নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সারা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নারী-শিশু ধর্ষণ ও নিপীড়নের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ডের দাবি জানিয়ে মশাল মিছিল করেছে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো প্রদক্ষিণ করে ফের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
মিছিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, বদরুন্নেসা মহিলা কলেজসহ রাজধানীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। মশাল মিছিল পরবর্তী সমাবেশ থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্ষকদের বিরুদ্ধে শাস্তির আশ্বাস না বরং শাস্তি কার্যকরের দাবি জানান। এমনকি শাস্তি কার্যকর হওয়ার আগ পর্যন্ত রাজপথ না ছাড়ার অঙ্গীকার করেন নারী শিক্ষার্থীরা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা-‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস, জাস্টিস জাস্টিস’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস, হ্যাংক দ্য র্যাপিস্ট’; ‘আমার সোনার বাংলায়, ধর্ষকদের ঠাঁই নাই’; ‘আমার বোনের কান্না, আর না আর না’; ‘একটা একটা ধর্ষক ধর, ধরে ধরে কবর দে’; ‘রশি লাগলে রশি নে, ধর্ষকদের ফাঁসি দে’; ‘ধর্ষকদের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’; ‘২৪ এর বাংলায়, ধর্ষকদের ঠাঁই নাই’; ‘জাহাঙ্গীর করে কি? খায় দায় ঘুমায় নাকি?’ -ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
সমাবেশ থেকে নারী শিক্ষার্থীরা বলেন, নারীকে নারী হিসেবে না, মানুষ হিসেবে ভাবুন। আমরা ভয়ে থাকি কখন কে আমাদের শরীরে তার কালো হাত দিতে পারে। আমরা আমাদের নিরাপত্তা চাই। আমরা চাই না বাইরে বের হলেই আমাদের ওপর কেউ লোলুপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকুক। আমরা ধর্ষকদের এমন শাস্তি চাই যা দেখে অন্যদের এই কাজ করতে বারবার ভাবতে হয়। আমরা চাই, তাদের শাস্তি কার্যকর করা হোক। যত দিন এদের বিচার না হবে আমরা রাজপথ ছাড়ব না। দরকার হলে আমরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বাসভবনে গিয়ে তার পদত্যাগে বাধ্য করব।
সমাবেশে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি ঘোষণা করা হয়। দাবিগুলো হলো-
১. মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুর ক্ষেত্রে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা এবং ১ মাসের মধ্যে ধর্ষকের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের আদেশ নিশ্চিত করতে হবে। বিচার প্রক্রিয়া চলাকালে শিশুটির পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
২. প্রত্যেক ধর্ষণ মামলার বিচারে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দ্রুত মামলার বিচার কার্য সম্পন্ন করে সকল ধর্ষণের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। তিন কার্যদিবসের মধ্যে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দ্রুত বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।
৩. নারী ও শিশুর নিরাপত্তার প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা, নারী ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টার ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে জবাবদিহি করতে হবে।
৪. সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে ‘নারী ও শিশু নিপীড়নবিরোধী সেল’ গঠন ও সেলের কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে হবে।
৫. ধর্ষণ, যৌন নিপীড়ন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাইবার বুলিং সংক্রান্ত আইনের সংশোধন করে অপরাধের স্পষ্ট ও যথাযথ সংজ্ঞায়ন করতে হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা বলেন, আমরা দেখছি ধর্ষণ বিষয়ক মামলায় আসামিরা ৪-৫ বছরের বেশি জেলা থাকে না। আমরা চাই সেলগুলো গঠন করে দ্রুত বিচার নিশ্চিত করে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হোক। বিচারে দীর্ঘসূত্রতা বর্জন করতে হবে। অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে আপনারা সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। আপনারা অপরাধীদের আইনের হাতে তুলে দিন এবং তাদের সামাজিকভাবে বয়কট করুন। আমরা চাই এ দেশে প্রতিটি অপরাধীর শাস্তি হোক।
কর্মসূচি ঘোষণা করে উমামা বলেন, আমরা আগামী ৩ দিনের ভেতরে প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান বিচারপতি বরাবর লিখিত স্মারকলিপি পৌঁছে দেব। আমরা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠনের জন্য ৩ দিনের আলটিমেটাম দিচ্ছি। এর মাঝে যদি আমাদের দাবিগুলো না মানা হয় আমরা সর্বশক্তি দিয়ে আবার মাঠে নামব। এর মাঝে আমরা অনলাইন ও অফলাইনে আমাদের দাবির প্রেক্ষিতে জনমত গঠনে কাজ করে যাব।
সমাবেশে সুফিয়া কামাল হলের শিক্ষার্থী সামিয়া রশিদ, শামছুন নাহার হলের সামিয়া মাসুদ, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলের শিক্ষার্থী দিলরুবা, বদরুন্নেসা মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী জান্নাত, ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী সুমি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

সারা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নারী-শিশু ধর্ষণ ও নিপীড়নের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ডের দাবি জানিয়ে মশাল মিছিল করেছে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো প্রদক্ষিণ করে ফের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
মিছিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, বদরুন্নেসা মহিলা কলেজসহ রাজধানীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। মশাল মিছিল পরবর্তী সমাবেশ থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্ষকদের বিরুদ্ধে শাস্তির আশ্বাস না বরং শাস্তি কার্যকরের দাবি জানান। এমনকি শাস্তি কার্যকর হওয়ার আগ পর্যন্ত রাজপথ না ছাড়ার অঙ্গীকার করেন নারী শিক্ষার্থীরা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা-‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস, জাস্টিস জাস্টিস’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস, হ্যাংক দ্য র্যাপিস্ট’; ‘আমার সোনার বাংলায়, ধর্ষকদের ঠাঁই নাই’; ‘আমার বোনের কান্না, আর না আর না’; ‘একটা একটা ধর্ষক ধর, ধরে ধরে কবর দে’; ‘রশি লাগলে রশি নে, ধর্ষকদের ফাঁসি দে’; ‘ধর্ষকদের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’; ‘২৪ এর বাংলায়, ধর্ষকদের ঠাঁই নাই’; ‘জাহাঙ্গীর করে কি? খায় দায় ঘুমায় নাকি?’ -ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
সমাবেশ থেকে নারী শিক্ষার্থীরা বলেন, নারীকে নারী হিসেবে না, মানুষ হিসেবে ভাবুন। আমরা ভয়ে থাকি কখন কে আমাদের শরীরে তার কালো হাত দিতে পারে। আমরা আমাদের নিরাপত্তা চাই। আমরা চাই না বাইরে বের হলেই আমাদের ওপর কেউ লোলুপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকুক। আমরা ধর্ষকদের এমন শাস্তি চাই যা দেখে অন্যদের এই কাজ করতে বারবার ভাবতে হয়। আমরা চাই, তাদের শাস্তি কার্যকর করা হোক। যত দিন এদের বিচার না হবে আমরা রাজপথ ছাড়ব না। দরকার হলে আমরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বাসভবনে গিয়ে তার পদত্যাগে বাধ্য করব।
সমাবেশে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি ঘোষণা করা হয়। দাবিগুলো হলো-
১. মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুর ক্ষেত্রে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা এবং ১ মাসের মধ্যে ধর্ষকের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের আদেশ নিশ্চিত করতে হবে। বিচার প্রক্রিয়া চলাকালে শিশুটির পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
২. প্রত্যেক ধর্ষণ মামলার বিচারে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দ্রুত মামলার বিচার কার্য সম্পন্ন করে সকল ধর্ষণের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। তিন কার্যদিবসের মধ্যে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দ্রুত বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।
৩. নারী ও শিশুর নিরাপত্তার প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা, নারী ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টার ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে জবাবদিহি করতে হবে।
৪. সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে ‘নারী ও শিশু নিপীড়নবিরোধী সেল’ গঠন ও সেলের কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে হবে।
৫. ধর্ষণ, যৌন নিপীড়ন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাইবার বুলিং সংক্রান্ত আইনের সংশোধন করে অপরাধের স্পষ্ট ও যথাযথ সংজ্ঞায়ন করতে হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা বলেন, আমরা দেখছি ধর্ষণ বিষয়ক মামলায় আসামিরা ৪-৫ বছরের বেশি জেলা থাকে না। আমরা চাই সেলগুলো গঠন করে দ্রুত বিচার নিশ্চিত করে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হোক। বিচারে দীর্ঘসূত্রতা বর্জন করতে হবে। অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে আপনারা সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। আপনারা অপরাধীদের আইনের হাতে তুলে দিন এবং তাদের সামাজিকভাবে বয়কট করুন। আমরা চাই এ দেশে প্রতিটি অপরাধীর শাস্তি হোক।
কর্মসূচি ঘোষণা করে উমামা বলেন, আমরা আগামী ৩ দিনের ভেতরে প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান বিচারপতি বরাবর লিখিত স্মারকলিপি পৌঁছে দেব। আমরা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠনের জন্য ৩ দিনের আলটিমেটাম দিচ্ছি। এর মাঝে যদি আমাদের দাবিগুলো না মানা হয় আমরা সর্বশক্তি দিয়ে আবার মাঠে নামব। এর মাঝে আমরা অনলাইন ও অফলাইনে আমাদের দাবির প্রেক্ষিতে জনমত গঠনে কাজ করে যাব।
সমাবেশে সুফিয়া কামাল হলের শিক্ষার্থী সামিয়া রশিদ, শামছুন নাহার হলের সামিয়া মাসুদ, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলের শিক্ষার্থী দিলরুবা, বদরুন্নেসা মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী জান্নাত, ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী সুমি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সারা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নারী-শিশু ধর্ষণ ও নিপীড়নের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ডের দাবি জানিয়ে মশাল মিছিল করেছে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো প্রদক্ষিণ করে ফের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
মিছিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, বদরুন্নেসা মহিলা কলেজসহ রাজধানীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। মশাল মিছিল পরবর্তী সমাবেশ থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্ষকদের বিরুদ্ধে শাস্তির আশ্বাস না বরং শাস্তি কার্যকরের দাবি জানান। এমনকি শাস্তি কার্যকর হওয়ার আগ পর্যন্ত রাজপথ না ছাড়ার অঙ্গীকার করেন নারী শিক্ষার্থীরা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা-‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস, জাস্টিস জাস্টিস’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস, হ্যাংক দ্য র্যাপিস্ট’; ‘আমার সোনার বাংলায়, ধর্ষকদের ঠাঁই নাই’; ‘আমার বোনের কান্না, আর না আর না’; ‘একটা একটা ধর্ষক ধর, ধরে ধরে কবর দে’; ‘রশি লাগলে রশি নে, ধর্ষকদের ফাঁসি দে’; ‘ধর্ষকদের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’; ‘২৪ এর বাংলায়, ধর্ষকদের ঠাঁই নাই’; ‘জাহাঙ্গীর করে কি? খায় দায় ঘুমায় নাকি?’ -ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
সমাবেশ থেকে নারী শিক্ষার্থীরা বলেন, নারীকে নারী হিসেবে না, মানুষ হিসেবে ভাবুন। আমরা ভয়ে থাকি কখন কে আমাদের শরীরে তার কালো হাত দিতে পারে। আমরা আমাদের নিরাপত্তা চাই। আমরা চাই না বাইরে বের হলেই আমাদের ওপর কেউ লোলুপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকুক। আমরা ধর্ষকদের এমন শাস্তি চাই যা দেখে অন্যদের এই কাজ করতে বারবার ভাবতে হয়। আমরা চাই, তাদের শাস্তি কার্যকর করা হোক। যত দিন এদের বিচার না হবে আমরা রাজপথ ছাড়ব না। দরকার হলে আমরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বাসভবনে গিয়ে তার পদত্যাগে বাধ্য করব।
সমাবেশে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি ঘোষণা করা হয়। দাবিগুলো হলো-
১. মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুর ক্ষেত্রে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা এবং ১ মাসের মধ্যে ধর্ষকের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের আদেশ নিশ্চিত করতে হবে। বিচার প্রক্রিয়া চলাকালে শিশুটির পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
২. প্রত্যেক ধর্ষণ মামলার বিচারে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দ্রুত মামলার বিচার কার্য সম্পন্ন করে সকল ধর্ষণের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। তিন কার্যদিবসের মধ্যে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দ্রুত বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।
৩. নারী ও শিশুর নিরাপত্তার প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা, নারী ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টার ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে জবাবদিহি করতে হবে।
৪. সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে ‘নারী ও শিশু নিপীড়নবিরোধী সেল’ গঠন ও সেলের কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে হবে।
৫. ধর্ষণ, যৌন নিপীড়ন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাইবার বুলিং সংক্রান্ত আইনের সংশোধন করে অপরাধের স্পষ্ট ও যথাযথ সংজ্ঞায়ন করতে হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা বলেন, আমরা দেখছি ধর্ষণ বিষয়ক মামলায় আসামিরা ৪-৫ বছরের বেশি জেলা থাকে না। আমরা চাই সেলগুলো গঠন করে দ্রুত বিচার নিশ্চিত করে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হোক। বিচারে দীর্ঘসূত্রতা বর্জন করতে হবে। অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে আপনারা সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। আপনারা অপরাধীদের আইনের হাতে তুলে দিন এবং তাদের সামাজিকভাবে বয়কট করুন। আমরা চাই এ দেশে প্রতিটি অপরাধীর শাস্তি হোক।
কর্মসূচি ঘোষণা করে উমামা বলেন, আমরা আগামী ৩ দিনের ভেতরে প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান বিচারপতি বরাবর লিখিত স্মারকলিপি পৌঁছে দেব। আমরা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠনের জন্য ৩ দিনের আলটিমেটাম দিচ্ছি। এর মাঝে যদি আমাদের দাবিগুলো না মানা হয় আমরা সর্বশক্তি দিয়ে আবার মাঠে নামব। এর মাঝে আমরা অনলাইন ও অফলাইনে আমাদের দাবির প্রেক্ষিতে জনমত গঠনে কাজ করে যাব।
সমাবেশে সুফিয়া কামাল হলের শিক্ষার্থী সামিয়া রশিদ, শামছুন নাহার হলের সামিয়া মাসুদ, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলের শিক্ষার্থী দিলরুবা, বদরুন্নেসা মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী জান্নাত, ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী সুমি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

সারা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নারী-শিশু ধর্ষণ ও নিপীড়নের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ডের দাবি জানিয়ে মশাল মিছিল করেছে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো প্রদক্ষিণ করে ফের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
মিছিলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, বদরুন্নেসা মহিলা কলেজসহ রাজধানীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। মশাল মিছিল পরবর্তী সমাবেশ থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্ষকদের বিরুদ্ধে শাস্তির আশ্বাস না বরং শাস্তি কার্যকরের দাবি জানান। এমনকি শাস্তি কার্যকর হওয়ার আগ পর্যন্ত রাজপথ না ছাড়ার অঙ্গীকার করেন নারী শিক্ষার্থীরা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা-‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস, জাস্টিস জাস্টিস’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস, হ্যাংক দ্য র্যাপিস্ট’; ‘আমার সোনার বাংলায়, ধর্ষকদের ঠাঁই নাই’; ‘আমার বোনের কান্না, আর না আর না’; ‘একটা একটা ধর্ষক ধর, ধরে ধরে কবর দে’; ‘রশি লাগলে রশি নে, ধর্ষকদের ফাঁসি দে’; ‘ধর্ষকদের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’; ‘২৪ এর বাংলায়, ধর্ষকদের ঠাঁই নাই’; ‘জাহাঙ্গীর করে কি? খায় দায় ঘুমায় নাকি?’ -ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
সমাবেশ থেকে নারী শিক্ষার্থীরা বলেন, নারীকে নারী হিসেবে না, মানুষ হিসেবে ভাবুন। আমরা ভয়ে থাকি কখন কে আমাদের শরীরে তার কালো হাত দিতে পারে। আমরা আমাদের নিরাপত্তা চাই। আমরা চাই না বাইরে বের হলেই আমাদের ওপর কেউ লোলুপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকুক। আমরা ধর্ষকদের এমন শাস্তি চাই যা দেখে অন্যদের এই কাজ করতে বারবার ভাবতে হয়। আমরা চাই, তাদের শাস্তি কার্যকর করা হোক। যত দিন এদের বিচার না হবে আমরা রাজপথ ছাড়ব না। দরকার হলে আমরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বাসভবনে গিয়ে তার পদত্যাগে বাধ্য করব।
সমাবেশে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি ঘোষণা করা হয়। দাবিগুলো হলো-
১. মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুর ক্ষেত্রে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনের মাধ্যমে ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা এবং ১ মাসের মধ্যে ধর্ষকের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের আদেশ নিশ্চিত করতে হবে। বিচার প্রক্রিয়া চলাকালে শিশুটির পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
২. প্রত্যেক ধর্ষণ মামলার বিচারে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দ্রুত মামলার বিচার কার্য সম্পন্ন করে সকল ধর্ষণের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। তিন কার্যদিবসের মধ্যে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দ্রুত বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।
৩. নারী ও শিশুর নিরাপত্তার প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা, নারী ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টার ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে জবাবদিহি করতে হবে।
৪. সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে ‘নারী ও শিশু নিপীড়নবিরোধী সেল’ গঠন ও সেলের কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে হবে।
৫. ধর্ষণ, যৌন নিপীড়ন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাইবার বুলিং সংক্রান্ত আইনের সংশোধন করে অপরাধের স্পষ্ট ও যথাযথ সংজ্ঞায়ন করতে হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা বলেন, আমরা দেখছি ধর্ষণ বিষয়ক মামলায় আসামিরা ৪-৫ বছরের বেশি জেলা থাকে না। আমরা চাই সেলগুলো গঠন করে দ্রুত বিচার নিশ্চিত করে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হোক। বিচারে দীর্ঘসূত্রতা বর্জন করতে হবে। অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে আপনারা সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। আপনারা অপরাধীদের আইনের হাতে তুলে দিন এবং তাদের সামাজিকভাবে বয়কট করুন। আমরা চাই এ দেশে প্রতিটি অপরাধীর শাস্তি হোক।
কর্মসূচি ঘোষণা করে উমামা বলেন, আমরা আগামী ৩ দিনের ভেতরে প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধান বিচারপতি বরাবর লিখিত স্মারকলিপি পৌঁছে দেব। আমরা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠনের জন্য ৩ দিনের আলটিমেটাম দিচ্ছি। এর মাঝে যদি আমাদের দাবিগুলো না মানা হয় আমরা সর্বশক্তি দিয়ে আবার মাঠে নামব। এর মাঝে আমরা অনলাইন ও অফলাইনে আমাদের দাবির প্রেক্ষিতে জনমত গঠনে কাজ করে যাব।
সমাবেশে সুফিয়া কামাল হলের শিক্ষার্থী সামিয়া রশিদ, শামছুন নাহার হলের সামিয়া মাসুদ, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা হলের শিক্ষার্থী দিলরুবা, বদরুন্নেসা মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী জান্নাত, ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী সুমি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

সিরাজগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা এনামুল হক বিজয় হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবে মিল্লাত মুন্না, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিনসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ১৭ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
২ মিনিট আগে
ঝিনাইদহ সদরের কলামনখালী বাজারে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার সকালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, সদর উপজেলার কলামনখালী এলাকায় রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তার নিয়ে জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও দোগাছি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান...
২৬ মিনিট আগে
সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ে; সাবেক প্রাণিসম্পদমন্ত্রী ও পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য রেজাউল করিম ও তাঁর স্ত্রী এবং নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা ও সিনিয়র বিশেষ...
