খুলনা প্রতিনিধি
খুলনায় নারীর শ্লীলতাহানির অভিযোগে চার পুলিশের নামে মামলা হয়েছে। গতকাল সোমবার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যজিস্ট্রেট ১ নম্বর আদালতে মামলাটি দায়ের করেন পূর্ব বানিয়াখামার এলাকার বাসিন্দ আসমা বেগম। আদালতের বিচারক মামলা গ্রহণ করে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়ে ২৪ মার্চ রিপোর্ট দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
আসামিরা হলেন–খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রিজন সেলের এসআই বিভূতি ভূষন ভৌমিক, কনস্টেবল হিরো আহমেদ, কনস্টেবল সাহাব্বার (উভয় এসএএফ শাখা কেএমপি) ও কনস্টেবল সজল।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, বাদীর ভাগনি জামাই হাসানুজ্জামান আকাশ গত ১৩ ডিসেম্বর রাত পৌনে ৮টার দিকে নগরীর মিয়াপাড়া বন্ধনের মোড়ে সন্ত্রাসীর গুলিতে আহত হয়। তাকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে পরের দিন খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কোনো মামলা না থাকার পরও হাসপাতালের দায়িত্বে থাকা এসআই বিভূতি ভূষণ আহত আকাশকে প্রিজন সেলে হস্তান্তর করেন।
এতে আরও উল্লেখ করা হয়, ১৫ ডিসেম্বর অস্ত্রোপচারের জন্য সকাল ১০টার দিকে অপারেশন থিয়েটারে নিলে সেখানকার চিকিৎসকেরা জানায়, রোগীর অবস্থা খুবই সংকটপূর্ণ। তাকে জরুরি ভিত্তিতে ঢাকায় নিতে হবে। তখন বাদী এসআই বিভূতি ভূষণকে জিজ্ঞাসা করেন, আপনাদের বারবার বলা সত্ত্বেও আকাশকে প্রিজন সেলে আটকে রেখে মৃত্যুর কাছাকাছি নিয়ে গেছেন, কোনো চিকিৎসা দেন নাই।
এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে এসআই বিভূতি ভূষণ ও এক কনস্টেবল বাদী আসমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও ধমক দিতে থাকেন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত পরিবারের অন্য সদস্যরা উত্তেজিত হতে নিষেধ করলে কনস্টেবল হিরো আহম্মেদ এবং সাহাব্বার তাদের গলা ধাক্কা দিয়ে অপারেশন থিয়েটারের সামনে থেকে সরিয়ে দেন।
এ অবস্থায় বাদী এসআই বিভূতি ভূষণকে বলেন, আমার জামাইকে কি মেরে ফেলবেন। না পারলে আমাদের কাছে দেন আমরা চিকিৎসার ব্যবস্থা করি। এ কথা শোনা মাত্র এসআই উত্তেজিত হয়ে তাকে চড় মারতে থাকে এবং পুলিশ সদস্য সজল তার শ্লীলতাহানি করে। এ ঘটনা পর বাদী চিৎকার করলে লাঠি দিয়ে আঘাত করলে তার মাথার ডান পাশ কেটে যায়। পরবর্তীতে মাথায় তিনটি সেলাই দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে আইনজীবী বিএম ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ১ এর বিচারক মো. ফরিদুজ্জামান মামলাটি গ্রহণ করেছেন। তিনি ঘটনাটির সুষ্ঠু তদন্তের জন্য খুলনা পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী ২৪ মার্চ তদন্ত রিপোর্ট আদালতে দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।’
খুলনায় নারীর শ্লীলতাহানির অভিযোগে চার পুলিশের নামে মামলা হয়েছে। গতকাল সোমবার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যজিস্ট্রেট ১ নম্বর আদালতে মামলাটি দায়ের করেন পূর্ব বানিয়াখামার এলাকার বাসিন্দ আসমা বেগম। আদালতের বিচারক মামলা গ্রহণ করে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়ে ২৪ মার্চ রিপোর্ট দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
