গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীতে চলতি মৌসুমে মাষকলাইয়ে পাতা ছিদ্রকারী পোকা হানা দিয়েছে। এতে কিছু চাষির ফলনবিপর্যয় হলেও অধিকাংশেরই ফলন ভালো হয়েছে। বাজারে দাম ভালো পাওয়ায় খুশি চাষিরা।
চাষিরা জানান, কলাইয়ে পোকা লাগায় কিছুটা ফলনবিপর্যয় ঘটেছে। তবে ভালো দাম পেয়ে খুশি চাষিরা। অনেক চাষি কলাই কেটেছেন। আবার অনেকেই কাটছে। এখন কলাই ৪ হাজার টাকা মণ চলছে। কলাইয়ের এমন দাম পেলে আগামী বছর কলাই চাষ বাড়বে।
কল্যাণপুর গ্রামের কলাইচাষি জিনারুল ইসলাম বলেন, ‘মাষকলাইয়ে ভালো ফলন হয়েছে। তবে কলাইয়ে পোকার আক্রমণ না হলে আরও ভালো ফলন হতো। চলতি বছর সার, কীটনাশক, মজুরিসহ সবকিছুর দাম বাড়ায় আবাদ করতে গিয়ে অনেক কষ্ট হয়েছে। তবে ভালো দাম পাওয়ায় খুশি আমরা।’
তেরাইল গ্রামের কলাইচাষি মারফত আলী বলেন, ‘কলাইয়ে পোকার আক্রমণ নিয়ে খুব ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছিল। কারণ আবাদে খরচ বেড়েছে। সার, ডিজেল, কীটনাশক, সেচসহ সবকিছুর দাম বাড়ায় বাড়তি খরচ গুনতে হচ্ছে। তবে দাম ভালো থাকলে কষ্টগুলো মনে থাকে না। চাষিরা রোদ, গরম, ঝড়-বৃষ্টি সবকিছু উপেক্ষা করে মাঠে ফসল ফলায়। আর এই ফসল যখন ঘরে ওঠে, তখন চাষি থাকে মহা আনন্দে। তাই ফসলের দাম আর ফলন বাড়লে চাষিরা কলাই চাষে আরও আগ্রহী হবে।’
রামদেবপুর গ্রামের কলাইচাষি মো. গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘এবার কলাই অনেক ভালো ফলন হয়েছে। কলাইয়ের বাজারদর মণপ্রতি ৪ হাজার টাকা। আরেকটু নরমগুলো মণপ্রতি ৩ হাজার ৫০০ টাকা। তাই ভালো দাম পাওয়া পরিশ্রমের কথা আর মনে নেই। কলাই বিঘাপ্রতি ছয়-সাত মণ হয়। কলাই ওঠা পর্যন্ত মোট খরচ হয় ২ হাজার টাকা।
কলাই ব্যবসায়ী রোকনুজ্জামান বলেন, ‘কলাইয়ের বাজারদর মণপ্রতি ৪ হাজার টাকা। আর এর থেকে একটু নরমগুলো মণ প্রতি ৩ হাজার ৫০০ টাকা চলছে। আশা করছি দাম আরও বাড়বে। অনেকে কুমড়ো বড়ি দেওয়ার জন্য কলাই কিনছে। কুমড়ো বড়ির জন্য কলাইয়ের একটা আলাদা কদর রয়েছে।’
গাংনী উপজেলা কৃষি কার্যালয়ে সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় কলাই চাষ হয়েছে ১ হাজার ৪৫০ হেক্টর জমিতে। পোকার আক্রমণে কিছুটা ফলন কমলেও ভালো দাম পেয়ে খুশি চাষিরা।
গাংনী উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, ‘কলাইয়ে ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকেরা খুব খুশি। আর এভাবে দাম থাকলে আগামী বছর আশা করছি কলাই চাষ আরও বাড়বে।’
মেহেরপুরের গাংনীতে চলতি মৌসুমে মাষকলাইয়ে পাতা ছিদ্রকারী পোকা হানা দিয়েছে। এতে কিছু চাষির ফলনবিপর্যয় হলেও অধিকাংশেরই ফলন ভালো হয়েছে। বাজারে দাম ভালো পাওয়ায় খুশি চাষিরা।
চাষিরা জানান, কলাইয়ে পোকা লাগায় কিছুটা ফলনবিপর্যয় ঘটেছে। তবে ভালো দাম পেয়ে খুশি চাষিরা। অনেক চাষি কলাই কেটেছেন। আবার অনেকেই কাটছে। এখন কলাই ৪ হাজার টাকা মণ চলছে। কলাইয়ের এমন দাম পেলে আগামী বছর কলাই চাষ বাড়বে।
কল্যাণপুর গ্রামের কলাইচাষি জিনারুল ইসলাম বলেন, ‘মাষকলাইয়ে ভালো ফলন হয়েছে। তবে কলাইয়ে পোকার আক্রমণ না হলে আরও ভালো ফলন হতো। চলতি বছর সার, কীটনাশক, মজুরিসহ সবকিছুর দাম বাড়ায় আবাদ করতে গিয়ে অনেক কষ্ট হয়েছে। তবে ভালো দাম পাওয়ায় খুশি আমরা।’
