কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙচুর মামলার দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবু তাহের এই রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা উপস্থিত ছিলেন।
কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট অনুপ কুমার নন্দী রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
খালাসপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন পাবনা জেলার আমিনপুর থানার দিয়ার-বামুনদী গ্রামের আজিজ মণ্ডলের ছেলে মাদ্রাসাশিক্ষক ইউসুফ আলী (২৭) এবং একই মাদ্রাসার শিক্ষক কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ধুবাইল গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে আল আমিন (১৯)।
রায় ঘোষণা সময় আদালত উল্লেখ করেন, ‘এই মামলার কোনো সাক্ষীই আদালতে ইউসুফ ও আল আমিনের জড়িত থাকার প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেন নাই। আর জবানবন্দির তাঁদের কাছ থেকে প্রভাব খাটিয়ে নেওয়া হয়েছে। সেখানেও কিছু তথ্য অসম্পূর্ণ রয়েছে। তাই এই মামলা থেকে দুজনকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হলো।’
এ বিষয়ে আদালতের কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট অনুপ কুমার নন্দী বলেন, ‘এটি সারা দেশে একটি আলোচিত ঘটনা ছিল। আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে রাতে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে ভাঙচুর চালায়। এই ঘটনায় দুটি মামলা হয়। আরেকটি মামলায় যারা ভাঙচুরের সঙ্গে জড়িত ছিল সেই তিন শিশু আসামি আছে, যেটা বিচারাধীন। আর আজ যারা খালাস পেলেন, তাঁরা মাদ্রাসার শিক্ষক। তবে এই মামলার রায়ের বিপক্ষে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে।’
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ৪ ডিসেম্বর রাতে আসামিরা কুষ্টিয়া শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়ে নির্মাণাধীন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙচুর করেন। এ সময় আসামিরা ভাস্কর্যের হাত ও মুখমণ্ডল হাতুড়ি-লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে ভেঙে ফেলেন। পরে ৬ ডিসেম্বর কুষ্টিয়া পৌরসভার সচিব কামাল উদ্দিন বাদী হয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা করেন।
কুষ্টিয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙচুর মামলার দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবু তাহের এই রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা উপস্থিত ছিলেন।
কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট অনুপ কুমার নন্দী রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
খালাসপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন পাবনা জেলার আমিনপুর থানার দিয়ার-বামুনদী গ্রামের আজিজ মণ্ডলের ছেলে মাদ্রাসাশিক্ষক ইউসুফ আলী (২৭) এবং একই মাদ্রাসার শিক্ষক কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ধুবাইল গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে আল আমিন (১৯)।
রায় ঘোষণা সময় আদালত উল্লেখ করেন, ‘এই মামলার কোনো সাক্ষীই আদালতে ইউসুফ ও আল আমিনের জড়িত থাকার প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেন নাই। আর জবানবন্দির তাঁদের কাছ থেকে প্রভাব খাটিয়ে নেওয়া হয়েছে। সেখানেও কিছু তথ্য অসম্পূর্ণ রয়েছে। তাই এই মামলা থেকে দুজনকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হলো।’
এ বিষয়ে আদালতের কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট অনুপ কুমার নন্দী বলেন, ‘এটি সারা দেশে একটি আলোচিত ঘটনা ছিল। আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে রাতে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে ভাঙচুর চালায়। এই ঘটনায় দুটি মামলা হয়। আরেকটি মামলায় যারা ভাঙচুরের সঙ্গে জড়িত ছিল সেই তিন শিশু আসামি আছে, যেটা বিচারাধীন। আর আজ যারা খালাস পেলেন, তাঁরা মাদ্রাসার শিক্ষক। তবে এই মামলার রায়ের বিপক্ষে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে।’
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ৪ ডিসেম্বর রাতে আসামিরা কুষ্টিয়া শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়ে নির্মাণাধীন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙচুর করেন। এ সময় আসামিরা ভাস্কর্যের হাত ও মুখমণ্ডল হাতুড়ি-লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে ভেঙে ফেলেন। পরে ৬ ডিসেম্বর কুষ্টিয়া পৌরসভার সচিব কামাল উদ্দিন বাদী হয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা করেন।
চেক জালিয়াতির মামলায় হাজির না হওয়ায় আসামি মোসলেম উদ্দিনের অনুপস্থিতিতেই রায় দিয়েছিলেন আদালত। দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এক বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি জরিমানা করা হয় ৬০ লাখ টাকা। এ দণ্ড মাথায় নিয়েই সাত বছর লাপাত্তা ছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে বাস ও ট্রাকের অন্তত ১৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ফুকরা এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেদম প্রহার করেছেন শিক্ষক। এ ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল)। গতকাল বৃস্পতিবার বিকেল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি ৩৫ সেকেন্ডের। এর মধ্যে প্রথম ২৩ সেকেন্ড পর্যন্ত শিশুটিকে মারতে দেখা গেছে শিক্ষককে। ওই ২৩ সেকেন্ডে শিশুটিকে ২১ বার
২ ঘণ্টা আগে