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীর চারঘাটে বড়াল নদে গোসলে নেমে দুই কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে চারঘাট উপজেলা সদরে বড়াল নদের উৎসমুখের পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা এনামুল হক বিজয় হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবে মিল্লাত মুন্না, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিনসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ১৭ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টায় সিরাজগঞ্জ সদর আমলি আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা (জিআরও) জুয়েল রানা চার্জশিট দাখিলের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মামলার তদন্ত শেষে সিআইডি ১৭ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দিয়েছে। তাঁদের মধ্যে পাঁচজন জামিনে ও ১২ জন পলাতক রয়েছেন। আগামী ১৪ ডিসেম্বর চার্জশিট গ্রহণের বিষয়ে শুনানি হতে পারে।
নিহত এনামুল হক বিজয় ছিলেন কামারখন্দ উপজেলার হাজী করোপ আলী সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও উপজেলার চালা গ্রামের আব্দুল কাদেরের ছেলে। চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনের সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হাবিবে মিল্লাত মুন্না, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিন, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আহসান হাবিব খোকা, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শিহাব আহমেদ জিহাদ, যুবলীগ নেতা এমদাদুল হক এমদাদ, ছাত্রলীগ নেতা আশিকুর রহমান বিজয়, আল-আমিন, জাহিদুল ইসলাম, সাব্বির হোসেন, সোহাগ, পারভেজ রেজা, তারিকুজ্জামান লিয়ন, মামুন, রাশিদুল হাসান রাশেদ, জুবায়ের হোসেন ও আল-আমিন বাবু।
এর আগে ২০২১ সালের ১৩ এপ্রিল জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ১২ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেছিল। তখন পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিন, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আহসান হাবিব খোকা ও যুবলীগ নেতা এমদাদুল হক এমদাদকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। পরে মামলার বাদী ওই প্রতিবেদন নিয়ে নারাজি আবেদন করলে আদালত ২০২২ সালের ৩ নভেম্বর মামলাটি পুনঃ তদন্তের নির্দেশ দেন সিআইডিকে। তদন্ত শেষে সংস্থাটি সম্প্রতি আদালতে নতুন চার্জশিট জমা দেয়।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২০ সালের ১৬ জুন বিকেলে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের শোকসভায় যোগ দিতে বাড়ি থেকে বের হন বিজয়। শহরের বাজার স্টেশন এলাকায় পৌঁছালে জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শিহাব আহমেদ জিহাদ, ছাত্রলীগ নেতা আল-আমিন, আশিকুর রহমান বিজয়সহ কয়েকজন তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করেন। গুরুতর অবস্থায় প্রথমে সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল ও পরে ঢাকা নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

সিরাজগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা এনামুল হক বিজয় হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবে মিল্লাত মুন্না, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিনসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ১৭ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টায় সিরাজগঞ্জ সদর আমলি আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা (জিআরও) জুয়েল রানা চার্জশিট দাখিলের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মামলার তদন্ত শেষে সিআইডি ১৭ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দিয়েছে। তাঁদের মধ্যে পাঁচজন জামিনে ও ১২ জন পলাতক রয়েছেন। আগামী ১৪ ডিসেম্বর চার্জশিট গ্রহণের বিষয়ে শুনানি হতে পারে।
নিহত এনামুল হক বিজয় ছিলেন কামারখন্দ উপজেলার হাজী করোপ আলী সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও উপজেলার চালা গ্রামের আব্দুল কাদেরের ছেলে। চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনের সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হাবিবে মিল্লাত মুন্না, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিন, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আহসান হাবিব খোকা, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শিহাব আহমেদ জিহাদ, যুবলীগ নেতা এমদাদুল হক এমদাদ, ছাত্রলীগ নেতা আশিকুর রহমান বিজয়, আল-আমিন, জাহিদুল ইসলাম, সাব্বির হোসেন, সোহাগ, পারভেজ রেজা, তারিকুজ্জামান লিয়ন, মামুন, রাশিদুল হাসান রাশেদ, জুবায়ের হোসেন ও আল-আমিন বাবু।
এর আগে ২০২১ সালের ১৩ এপ্রিল জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ১২ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেছিল। তখন পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিন, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আহসান হাবিব খোকা ও যুবলীগ নেতা এমদাদুল হক এমদাদকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। পরে মামলার বাদী ওই প্রতিবেদন নিয়ে নারাজি আবেদন করলে আদালত ২০২২ সালের ৩ নভেম্বর মামলাটি পুনঃ তদন্তের নির্দেশ দেন সিআইডিকে। তদন্ত শেষে সংস্থাটি সম্প্রতি আদালতে নতুন চার্জশিট জমা দেয়।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২০ সালের ১৬ জুন বিকেলে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের শোকসভায় যোগ দিতে বাড়ি থেকে বের হন বিজয়। শহরের বাজার স্টেশন এলাকায় পৌঁছালে জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শিহাব আহমেদ জিহাদ, ছাত্রলীগ নেতা আল-আমিন, আশিকুর রহমান বিজয়সহ কয়েকজন তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করেন। গুরুতর অবস্থায় প্রথমে সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল ও পরে ঢাকা নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

সারা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নারী-শিশু ধর্ষণ ও নিপীড়নের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ডের দাবি জানিয়ে মশাল মিছিল করেছে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের
১০ মার্চ ২০২৫
ঝিনাইদহ সদরের কলামনখালী বাজারে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার সকালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, সদর উপজেলার কলামনখালী এলাকায় রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তার নিয়ে জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও দোগাছি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান...
২৬ মিনিট আগে
সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ে; সাবেক প্রাণিসম্পদমন্ত্রী ও পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য রেজাউল করিম ও তাঁর স্ত্রী এবং নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা ও সিনিয়র বিশেষ...