তেরাইল গ্রামের কলাইচাষি মারফত আলী বলেন, ‘কলাইয়ে পোকার আক্রমণ নিয়ে খুব ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছিল। কারণ আবাদে খরচ বেড়েছে। সার, ডিজেল, কীটনাশক, সেচসহ সবকিছুর দাম বাড়ায় বাড়তি খরচ গুনতে হচ্ছে। তবে দাম ভালো থাকলে কষ্টগুলো মনে থাকে না। চাষিরা রোদ, গরম, ঝড়-বৃষ্টি সবকিছু উপেক্ষা করে মাঠে ফসল ফলায়। আর এই ফসল যখন ঘরে ওঠে, তখন চাষি থাকে মহা আনন্দে। তাই ফসলের দাম আর ফলন বাড়লে চাষিরা কলাই চাষে আরও আগ্রহী হবে।’
রামদেবপুর গ্রামের কলাইচাষি মো. গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘এবার কলাই অনেক ভালো ফলন হয়েছে। কলাইয়ের বাজারদর মণপ্রতি ৪ হাজার টাকা। আরেকটু নরমগুলো মণপ্রতি ৩ হাজার ৫০০ টাকা। তাই ভালো দাম পাওয়া পরিশ্রমের কথা আর মনে নেই। কলাই বিঘাপ্রতি ছয়-সাত মণ হয়। কলাই ওঠা পর্যন্ত মোট খরচ হয় ২ হাজার টাকা।
কলাই ব্যবসায়ী রোকনুজ্জামান বলেন, ‘কলাইয়ের বাজারদর মণপ্রতি ৪ হাজার টাকা। আর এর থেকে একটু নরমগুলো মণ প্রতি ৩ হাজার ৫০০ টাকা চলছে। আশা করছি দাম আরও বাড়বে। অনেকে কুমড়ো বড়ি দেওয়ার জন্য কলাই কিনছে। কুমড়ো বড়ির জন্য কলাইয়ের একটা আলাদা কদর রয়েছে।’
গাংনী উপজেলা কৃষি কার্যালয়ে সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় কলাই চাষ হয়েছে ১ হাজার ৪৫০ হেক্টর জমিতে। পোকার আক্রমণে কিছুটা ফলন কমলেও ভালো দাম পেয়ে খুশি চাষিরা।
গাংনী উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, ‘কলাইয়ে ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকেরা খুব খুশি। আর এভাবে দাম থাকলে আগামী বছর আশা করছি কলাই চাষ আরও বাড়বে।’
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার হাকিমপুর বাবুর মোড় এলাকায় একটি ধানখেত থেকে এক বিএনপি নেতার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার বিকেলে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে।
২ মিনিট আগেগাইবান্ধার ফুলছড়িতে জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত সাবেক সেনাসদস্য রুহুল আমিন (৪৭) মারা গেছেন। আজ শনিবার ভোর ৪টার দিকে রংপুর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) তিনি মারা যান।
১০ মিনিট আগেআজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে কলেজের সামনের সড়ক আটকে দেন তাঁরা। শিক্ষার্থীরা বাঁশ দিয়ে মহাখালী-গুলশান সড়ক আটকালে দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে ওই সড়কে আটকে পড়া গাড়িগুলো পরে অন্য সড়ক ঘুরে চলে যায়। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে সামনের সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। তাঁরা গতকাল শু
১৬ মিনিট আগেকুমিল্লায় যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলামের জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আদর্শ সদর উপজেলার পাঁচথুবী ইউনিয়নের ইটাল্লা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা মাঠে প্রথম ও একই স্থানে আসরের নামাজের পর দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরে পাঁচথুবীর ইটাল্লা গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হ
১৯ মিনিট আগে