
প্রায় দেড় যুগ পর দাবি আদায়ে রাজপথে নামলেন বগুড়ার বিএনপিপন্থী পেশাজীবীরা। শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের ভেন্যু পুনর্বহালের দাবিতে তাঁরা রাজপথে জড়ো হয়ে প্রতিবাদ জানান।
আজ রোববার বিকেলে শহরের সাত মাথায় মানববন্ধন করে তাঁরা দাবি মেনে নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। জেলার উন্নয়ন এবং শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের ভেন্যু পুনর্বহালের দাবিতে সর্বদলীয় সংগ্রাম কমিটি গঠনেরও ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
বিসিবি কর্তৃক শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের ভেন্যু বাতিলের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ক্রীড়ানুরাগী বগুড়াবাসী ব্যানারে এ কর্মসূচির আয়োজন করে। চিকিৎসক সি এম ইদরিসের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ও বগুড়া পৌরসভার মেয়র রেজাউল করিম বাদশা। চিকিৎসক এ এইচ এম মুশিহুর রহমান, ড্যাবের সাবেক সভাপতি ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, ডা. মইনুল হাসান সাদিক, বাংলাদেশ সুইমিং ফেডারেশনের সাবেক সেক্রেটারি সৈয়দ আমিনুল হক দেওয়ান সজল, বিসিবির সাবেক পরিচালক ও বগুড়া জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সেক্রেটারি এম আর সিদ্দিক লেমন, বগুড়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি রেজাউল হাসান রানু প্রমুখ বক্তব্য দেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বগুড়ার সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করেছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় এই সরকার বগুড়াবাসীকে উন্নয়ন বঞ্চিত করেছে। এ প্রতিহিংসার বড় উদাহরণ শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম। ২০০৪ সালে আইসিসির যুব বিশ্বকাপ আয়োজনের মাধ্যমে এই স্টেডিয়াম সারা দুনিয়ায় বগুড়াকে পরিচিতি এনে দিয়েছে। সেই স্টেডিয়াম এখন গোচারণ ভূমিতে পরিণত করেছে।
২০০৬ সালের পর দীর্ঘ প্রায় দেড় যুগ এই স্টেডিয়ামে কোনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ হতে দেয়নি। ফলে আইসিসি তাদের অনুমোদন বাতিল করেছে। অবশেষে বিসিবি সম্প্রতি তাদের সব জনবল এবং মালামাল বগুড়া থেকে প্রত্যাহারের মাধ্যমে শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম ধ্বংসে চূড়ান্ত আঘাত করেছে। তারা শুধু স্টেডিয়াম ধ্বংস করেনি। মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ চান্দুকেও অপমানিত করেছে বলেন বক্তারা।
বক্তারা আরও বলেন, বছরের পর বছর সরকারের অবহেলা, অবজ্ঞা মুখ বুজে সহ্য করলেও আর নয়। বগুড়ার মানুষ আর চুপ থাকবে না। অবিলম্বে শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের আন্তর্জাতিক মান এবং ভেন্যু পুনর্বহাল করা না হলে সর্বদলীয় সংগ্রাম কমিটি গঠনের মাধ্যমে সরকারকে দাবি মানতে বাধ্য করা হবে। এ লক্ষ্যে ৭ মার্চ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্থানীয় একটি রেস্তোরাঁয় সভা আহ্বান করা হয়েছে। সেই সভা থেকে সর্বদলীয় সংগ্রাম কমিটি গঠন করে শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের হারানো গৌরব পুনর্বহাল এবং বগুড়ার উন্নয়নের দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা অন্য আসামিরা হলেন কলাপাড়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. রাকিবুল আহসান, কলাপাড়া পৌরসভার সাবেক মেয়র বিপুল চন্দ্র হাওলাদার, সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোতালেব তালুকদার, নিষিদ্ধঘোষিত উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অমি গাজী, সাবেক সভাপতি মো. মুছা, মো. আশিক তালুকদার
১ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের নাগরপুরে একটি স্কুল ক্যাম্পাসে সরকারি পাঠ্যবইবোঝাই ট্রাকসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে। উপজেলার মোকনা ইউনিয়নের আগদিঘুলিয়ায় এম বোরহান উদ্দিন উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। অভিযোগ উঠেছে, স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. মজিবর রহমান বইগুলো কেজি দরে বিক্রি করে দিয়েছেন।
৮ মিনিট আগেঈদ উৎসব উপলক্ষে খুলনায় ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২২-এর ‘আবারও মিলিয়নিয়ার’ ক্যাম্পেইনের ব্র্যান্ডিং কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার নগরীর গ্র্যান্ড প্লাসিড হোটেল থেকে আনন্দ র্যালির মধ্য দিয়ে এই ক্যাম্পেইন শুরু হয়।
১৩ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জেলা কমিটির আহ্বায়ক ইমরান আহমেদ ও সদস্যসচিব আশফাক আহমেদ জামিল আন্দোলনের আদর্শ ও মূল্যবোধকে অবমাননা করে চাঁদাবাজি, টেন্ডার বাণিজ্য, মামলার তদবির, সরকারি প্রকল্পে দুর্নীতি ও ছাত্র আন্দোলনের নামে বিভিন্ন অবৈধ কর্মকাণ্ড করছেন।’
৪১ মিনিট আগে