ইউএস-বাংলা ইনস্টিটিউট অব অ্যাভিয়েশন (ইউআইএ), ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের এয়ারক্রাফট ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মেইনট্যানেন্স প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ২২ সেপ্টেম্বর সিভিল অ্যাভিয়েশন অথোরিটি অব বাংলাদেশের (সিএএবি) এএনও (এয়ারওয়ার্দিনেস) পার্ট ১৪৭–এর অনুমোদিত মেইনট্যানেন্স প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে অনুমোদন পেয়েছে। এই অনুমোদনের ফলে ইউআইএ, এটিআর ৭২-৬০০ এবং বোয়িং ৭৩৭- ৬০০/৭০০/৮০০/৯০০ উড়োজাহাজের বি১ এবং বি২ টাইপ কোর্সের তত্ত্বীয় এবং ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ দিতে পারবে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস ২০১৪ সালে দুটি ড্যাশ ৮ বিমান দিয়ে অভ্যন্তরীণ রুটে যাত্রা শুরু করে। ইতিমধ্যে এটিআর ৭২-৬০০, বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এবং সর্বশেষ এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সংযোজনের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক গন্তব্যে চলাচল করে বাংলাদেশের জনগণের মনে আস্থা তৈরি করতে পেরেছে।
বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন খাতে নতুন এয়ারলাইনস হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা এবং পরবর্তী সময়ে ক্রমবর্ধমান ব্যবসায়িক সাফল্যকে ধরে রাখার জন্য সূচনালগ্ন থেকেই কর্মীদের প্রশিক্ষণের ব্যাপারে গুরুত্ব দিয়ে আসছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস।
অ্যাভিয়েশন প্রশিক্ষণ এমনিতেই একটি ব্যয়বহুল বিষয়; উপরন্তু টাইপ ট্রেনিং সবচাইতে ব্যয়বহুল, যেখানে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রার প্রয়োজন হয়।
এত দিন দেশের প্রতিভাবান তরুণরা যাঁরা অ্যাভিয়েশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়তে চেয়েছেন, তাঁদের বিদেশে ব্যয়বহুল প্রশিক্ষণের জন্য যেতে হতো। ইউআইএ’র এই অনুমোদন লাভের ফলে ইউএস-বাংলার প্রকৌশল কর্মী বাহিনী দেশে এ প্রশিক্ষণের সুযোগ পাবে।
অন্যদিকে অন্য এয়ারলাইনসের ইচ্ছুক প্রার্থীরাও নামমাত্র ফি পরিশোধ করে বাংলাদেশেই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য, কোর্সের মানকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য পার্ট ১৪৭–এর বিভিন্ন শর্ত পূরণের লক্ষ্যে, একদল প্রশিক্ষক গত দুই বছর ধরে নিরলস পরিশ্রম করে অবশেষে এ অনুমোদন লাভে সমর্থ হয়েছেন।
টাইপ কোর্সের পাশাপাশি, বর্তমানে পার্ট ১৪৭ বেসিক কোর্স (বি১.১ এবং বি২) অনুমোদনের প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, ইউআইএ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে অনুমোদিত বেসিক কোর্সের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করতে সক্ষম হবে। অ্যাভিয়েশন জগতের ভবিষ্যৎ জনবলের জন্য এটি হতে যাচ্ছে এক বিশাল সুযোগ, যেখানে তারা দেশে থেকেই আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে পারবে।
ইউএস-বাংলা ইনস্টিটিউট অব অ্যাভিয়েশন (ইউআইএ), ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের এয়ারক্রাফট ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মেইনট্যানেন্স প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ২২ সেপ্টেম্বর সিভিল অ্যাভিয়েশন অথোরিটি অব বাংলাদেশের (সিএএবি) এএনও (এয়ারওয়ার্দিনেস) পার্ট ১৪৭–এর অনুমোদিত মেইনট্যানেন্স প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে অনুমোদন পেয়েছে। এই অনুমোদনের ফলে ইউআইএ, এটিআর ৭২-৬০০ এবং বোয়িং ৭৩৭- ৬০০/৭০০/৮০০/৯০০ উড়োজাহাজের বি১ এবং বি২ টাইপ কোর্সের তত্ত্বীয় এবং ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ দিতে পারবে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস ২০১৪ সালে দুটি ড্যাশ ৮ বিমান দিয়ে অভ্যন্তরীণ রুটে যাত্রা শুরু করে। ইতিমধ্যে এটিআর ৭২-৬০০, বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এবং সর্বশেষ এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সংযোজনের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক গন্তব্যে চলাচল করে বাংলাদেশের জনগণের মনে আস্থা তৈরি করতে পেরেছে।
বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন খাতে নতুন এয়ারলাইনস হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা এবং পরবর্তী সময়ে ক্রমবর্ধমান ব্যবসায়িক সাফল্যকে ধরে রাখার জন্য সূচনালগ্ন থেকেই কর্মীদের প্রশিক্ষণের ব্যাপারে গুরুত্ব দিয়ে আসছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস।
অ্যাভিয়েশন প্রশিক্ষণ এমনিতেই একটি ব্যয়বহুল বিষয়; উপরন্তু টাইপ ট্রেনিং সবচাইতে ব্যয়বহুল, যেখানে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রার প্রয়োজন হয়।
এত দিন দেশের প্রতিভাবান তরুণরা যাঁরা অ্যাভিয়েশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়তে চেয়েছেন, তাঁদের বিদেশে ব্যয়বহুল প্রশিক্ষণের জন্য যেতে হতো। ইউআইএ’র এই অনুমোদন লাভের ফলে ইউএস-বাংলার প্রকৌশল কর্মী বাহিনী দেশে এ প্রশিক্ষণের সুযোগ পাবে।
অন্যদিকে অন্য এয়ারলাইনসের ইচ্ছুক প্রার্থীরাও নামমাত্র ফি পরিশোধ করে বাংলাদেশেই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য, কোর্সের মানকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য পার্ট ১৪৭–এর বিভিন্ন শর্ত পূরণের লক্ষ্যে, একদল প্রশিক্ষক গত দুই বছর ধরে নিরলস পরিশ্রম করে অবশেষে এ অনুমোদন লাভে সমর্থ হয়েছেন।
টাইপ কোর্সের পাশাপাশি, বর্তমানে পার্ট ১৪৭ বেসিক কোর্স (বি১.১ এবং বি২) অনুমোদনের প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, ইউআইএ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে অনুমোদিত বেসিক কোর্সের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করতে সক্ষম হবে। অ্যাভিয়েশন জগতের ভবিষ্যৎ জনবলের জন্য এটি হতে যাচ্ছে এক বিশাল সুযোগ, যেখানে তারা দেশে থেকেই আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে পারবে।
যশোর জেলায় এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত গত পাঁচ মাসে ৩৬ জন খুন হয়েছেন। বিভিন্ন থানায় ধর্ষণের মামলা করা হয়েছে ২২টি। সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে এসব ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন সমাজবিজ্ঞানীরা। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অপরাধপ্রবণতা বেড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৩০ মিনিট আগেসিলেট জেলায় অবৈধভাবে পাহাড় ও টিলা কাটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে সিলেটের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর ভোট গণনার কাজ চলছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এ ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেফরিদপুরে ভাঙ্গা উপজেলায় মহাসড়কে এক পা আর ক্রাচে ভর দিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছিলেন আনার আলী। হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত হয়ে মাঝেমধ্যে সড়কে বসেও পড়ছিলেন তিনি। তাঁর সঙ্গে থাকা বৃদ্ধ স্ত্রীর চোখেমুখে উদ্বেগের ছাপ।
৪ ঘণ্টা আগে