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীর চারঘাটে বড়াল নদে গোসলে নেমে দুই কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে চারঘাট উপজেলা সদরে বড়াল নদের উৎসমুখের পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ প্রতিনিধি

ঝিনাইদহ সদরের কলামনখালী বাজারে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার সকালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, সদর উপজেলার কলামনখালী এলাকায় রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তার নিয়ে জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও দোগাছি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আসাদ চৌধুরী গ্রুপ এবং আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া পরিষদের থানা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ জোয়ার্দার গ্রুপের মধ্যে অনেক দিন ধরে বিরোধ চলছে। কয়েকদিন আগে উভয় পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এর জেরে আজ সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কলামনখালী বাজারে উভয় পক্ষের লোকজন ধারালো দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এতে অন্তত ১৫ জন আহত হন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে আব্দুর রহিম মোল্লা, হাসেম আলী, গোলাম রসুল, বসারত জোয়ার্দার, সুরুজ ও ইয়ালিদসহ ১০ জনকে ঝিনাদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছেন।
সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সুলতানা মেফতাহুল জান্নাত জানান, আহতদের শরীরে ধারালো অস্ত্রের এবং ইটের আঘাতের ক্ষত রয়েছে। এখন তাঁরা সবাই শঙ্কামুক্ত বলে জানান তিনি।
হাসপাতালে ভর্তি বসারত জোয়ার্দার বলেন, মাসুদ গ্রুপের লোকজন গ্রামের উত্তরপাড়ার আসাদ গ্রুপের কয়েকজনকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। এ ছাড়া আমিরুল নামের এক ব্যক্তিকে মেরে পা ভেঙে দেয়। এ নিয়ে মীমাংসা করার কথা বললেও নেতারা কারও কথা শোনেন না। এরই জেরে সকালে বাজারে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়।
জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও দোগাছি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আসাদ চৌধুরী বলেন, ‘মাসুদের লোকজন আমাদের এক সমর্থক আমিরুলকে কিছুদিন আগে মেরে পা ভেঙে দেয়। পরে তারা বাজার দখল করে রাখে। আজ সকালে এসে তারা বাজারের দোকানপাট সব বন্ধ করে দেয় । এরই জেরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।’
আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া পরিষদের থানা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ জোয়ার্দার বলেন, ‘বাজার দখল বা দোকানপাট বন্ধের কোনো ঘটনা ঘটেনি। তারা আমাদের ওপর মিথ্যা অভিযোগ দিচ্ছে। আর আমিরুলকে আমরা মারধর করিনি। আমিরুলের জমাজমি নিয়ে পারিবারিক দ্বন্দ্বের কারণে তার পরিবারের লোকজনেরা তাকে মারধর করে।’
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি এখন আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। উত্তেজনা থাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়নি।’
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এম এ মজিদ বলেন, এটা দলীয় কোনো ব্যাপার নয়। এটা সামাজিক দ্বন্দ্ব।

ঝিনাইদহ সদরের কলামনখালী বাজারে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার সকালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, সদর উপজেলার কলামনখালী এলাকায় রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তার নিয়ে জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও দোগাছি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আসাদ চৌধুরী গ্রুপ এবং আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া পরিষদের থানা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ জোয়ার্দার গ্রুপের মধ্যে অনেক দিন ধরে বিরোধ চলছে। কয়েকদিন আগে উভয় পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এর জেরে আজ সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কলামনখালী বাজারে উভয় পক্ষের লোকজন ধারালো দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এতে অন্তত ১৫ জন আহত হন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে আব্দুর রহিম মোল্লা, হাসেম আলী, গোলাম রসুল, বসারত জোয়ার্দার, সুরুজ ও ইয়ালিদসহ ১০ জনকে ঝিনাদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছেন।
সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সুলতানা মেফতাহুল জান্নাত জানান, আহতদের শরীরে ধারালো অস্ত্রের এবং ইটের আঘাতের ক্ষত রয়েছে। এখন তাঁরা সবাই শঙ্কামুক্ত বলে জানান তিনি।
হাসপাতালে ভর্তি বসারত জোয়ার্দার বলেন, মাসুদ গ্রুপের লোকজন গ্রামের উত্তরপাড়ার আসাদ গ্রুপের কয়েকজনকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। এ ছাড়া আমিরুল নামের এক ব্যক্তিকে মেরে পা ভেঙে দেয়। এ নিয়ে মীমাংসা করার কথা বললেও নেতারা কারও কথা শোনেন না। এরই জেরে সকালে বাজারে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়।
জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও দোগাছি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আসাদ চৌধুরী বলেন, ‘মাসুদের লোকজন আমাদের এক সমর্থক আমিরুলকে কিছুদিন আগে মেরে পা ভেঙে দেয়। পরে তারা বাজার দখল করে রাখে। আজ সকালে এসে তারা বাজারের দোকানপাট সব বন্ধ করে দেয় । এরই জেরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।’
আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া পরিষদের থানা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ জোয়ার্দার বলেন, ‘বাজার দখল বা দোকানপাট বন্ধের কোনো ঘটনা ঘটেনি। তারা আমাদের ওপর মিথ্যা অভিযোগ দিচ্ছে। আর আমিরুলকে আমরা মারধর করিনি। আমিরুলের জমাজমি নিয়ে পারিবারিক দ্বন্দ্বের কারণে তার পরিবারের লোকজনেরা তাকে মারধর করে।’
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি এখন আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। উত্তেজনা থাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়নি।’
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এম এ মজিদ বলেন, এটা দলীয় কোনো ব্যাপার নয়। এটা সামাজিক দ্বন্দ্ব।

সারা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নারী-শিশু ধর্ষণ ও নিপীড়নের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ডের দাবি জানিয়ে মশাল মিছিল করেছে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের
১০ মার্চ ২০২৫
সিরাজগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা এনামুল হক বিজয় হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবে মিল্লাত মুন্না, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিনসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ১৭ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
২ মিনিট আগে
সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ে; সাবেক প্রাণিসম্পদমন্ত্রী ও পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য রেজাউল করিম ও তাঁর স্ত্রী এবং নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা ও সিনিয়র বিশেষ...
