সাইফুল আলম তুহিন, ত্রিশাল (ময়মনসিংহ)
ময়মনসিংহের ত্রিশালে জনস্বাস্থ্য কার্যালয়ের নলকূপ স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরকারি কর্মকর্তারা সরাসরি অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের অনুগত স্থানীয় ঠিকাদারের প্রতিনিধি, আওয়ামী লীগ নেতা, নৈশপ্রহরীর স্বামী, নলকূপ বিক্রেতাসহ এলাকাভিত্তিক বেশ কয়েকজনের মাধ্যমে সিন্ডিকেট গড়ে তুলে এসব দুর্নীতি করছেন।
অভিযোগ রয়েছে, জামানত হিসেবে ৭ হাজার টাকা লাগার কথা থাকলেও জনস্বাস্থ্যের সরকারি নলকূপ পেতে সুবিধাভোগীদের দিতে হয়েছে জামানতের ৩-৫ গুণ টাকা। নির্দিষ্ট দালাল চক্রের মাধ্যমে সিন্ডিকেট করে এ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন অফিসেরই কতিপয় কর্মকর্তা-কর্মচারী। অফিস প্রধানকে মেনেজ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার তালিকায় রয়েছেন মেকানিক আকরামুল ইসলাম, নৈশপ্রহরী আয়েশা আক্তার সুমিসহ আরও কয়েকজন।\
বছরের পর বছর বিভিন্ন প্রকল্প থেকে এভাবে হাতিয়ে নেওয়া টাকায় তাঁরা গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়। তাঁদের জন্য জনস্বাস্থ্যের কার্যালয় যেন হয়ে উঠেছে টাকা কামানোর মেশিন। সম্প্রতি তালিকায় নাম থাকা সুবিধাভোগীদের সঙ্গে কথা বলে ও সরেজমিনে ঘুরে এসব অনিয়ম-দুর্নীতির সত্যতা পাওয়া গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে সারা দেশের মতো ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় ৩১২টি নলকূপ স্থাপনের কাছ শুরু করে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর। কিন্তু ত্রিশালে নলকূপ বসানোর জামানতের নাম করে চিহ্নিত দালাল চক্রের মাধ্যমে অতিরিক্ত ৩ থেকে ৫ গুণ টাকা আদায় করা হয়েছে। সহকারী প্রকৌশলীর যোগসাজশে অফিসের পিয়ন, মেকানিক, অনুগত কিছু লোকের মাধ্যমে সিন্ডিকেট করে অতিরিক্ত টাকার বিনিময়ে অনিয়ম করছেন তাঁরা। অভিযোগ উঠেছে, এই এক প্রকল্পেই অফিসের যোগসাজশে অর্ধকোটিরও বেশি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে চক্রটি।
জানা গেছে, নলকূপগুলো স্থাপনের কাজ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স দোয়েল হেলথ ওয়াটার অ্যান্ড স্যানিটেশন ও এ এস আই অ্যাসোসিয়েট। দরপত্রের শর্ত অনুযায়ী, প্রতিটি নলকূপ স্থাপনের পর শুষ্ক মৌসুমেও যেন পানির অভাব না হয়, সে জন্য সাবমার্সিবল মোটর স্থাপনের কথা ছিল। পাকা উঁচু জায়গা তৈরি করে তার ওপর পানির ট্যাংক বসানো এবং নিচে পাকা প্ল্যাটফর্ম নির্মাণের কথা ছিল।
কয়েকজন সুবিধাভোগী জানান, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিম্নমানের কম ক্ষমতাসম্পন্ন মোটর স্থাপন করেছে। বৈদ্যুতিক সার্কিট ব্রেকার দেওয়া হয়নি। কোথাও আবার সুইচসহ অত্যন্ত নিম্নমানের সরঞ্জামাদি দেওয়া হয়েছে। নলকূপের পানির প্ল্যাটফর্ম, ট্যাংক বসানোর জন্য উঁচু চেম্বার নির্মাণের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে নিম্নমানের ইট। কারও কারও আবার প্ল্যাটফর্ম নির্মাণই করা হয়নি।
