খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ইলেকট্রনিক অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) বিভাগের এক ছাত্রকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের নেতাসহ ১৩ জন শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কার, সনদপত্র বাতিলসহ বিভিন্ন ধরনের সাজা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
গত ২৭ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদ। গতকাল সোমবার দুপুরে বিষয়টি জানাজানি হয়।
সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্থায়ী বহিষ্কারসহ বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সনদ বাতিল করা হয়েছে লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রায়হান আহমেদ, সাদ আহমেদ, আদনান রাফি এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাজেদুল কবিরের। ছাত্রত্ব বাতিলসহ স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের কুয়েট শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাদমান নাহিয়ান সেজানের; লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রিজুয়ান ইসলাম রিজভী, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ফুয়াদুজ্জামান ফাহিম, মেহেদী হাসান মিঠু ও সাফাত মোর্শেদের এবং বিল্ডিং ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ফখরুল ইসলামের। এ ছাড়া লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মোস্তাক আহমেদকে পাঁচ বছরের জন্য কোনো প্রকার সনদ প্রদান ও চিরতরের জন্য প্রশংসাপত্র দেওয়া হবে না। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শুভেন্দু দাস এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ফারিয়ার জামিল নিহালকে তিন বছরের জন্য কোনো প্রকার সনদ প্রদান ও চিরতরের জন্য প্রশংসাপত্র দেওয়া হবে না।
কুয়েট সূত্র বলেছে, ২০২২ সালের ১১ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. এম এ রশিদ হলের ইলেকট্রনিক অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) বিভাগের শিক্ষার্থী জাহিদুর রহমানকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয়। ওই ঘটনা তদন্তে গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কমিটি করা হয়। গত ২৭ জানুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটির সভায় উপস্থাপন করা হলে অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে স্থায়ী বহিষ্কারসহ বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ বিভাগের পরিচালক ও ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সুলতান মাহমুদ বলেন, শৃঙ্খলা কমিটির সভায় তদন্ত কমিটির সুপারিশ ও অন্যান্য বিষয় বিস্তারিত পর্যালোচনা শেষে শৃঙ্খলাবিধি অনুযায়ী সর্বসম্মতিক্রমে ওই ছাত্রদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ইলেকট্রনিক অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) বিভাগের এক ছাত্রকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের নেতাসহ ১৩ জন শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কার, সনদপত্র বাতিলসহ বিভিন্ন ধরনের সাজা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
গত ২৭ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদ। গতকাল সোমবার দুপুরে বিষয়টি জানাজানি হয়।
সাজাপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্থায়ী বহিষ্কারসহ বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সনদ বাতিল করা হয়েছে লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রায়হান আহমেদ, সাদ আহমেদ, আদনান রাফি এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাজেদুল কবিরের। ছাত্রত্ব বাতিলসহ স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের কুয়েট শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাদমান নাহিয়ান সেজানের; লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রিজুয়ান ইসলাম রিজভী, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ফুয়াদুজ্জামান ফাহিম, মেহেদী হাসান মিঠু ও সাফাত মোর্শেদের এবং বিল্ডিং ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ফখরুল ইসলামের। এ ছাড়া লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মোস্তাক আহমেদকে পাঁচ বছরের জন্য কোনো প্রকার সনদ প্রদান ও চিরতরের জন্য প্রশংসাপত্র দেওয়া হবে না। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শুভেন্দু দাস এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ফারিয়ার জামিল নিহালকে তিন বছরের জন্য কোনো প্রকার সনদ প্রদান ও চিরতরের জন্য প্রশংসাপত্র দেওয়া হবে না।
কুয়েট সূত্র বলেছে, ২০২২ সালের ১১ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. এম এ রশিদ হলের ইলেকট্রনিক অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) বিভাগের শিক্ষার্থী জাহিদুর রহমানকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয়। ওই ঘটনা তদন্তে গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কমিটি করা হয়। গত ২৭ জানুয়ারি তদন্ত প্রতিবেদন ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটির সভায় উপস্থাপন করা হলে অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে স্থায়ী বহিষ্কারসহ বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ বিভাগের পরিচালক ও ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সুলতান মাহমুদ বলেন, শৃঙ্খলা কমিটির সভায় তদন্ত কমিটির সুপারিশ ও অন্যান্য বিষয় বিস্তারিত পর্যালোচনা শেষে শৃঙ্খলাবিধি অনুযায়ী সর্বসম্মতিক্রমে ওই ছাত্রদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২৬ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে