আব্দুল্লাহ আল মাসুদ,সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ)
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে নেই হালনাগাদ তথ্য। অনেক ওয়েবসাইটে ঢুকতেই সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এতে নাগরিক সেবা ব্যাহত হচ্ছে।
উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার অফিস, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা, বন বিভাগ, উপজেলা মাধ্যমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিস, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিসহ একাধিক দপ্তরের ওয়েবসাইটে এখনো রয়েছে সাবেক কর্মকর্তাদের নাম ও ছবি। কোথাও কোথাও সাধারণ নাগরিকদের জন্য সেবার ধরন, আবেদনের প্রক্রিয়া বা যোগাযোগের তথ্যও স্পষ্টভাবে দেওয়া হয়নি।
এ ছাড়া উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিস, একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প অফিস, আইসিটি ট্রেনিং অ্যান্ড রিসোর্স ফর এডুকেশন সেন্টার, উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার এবং পল্লী ফাউন্ডেশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের ওয়েবসাইটেই ঢোকা যাচ্ছে না। এতে এসব সেবা অনলাইন থেকে পাওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
বাসাইল ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. আরিফ হোসেন বলেন, ‘সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের কিছু সেবা সম্পর্কে জানতে অনলাইনে খুঁজেছি। কিন্তু সাইটে কোনো তথ্য পাইনি। বাধ্য হয়ে অফিসে যেতে হয়েছে। এতে সময় ও খরচ দুটোই বেড়েছে।’
শিক্ষিকা রোকসানা পারভীন বলেন, ‘স্কুলের উপবৃত্তির ফরম খুঁজতে গিয়ে দেখি শিক্ষা অফিসের ওয়েবসাইটে গত পাঁচ বছরেও কোনো তথ্য হালনাগাদ হয়নি। এটি অত্যন্ত হতাশাজনক।’
সাংবাদিকদের অভিযোগ, রিপোর্ট তৈরির সময় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নাম ও যোগাযোগের তথ্যের প্রয়োজন হয়। কিন্তু অধিকাংশ দপ্তরের ওয়েবসাইটে তা পাওয়া যায় না। ফলে দায়িত্ব পালনে সমস্যা হচ্ছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমি তিন মাস আগে যোগ দিয়েছি। কিন্তু এখনো অফিসের ওয়েবসাইটে আগের কর্মকর্তার ছবি ও তথ্য রয়েছে। বিষয়টি আমার জানা আছে। এক সপ্তাহের মধ্যে হালনাগাদ করব।’
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. নুরুল আলম ভূঁইয়া বলেন, ‘আমাদের ওয়েবসাইটটি মুন্সিগঞ্জ অফিস থেকে হালনাগাদ করা হয়। তাদের জানানো হবে, যেন দ্রুত আপডেট করে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহিনা আক্তার বলেন, ‘বিষয়টি আমার নজরে আসার পর সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেউ গড়িমসি করলে তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে নেই হালনাগাদ তথ্য। অনেক ওয়েবসাইটে ঢুকতেই সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এতে নাগরিক সেবা ব্যাহত হচ্ছে।
উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার অফিস, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা, বন বিভাগ, উপজেলা মাধ্যমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিস, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিসহ একাধিক দপ্তরের ওয়েবসাইটে এখনো রয়েছে সাবেক কর্মকর্তাদের নাম ও ছবি। কোথাও কোথাও সাধারণ নাগরিকদের জন্য সেবার ধরন, আবেদনের প্রক্রিয়া বা যোগাযোগের তথ্যও স্পষ্টভাবে দেওয়া হয়নি।
এ ছাড়া উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিস, একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প অফিস, আইসিটি ট্রেনিং অ্যান্ড রিসোর্স ফর এডুকেশন সেন্টার, উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার এবং পল্লী ফাউন্ডেশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের ওয়েবসাইটেই ঢোকা যাচ্ছে না। এতে এসব সেবা অনলাইন থেকে পাওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
বাসাইল ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. আরিফ হোসেন বলেন, ‘সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের কিছু সেবা সম্পর্কে জানতে অনলাইনে খুঁজেছি। কিন্তু সাইটে কোনো তথ্য পাইনি। বাধ্য হয়ে অফিসে যেতে হয়েছে। এতে সময় ও খরচ দুটোই বেড়েছে।’
শিক্ষিকা রোকসানা পারভীন বলেন, ‘স্কুলের উপবৃত্তির ফরম খুঁজতে গিয়ে দেখি শিক্ষা অফিসের ওয়েবসাইটে গত পাঁচ বছরেও কোনো তথ্য হালনাগাদ হয়নি। এটি অত্যন্ত হতাশাজনক।’
সাংবাদিকদের অভিযোগ, রিপোর্ট তৈরির সময় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নাম ও যোগাযোগের তথ্যের প্রয়োজন হয়। কিন্তু অধিকাংশ দপ্তরের ওয়েবসাইটে তা পাওয়া যায় না। ফলে দায়িত্ব পালনে সমস্যা হচ্ছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমি তিন মাস আগে যোগ দিয়েছি। কিন্তু এখনো অফিসের ওয়েবসাইটে আগের কর্মকর্তার ছবি ও তথ্য রয়েছে। বিষয়টি আমার জানা আছে। এক সপ্তাহের মধ্যে হালনাগাদ করব।’
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. নুরুল আলম ভূঁইয়া বলেন, ‘আমাদের ওয়েবসাইটটি মুন্সিগঞ্জ অফিস থেকে হালনাগাদ করা হয়। তাদের জানানো হবে, যেন দ্রুত আপডেট করে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহিনা আক্তার বলেন, ‘বিষয়টি আমার নজরে আসার পর সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেউ গড়িমসি করলে তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৩ ঘণ্টা আগে