নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা
ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে খুলনা উপকূলীয় এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে খুলনার উপকূলীয় উপজেলা কয়রায় বেড়িবাঁধ ভেঙে অন্তত ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। একই সঙ্গে খুলনার দাকোপ উপজেলায় বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢুকছে।
উপজেলার শিবসা ও ঢাকী নদীর বাঁধ ভেঙে তিলডাঙ্গা ইউনিয়নের কামিনীবাসিয়া গ্রামের ৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা তলিয়ে গেছে। ভারী বৃষ্টিপাত ও প্রবল জোয়ারের পানির গোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ফসলের খেত ও মাছের ঘের। বহু গাছপালা উপড়ে গেছে, বিধ্বস্ত হয়েছে কাঁচা-পাকা ঘরবাড়ি। অনেক স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরের পর থেকে খুলনা নগরীসহ উপকূলীয় এলাকায় প্রচণ্ড ঝোড়ো বাতাস ও ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। এর ফলে খুলনা অঞ্চলে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভারী বৃষ্টিতে প্লাবিত হয়েছে খুলনা মহানগরীর নিম্নাঞ্চল। ঝড়ে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অসংখ্য গাছ উপড়ে পড়েছে। নগরীর রেলিগেট ফেরিঘাট এলাকায় ১৩০ বছরের পুরোনো একটি বটগাছ সম্পূর্ণ উপড়ে পড়েছে।
গতকাল দিবাগত রাত ২টার দিকে প্রচণ্ড ঝড়ে শতবর্ষী এই গাছটি উপড়ে সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এই নগরীর বিভিন্ন সড়কের দুই পাশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ড ও বিলবোর্ড ভেঙে পড়েছে। অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নগরীতে ঝড়ো বাতাস এবং বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল রোববার দিবাগত রাতে জোয়ারের চাপে কয়রা উপজেলার মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের সিংহেরকোণা, মহারাজপুর ইউনিয়নের দশহালিয়া ও দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের তিন নম্বর ওয়ার্ডের বেলাল গাজীর বাড়ির সামনের বাঁধ ভেঙে গেছে।
এ ছাড়া বাঁধের নিচু কয়েকটি জায়গা ছাপিয়ে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। এসব জায়গায় এলাকার মানুষ রাতভর মেরামত কাজ চালিয়েও শেষ রক্ষা করতে পারেনি। এতে ভেসে গেছে শতাধিক চিংড়ির ঘের, ভেঙে গেছে কয়েকশ কাঁচা ঘরবাড়ি ও দোকানপাট।
কয়রা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবিএম তারিক উজ জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজও (সোমবার) প্রচন্ড ঝোড়ো হাওয়া ও ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। ফলে বৈরী আবহাওয়ায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপন করা কঠিন হয়ে পড়েছে। তবে কোনো প্রাণহানির ঘটনার খবর এখনো পাওয়া যায়নি। এখন পর্যন্ত যেটুকু খবর পেয়েছি তাতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ ও তুলনামূলক নিচু স্থানে বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে খবর পেয়েছি। সেখানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের লোকজন কাজ করছেন। তিনি নিজেও সেখানে গেছেন। জোয়ারের পানি বেড়ে যাওয়ায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
দাকোপ উপজেলার শিবসা ও ঢাকী নদীর বাঁধ ভেঙে তিলডাঙ্গা ইউনিয়নের কামিনীবাসিয়া গ্রামের ৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা তলিয়ে গেছে। উপজেলার সুতারখালী ইউনিয়নের কালাবগী ফকিরকোনা, ঝুলন্তপাড়া এবং পন্ডিতচন্দ্র স্কুল সংলগ্ন এলাকা সম্পূর্ণ প্লাবিত। এ অবস্থায় চরম উৎকণ্ঠার মধ্যে রয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
তিলডাঙ্গা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মতিয়ার রহমান বলেন, একই এলাকায় পাঁচটি পয়েন্টে ভেঙে এখন পানি ঢুকছে। কামিনীবাসিয়া গ্রামের ৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রায় পুরোটা লোনা পানি ঢুকে তলিয়ে গেছে। এলাকাটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩১ নম্বর পোল্ডারের আওতাভুক্ত।
তিনি আরও বলেন, এত উঁচু জোয়ার আগে দেখিনি। ঢাকি ও শিবসা নদীর মোহনায় কামিনীবাসিয়া পুরোনো পুলিশ ক্যাম্প সংলগ্ন ওই এলাকায় বেড়িবাঁধের অংশ খুব বেশি দুর্বল ছিল না। তবে বেশ কিছুটা নিচু হওয়ায় উচ্চ জোয়ারের চাপে পানি বেড়িবাঁধ ছাপিয়ে ভেতরে ঢোকে। এরপর বেড়িবাঁধের পাঁচটি পয়েন্ট ভেঙে যায়।