আসামিরা হলেন–খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রিজন সেলের এসআই বিভূতি ভূষন ভৌমিক, কনস্টেবল হিরো আহমেদ, কনস্টেবল সাহাব্বার (উভয় এসএএফ শাখা কেএমপি) ও কনস্টেবল সজল।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, বাদীর ভাগনি জামাই হাসানুজ্জামান আকাশ গত ১৩ ডিসেম্বর রাত পৌনে ৮টার দিকে নগরীর মিয়াপাড়া বন্ধনের মোড়ে সন্ত্রাসীর গুলিতে আহত হয়। তাকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে পরের দিন খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কোনো মামলা না থাকার পরও হাসপাতালের দায়িত্বে থাকা এসআই বিভূতি ভূষণ আহত আকাশকে প্রিজন সেলে হস্তান্তর করেন।
এতে আরও উল্লেখ করা হয়, ১৫ ডিসেম্বর অস্ত্রোপচারের জন্য সকাল ১০টার দিকে অপারেশন থিয়েটারে নিলে সেখানকার চিকিৎসকেরা জানায়, রোগীর অবস্থা খুবই সংকটপূর্ণ। তাকে জরুরি ভিত্তিতে ঢাকায় নিতে হবে। তখন বাদী এসআই বিভূতি ভূষণকে জিজ্ঞাসা করেন, আপনাদের বারবার বলা সত্ত্বেও আকাশকে প্রিজন সেলে আটকে রেখে মৃত্যুর কাছাকাছি নিয়ে গেছেন, কোনো চিকিৎসা দেন নাই।
এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে এসআই বিভূতি ভূষণ ও এক কনস্টেবল বাদী আসমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও ধমক দিতে থাকেন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত পরিবারের অন্য সদস্যরা উত্তেজিত হতে নিষেধ করলে কনস্টেবল হিরো আহম্মেদ এবং সাহাব্বার তাদের গলা ধাক্কা দিয়ে অপারেশন থিয়েটারের সামনে থেকে সরিয়ে দেন।
এ অবস্থায় বাদী এসআই বিভূতি ভূষণকে বলেন, আমার জামাইকে কি মেরে ফেলবেন। না পারলে আমাদের কাছে দেন আমরা চিকিৎসার ব্যবস্থা করি। এ কথা শোনা মাত্র এসআই উত্তেজিত হয়ে তাকে চড় মারতে থাকে এবং পুলিশ সদস্য সজল তার শ্লীলতাহানি করে। এ ঘটনা পর বাদী চিৎকার করলে লাঠি দিয়ে আঘাত করলে তার মাথার ডান পাশ কেটে যায়। পরবর্তীতে মাথায় তিনটি সেলাই দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে আইনজীবী বিএম ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ১ এর বিচারক মো. ফরিদুজ্জামান মামলাটি গ্রহণ করেছেন। তিনি ঘটনাটির সুষ্ঠু তদন্তের জন্য খুলনা পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী ২৪ মার্চ তদন্ত রিপোর্ট আদালতে দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।’
খুলনার কয়রা উপজেলার আমাদী ইউনিয়নের হুদুবুনিয়া গ্রাম থেকে ৮ কেজি হরিণের মাংসসহ দুজনকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ব্যক্তিরা হলেন একই এলাকার বিমল কৃষ্ণ মণ্ডলের ছেলে প্রভাস মণ্ডল (৪৮) ও অসিত কুমার সানার ছেলে দেবদাস সানা (২০)।
৫ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মধুপুর পৌর শহর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে দেবের বাড়ি এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
৮ মিনিট আগেনরসিংদীর রায়পুরা থানার মূল ফটকের সামনে ফিল্মি কায়দায় মাফিয়া গ্যাং স্টাইলে কিছু তরুণের বেপরোয়া আচরণের ছবি সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভাইরাল ছবিগুলোতে সাত তরুণকে দেখা গেছে। তাঁদের বয়স ১৫ থেকে ২০ বছর হবে। তাঁরা থানার মূল ভবনের সামনে একটি মাইক্রোবাসের ছাদে উঠে, দরজা খুলে...
৮ মিনিট আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার আউশকান্দি এলাকায় অভিযান চালিয়ে ইকবাল হোসেন (৪৫) নামের এক ইউপি সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে নবীগঞ্জ থানা-পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলার আউশকান্দি এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১০ মিনিট আগে