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীর চারঘাটে বড়াল নদে গোসলে নেমে দুই কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে চারঘাট উপজেলা সদরে বড়াল নদের উৎসমুখের পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ে; সাবেক প্রাণিসম্পদমন্ত্রী ও পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য রেজাউল করিম ও তাঁর স্ত্রী এবং নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পৃথক সাত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন বলে জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
দুদকের আবেদন থেকে জানা গেছে, মুস্তফা কামাল, তাঁর স্ত্রী কাশমিরি কামাল এবং মেয়ে নাফিসা কামাল ও কাশফি কামালের আয়কর নথি জব্দের আবেদন করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ। এদিকে সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম ও তাঁর স্ত্রী ফিরোজা পারভীনের আয়কর নথি জব্দেরও আবেদন করেন মো. আবুল কালাম আজাদ। অন্যদিকে শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দের আবেদন করেন সহকারী পরিচালক পিয়াস পাল।
প্রত্যেকের আয়কর নথির তথ্য চেয়ে পৃথক আবেদনগুলোতে বলা হয়েছে, প্রত্যেকের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ইতিমধ্যে দুদক মামলা করেছে। মামলার অভিযোগগুলো তদন্তের স্বার্থে প্রত্যেকের আয়কর নথির স্থায়ী অংশ, বিবিধ অংশ ও অ্যাসেসমেন্ট প্রতিবেদন যাচাই করা দরকার। এ কারণে নথিগুলো জব্দ করতে আদালতের নির্দেশ প্রয়োজন।
প্রত্যেকের বিরুদ্ধে করা মামলাসূত্রে জানা গেছে, রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে ৭ কোটি ৯৬ লাখ ৭০ হাজার ৩১২ টাকার, তাঁর স্ত্রী ফিরোজা পারভীনের বিরুদ্ধে ৪ কোটি ৬ লাখ ৩৮ হাজার ৫৪৭ টাকার, শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে ৬ কোটি ৬৭ লাখ ৫৩ হাজার ৬৮৯ টাকার, মুস্তফা কামালের স্ত্রী কাশমিরি কামালের বিরুদ্ধে ৪৪ কোটি ১১ লাখ ৬২ হাজার ১৪৬ টাকার, মুস্তফা কামালের মেয়ে নাফিসা কামালের বিরুদ্ধে ৬২ কোটি ৬৪ লাখ ৭৭ হাজার ৫১৬ টাকার ও আরও এক মেয়ে কাশফি কামালের বিরুদ্ধে ৩১ কোটি ৭৮ লাখ ৮৩ হাজার ১৯৫ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলা করেছে দুদক।
মুস্তফা কামালের বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে, তিনি বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া প্রত্যেকের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে।

সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ে; সাবেক প্রাণিসম্পদমন্ত্রী ও পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য রেজাউল করিম ও তাঁর স্ত্রী এবং নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পৃথক সাত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন বলে জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
দুদকের আবেদন থেকে জানা গেছে, মুস্তফা কামাল, তাঁর স্ত্রী কাশমিরি কামাল এবং মেয়ে নাফিসা কামাল ও কাশফি কামালের আয়কর নথি জব্দের আবেদন করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ। এদিকে সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম ও তাঁর স্ত্রী ফিরোজা পারভীনের আয়কর নথি জব্দেরও আবেদন করেন মো. আবুল কালাম আজাদ। অন্যদিকে শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দের আবেদন করেন সহকারী পরিচালক পিয়াস পাল।
প্রত্যেকের আয়কর নথির তথ্য চেয়ে পৃথক আবেদনগুলোতে বলা হয়েছে, প্রত্যেকের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ইতিমধ্যে দুদক মামলা করেছে। মামলার অভিযোগগুলো তদন্তের স্বার্থে প্রত্যেকের আয়কর নথির স্থায়ী অংশ, বিবিধ অংশ ও অ্যাসেসমেন্ট প্রতিবেদন যাচাই করা দরকার। এ কারণে নথিগুলো জব্দ করতে আদালতের নির্দেশ প্রয়োজন।
প্রত্যেকের বিরুদ্ধে করা মামলাসূত্রে জানা গেছে, রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে ৭ কোটি ৯৬ লাখ ৭০ হাজার ৩১২ টাকার, তাঁর স্ত্রী ফিরোজা পারভীনের বিরুদ্ধে ৪ কোটি ৬ লাখ ৩৮ হাজার ৫৪৭ টাকার, শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে ৬ কোটি ৬৭ লাখ ৫৩ হাজার ৬৮৯ টাকার, মুস্তফা কামালের স্ত্রী কাশমিরি কামালের বিরুদ্ধে ৪৪ কোটি ১১ লাখ ৬২ হাজার ১৪৬ টাকার, মুস্তফা কামালের মেয়ে নাফিসা কামালের বিরুদ্ধে ৬২ কোটি ৬৪ লাখ ৭৭ হাজার ৫১৬ টাকার ও আরও এক মেয়ে কাশফি কামালের বিরুদ্ধে ৩১ কোটি ৭৮ লাখ ৮৩ হাজার ১৯৫ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলা করেছে দুদক।
মুস্তফা কামালের বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে, তিনি বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া প্রত্যেকের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে।

সারা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নারী-শিশু ধর্ষণ ও নিপীড়নের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ডের দাবি জানিয়ে মশাল মিছিল করেছে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের
১০ মার্চ ২০২৫
সিরাজগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা এনামুল হক বিজয় হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবে মিল্লাত মুন্না, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিনসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ১৭ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
২ মিনিট আগে
ঝিনাইদহ সদরের কলামনখালী বাজারে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার সকালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, সদর উপজেলার কলামনখালী এলাকায় রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তার নিয়ে জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও দোগাছি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান...