দাকোপ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জয়দেব চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, জোয়ারের পানিতে দাকোপের বেশকিছু এলাকায় পানি প্রবেশ করেছে। এখনো প্রচণ্ড বেগে ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে ভারী বর্ষণ চলছে। এখনো তোনো প্রাণহানির ঘটনার খবর পওয়া যায়নি। তবে ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জেনেছি। তার ইউএনও বাংলোর সামনের পুকুর তলিয়ে গেছে। এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করছে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে গতকাল রোববার রাত থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে নগরীর লবণচরা, টুটপাড়া, মহিরবাড়ি খাল পাড়, শিপইয়ার্ড সড়ক, রূপসা, চানমারী বাজারসহ বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। এখনো ওই সব সড়কে পানি রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
খুলনা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ মো. আমিরুল আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ৭৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। বর্তমানে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাচ্ছে। উপকূলীয় এলাকা কয়রা, পাইকগাছা, দাকোপ, বটিয়াঘাটায় জলোচ্ছ্বাসের সৃষ্টি হয়। শুনেছি বাঁধ ভেঙে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।’
ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে খুলনা উপকূলীয় এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে খুলনার উপকূলীয় উপজেলা কয়রায় বেড়িবাঁধ ভেঙে অন্তত ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। একই সঙ্গে খুলনার দাকোপ উপজেলায় বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢুকছে।
উপজেলার শিবসা ও ঢাকী নদীর বাঁধ ভেঙে তিলডাঙ্গা ইউনিয়নের কামিনীবাসিয়া গ্রামের ৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা তলিয়ে গেছে। ভারী বৃষ্টিপাত ও প্রবল জোয়ারের পানির গোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ফসলের খেত ও মাছের ঘের। বহু গাছপালা উপড়ে গেছে, বিধ্বস্ত হয়েছে কাঁচা-পাকা ঘরবাড়ি। অনেক স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরের পর থেকে খুলনা নগরীসহ উপকূলীয় এলাকায় প্রচণ্ড ঝোড়ো বাতাস ও ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। এর ফলে খুলনা অঞ্চলে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভারী বৃষ্টিতে প্লাবিত হয়েছে খুলনা মহানগরীর নিম্নাঞ্চল। ঝড়ে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অসংখ্য গাছ উপড়ে পড়েছে। নগরীর রেলিগেট ফেরিঘাট এলাকায় ১৩০ বছরের পুরোনো একটি বটগাছ সম্পূর্ণ উপড়ে পড়েছে।
গতকাল দিবাগত রাত ২টার দিকে প্রচণ্ড ঝড়ে শতবর্ষী এই গাছটি উপড়ে সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এই নগরীর বিভিন্ন সড়কের দুই পাশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ড ও বিলবোর্ড ভেঙে পড়েছে। অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নগরীতে ঝড়ো বাতাস এবং বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল রোববার দিবাগত রাতে জোয়ারের চাপে কয়রা উপজেলার মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের সিংহেরকোণা, মহারাজপুর ইউনিয়নের দশহালিয়া ও দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের তিন নম্বর ওয়ার্ডের বেলাল গাজীর বাড়ির সামনের বাঁধ ভেঙে গেছে।
এ ছাড়া বাঁধের নিচু কয়েকটি জায়গা ছাপিয়ে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। এসব জায়গায় এলাকার মানুষ রাতভর মেরামত কাজ চালিয়েও শেষ রক্ষা করতে পারেনি। এতে ভেসে গেছে শতাধিক চিংড়ির ঘের, ভেঙে গেছে কয়েকশ কাঁচা ঘরবাড়ি ও দোকানপাট।
কয়রা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবিএম তারিক উজ জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজও (সোমবার) প্রচন্ড ঝোড়ো হাওয়া ও ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। ফলে বৈরী আবহাওয়ায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপন করা কঠিন হয়ে পড়েছে। তবে কোনো প্রাণহানির ঘটনার খবর এখনো পাওয়া যায়নি। এখন পর্যন্ত যেটুকু খবর পেয়েছি তাতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ ও তুলনামূলক নিচু স্থানে বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে খবর পেয়েছি। সেখানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের লোকজন কাজ করছেন। তিনি নিজেও সেখানে গেছেন। জোয়ারের পানি বেড়ে যাওয়ায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