মঠবাড়ী ইউনিয়নের অলহরী ইজারাবন্দ গ্রামের আব্দুস ছালাম বলেন, ‘গরিব মানুষ আমি। টেহা না থাকায় কল (নলকূপ) কিনবার পায় নাই। পরে হায়দার ও আকরামে (জনস্বাস্থ্যের মেকানিক) কইল একজনের নামে একটা কল আইছে। ২৭ হাজার টাকা দিলে ওই কলডা আমি সরকার থেইকা লইয়া দিবার পাইবাম। তারা ২৭ হাজার টেহা নিয়া শুধু কলডায় গাইরা থইয়া গেছে। ট্যাংকি ও পাকা করে দেওয়ার কথা থাকলেও দুই বছর অইয়া গেল এহনো কিছুই দেয় নাই।’
তালিকায় নাম দেওয়া বইলর কাজির শিমলা গ্রামের মোকসেদের। কিন্তু মোবাইল নম্বর দেওয়া বইলর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রুদ্রগ্রামের হেলালের। ওই নম্বরে কল দিয়ে বিষয়টি জানা যায়। হেলাল মোকসেদকে চেনেন জানিয়ে বলেন, ‘তারটা পাইয়া (নলকূপ) ফালাইছে। এইনো আমি এইবার এগারোডা টিউবওয়েল এনে দিছি।’ আপনি এতগুলো নলকূপ কীভাবে দিলেন, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘লাইনডা ওই যে অফিসে আমার মামা একজন থাকে তো, ওই যে আলম (নৈশপ্রহরী আয়েশা আক্তার সুমির স্বামী) তাঁর মাধ্যমে।’
অভিযোগের বিষয়ে জনস্বাস্থ্য অফিসের নৈশপ্রহরী আয়েশা আক্তার সুমি বলেন, ‘আমি কোনো টিউবওয়েল দেওয়ার সঙ্গে জড়িত নই। দু-একটা টিউবওয়েল আমার হাজব্যান্ডে দিছে।’ মেকানিক আকরামুল ইসলাম বলেন, ‘এমপি, চেয়ারম্যান থেকে পাওয়া তালিকা অনুযায়ী আমাদের ঠিকাদার কাজ করেন। যাচাই-বাছাই করে তালিকা করার দায়িত্ব তাঁদের। এখন কেউ যদি টাকা দিছে বলে আমার নাম ছড়ায় তাহলে আমার করণীয় কিছুই নাই।’
সহকারী প্রকৌশলী মো. রহিদুদ জামান বলেন, ‘তালিকা তো আমরা দেই নাই, কেউ যদি অতিরিক্ত টাকা নিয়ে থাকে সেটা তো তাদের বিষয়। চেয়ারম্যান, এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যানরা তালিকা করেছেন। আমাদের কাজ হলো তালিকা অনুযায়ী কাজ বাস্তবায়ন করা। অফিসের কেউ অনিয়মে জড়িত থাকলে সেটা তো অফিসের দায় নয়।’
এ বিষয়ে ময়মনসিংহ জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী জামাল হোসেন বলেন, এ ধরনের ঘটনা ঘটে থাকলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করে আমরা কঠিন অ্যাকশনে যাব। এটার কোনো ক্ষমা নাই।’
ময়মনসিংহের ত্রিশালে জনস্বাস্থ্য কার্যালয়ের নলকূপ স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরকারি কর্মকর্তারা সরাসরি অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের অনুগত স্থানীয় ঠিকাদারের প্রতিনিধি, আওয়ামী লীগ নেতা, নৈশপ্রহরীর স্বামী, নলকূপ বিক্রেতাসহ এলাকাভিত্তিক বেশ কয়েকজনের মাধ্যমে সিন্ডিকেট গড়ে তুলে এসব দুর্নীতি করছেন।
অভিযোগ রয়েছে, জামানত হিসেবে ৭ হাজার টাকা লাগার কথা থাকলেও জনস্বাস্থ্যের সরকারি নলকূপ পেতে সুবিধাভোগীদের দিতে হয়েছে জামানতের ৩-৫ গুণ টাকা। নির্দিষ্ট দালাল চক্রের মাধ্যমে সিন্ডিকেট করে এ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন অফিসেরই কতিপয় কর্মকর্তা-কর্মচারী। অফিস প্রধানকে মেনেজ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার তালিকায় রয়েছেন মেকানিক আকরামুল ইসলাম, নৈশপ্রহরী আয়েশা আক্তার সুমিসহ আরও কয়েকজন।\