২৬ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাটে বড়াল নদে গোসলে নেমে দুই কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে চারঘাট উপজেলা সদরে বড়াল নদের উৎসমুখের পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীর চারঘাটে বড়াল নদে গোসলে নেমে দুই কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে চারঘাট উপজেলা সদরে বড়াল নদের উৎসমুখের পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মৃত কিশোরেরা হলো উপজেলার থানাপাড়া এলাকার ইসরাফিল ইসলামের ছেলে রিহান ইসলাম (১৭) ও সাজ্জাদ হোসেনের ছেলে মাহিদ হোসেন (১৭)। দুজনেই এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল এবং এক বিষয়ে অকৃতকার্য হয়েছিল।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রিহান ও মাহিদ প্রায় প্রতিদিন একসঙ্গে সময় কাটাত। অন্যান্য দিনের মতো কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে নদীর পাড়ে ফুটবল খেলার পর গোসল করতে নামে তারা। বড়াল নদে বর্তমানে বেশির ভাগ জায়গায় পানি কম থাকলেও কিছু স্থানে গভীর গর্ত রয়েছে। গোসলের একপর্যায়ে রিহান গভীর পানিতে তলিয়ে যেতে থাকলে তাকে বাঁচাতে ঝাঁপ দেয় মাহিদ। কিন্তু সেও আর ওপরে উঠতে পারেনি। এ সময় সঙ্গে থাকা অন্য বন্ধুরা চিৎকার শুরু করলে স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে এসে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেন। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরাও ঘটনাস্থলে পৌঁছান। দীর্ঘ আড়াই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে ডুবুরি দল ও স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের উদ্ধার করে চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
চারঘাট ফায়ার সার্ভিস স্টেশন কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে রওনা হয়েছিলাম। তবে ডুবুরি দল জেলা সদরের স্টেশন থেকে আসায় উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করতে কিছুটা সময় লেগেছে। পরে তাদের দুজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’

রাজশাহীর চারঘাটে বড়াল নদে গোসলে নেমে দুই কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে চারঘাট উপজেলা সদরে বড়াল নদের উৎসমুখের পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মৃত কিশোরেরা হলো উপজেলার থানাপাড়া এলাকার ইসরাফিল ইসলামের ছেলে রিহান ইসলাম (১৭) ও সাজ্জাদ হোসেনের ছেলে মাহিদ হোসেন (১৭)। দুজনেই এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল এবং এক বিষয়ে অকৃতকার্য হয়েছিল।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রিহান ও মাহিদ প্রায় প্রতিদিন একসঙ্গে সময় কাটাত। অন্যান্য দিনের মতো কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে নদীর পাড়ে ফুটবল খেলার পর গোসল করতে নামে তারা। বড়াল নদে বর্তমানে বেশির ভাগ জায়গায় পানি কম থাকলেও কিছু স্থানে গভীর গর্ত রয়েছে। গোসলের একপর্যায়ে রিহান গভীর পানিতে তলিয়ে যেতে থাকলে তাকে বাঁচাতে ঝাঁপ দেয় মাহিদ। কিন্তু সেও আর ওপরে উঠতে পারেনি। এ সময় সঙ্গে থাকা অন্য বন্ধুরা চিৎকার শুরু করলে স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে এসে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেন। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরাও ঘটনাস্থলে পৌঁছান। দীর্ঘ আড়াই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে ডুবুরি দল ও স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের উদ্ধার করে চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
চারঘাট ফায়ার সার্ভিস স্টেশন কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে রওনা হয়েছিলাম। তবে ডুবুরি দল জেলা সদরের স্টেশন থেকে আসায় উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করতে কিছুটা সময় লেগেছে। পরে তাদের দুজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’

সারা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নারী-শিশু ধর্ষণ ও নিপীড়নের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ডের দাবি জানিয়ে মশাল মিছিল করেছে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের
১০ মার্চ ২০২৫
সিরাজগঞ্জে ছাত্রলীগ নেতা এনামুল হক বিজয় হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবে মিল্লাত মুন্না, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিনসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ১৭ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
২ মিনিট আগে
ঝিনাইদহ সদরের কলামনখালী বাজারে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার সকালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, সদর উপজেলার কলামনখালী এলাকায় রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তার নিয়ে জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও দোগাছি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান...
২৬ মিনিট আগে
সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ে; সাবেক প্রাণিসম্পদমন্ত্রী ও পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য রেজাউল করিম ও তাঁর স্ত্রী এবং নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা ও সিনিয়র বিশেষ...
১ ঘণ্টা আগে