শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরে ছাত্র-জনতার তোপের মুখে পড়ে হাসপাতাল থেকে চলে যান শেরপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেলিম মিঞা। আজ শনিবার সকালে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ শুরু করলে কার্যালয় ছেড়ে চলে যান তিনি।
ছাত্র-জনতার অভিযোগ, ফ্যাসিবাদী সরকারের দোসর শেরপুর-১ আসনের সাবেক এমপি ছানোয়ার হোসেন ছানু এবং সাবেক হুইপ আতিউর রহমান আতিকের আস্থাভাজন ডা. সেলিম মিঞা নেত্রকোনায় সিভিল সার্জন হিসেবে কর্মরত ছিলেন। গত জুলাই মাসে তিনি শেরপুর সদর হাসপাতালে তত্ত্বাবধায়ক পদে যোগদান করেন।
অভিযোগ রয়েছে, সেলিম মিঞা নিজ জেলায় যোগদানের পর থেকেই ঘুষ, দুর্নীতি ও নানা অনিয়মের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা, রোগীদের বিভিন্ন প্রকার পরীক্ষা-নিরীক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া, আউটসোর্সিংয়ে কর্মরত চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ না করে চাকরি থেকে বের করে দিয়ে ঘুষ বাণিজ্যের মাধ্যমে নিজের পছন্দমতো লোকজনকে নিয়োগ দেওয়াসহ নানা অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
এ ছাড়া গত ১১ নভেম্বর সদর হাসপাতালে ওষুধ কেনার ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগের ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে তাঁর হাতে লাঞ্ছনার শিকার হন একটি বেসরকারি টেলিভিশনের স্টাফ রিপোর্টার ও চিত্র সাংবাদিক। পরদিন ৭২ ঘণ্টার মধ্যে তাঁকে শেরপুর থেকে প্রত্যাহারের দাবি তোলা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আজ প্রতিদিনের মতো তিনি কর্মস্থলে আসেন। এর মধ্যে বেলা ১১টার দিকে জেলা শ্রমিকদলের সভাপতি শওকত হোসেন, জেলা বিএনপির সম্পাদকমন্ডলীর সাবেক সদস্য রমজান আলী, জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য মহসিন কবীর মুরাদের নেতৃত্বে বিক্ষুব্ধ কয়েকশ জনতা বিক্ষোভ মিছিল করে তত্ত্বাবধায়কের অপসারণ দাবি করেন। তাঁর কার্যালয়ের সামনে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন ছাত্র-জনতা।
একপর্যায়ে অবস্থা বেগতিক দেখে কৌশলে সটকে পরেন সেলিম। পরে ছাত্র-জনতা মিছিলটি নিয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
অভিযোগের বিষয়ে সেলিম মিঞা বলেন, ‘ছাত্র-জনতা নয়, বিএনপির কিছু লোক আমার কার্যালয়ে এসে আমাকে অফিস থেকে চলে যেতে বলেন এবং বিএনপির আহ্বায়ক হযরত আলীর সঙ্গে দেখা করতে বলেন। পরে আমি বাড়ি চলে আসি। পালিয়ে আসিনি।’
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. হযরত আলী সাংবাদিকদের জানান, বিষয়টি নিয়ে তিনি রাজনৈতিকভাবে কোনো বক্তব্য দেবেন না। তবে পরে সব সাংবাদিকদের সঙ্গে বসে তিনি কথা বলবেন।
স্বাস্থ্য বিভাগের ময়মনসিংহের বিভাগীয় পরিচালক ডা. শাহ আলী আকবর আশরাফী বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি এবং অতিরিক্ত সচিবকে বিষয়টি টেলিফোনে জানিয়েছি। স্বাস্থ্য বিভাগকে স্বচ্ছ এবং সেবামূলক রাখতে আমরা ফ্যাসিবাদী কাউকে দায়িত্বে রাখব না।’
শেরপুরে ছাত্র-জনতার তোপের মুখে পড়ে হাসপাতাল থেকে চলে যান শেরপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেলিম মিঞা। আজ শনিবার সকালে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ শুরু করলে কার্যালয় ছেড়ে চলে যান তিনি।