বছরের পর বছর বিভিন্ন প্রকল্প থেকে এভাবে হাতিয়ে নেওয়া টাকায় তাঁরা গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়। তাঁদের জন্য জনস্বাস্থ্যের কার্যালয় যেন হয়ে উঠেছে টাকা কামানোর মেশিন। সম্প্রতি তালিকায় নাম থাকা সুবিধাভোগীদের সঙ্গে কথা বলে ও সরেজমিনে ঘুরে এসব অনিয়ম-দুর্নীতির সত্যতা পাওয়া গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিরাপদ পানি সরবরাহ প্রকল্পের আওতায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে সারা দেশের মতো ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় ৩১২টি নলকূপ স্থাপনের কাছ শুরু করে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর। কিন্তু ত্রিশালে নলকূপ বসানোর জামানতের নাম করে চিহ্নিত দালাল চক্রের মাধ্যমে অতিরিক্ত ৩ থেকে ৫ গুণ টাকা আদায় করা হয়েছে। সহকারী প্রকৌশলীর যোগসাজশে অফিসের পিয়ন, মেকানিক, অনুগত কিছু লোকের মাধ্যমে সিন্ডিকেট করে অতিরিক্ত টাকার বিনিময়ে অনিয়ম করছেন তাঁরা। অভিযোগ উঠেছে, এই এক প্রকল্পেই অফিসের যোগসাজশে অর্ধকোটিরও বেশি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে চক্রটি।
জানা গেছে, নলকূপগুলো স্থাপনের কাজ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স দোয়েল হেলথ ওয়াটার অ্যান্ড স্যানিটেশন ও এ এস আই অ্যাসোসিয়েট। দরপত্রের শর্ত অনুযায়ী, প্রতিটি নলকূপ স্থাপনের পর শুষ্ক মৌসুমেও যেন পানির অভাব না হয়, সে জন্য সাবমার্সিবল মোটর স্থাপনের কথা ছিল। পাকা উঁচু জায়গা তৈরি করে তার ওপর পানির ট্যাংক বসানো এবং নিচে পাকা প্ল্যাটফর্ম নির্মাণের কথা ছিল।
কয়েকজন সুবিধাভোগী জানান, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিম্নমানের কম ক্ষমতাসম্পন্ন মোটর স্থাপন করেছে। বৈদ্যুতিক সার্কিট ব্রেকার দেওয়া হয়নি। কোথাও আবার সুইচসহ অত্যন্ত নিম্নমানের সরঞ্জামাদি দেওয়া হয়েছে। নলকূপের পানির প্ল্যাটফর্ম, ট্যাংক বসানোর জন্য উঁচু চেম্বার নির্মাণের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়েছে নিম্নমানের ইট। কারও কারও আবার প্ল্যাটফর্ম নির্মাণই করা হয়নি।
মঠবাড়ী ইউনিয়নের অলহরী ইজারাবন্দ গ্রামের আব্দুস ছালাম বলেন, ‘গরিব মানুষ আমি। টেহা না থাকায় কল (নলকূপ) কিনবার পায় নাই। পরে হায়দার ও আকরামে (জনস্বাস্থ্যের মেকানিক) কইল একজনের নামে একটা কল আইছে। ২৭ হাজার টাকা দিলে ওই কলডা আমি সরকার থেইকা লইয়া দিবার পাইবাম। তারা ২৭ হাজার টেহা নিয়া শুধু কলডায় গাইরা থইয়া গেছে। ট্যাংকি ও পাকা করে দেওয়ার কথা থাকলেও দুই বছর অইয়া গেল এহনো কিছুই দেয় নাই।’
তালিকায় নাম দেওয়া বইলর কাজির শিমলা গ্রামের মোকসেদের। কিন্তু মোবাইল নম্বর দেওয়া বইলর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রুদ্রগ্রামের হেলালের। ওই নম্বরে কল দিয়ে বিষয়টি জানা যায়। হেলাল মোকসেদকে চেনেন জানিয়ে বলেন, ‘তারটা পাইয়া (নলকূপ) ফালাইছে। এইনো আমি এইবার এগারোডা টিউবওয়েল এনে দিছি।’ আপনি এতগুলো নলকূপ কীভাবে দিলেন, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘লাইনডা ওই যে অফিসে আমার মামা একজন থাকে তো, ওই যে আলম (নৈশপ্রহরী আয়েশা আক্তার সুমির স্বামী) তাঁর মাধ্যমে।’