দাকোপ উপজেলার শিবসা ও ঢাকী নদীর বাঁধ ভেঙে তিলডাঙ্গা ইউনিয়নের কামিনীবাসিয়া গ্রামের ৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা তলিয়ে গেছে। উপজেলার সুতারখালী ইউনিয়নের কালাবগী ফকিরকোনা, ঝুলন্তপাড়া এবং পন্ডিতচন্দ্র স্কুল সংলগ্ন এলাকা সম্পূর্ণ প্লাবিত। এ অবস্থায় চরম উৎকণ্ঠার মধ্যে রয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
তিলডাঙ্গা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মতিয়ার রহমান বলেন, একই এলাকায় পাঁচটি পয়েন্টে ভেঙে এখন পানি ঢুকছে। কামিনীবাসিয়া গ্রামের ৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রায় পুরোটা লোনা পানি ঢুকে তলিয়ে গেছে। এলাকাটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩১ নম্বর পোল্ডারের আওতাভুক্ত।
তিনি আরও বলেন, এত উঁচু জোয়ার আগে দেখিনি। ঢাকি ও শিবসা নদীর মোহনায় কামিনীবাসিয়া পুরোনো পুলিশ ক্যাম্প সংলগ্ন ওই এলাকায় বেড়িবাঁধের অংশ খুব বেশি দুর্বল ছিল না। তবে বেশ কিছুটা নিচু হওয়ায় উচ্চ জোয়ারের চাপে পানি বেড়িবাঁধ ছাপিয়ে ভেতরে ঢোকে। এরপর বেড়িবাঁধের পাঁচটি পয়েন্ট ভেঙে যায়।
দাকোপ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জয়দেব চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, জোয়ারের পানিতে দাকোপের বেশকিছু এলাকায় পানি প্রবেশ করেছে। এখনো প্রচণ্ড বেগে ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে ভারী বর্ষণ চলছে। এখনো তোনো প্রাণহানির ঘটনার খবর পওয়া যায়নি। তবে ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জেনেছি। তার ইউএনও বাংলোর সামনের পুকুর তলিয়ে গেছে। এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করছে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে গতকাল রোববার রাত থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে নগরীর লবণচরা, টুটপাড়া, মহিরবাড়ি খাল পাড়, শিপইয়ার্ড সড়ক, রূপসা, চানমারী বাজারসহ বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। এখনো ওই সব সড়কে পানি রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
খুলনা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ মো. আমিরুল আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ৭৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। বর্তমানে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাচ্ছে। উপকূলীয় এলাকা কয়রা, পাইকগাছা, দাকোপ, বটিয়াঘাটায় জলোচ্ছ্বাসের সৃষ্টি হয়। শুনেছি বাঁধ ভেঙে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।’
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) উন্নয়নকাজে চরম ধীরগতি ও সেবায় অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুলেছেন ঠিকাদারেরা। তাঁদের অভিযোগ, বিল পরিশোধে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প কার্যত থমকে আছে। কোথাও কোথাও কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এতে শহরে ট্রাফিক জ্যাম বেড়েছে। নাগরিক সেবায়ও ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
৫ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ৩০০ ফুট সড়কে বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ও দামি গাড়ি রোলস রয়েস স্পেকটার দুর্ঘটনার নেপথ্যে কুকুর। হঠাৎ দৌড়ে সড়কে চলে আসা একটি কুকুরকে পাশ কাটাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়িটি উঠে পড়ে সড়ক বিভাজকে। এতে গাড়ির চার আরোহীই আহত হয়েছেন। গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেআড়াই শ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ ফেলে রেখে ঠিকাদার উধাও হয়েছেন আট মাস আগে। যাতায়াতের কষ্টে গ্রামের চার হাজার মানুষকে পড়তে হচ্ছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে। রাস্তায় বৃষ্টির পানি আর কাদায় একাকার হয়ে পড়ায় গ্রামের মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার পথে। দুর্ভোগ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ওই গ্রামে কোনো অনুষ্ঠানে
৬ ঘণ্টা আগেঅবৈধ দখলে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে গাজীপুরের ‘ফুসফুস’ খ্যাত বেলাই বিল। উচ্চ আদালতের আদেশ অমান্য করে বিল ভরাটের অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালী ‘নর্থ সাউথ’ ও ‘তেপান্তর’ নামের দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। রাতের আঁধারে শুরু হওয়া এই দখলের কাজ এখন দিনের আলোতেও চলছে। স্থানীয় প্রশাসন এই দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে
৬ ঘণ্টা আগে