ছাত্র-জনতার অভিযোগ, ফ্যাসিবাদী সরকারের দোসর শেরপুর-১ আসনের সাবেক এমপি ছানোয়ার হোসেন ছানু এবং সাবেক হুইপ আতিউর রহমান আতিকের আস্থাভাজন ডা. সেলিম মিঞা নেত্রকোনায় সিভিল সার্জন হিসেবে কর্মরত ছিলেন। গত জুলাই মাসে তিনি শেরপুর সদর হাসপাতালে তত্ত্বাবধায়ক পদে যোগদান করেন।
অভিযোগ রয়েছে, সেলিম মিঞা নিজ জেলায় যোগদানের পর থেকেই ঘুষ, দুর্নীতি ও নানা অনিয়মের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা, রোগীদের বিভিন্ন প্রকার পরীক্ষা-নিরীক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া, আউটসোর্সিংয়ে কর্মরত চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ না করে চাকরি থেকে বের করে দিয়ে ঘুষ বাণিজ্যের মাধ্যমে নিজের পছন্দমতো লোকজনকে নিয়োগ দেওয়াসহ নানা অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
এ ছাড়া গত ১১ নভেম্বর সদর হাসপাতালে ওষুধ কেনার ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগের ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে তাঁর হাতে লাঞ্ছনার শিকার হন একটি বেসরকারি টেলিভিশনের স্টাফ রিপোর্টার ও চিত্র সাংবাদিক। পরদিন ৭২ ঘণ্টার মধ্যে তাঁকে শেরপুর থেকে প্রত্যাহারের দাবি তোলা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আজ প্রতিদিনের মতো তিনি কর্মস্থলে আসেন। এর মধ্যে বেলা ১১টার দিকে জেলা শ্রমিকদলের সভাপতি শওকত হোসেন, জেলা বিএনপির সম্পাদকমন্ডলীর সাবেক সদস্য রমজান আলী, জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য মহসিন কবীর মুরাদের নেতৃত্বে বিক্ষুব্ধ কয়েকশ জনতা বিক্ষোভ মিছিল করে তত্ত্বাবধায়কের অপসারণ দাবি করেন। তাঁর কার্যালয়ের সামনে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন ছাত্র-জনতা।
একপর্যায়ে অবস্থা বেগতিক দেখে কৌশলে সটকে পরেন সেলিম। পরে ছাত্র-জনতা মিছিলটি নিয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
অভিযোগের বিষয়ে সেলিম মিঞা বলেন, ‘ছাত্র-জনতা নয়, বিএনপির কিছু লোক আমার কার্যালয়ে এসে আমাকে অফিস থেকে চলে যেতে বলেন এবং বিএনপির আহ্বায়ক হযরত আলীর সঙ্গে দেখা করতে বলেন। পরে আমি বাড়ি চলে আসি। পালিয়ে আসিনি।’
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. হযরত আলী সাংবাদিকদের জানান, বিষয়টি নিয়ে তিনি রাজনৈতিকভাবে কোনো বক্তব্য দেবেন না। তবে পরে সব সাংবাদিকদের সঙ্গে বসে তিনি কথা বলবেন।
স্বাস্থ্য বিভাগের ময়মনসিংহের বিভাগীয় পরিচালক ডা. শাহ আলী আকবর আশরাফী বলেন, ‘বিষয়টি জেনেছি এবং অতিরিক্ত সচিবকে বিষয়টি টেলিফোনে জানিয়েছি। স্বাস্থ্য বিভাগকে স্বচ্ছ এবং সেবামূলক রাখতে আমরা ফ্যাসিবাদী কাউকে দায়িত্বে রাখব না।’
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমন্বিত মৎস্য খামার। মাছ চাষের পাশাপাশি একই স্থানে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন করে বেশ ভালো লাভ করছেন খামারিরা। তবে অর্থনৈতিক সুবিধার আড়ালে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এক অদৃশ্য হুমকি হয়ে উঠেছে সমন্বিত এ খামারপদ্ধতি।
৩ ঘণ্টা আগেবিশাল সেতু। তারই দুই পাশে পাড় দখল করে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। কেউ নির্মাণ করছে বাড়ি। কেউ কেউ নির্মাণ করছে দোকানপাট। এ ছাড়া মাটি কেটে নিজেদের ইচ্ছামাফিক সীমানা তৈরি করে সেতুর জমি ভোগদখল করছে। স্থাপনা নির্মাণের জন্য কেউ কেউ সেতুর সিসি ব্লকও কেটে ফেলেছে।
৩ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে...
৩ ঘণ্টা আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
৩ ঘণ্টা আগে