অভিযোগের বিষয়ে জনস্বাস্থ্য অফিসের নৈশপ্রহরী আয়েশা আক্তার সুমি বলেন, ‘আমি কোনো টিউবওয়েল দেওয়ার সঙ্গে জড়িত নই। দু-একটা টিউবওয়েল আমার হাজব্যান্ডে দিছে।’ মেকানিক আকরামুল ইসলাম বলেন, ‘এমপি, চেয়ারম্যান থেকে পাওয়া তালিকা অনুযায়ী আমাদের ঠিকাদার কাজ করেন। যাচাই-বাছাই করে তালিকা করার দায়িত্ব তাঁদের। এখন কেউ যদি টাকা দিছে বলে আমার নাম ছড়ায় তাহলে আমার করণীয় কিছুই নাই।’
সহকারী প্রকৌশলী মো. রহিদুদ জামান বলেন, ‘তালিকা তো আমরা দেই নাই, কেউ যদি অতিরিক্ত টাকা নিয়ে থাকে সেটা তো তাদের বিষয়। চেয়ারম্যান, এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যানরা তালিকা করেছেন। আমাদের কাজ হলো তালিকা অনুযায়ী কাজ বাস্তবায়ন করা। অফিসের কেউ অনিয়মে জড়িত থাকলে সেটা তো অফিসের দায় নয়।’
এ বিষয়ে ময়মনসিংহ জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী জামাল হোসেন বলেন, এ ধরনের ঘটনা ঘটে থাকলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করে আমরা কঠিন অ্যাকশনে যাব। এটার কোনো ক্ষমা নাই।’
কোটি টাকা লেনদেনে ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় একটি পশুর হাট ইজারায় ব্যাপক অনিয়মের মধ্য দিয়ে সমঝোতার অভিযোগ উঠেছে পৌর প্রশাসন ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। সমঝোতার একটি অডিও কথোপকথন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সমালোচনা সৃষ্টি হয়।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীসহ সারা দেশে যৌথ বাহিনীর ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এ ২১ দিনে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সাড়ে ১২ হাজার জনকে। কিন্তু কোনো শীর্ষ সন্ত্রাসী বা দাগি অপরাধী ধরা পড়েনি। আবার উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে ছুরি, রামদা, লাঠি, রডই বেশি; আগ্নেয়াস্ত্র মাত্র ৩৯টি। এর মধ্যে গত বছরের আগস্টে পুলিশের লুট হওয়া...
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীর শরীফ হোসেন (২০) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নয়, মারা গেছেন টঙ্গীতে নির্মাণকাজের সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে। এ ঘটনায় তাঁর বাবা জয়নাল আবেদিন ওরফে জয়নাল বাবুর্চি অর্থ নিয়ে আপসও করেছিলেন। পরে এক ব্যক্তি সরকার থেকে অনেক টাকা পাওয়ার লোভ দেখালে...
৩ ঘণ্টা আগেদিনাজপুর সদর ও চিরিরবন্দর উপজেলার কয়েক হাজার হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধার লক্ষ্যে দুটি রাবার ড্যাম নির্মাণ করা হয়। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ২০০১ সালে চিরিরবন্দর উপজেলার কাঁকড়া নদীতে সাঁইতাড়া এলাকায় একটি এবং অন্যটি ২০১৩ সালে আত্রাই নদে মোহনপুর এলাকায় নির্মাণ করে। সম্প্রতি মোহনপুর রাবার...
৩ ঘণ্টা আগে